মেজেস্টার স্বামী
PART-1+2
লেখক -মেঘলা আলো।
এই মেঘ ওঠ বলছি এই মেঘ ওঠ, মার এরকম ডাক সুনে এক লাফে ঘুম ঠেকে উঠে গেলাম। আর তখনি সুনি বাবা রাগি গলায় কি জেনবলছেন, আমি চখ ডলতে ডলতে বাবার সামনে জাওয়াতে জেন আর রেগে গেলেন।তখনি বলতে লাগলেন শাহানা তোমার গুনধর মেয়ে কে বলেদিও আমি তার বিয়ে ঠিক করেছি।একথা শুনেত আমি হা,,, হয়ে তাকিয়ে রয়েছি। আমার দিকে বাবা তাকিয়ে বললেন আর হা হয়ে তাকিয়ে থাকতে হবে না আমি আপনার কথাই বলছি।বাবার এমন কথা শুনে আমি চিৎকার করে বললাম,,,,,, না না না আমি বিয়ে করবনা। আমি পড়া লেখা করতে চাই। চাকরি করতে চাই।এ কথা সুনার পর বাবা বলেউঠলেন, আজ বাদে কাল জার HSC পরীক্ষা । সে বেলা ৯ টা পজন্ত ঘুমায় নাকি রাজরানী।,,,,শাহানা তোমার মেয়ে কে বলে দিও তার বিয়ে জত তারাতারি সম্ভব আমি দিয়ে দিতে চাই, ছেলে এমরিকায় থাকে সোহাগের বন্ধুু।বাবা ( শাহানা) মানে আমার মা কে উদ্দেস করে কথা গুলো আমায় শুনালেন। আর সোহাগ হল আমার দুলাভাই বড় আপুর হাসবেন্ট।আমি বিয়ে করবনা মা বাবা কে বলে দিও,বিদেশে থাকা ছেলেদের আরো আগে না। দেখনা আলো আপু (মানে আমার বড় বোন) কে সোহাগ ভাইয়া বিয়ে করে রেখে গেছেত আর আসার নাম নেই।আলো আপু,,চুপ মেঘ বাবা মার সাথে কেউ এভাবে কথা বলে।না আপু আমাকে বলতে দে রাতে জখন তুই একা একা কান্না করস তখন আর বাবা- মা তোকে দেখেনা আমি দেখি। তাই আমি কিছু তেই বিদেশে থাকা ছেলে দের বিয়ে করবনা। বাস অনেক হয়েছে মেঘ তোমাকে বিয়ে করতে হবেনা,তবে আমার একটা সত্তে।কি সত্ত বাবা।তোমাকে HSCপরীক্ষা য় A+ পেতহবে।বাবার এরকম সত্ত আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরার মত। কারন বাবা জানে যে আমিA+ পাওয়ার মত ছাত্রী না। তাও উপায় না পেয়ে বললাম ঠিক আছে বাবা।দৈরে রুমে এসে বিছানায় শুয়ে কাদতে লাগলাম।আপু এসে মেঘ বলাতে আমি নিজেসামলা তে নাপেরে আপু কে ধরে কিছুখন কাদলাম।বাবাত এমনছিলনা আপু তবে আজ কেন এরকম করল বাবা।আপু,,,,মেঘ তুই পাড়ার কোন ছেলেকে চোখ মেরেছিলি ওরা এসে বাবার কাছে বিচার দিয়েছে,,,কী,,,,,,,,,,,,,,
#চলবে
★মেজেস্টার স্বামী★
part-2
লেখক-মেঘলা আালো%
আলো আপু,,,,,মেঘ তুই নাকি পাড়ার কোন ছেলেকে চোখ মারসিছ।
আমি,,,,,আপু ঐ ছেলেটাত আমাদের পাড়ার না,গাড়ি দিয়ে জাচ্ছিল আর আমার দিকে হাস ছিল।তাইত আমি,
আপু,,,,,,আর বলতে হবেনা তোমায় আমি খুব ভাল
করে চিনি,এবার পরতে বস হয় A+ না হয় বিয়ে কোনটা বেছে নিবে তোমার সিধান্ত । আপু সোন আর কোন কথা না। বলে আপু চলেগেল।
