অভ্র নীল পর্ব-১৬

0
606

#অভ্র_নীল
#শারমিন_আক্তার_বর্ষা
#পর্ব_১৬
______
তোয়া- ভাবিকে তোর নিশ্বাস দিতে হবে।
অভ্র– কিন্তু আমি যে ওকে প্রমিস করেছি।
তোয়া– কিচ্ছু করার নেই ভাই ভাবিকে বাঁচাতে হলে তোকে এটা করতেই হবে।
অভ্র– নীলকে বাঁচানোর জন্য আমি সব করবো।
তারপর অভ্র নীলের নাক চেপে ধরে নিজের ঠোঁট জোরা মিলিয়ে দিলো নীলের ঠোঁটের সাথে। আর নিজের নিশ্বাস দিচ্ছে নীলকে বেশ কিছুক্ষণ এইভাবে করার পর নীলের জ্ঞান ফিরে আসে নীল চোখ মেলে কাশতে থাকে।
অভ্র নীলকে মাটি থেকে উঠিয়ে বসিয়ে জরিয়ে ধরে আর পাগলের মতো করছে।
নীল এক নজরে অভ্রর দিকে তাকিয়ে আছে কারণ অভ্র কাঁদছে। নীল কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে.
অভ্র– এখানে আর এক মিনিট ও নয় সবাই চলো। গাড়ির দিকে চলো বাড়ি যাবো।
তিয়া– ভাই ভাবি হাঁটতে পারবে না মনে হচ্ছে বেশ দুর্বল হয়ে পরেছে।
নীল– আ..আ..মি পার…বো গাড়ি অবদি যে…তে! (তোতলিয়ে বলে)
অভ্র কিছু না বলেই নীলকে নিজের বাহুতে উঠিয়ে নেয় মানে কোলে তুলে নেয় আর ওদের বলে ওর সাথে চলতে অভ্রর এই রকম আচরণে নীল কি বলবে ও তো বেকুবের মতো অভ্রর দিকে তাকিয়ে আছে. এখনো অভ্রর চোখে পানি টলমল করছে।
তিয়া, তিথি, স্বপ্না, তোয়া পেছনের সিটে বসে অভ্র নীলকে ফন্ট সিটে বসিয়ে নিজে ড্রাইবিং সিটে বসে কার ড্রাইব করছে চোখ বেয়ে নোনা জল জেনো থামছেই না পরেই যাচ্ছে নীল অভ্রর দিকে তাকিয়ে আছে কেনো জানি অভ্রকে কাঁন্না নীলের কলিজায় গিয়ে আঘাত করছে মনে হচ্ছে কেউ অন্তর আত্মার মধ্যে বার বার ছুড়ি চালাচ্ছে।
নীল- উনার কান্না আমাকে কেনো এত কষ্ট দিচ্ছে?
তিয়া, তিথি, স্বপ্না, তোয়া — চার জনের চোখেই পানি কারণ চার জনেই দেখেছে অভ্রর পাগলামো অভ্র নীলকে নিজের জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসে।

চৌধুরী হাউজ………….

গাড়ি গেইট দিয়ে ডুকতেই মিসেস চৌধুরী কিচেন থেকে দৌঁড়ে এসে মেইন ডোর খুললে এটা ভেবে বাচ্চারা সব আসছে।

