তোর দিওয়ানা শুধুই আমি😎 #My madness love😍 #লেখিকা_তামান্না #পার্ট_24(রহস্য উদঘাটন~02)

0
385

#তোর দিওয়ানা শুধুই আমি😎
#My madness love😍
#লেখিকা_তামান্না
#পার্ট_24(রহস্য উদঘাটন~02)

তামান্না উপরে এসে দেখে সামনে থাকা একটা দরজা হালকা খুলা রয়েছে। সে ধীর পায়ে হেঁটে সেখানে যেতে লাগে। কিন্তু দরজায় হাত দেওয়ার আগেই দরজাটা আপনা আপনি খুলে যায়। সে ভয়ে ভয়ে ভেতরে ঢুকে দেখে পুরো রুম অন্ধকারে পরিপূর্ণ। সে কাঁপাকাঁপা হাতে ফ্ল্যাশ লাইট ওপেন করতে গেলেই সাথে সাথে ডিপ লাইট জ্বলে উঠে। তামান্না অবাক চোখে সেদিকে তাকায়।

তখন ক্যামেরার মতো বড় ফ্রেমের মধ্যে তার ছবি ভেসে উঠে। তার হাসিমাখা,, কান্নাময় চেহারা,,চকলেট খেয়ে মুখে লেগে থাকা। সব ধরনের ছবির মায়াবি রুপ যেনো সেই ক্যামেরার মধ্যে আবদ্ধ। সে সবগুলো দেখে মুচকি মুচকি হাসতে ছিলো আর মনে মনে বলে….

~ ওহ তো আপনি আমার এই ছবিগুলো দেখানোর জন্যে এতো চালাকি করছিলেন! ( নিজে নিজেই ব্লাশিং হয়ে লজ্জামাখা ফেস করে )

সালমান আড়াল থেকে তাকে তার হাসি লজ্জামাখা মায়াবি ফেসটা দেখে যতোই না খুশি হচ্ছে তার চেয়ে বারো কষ্টও পাচ্ছে। কেননা সে কিছুক্ষণের মধ্যে এমন কিছু ছবি তার সামনে আনবে। যা দেখে হয় তো তামান্নার ব্রেনে আঘাত লাগতে পারে।

~ আমি জানি ময়নাপাখি। তুমি এখন যতোই না আমাকে পছন্দ করছো ততোই খারাপ ভাবতে লাগবা। কেননা আমি তোমার সেই সালমান রইনি। মাফিয়া হয়ে গেলাম। কিন্তু আমি চাই তুমি সত্য কথাটা জেনে যাও। এবার কোনো ভুল হতে দেবো না(নিজের চোখজোড়া মুছে স্বাভাবিক হয়ে কন্ট্রোল করে)

তামান্না কোমরে হাত রেখে টেডি স্মাইল দিয়ে বলে ::: দেখেন এখন কোনো মজা নয়। সাথে সাথে সামনে আসেন। আপনার সাথে কথা বলবো। কি রে আসবেন না?? ওকে দেন আমি গেলাম।

তামান্না এক পা পিছিয়ে যেতেই হঠাৎ ফ্রেমে এক রেকর্ড চালু হলো। যেখানে বলতে শুরু করে….

~ বৃষ্টির দিনে গল্পটা শুরু হলো তোমারই নামে💜
শেষ হবে না এর কাহিনি
চলবে শুধু অপরিসীম ভালোবাসার
গল্পগুচ্ছ💥
~ তোমার নামেরই এই সেই ডায়েরিটা
রেখেছি প্রাণের হৃদয় জুড়ে💖

তামান্না পিছে ঘুরে দেখে ফ্রেমে তার আর সালমানের ছবি ভেসে উঠতেছে। এ দেখে সে মনে মনে বলে…..

~ আমি তো সালমানের সাথে কখনো পিক তুলিনি। তাহলে এগুলো কবে তুলেছি? (ছবির কাছে এসে সালমান আর তার ছবিতে স্পর্শ করে )

তখন আবারো রেকর্ডিং স্টাট হয়ে যায়। আর এবার যা বলে তা শুনে তামান্না মাথায় হাত দিয়ে চেপে ধরে।
রেকর্ডিং এ প্লে হওয়ায় সেখানে….

