#গল্প_just_Friend
Writer:MD.Helal uddin
পর্ব-০৭
,
পতিতা ভেবে যার সাথে এতক্ষন সেক্স করলো নয়ন,কিন্ত সে হচ্ছে নয়নের স্ত্রী নাদিয়া,যার কারনে নাদিয়া মুখ দেখাইনি,
নাদিয়া; কি অবাক হচ্ছো?
নয়ন; না মানে তুমি এই কাজ করো,
নাদিয়া; তুমি করতে পারলে আমি পারব না কেনো,
নয়ন; আমি ছেলে মানুষ আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি কিন্ত তুমি পারো না,যা ইচ্ছে তাই,
নাদিয়া; আমি মেয়ে বলে কি মানুষ না, আমাকে কি রোবট মনে হয়,
নয়ন; তাই বলে তুমি যা ইচ্ছে তাই করে বেড়াবে,
নাদিয়া;তো কি করব, তুমি আমাকে কত টুকু টাইম দেও হে,সব সময় বাসার বাহিরে থাকো আর এই সব করে বেড়াও,
নয়ন তখন মাথা নিচু করে থাকে কোন জবাব নেই,
তখন নাদিয়া ব্যাগ কাধে নিয়ে বের হতে চাইলে,
নয়ন জিজ্ঞেস করে, কোথাই যাও,
নাদিয়া; আমার আরেকটা ক্লায়েন্ট আছে,
নয়ন তখন পথ আগলে দাঁড়ায় আর বলে তুমি কোথাও যেতে পারবে না,
নাদিয়া;সম্ভব না,তুমি তোমার কাজ করো আমি আমার কাজ করছি,
নয়ন; প্লিজ তুমি এই কাজ করো না,
নাদিয়া; এখন বলে লাভ নাই আমাকে যেতে হবে,
নয়ন; প্লিজ নাদিয়া যেয়েও না,
নাদিয়া চোখের পানি ছেড়ে আমাকে কোন দিন বুঝতে চেয়েছো,ভালো করে কোন দিন একটু কথা বলেছো,
বাধ্য হয়ে আমি এই পথে এসেছি,
আমি যাই,
নয়ন তখন দরজা আগলে দাঁড়ায় আর বলে আমি তোমাকে যেতে দিবো না,
প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দেও,প্লিজ আমি তোমার পায়ে পড়ি,আমি ভালো হয়ে যাবো প্লিজ যেয়ো না,
**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
নয়ন তখন নিজের ভুল টা বুঝতে পারে,
তখন নাদিয়া বলে মনে থাকবে তো,।
বলে নাদিয়া কান্না মাখা মুখ টা নয়নের বুকে লুকিয়ে ফেলে,
তখন নয়ন বলে তুমি আর এই সব করবে না,
নাদিয়া আরে পাগল আমার এই দেহ মন প্রান শুধু তোমার জন্য এই গুলো শুধু তোমার, আমি কিছুদিন ধরে ফলো করছিলাম আর জানিতে পারি তুমি এই খানে তাই আসি আর হয়ে যায় এই সব,,
note: যদি আপনি পরকিয়ায় লিপ্ত হন তাহলে কোন একদিন হলেও জানতে পারবেন আপনার স্ত্রী/স্বামী করছে, শুধু পরকিয়া না অনেক অসৎ খারাপ কাজ আছে,
গল্প কিন্ত শেষ হয়নি,,,
রাফির বাড়িতে একদিন বাড়ির সবাই বসে কথা বলছিলেন,
ঐদিন রাতুলও ছিলো,
রাত ১১টা বাজে,হঠাৎ কলিং বেল টা বেজে উঠে,
রাফির বাবা বলে এত রাতে আবার কে এলো রাজু দেখ তো,
রাতুল বলে ভাইয়া তুমি বসো আমি দেখছি,
দরজা টা খোলেই, রাফি তুই এত রাতে এখানে,আঙ্কেল বাসায় আছে দেখলে প্রব্লেম হবে,
রাফি; তার চেয়ে আমি অনেক বড় সমস্যায় আছি,
রাফি মা রাতুল কে জিজ্ঞেস করে কে আসছে রাতুল,
রাতুল তখন রাফির মা কে ডাকে,
