★মেজেস্টার স্বামী★
part- 11
writer- sarmin.
আমি অনেক জোর করে ওনার মোবাইল টা নিলাম।
এ কী এখানেতো আমার ছবি সেপ করা
তার মানে ওনি এত্তখন যা বলছেন, সবটাই সত্যি।
আমি স্যার কে আর কোন কথা না বলে বিছানায় এসে বসলাম। স্যার ও আমার পাসে এসে বসলেন।
মেজেসটার স্যার,,,,,,কী মেঘ প্রমান পেলে নাকি। তবে এখন কি ভালবাসার অধিকার আদায় করে নিব না কি।
আমি আর কোন জবাব দিতে ভাষা পেলাম না।তাই নিরব হয়ে বসে আছি।
ওনি আমার খুব কছে এসে আমার কোমোরে হাত রেখে বলেন।কি হলো এখন কেন কথা বলোনা।তবেকি আমার মেয়ের মা হবার সোজুক টা তোমাকে দিয়ে ই দিব।
আমি স্যার এর গরম নিস্সাশ অনুভব করতে পারছি।
আমি,,,,,,,মানে কি বলতে চান আপনি। আমার কারো মেয়ের মা হবার কোন দরকার নেই।
স্যার,,,,তবে ছেলের মা হতে চাও।
আমি কার ই মা হতে চাই না আমি পড়া লেখা করে অনেক বড় হতে চাই বোঝলেন মি: মেজেস্টার।
স্যার,,,,বারে তবেকি জারা পড়া লেখা করেনা তারা আজিবন ই ছোট থাকে।
আমি সেটা বলতে চাইনি আমি বলেছি আমি নিজের পায়ে দারাতে চাই। চাকরি করতে চাই।এটা আমার সপ্ন বোঝসেন।
তবে গোল মাল টা আপনি পোরাটাই করে দিয়েছেন।
স্যার,,,,,,কেন আমি আবার কি করলাম।
আমি,,,,,যা করেছেন এক দিক দিয়ে ভালই করেছেন।বাবার দেয়া সত্য টাতো আর মাথার বোঝা হয়ে নেই।
স্যার,,,,,কেন বাবার দেয়া সত্য আবার কী।
সে জেনে আপনার কাজ নেই।আর আপনার বোঝার বয়স ও হয়নি।
আচ্ছা মেঘ তুমি কি কাউকে ভালবাস।
আমি আার ভালবাসা পূব- পশ্চিম মেলা মেশা।
মেজেস্টার স্যার,,,,,,,মেঘ এবার তোমাকে একটা কথা বলি।আরকথাটা তোমাকে রাখতে হবে।
আমি,,,,,,কি কথা বলেন।
মেজেস্টার স্যার,,,,,,,,মেঘ তুমি আমার পজিসন টা তো জানই,আর আমার সোসাইটি উপযোগী হতে হলে তোমাকে আরো লেখা- পড়া করতে হবে। ঢাকা বৃশ্য বিদ্যালয়ে চান্চ পেতে হবে।
যা বাবা আপনি তো আমার বাবার থেকে ও এক কাঠি ওপরে। পাশ করি না কী তার খবর নেই আবার কয় কী।
স্যার,,,,,পাশ করি মানে। কী বলতে চাও তুমি।
আমার কথা না রাখা পজন্ত কিন্তু তোমাকে আমি,আমার স্থী হিসাবে পরিচয় দিতে পার বো না।
তা হলে আমায় ভুলে যাওয়া টাই আপনার কাছে অতি উত্তম বোঝলেন। কারন সূর্য পশ্চিম দিকে উঠলেও আপনার কথা আমি রাখতে পারবো বলে আমার মনে হয় না।
স্যার,,,,,,পারতে তোমাকে হবেই মেঘ,সেটা যে ভাবেই হক।কারন তোমাকে আমার চাই।
কিন্তু আমি এ অসম্বব কে কি ভাবে সম্ভব করব বলেন।আমি পারবোনা আমি মোটেও ভাল ছাত্রী না।
স্যার,,,,,আমি একটা সাজেসন দিতে পারি।
চলবে,,,,,,,,
( sorry ছোট পর্ব দেয়ার জন্য।আসলে সময় সব সময় থাতে থাকে না।)।