ডোর খুলে দেখে অভ্র নীল সম্পূর্ণ ভিজে আছে আর অভ্র এখনো নীলকে কোলে করে নিয়ে আসছে।
অভ্র সোজা নীলকে নিয়ে রুমে চলে আসে।
অভ্র নীল এর পেছনে মিসেস চৌধুরী ও বাকি মেয়েরা আসে।
অভ্র নীলকে ফ্লোরে দাঁড় করিয়ে মিসেস চৌধুরীকে উদ্দেশ্য করে বলে- মা নীলের ড্রেস চেঞ্জ করে দেও জলদি আর না হয় ঠান্ডা লেগে যাবে।
সব কিছু মিসেস চৌধুরীর মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে ভিজলো কিভাবে দু’জন আর কি হয়েছিলো সেখানে। ওর চোখ মুখই বা এমন দেখাচ্ছে কেনো এতবার জিজ্ঞেস করার পরও কিচ্ছু বলেনি প্রতি উত্তরে অভ্র- মা তুমি আপাতত নীলের ড্রেস চেঞ্জ করো আমি অন্য রুম থেকে চেঞ্জ করে এসে তোমাকে সব বলছি।
তারপর মিসেস চৌধুরী নীলের ভিজা শাড়ি চেঞ্জ করে একটা গোল জামা পরতে দেয়। অভ্র ও চেঞ্জ হতে অন্য রুমের ওয়াশরুমের দরজা বন্ধ করে শাওয়ার চালু দিয়ে মেঝেতে বসে কাঁদছে।
অভ্র– নীল স্টিমারে উঠতে চায়নি সবাই জোর করার জন্য নীল গিয়েছিল তার সাথে আমিও তো জোর করে ছিলাম আর আজ যদি নীলের কিছু হয়ে যেতো তাহলে আমি কাকে নিয়ে বাঁচতাম আল্লাহ তোমার দরবারে লাক্ষ লাক্ষ শুকরিয়া তুমি আমার কলিজা রে আমার বুকে আবার ফিরাইয়া দিছো। নীল খুব বেশি ভালোবাসি তোমাকে তুমি প্লিজ কখনো ছেড়ে যেও না আমাকে একজন কে ছোটো বেলায় হারিয়েছি তোমাকে হারাতে চাই না। শাওয়ার থেকে ঝড়া পানি আর অভ্রর চোখ বেয়ে পরা পানি দুটোই মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ ৩০ মিনিট পর অভ্র ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে রুমে আসে।
৩০ মিনিট আগে – এর মধ্যে তিয়া তিথি স্বপ্না তোয়া ওরাও শাওয়ার নিয়ে চেঞ্জ করে নীলের রুমে নীলের পাশে বসে আছে।
মিসেস চৌধুরী বেশ কয়েকবার জিজ্ঞেস করলেন আর তিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বললো।
মিসেস চৌধুরীর ও চোখে পানি চলে আসে।
নীলকে জরিয়ে ধরে কপালে চুমু দিয়ে একজন সার্ভেন্টকে বলে নীল এর জন্য ফল আর দুধ নিয়ে আসতে। সার্ভেন্ট ফল আর দুধ রুমে নিয়ে আসে আর দিয়ে চলে যায়।