~ বাতাসের বেগে, ঘন্ডি উরিয়ে💨
ঝরণার তীব্র পানির স্রোত💙
মেঘের অতি চিৎকার গর্জনে⚡
তোমার ভালোবাসার প্রেমেতে
অন্ধ আমি🌑

তামান্না রেকর্ডের এই লাইনগুলো শুনে কিছুটা অবাক হয় সাথে তার ব্রেনে ধাক্কা খেতে লাগে আর বলে…

~ এ….এ গুলো তো কোথাও শুনেছি আমি!! হ্যাঁ এই কথাগুলো শুনেছি আমি? কি…..কিন্তু কোথায়?(চিন্তিত প্লাস চাপপূর্ণ ফেস করে)

সালমান আড়ালে দেওয়াল ঠেসে চোখজড়া বন্ধ করে জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকে আর বলে :: আমি জানি তোমার ব্রেনে ধাক্কা লাগতেছে। তবে আর বেশিক্ষণ নয়। সব মনে পড়ে যাবে সব!!(উৎফুল্ল প্লাস কিছুটা স্ট্রেজ হয়ে)

~ সমুদ্রের গহীনে অন্তরের অন্তঃরালে
তোমার সাথে ডুব দিতে চাই😍
ভালোবাসা শব্দটা কি
উপলব্ধি করতে
চাই আমার প্রিয়তমা
তোমার ভালোবাসায় মগ্ন হয়ে🙈
আমার তামান্না
কিন্তু তোর দিওয়ানা😎

তামান্নার ব্রেনে এবার এই ‘দিওয়ানা’ শব্দটা এমনভাবে শুনা যেতে লাগে। যার কারণে সে চোখ বন্ধ করে ফেলতেই। চোখের অন্ধকার গহীনে ভেসে উঠে সে আর সালমান মুখোমুখি হয় আছে তাদের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে নীল।

সালমান গার্ন ট্যাগ করে নীলকে বলে ::: এবার তুই কিছুই করতে পারবি না। তামান্না শুধু আমার। তার উপর অধিকারটা শুধু আমারই আছে আর কারো না। নেভার!(বাঁকা হেসে )

~ দেখ সালমান এখনো টাইম আছে ! নিজেকে সরিয়ে ফেল এখান থেকে। নইতো তুই জানিস না কি হবে?(নীল চিন্তিত প্লাস ঘাবড়ে গিয়ে বলে)

সালমান অট্টহাসি দিয়ে বলে ::: তুই আমাকে বুঝাছিস ! যাহ আর শিক্ষা দেওয়া লাগবে না। Your game is finished (গার্নের মধ্যে আঙুল দিয়ে চেপে ট্রিগার চালিয়ে দিয়ে ডেভিল স্মাইল দেয়)

~নাআআআআআআআআ( তামান্না চিৎকার দিয়ে)
তামান্না চোখ খুলে জোরে জোরে শ্বাস নিয়ে বিড়বিড় করে বলে ::: সালমান তুমি আবারো আমার আর নীল এর জীবনে ফিরে আসলে?! শান্তি ছিলাম এখন আবার।

সালমান এবার দৌড়ে বের হয়ে এসে তামান্নাকে পানি খেতে দেয়। সে তাকে দেখে কিছু না বলে ঢোক ঢোক করে পানি খেয়ে বসে পরে। সালমানও তার পাশে বসে তার কাধে হাত রাখলে তামান্না গর্জন দিয়ে উঠে বলে….

~Don’t try to touch me.(রেগে গিয়ে)

সালমান বুঝে ফেলে যে তামান্না হয়তো এমন রিয়েক্ট করছে কারণ সে একজন মাফিয়া বলে। এমন কথা বললো। সেও বসা থেকে উঠে তামান্নার সামনে এসে বলে….