আন্টি একটু আসবেন,
রাফির মা; এত রাতে কে এসেছে রাতুল,
রাতুল ; আপনি এসে দেখে যান,
এসে দেখে তার ছেলে রাফি কোলে তার ছোট্ট মেয়ে মুনতাহা,
সবাই রাগ করে থাকলে মা কিন্তু কোন দিন রাগ করে থাকতে পারে না, রাফির মা এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে অনেক দিন পর রাফি কে দেখছে তার মা,
আর ছেলে কে দেখে চোখ থেকে মনের অজান্তেই জল গড়িয়ে পড়ছে,
এত রাতে এখানে দেখে জিজ্ঞেস করে রাফি কে কি হয়ছে তুই এত রাতে এখানে,ভিতরে আয়,
রাফি কিছু বলে না চুপ করে আছে,
রাফির মা কয়েকবার জিজ্ঞেস করে কিন্তু কোন উত্তর দেয় না শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়ছে ওঝরে,
রাফির চুপ করা থাকা দেখে রাতুল ধমক
আর বলে এই কথা বলছিস কেন,
ধমক শুনে রাফির বাবা এগিয়ে আসে,
এসে দেখে রাফি দাঁড়িয়ে আছে একটা বাচ্ছা কোলে নিয়ে,
রাফির বাবা রাগ দেখিয়ে বললেন, রাতুল এই কুলাঙ্গার টা এখানে কি করছে,
তখন রাফি কথা বলে বাবা আমি,,,,,
রাফির বাবা,ঃ আমি তোর বাবা না,বাবা বলবি না আমাকে আমার একটি মাত্র ছেলে সে হচ্ছে রাজু,
রাফি; মা আমি এখানে থাকতে আসি নাই,
আমি শুধু আমার মেয়ে টা কে রেখে যেতে চাই কিছুদিনের জন্য,,,,
রাফির বাবা; এটা কোন আশ্রয় কেন্দ্র না আর এই,,,,,
তখন রাফির মা তার স্বামী কে থামিয়ে দিয়ে বলে রাফির মেয়ে এখানেই থাকবে,দেখি কে কি বলে,যদি কোন ভুল করে থাকে তাহলে আমাদের ছেলে আর ঐ মেয়ে করছে এই ছোট্ট বাচ্চা তো কোন ভুল করে নাই,বলে মুনতাহা কে কোলে নেয়,
রাফি লেট করে না।রাফি চলে যাবে রাতুল ফিরিয়ে বলে
আচ্ছা কি হয়ছে,তুই তোর মেয়েকে রেখে যাচ্ছিস,আর ওর মা কই,
(সব সময় গল্প গ্রুপে পোস্ট করা সম্ভব হয় না,তাই বাকি গল্প পেতে Add দিয়ে সাথে থাকুন)
রাফি; সে সব বলতে চাই না,আমাকে যেতে হবে,আমি যাই এখন বলে চলে যায় রাফি,
আর বের হয় রিয়ার খোঁজে,
এখন একটু পিছনে চলে যাই যে রাফির আর মেয়ে তো মারা গেছে তো বাঁচলো কি ভাবে,
আমি বলছি ঐ রাফি প্যান ক্যামেরায়
রিয়ার প্ল্যান সব দেখে ফেলে, আর নয়নের সাথে সেক্স করা,মারার প্ল্যান , আর বিষ টা কোথায় রাখে তাও দেখে, আর সেই বিষের শিশিটা পাল্টে দেয় আর একটু ঘুমের ট্যাবলেট দিয়ে দেয় যার কারনে মুনতাহা
ঘুমিয়ে থাকে,আর রাফি ভ্যান করে থাকে,
এই তো কাহিনি,
এখন আবার মূল গল্পে ফিরে যাই,
রাফি রিয়া কে খোঁজতে থাকে কারন মেয়ে টা কে তো বাঁচাতে হবে,
মায়ের আদর তো আর অন্যে কোথাও পাবে না,ভুল করছে রিয়া যা কোন মা করে না,।
খোঁজতে থাকে রাফি এভাবে এক মাস পার হয়ে যায়,একদিন অফিস থেকে ফিরার পথে দেখে কিছু কুকুর একটা,,,,,,,,,,,,
চলবে…..