মিসেস চৌধুরী নিজের হাতে নীলকে খাইয়ে দিচ্ছে অভ্র এটা দেখে পাশের সোফায় গিয়ে বসে।
নীল তিথি তিয়া স্বপ্না- অভ্রর দিকে তাকিয়ে আছে দেখেই মনে হচ্ছে অভ্র আবার ও কান্না করেছে।
মিসেস চৌধুরী নীলকে গ্লাসের দুধ খাইয়ে ওদের চার জনকে সাথে নিয়ে রুম ত্যাগ করে। এরা ভেবপ এখন ওদের একা থাকা দরকার।
অভ্র নিচের দিকে তাকিয়ে আছে দুই হাঁটুর মাঝ খানে দুইহাত মুঠি বন্ধ করে।
নীল নিজেকে সামলাতে পারছে না অভ্রকে এভাবে দেখতে ওর অনেক খারাপ লাগছে। তাই বিছানা থেকে নেমে সোজা অভ্রর সামনে গিয়ে দাঁড়ায়।
অভ্রর সামনে ঝুঁকে বসে- আপনি ঠিক আছেন তো।
অভ্র নীলের কন্ঠ শুনে উপরের দিকে তাকিয়ে ঠাস করে নীলকে জরিয়ে ধরলো এখন আরও বেশি কষ্ট হচ্ছে অভ্র আর একটু হলেই ওর কলিজার টুকরা টাকে হারিয়ে ফেলতো। নীল শকট হয়ে পাথরের মতো বসে আছে।
অভ্র– আমি তোমাকে হারাতে চাই না নীল প্লিজ কখনো ছেড়ে যেও না আমাকে আমি বেঁচে থেকেই মরে যাবো প্লিজ কখনো ছেড়ে যেও না। এইসব বলতে বলতেই অভ্রর মনে হলো অভ্র নীলকে টাচ করেছে।
অভ্র– আ’ম সরি! আমি আসলে ইচ্ছে করে তোমাকে টাচ করিনি জানি না নিজেকে সামলাতে পারছি না।
সরি! এই বলে নীল এর পাশ কেটে হাত দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে রুম ত্যাগ করে। রুম থেকে বেরিয়ে অভ্র সোজা সাদে চলে আসে বিয়ের পর আজ সাদে আসলো সাদের বাগান টাকে নীল বেশ যত্ন করেছে গাছ গুলো দেখলেই বুঝা যাচ্ছে কিছু কিছু গাছে তো ফুল ফুটেছে আর কিছু কিছু গাছে ফুলের কলি বের হয়েছে। অভ্র ফুল গাছ গুলোকে ছুঁয়ে দেখছে আর সাথেই অভ্রর হাত গিয়ে পরে একটা গোলাপ চাঁড়ার উপর আর সাথে সাথেই কয়েকটা কাটা অভ্রর হাতে ফুটে যায়।
অভ্র– এই ক্ষত আমার অন্তরের ভেতরের ক্ষতর কাছে কিছুই না,,, এই ক্ষত কিছুক্ষণের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে কিন্তু আমার অন্তরে ক্ষত জমেছে সে ক্ষত কি করে মিটবে।