আমি,,,,,,বাবার কথা গুলো আমার কানের কাছে বার বার বাজজে। মনে মনে ভাবি কী করে এর থেকে আমি মুক্তি পাব।
হটাত মনে হল ইভা কে একটা ফোনদেই( ইভা আমার বান্ধবী) ইভা কে কল দেওয়ার সাথে সাথে ইভা আমার ফোনটা রিসিব করল। রিসিব করার পর ইভা বলতে লাঘল।
ইভা,,,,,,,,,মেঘ তোর নাকি বিয়ে ঠিক হয়েগেছে।
ইভার এমন কথা শুনে আমি অবাক হয়ে জিগ্গাসা করলাম।
আমি,,,,,,,,এই কথা ত বাবা আমাকে সকালে বললো।আমিতো তোকে এই কথা বলিনি তুই জানলি কিভাবে।
ইভা,,,,,,,,কাল রাতে আঙ্কেল আমাদের বাসায় আসছিল। আমার কাছথেকে জানতে চাইল, বিকালে যে ছেলেটাকে উনি তোকে চোখ মারতে দেখেছে। ঐ ছেলেটা কে, তোর সাথে কোন সম্পক আছে কী না।
আমি,,,,,,,তুই বাবা কে কিবলছস,
ইভা,,,,,,,আমিত বললাম তুই ছেলেটাকে চিনিস না। তবে আঙ্মেল মনেহয় আমার কথা বিস্সাশ করে নাই। আর তোর বিয়ের কথা বলে গেলেন।
আমি,,,,,,,,,আচ্ছা রাখিরে ভালথাকিস,আর ভাল ভাবে পরিস। তোর ভরসাই আমারA+। কাল দেখাহবে বলে রেখে দিলাম।
আমি-ইভা দুইটা শরীল হলেও আমাদের আত্তা একটা।
ওর সাথে ছোট থেকে এক সাথে বড় হওয়া।
আমি,,,,আচ্ছা আমার ভরসা ত ইভা । ও
A + পাওয়ার মত ছাত্রী। আর ইভার সিট আমার পিছনে, ওর থেকে সাহায্য নিলে আমার A + কিন্তু
হলের স্যার জদি করা গার্ড দেয়। মেজেস্টার যদি
খাতা নিয়ে নেয়। এরকমের হাজার প্রশ্ন মাথায় ঘোরে।
আমি,,,,,চলে গলাম ঘুমের রাজ্জে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ঘরি তে ৮ টা বেজে গেছে।
আমি,,,,,,ফ্রেশ হয়ে নাস্তা খেয়ে বাবা-মা আর আপুর কছে দোয়া চেয়ে পরীক্ষার উদ্দেশে রওনা হলাম।
বাবা যদিও আমার সাথা যেতে চেয়েছে আমি বারন করে দিয়েছি।
অটতে উঠে ইভাকে ফোনদিলাম। ওপাস থেকে।
ইভা,,,,,,,,মেঘ তোর কি আক্কল গ্গেন কোন দিন হবেনা।
আমি,,,,,,,কেন ইভা কী হয়ছে।
ইভা,,,,,,,,ঘড়ির দিকে তাকা।
আমি,,,,এই রে ৯:৪৫ মিনিট হয়ে গেছে।
ইভা,,,,,,আমি সিট খুজছি তুই তারা তারি আয়।
আমি,,,,, সব হয়েছে ঐছেলেটার জন্য। ওর জন্যই এত পয়ারায় পেয়েছে আমাকে।
ওকে একবার হাতের নাগালে পাই।ওর হাসি আর আমার গলার ফাসি বের করে ছারব।
ভাবতে ভাবতে পরীক্ষা র হলের সামনে এসে পরলাম
অটওলা,,,,,আপা কি ভাবছেন এসেগেছিত নামেন।
আমি,,,,,,ভারাটা দিয়ে এক দৈরে হলের সামনে চলে এলাম।
দেখি সব ছাত্র- ছাত্রী হলে চলে গেছে,কিন্ত ইভা যায়নি।
আমি,,,,ইভা কে জরিয়ে ধরে বললাম চল সোনা নাহলে আরো দেরি হয়ে জাবে।
ইভা,,,,,সর তুই আমার সাথে আর কথাবলবি না।
আমি,,,,কেন সোনা জান পাখি রাগ করেছ।
( আদর করে)