সালমান::: আমি তেমন কোনো খারাপ লোক নয়। যে তুমি আমাকে বারণ করতেছো! আমি তোমার জান!(উদাস ফেস করে) আমি যা করেছি সব আমাদের ভালোর…….(কথা শেষ করার আগেই তামান্না তার গালে জোরে ঠাঠিয়ে চড় দেয় আর বলে)

~ রিয়েলি আমাদের ভালোর জন্যে?? আমাদের (নিজের দিকে তর্জনী আঙুল দেখিয়ে ইশারা করে) কিসের আমাদের। তোমার আর আমার কোনো সম্পর্কই নেই। আমি শুধু শুধুই নীলের বুঝলে তুমি!(তামান্না রেগে)

তামান্না হঠাৎ চুপ করে বিড় বিড় করে বলে :::: এই আমি সালমানকে কেনো তুমি করে ডাকছি?? এতে শুধুই তো ( আমার অধিকার~রেগে চোখজোড়া লাল করে ছলছল নয়নে সালমান তামান্নার দিকে তাকিয়ে বলে)

~ না আপনার কোনো অধিকার নেই। আপনি একজন খুনি। আমার নীলের খুনি আপনি ! আপনি কিভাবে পারলেন নীলকে এভাবে মেরে ফেলতে? সে তো শুধু আমাকে ভালোবাসতো। তাও আমি শুধুই আপনাকে ভালোবাসতাম। আপনি তো সব সব শেষ করে দিলেন (তামান্না উওেজিত হয়ে)

সালমান তামান্নার কথা শুনে বুঝতে পারছে না সে কিসের কথা বলতেছে সে মনে মনে বলে ::: এ কি হলো তামান্না নীলের পক্ষ নিচ্ছে!? যে কিনা একসময় নীলের কারাগার থেকে মুক্ত হতে আমার হাত ধরেছিলো। আমার পাশে থাকার জন্যে আজ সে কিনা !

~ না না এর ভুল ভাঙতে হবে নইতো দেরি হয়ে যাবে (সালমান আনমনে ভাবতেছিলো সে দরজার দিকে তাকাতে রেগে প্লাস চিন্তিত হয়ে জোরে দেওয়ালে ঘুষি মারে। কারণ তামান্না সেখানে আর নেই বের হয়ে চলে গেলো )

সে দ্বিগুণ রেগে বিড়বিড় করে বলে ::: টিয়া পাখি তুমি না বুঝে কিরকম ভুল করলা তুমি নিজেও জানো না। একবার আমার পুরো কথাটা শুনে নিতে। তারপর যা ইচ্ছা করতে !! তবে না? তুমি তা না করে আমাকে ভুল বুঝলে! যেভাবেই হোক তোমার ভুল ভেঙে দেবো।
(অশ্রু গড়িয়ে পড়তেই মুছে ফেলে)

সালমান অনুভব করে তার কাধে যেনো কেউ হাত রেখেছে। সে পিছে তাকিয়ে দেখে সোহেল উদাস মুখখানি নিয়ে তার সামনে দাড়াঁনো।

~~ ভাই এবার তো বলেন কি এমন কথা আপনাদের মাঝে আছে? কি কাহিনি যা আপনি লুকিয়েছেন??(সোহেল গম্ভীর কণ্ঠে বলে)

সালমান তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে সেই ফ্রেমের কাছে এসে ছবি স্পর্শ করে বলতে লাগে…

ফ্ল্যাশব্যাক💔

তামান্না আর নীল তখন সেইম কলেজের মধ্যেই পড়তো। তবে নীল আগে ভর্তি হওয়ায় তার স্টাডি অর্ধেক শেষের মধ্যে। নীল তার বাকি স্টাডি দেশে কমপ্লিট করতে চাচ্ছিলো না। সে লন্ডনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। আর ঐদিন তামান্না খুব কেঁদে বিনতি করে। কিন্তু নীল এতে কোনো কান না দিয়ে চলে যায়।