ভাই…… (পেছন থেকে ডাক দেয় তিয়া)
অভ্র– তুই এখানে কি করছিস? যা রুমে গিয়ে রেস্ট নে!
তিয়া- আমার থেকে বেশি তোকে কেউ চিনে না তাই প্লিজ এমন করিস না নিজেকে সামলা ভাবি ঠিক আছে ওর কাছেই আছে।
অভ্র– আমি যে ওকে হারাতে পারবো না রে।
তিয়া– অভ্র যদি তোর ছোটবেলার সেই বান্ধবী ফিরে আসে যাকে তুই প্রমিস করে ছিলি সারাজীবন তোর মনে ওই থাকবে তখন তুই কি করবি। কাকে বেছে নিবি?
অভ্র অসহায় দৃষ্টিতে তিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে।
অভ্র– এমন কথা বলিস না রে আমি যে শূন্যে ভেসে যাবো। এমন দিন যেনো কখনে না আসে। তুই তো সব জানিস আমি ওকে কতো খুঁজেছি ওর নামটাই তো জানি না তাই আর খুঁজে পেলাম না আর ভাগ্য আমাকে নীলের সাথে দেখা করিয়ে দিলো মন তো আর বাধা মানে না রে।
আচ্ছা বাদ দে যা রুমে যা নীল এর এখন তোর প্রয়োজন।
তিয়া আর অভ্রর কথোপকথন বাহিরে দরজার আড়াল থেকে শুনছিলো একজন মেড যে এখানে গত কালকেই জয়েন হয়েছে। সে কথা গুলো শুনে কোনো একজনকে কল দিয়ে সেখান থেকে চলে গেলো।
অভ্র– হ্যা চল।
নীল এখনো সোফার সামনেই বসে আছে। কি বলে গেলো অভ্র না আমি আর কিছুই ভাবতে পারছি না।
অভ্র রুমে এসে দেখে নীল নিচে বসে আছে তারাতাড়ি নীলের সামনে গিয়ে দাঁড়ায় হাঁটু গেঁড়ে বসে থেকে নীল কাঁদছে অভ্র নীলের দুই বাহু চেপে ধরে নীলকে উঠিয়ে সোফায় বসায় তারপর
অভ্র– নীল কি হয়েছে তোমার কাঁদছো কেনো প্লিজ কেঁদো না তোমার চোখের জল আমি সহ্য করতে পারি না প্লিজ বলো কি হয়েছে। নীল নিজের হাত দিয়ে গাল বেয়ে টপ টপ করা পানি মুছে সোফা থেকে উঠে যায়।
অভ্র নীলের ঠিক পেছনে সোফা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে আছে। নীল– আমি আপনাকে কিছু বলতে চাই!
নীল অভ্র আর কিছু বলার আগেই দরজার সামনে থেকে কে জেনো বললো।
আমি কি ভেতরে আসতে পারি?
নীল পেছনে তাকিয়ে দেখে কাজল স্টাইল মেরে দাঁড়িয়ে আছে আর শয়তানের খালাতো বোনের মতো হাসছে। নীল দৌড়ে গিয়ে কাজলকে জরিয়ে দরে। অভ্র কলা গাছের মতো দাড়িয়ে আছে।
নীল- আয় ভেতরে আয়। এখানে বস।
কাজল– তুই নাকি পানিতে পরে গেছিলি? তুই কি ভুলে গেছিস নাকি তুই যে সাঁতার জানিস না।
অভ্র– তুমি কিভাবে জানলে?
নীল– ওই পানিতে হঠাৎ করেই ঢেউ উঠে ছিল। নৌকার কিনারে ছিলাম সামনে একটা ছেলে আমাকে ডিস্টার্ব করছিলো সহ্যের বাহিরে চলে গেছিলো তাই ওই ছেলেকে থাপ্পড় মেরে সেখান থেকে আসতে যাচ্ছিলাম আর ছেলে টা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছিলো।
অভ্র– কি বললে তুমি কোন ছেলে ডিস্টার্ব করছিলো আর কেই বা ধাক্কা দিয়েছে তাকে আমি ছাড়বো না তখন কেনো বলো নাই সেখানেই মেরে পুতে দিতাম।
বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে রাগে গজগজ করতে করতে বলছে অভ্র এতটাই রেগে গেছে যে চোখ দু’টো রক্ত বর্ণ্য ধারণ করেছে কপালের রোগ স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে।
নীল– আপনি প্লিজ শান্ত হন এখন তো সব ঠিক আছে।
অভ্র– কোন ছেলেটা ধাক্কা দিয়েছে ওই ছেলেটা না তো আমরা যে স্টলে গিয়েছিলাম সেখানে একটা ছেলে আমাদের দিকে লক্ষ্য করছিলো আর বারবার তাকাচ্ছিলো সেই ছেলে টা তোমাকে ধাক্কা দিয়েছে?
নীল– আমি জানি না আমি চিনি না কে সে নৌকাতেই প্রথম দেখেছিলাম।