ইভা,,,,,,তুই কি কোন দিন সিরিয়াস হবিনা তোর জন্য আমি ৩০ মিনিট ধরে দ্বারিয়ে আছি আর তোর কোন পাত্তা নেই।
আমি,,,,,জান এই বার জদি আমরা হলে না ঢুকি তবে আর খাতা পাবনা বলে ইভার হাত ধরে হলে নিয়ে এলাম।
আমরা সিট অনুজাই বসে পরলাম। ইভা আগেই সিট খুজে রেখেছে। ইভা আমার পিছনের সিটে।
আমি,,,,,প্রস্ন পাওয়ার পর না দেখেই ইভাকে বললাম। কমন পরেছে তোর।
ইভা,,,,,,,তোর A+ এর জন্য জটেস্ট।
আমি,,,,,,ও কে।
স্যার এসে গ্রাট দিচ্ছে তবে ততটা হাড্ড না।
আমি আর ইভা লেখেই চলেছি। এমন সময় স্যার বলেন।
স্যার,,,,,,জার জার সিটে ঠিক মত বস কেউ ঘার এদিক ওদিক করবে না।
আমি,,,,,কেন স্যার। সবাই আমার দিকে তাকায়ে আছে দেখে,ইভা পিছন থেকে কলম দিয়ে খোচা দিয়ে বলে।,
ইভা,,,,,,,,কী হচ্ছে মেঘ। সবাই তোর দিকে তাকিয়ে আছে,আর এরকম আজগবি প্রশ্ন করস কেন।
স্যার,,,,,,আমার এডবিট কাড হাতে নিয়ে নাম দেখে বলে
মিস মেঘ মেজেস্টার আসছেত তাই আমি আপনা দের
নরা চরা করতে বারন করেছি।
আমি,,,,,,সরি স্যার।
স্যার,,,,,,ইজ ওকে।
ইভা,,,,,,,,,,মেঘ মেজেসটার আসছে চুপ কর।
আমি,,,,স্যারের ডায়লনটা দিয়ে বললাম ইজ ওকে।
ইভা,,,,,মেঘ জানালার দিকে তাকা। দেখ মেজেস্টার কে।
আমি,,,,,,,ইভা তুই চিনস বলে, জানালার দিকে তাকালাম।
একি এত সেই ছেলেটা জাকে আমি চোখ মেরে ভ্যুমদ্ধ সাগরে পরার মত অবস্তা।
আমার ধেন ফিরল তখন জখন ইভা বললো
ইভা,,,,,,মেঘ মেজেস্টার আমার খাতা নিয়ে গেছে, জানালা দিয়ে আমাদের কথা বলতে দখে ফেলেছে।
আমি,,,,,কি বলিসকি আমার ত এখন অনেক লেখা বাকি।( ফিসফিস করে বলাম)।
তবে কিA+ পাওয়া হলনা আমার।
আমি,,,,,,সামলে তাকিয়ে দেখি মেজেস্টার চেয়ারে বসে আছে। আর আমার দিকে তকিয়ে আছে।
আমি,,,,,,, মনে মনে ভাবতে লাগলাম, হয়ত আমাকে চিনার চস্টা করছে।
এ ছেলেত আমায় পাগল করে দিবে। একেত এর জন্য
A+ এর পেয়ারা।আবার আশার পদিপ নিবিয়ে দিয়ে নিয়ে গেছে। ইভার খাতা।
আমি,,,,,আসার কোন কূল না পেয়ে দারালাম।
আমি,,,,Mr, মেজেস্টার কি মনে করেন নিজেকে।
মেজেস্টার,,,,,,, white?
আমি,,,,,,,আপনি আমার বান্ধবীর খাতা নিয়েছেন কোন সাহষে, কি মনে করেন নিজেকে, আপনার জন্য আমার A+ পেতে হবে, আর আপনে জদি ওর খাতাটা নিয়ে জান তবে আমিA+ পাবকিকরে। কথা গুলা এক দমে বলে যেই নচের দিকে তাকালাম। দেখি আমার খাতা নাই।
মেজেস্টার আমার সামনে।
মেজেস্টার,,,,,,,,,,আপনার বান্ধবীর জন্য জখন আপনার এতটাই মায়া তবে তার খাতা দিয়ে দিলাম। আর আপনার খাতা নিয়ে নিলাম।
আমি,,,,,,,ঠাস করে বসে পরলাম।
চলবে,,,,,,,