আর সেই দিনই লন্ডন থেকে(সালমান তামান্নার ছবিতে হাত দিয়ে ঠোঁটে স্পর্শ করে বলে) আমি আসি। সেইম কলেজে আমার এডমিশন হয়। কলেজের টপার বয় আমি হলাম। এমনকি সব মেয়েদের ক্রাশ লিস্টে আমার নাম ছিলো আগে। কিন্তু সেই ক্রাশ বয় এর চোখ আটকে যায় এক মেয়ের হাসিমাখা মায়াবি চেহারা দেখে।

~ সেটা কি তামান্না ভাবি??(সোহেল উৎফুল্ল হয়ে বলে)

~হ্যা (সালমান মুচকি হেসে বলে)

কিন্তু তার সেই হাসিমাখা চেহারাটা দেখা যেতো না সবসময়। বাচ্চাদের সাথে থাকলেই দেখা যেতো আর বাকি সময় অফ।

তো আমি একদিন নিজেই নিজেকে বলি ~~ আজ যেভাবেই হোক তার সাথে কথা বলবো। তার জন্যে আমার ফিলিং টা কেমন সব বলবো।

~তাহলে ভাবিকে বলে দিয়েছেন??(সোহেল)

সালমান তার দিকে তাকিয়ে বলে ~ হ্যাঁ। আমি তাকে ভালোবাসি বলে দিয়েছি !

~ ভাবি কি বলছে??(সোহেল)

সালমান মুচকি হেসে বলে~ সে একসেপ্ট করেছে।
আমি তাকে খুব খুশি রাখার ট্রাই করতে থাকি। এমনকি নীলের ব্যাপারটাও আমি জানতাম। তবে সে তো ফ্রেন্ড তাই এতে তেমন ভ্রুক্ষেপ করি নি। কিন্তু জানতাম না সেই যে আমাদের মাঝে কাটা হয়ে দাঁড়াবে। তামান্না আমাকে খুব বিলিভ করতো। নীল কয়েকবার আমার নামে তামান্নাকে অনেক খারাপ দিকের কথা বলে। কিন্তু আমার তামান্না সে তার কোনো কথাই কান দিতো না।

তাই সেই নীল এমন এক খারাপ প্লেন করে যা তামান্নার ব্রেনে শকড খাই(দেওয়ালে জোরে হাত রেখে)

~ কি এমন প্লেন ভাইয়া?(সোহেল চিন্তিত প্লাস অবাক হয়ে )

নীল লন্ডনে থাকতেই আমার আর তামান্নার রিলেশনশিপের কথা জেনে যায়। তাই সে ব্যাক করে তার অনেক তৈরি করা প্লেন অলওয়েজ ব্যর্থ যেতো। কিন্তু লাস্টে সে যেই প্লেনটা করে তাতে কেউ একজন তাকে সহায়তা করেছিলো। সেই মানুষটি কে এখনো বের করতে পারি নি। সে ঐ দিন তামান্না আমি সে আর পরিবারের সব সদস্য একসাথে ঝরণার ধারে দাঁড়িয়ে ছিলাম। তামান্না রিলেশনের কয়েকদিন পর থেকে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এতে আমার অবস্থা তো পাগলের মতো হয়ে যাচ্ছিলো। কি করবো বুঝতে পারছিলাম। হঠাৎ মাঝ রাতে এ আননোন নাম্বার থেকে কল আছে। আমি ধরে শুনি সেটা তামান্না।

~ সালমান আইম রিয়েলি সরি তোমাকে ইগনোর করার জন্যে। কিন্তু বিশ্বাস করো আমাকে এই বন্ধিখানা থেকে তুমিই বের করতে পারবে। এই এই (কাঁপাকাঁপা কণ্ঠে কান্না করে করে হিচকি তুলে বলে)নীল নীল আমাকে ধমকিয়ে বদ্ধ করে রেখেছে। সে আমাকে জোর করে বিয়ে করবে । প্লিজজ কিছু করো।