অভ্র– উফফ এতটা কেয়ারলেস হলাম কি করে আমি!!!! আহহ বলে নিজের শরীরের সর্ব শক্তি দিয়ে দেওয়ালে পাঞ্চ করলো অভ্র এত জোরেই মেরেছে যে পুরো রুম শব্দে মনে হলো কেঁপে উঠেছে অভ্রর হাত ফেটে রক্ত চুইচুই করে পরছো। কাজল অভ্রর এই ভয়াবহ রুপ দেখে বসা থেকে উঠে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে কাঁপতে থাকে। নিজের পরনের জামা শক্ত করে ধরে আছে।
নীল অভ্রর হাত থেকে শক্ত জরতে দেখে তারাতাড়ি অভ্রর কাছে গিয়ে অভ্রর হাত নীলের দুই হাত দিয়ে শক্ত করে চেপে ধরে।
নীল– পাগল হয়ে গেছেন আপনি কি করছেন কি? কাজল ওয়াড্রপের সেকেন্ড ড্রোয়ারে ফাস্টএইড বক্স রাখা আছে তারাতাড়ি নিয়ে আয় প্লিজ।
নীলের ডাকে কাজলের হুস ফিরে।
কাজল– এক..এখ…এখুনি নিয়ে আসছি!
নীল অভ্রকে টেনে বিছানার উপর বসায় তারপর কাজলের হাত থেকে ফাস্টএইড বক্সটা নিয়ে প্রথমে রক্ত পরিস্কার করে ভালো করে ব্যান্ডেজ করে দেয়।
নীল– এই রকম আর কখনো প্লিজ করবেন না।
অভ্র– তোমার দিকে কেউ তাকালে আমি তার চোখ উপড়ে নেবো তোমাকে কেউ ছোঁয়ার চেষ্টা করলে আমি তাকে খুন করে ফেলবো। আই প্রমিস!
অভ্র সামনে কাজলের দিকে তাকিয়ে!
অভ্র– কাজল আজ প্রথম তুমি আমাদের বাড়িতে এসেছো আর আমি আজকেই এইসব আ’ম সরি আসলে নিজের রাগ কন্ট্রোল করতে পারিনি।
কাজল– আমি একা আসিনি!
নীল– মানে? আর কে আসছে?
কাজল– আব্বু আম্মু ও আসছে!
অভ্র– আঙ্কেল আন্টি ও আসছে?
নীল– আন্টি আঙ্কেল আসছে কেন তুই কোথাও গেলে তো আন্টি আঙ্কেল কে নিয়ে যাস না তো! জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে জিজ্ঞেস করলো।
কাজল একটু লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে নিয়েছে!
নীল– আর লজ্জা পেতে হবে না সোনা লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে এখন বলেই ফেলো আসল ব্যাপার কি!
কাজল– ইশশ বলছি বলছি তোদের বলেছিলাম না তোদের বিয়ের দিন আব্বু তন্ময় কে বলেছিলো না আব্বুর সাথে দেখা করতে সেই কথা অনুযায়ী তন্ময় ওর মা’কে নিয়ে আমাদের বাড়ি তে এসেছিলো সেদিন সব কথা বার্তা পাকাপাকি হয় আর আমাদের বিয়ের ডেট ও ফিক্সড হয়ে গেছে তোকে কলেজে সব টা বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু সময়ের জন্য বলতে পারিনি আজ থেকে ৩দিন পর গায়ে হলুদ আব্বু আম্মু তুই অভ্র ভাইয়া সহ পুরো ফ্যামিলিকে ইনবাইট করতে আসছে। কমবেশি সবাইকে ইনবাইট করা শেষ আজকে তোদের করতে আসছি আগামীকাল তানিয়া তানজু ফিরে আসবে কক্সবাজার থেকে তারপর ওদেরও করবো। আর এই কথা বলার জন্যই তোকে আর ভাইয়াকে ডাকতে আসছিলাম আর এসে যা দেখলাম।
আর তুই যে পানিতে পরে গিয়েছিলি ওটা তে আন্টি বললো। তাই আর দেরি না করে আমি নিজেই তোর রুমে চলে এলাম।
অভ্র– সরি।
নীল– এখন চল নিচে যাই।
কাজল– হুম চল।
নীল– আপনি কি যাবেন নাকি রুমেই থাকবেন।
অভ্র– আঙ্কেল আন্টি আসছে যেতে তো হবেই তোমরা যাও আমি আসছি।
নীল– ওকে।
তারপর দু’জনেই নিচে চলে আসে।
.
.
.

#চলবে …..?

রি-চেইক করা হয়নি ভুল ক্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন!
ভালো থাকবেন সবাই!
“হ্যাপি রিডিং”

“কার্টেসী ছাড়া কপি করা নিষেধ” ❌

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here