সালমান শুনে রেগে বলে ::: তুমি চিন্তা করিও না। কেউ তোমাকে আমার থেকে আলাদা করতে পারবেন না।

~ সালমান আমি….আমি এখন পাহাড়তুলি রোডে প্লিজ তাড়াতাড়ি আসো। নীল আম……টুট টুট টুট(তামান্নার কল কেটে যায়)

~হ্যালো হ্যালো তামান্না ! ডেম ইট। (সে তড়িঘড়ি করে গাড়ি নিয়ে বের হয়ে যায়)

পাহাড়তুলি রোডে এসেই সালমান দেখে নীল তামান্নার চুলের মুঠি ধরে তার মাথায় গার্ন ট্যাগ করে দাড়িয়ে আছে। সালমান নীলকে সতর্কস্বরুপ বলে ::: দেখ নীল এটা কোনো ভালোবাসা নয়! এটা তোর পাগলামী।

নীল~ হ্যাঁ এটা আমার তামান্নাকে পাওয়ার পাগলামী। সে আমার সব। তুই তুই কোথার থেকে আসছিস আমাদের জীবনে। আমি (তামান্নার গালে নিজের গাল লাগিয়ে বলে) আমি তামান্নার জন্যে পারফেক্ট। তুই যা মর( সে বলতেই গার্নটা সালমানের দিকে ট্যাগ করে ট্রিগার চেপে দেয়। এতে বুলেটটা জোরে সালমানের বুকে লাগে। সালমান ধীরে ধীরে পা পিছিয়ে যেতে থাকে।)

তামান্না সালমানকে জোরে জোরে ডাক দিতে থাকে। সে নীলের হাতে জোরে কামড় দিয়ে সালমানের কাছে আসতেই প্রিয়া তার সামনে এক বড় পাথর ঠেলা দিয়ে ফেলে দেয়। এতে তামান্না হুমড়ি খেয়ে পড়ে পাথরে লেগে মাথায় ব্যথা পেয়ে যায়। সাথে সাথে মাথা থেকে ব্লাডিং হতে থাকে।

সে সালমানের দিকে তাকিয়ে নিজের হাত বাড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তার আগেই নীল সালমানের নিরীহ দেহটাকে পা দিয়ে ঠেলা দিয়ে নিচে গভীর নদীর মধ্যে ফেলে দেয়। তবে সালমান পড়ার আগে পাথর ধরে ফেলে সে চেষ্টা করে উপরে উঠে তামান্নার দিকে তাকিয়ে নীলের দিকে তাকায়।

তামান্না সালমানকে দেখে তার চোখ থেকে অশ্রু নির্গত হতে থাকে। সে সালমানের দিকে তাকিয়ে বলতে থাকে ~সালমান আমি আপনাকে খুব ভালোবাসি।
(ধীরে ধীরে তার চোখ অফ হয়ে যায়)

সালমান নীলের দিকে তাকিয়ে অট্টহাসি দিয়ে বলে ~ এখন হয়তো আলাদা করে ফেলতেছিস কিন্তু মনে রাখিস। আমি তামান্নার দিওয়ানা। খুব জলদিই তোর অন্তিম দিন দেখাতে ফিরে আসবো।।

নীল হু হা করে হেসে সালমানের হাতজোড়ায় পা দিয়ে জোরে চাপ দেয়। এতে সে আর ধরে রাখতে না পাড়ায় নিচে পড়ে যায়।

………..চলবে………

[বিঃদ্র~~ হেই গাইস চেয়েছিলাম এই পার্টেই রহস্যের অন্তীমটা দেবো। কিন্তু পারলাম না। কারণ মাফিয়া কুইন এর কথাটাও তো আছে। সে কে ভেলেনিয়া লোয়ার ব্যাপারে না জানলে কি হবে নাকি?। তবে হ্যাঁ কালকে এই গল্পই দেবো তবে কারা কারা বোনাস পার্ট চান??তারা গন্তব্যমূলক কমেন্ট করে বোনাস পার্ট এর কথা জানান। হেপ্পি রিডিং ]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here