#গল্প_just_Friend
Writer:MD.Helal uddin
পর্ব-০৬
,
রিয়া তার ২বছরের মেয়েকেও বিষ খাইয়ে মেরে ফেলল,সাথে তার স্বামী রাফি কেউ,
রিয়ার বিন্দু মাত্র কোন দুঃখ হচ্ছে কারন সে প্রতিশোধ নিতে পেরেছে,
যার জন্য তার বাবাকে ছোট হতে হয় সমাজের কাছে,নিজেকে শুনতে হয় পতিতা বেশ্যা কত রকমের বাহারি নাম,
প্রতিশোধ এমন একটা নেশা যা আজ দুজন নিষ্পাপ এর জীবন কেরে নিলো,
রাফি আর ছোট মুনতাহার মৃত বডি পরে আছে বিছানায়,
ফোন দিলো, আবার নয়ন কে বলল তুমি কখন আসছো,
নয়ন বলে তুমি কি সত্যি তোমার মেয়ে আর স্বামী কে মেরে ফেলেছো নাকি
আমার সাথে মজা নিচ্ছো,
রিয়া; সত্যি বলছি আমি বাবা মেয়ে কে মেরে ফেলেছি,এখন বলো তুমি কখন আসছো,আর কখন পালাবো,
নয়ন; আর ইউ ম্যাট,তুমি একটা সাইকো,কেউ ২বছরের মেয়ে কে মেরে ফেলে,স্বামী কে মেরে ফেলে
রিয়া; আরে পাগল সব তো তোমার জন্য?
নয়ন; তোর মত মেয়ে আমার দরকার নেই,
রিয়া; নয়ন তুমি এই সব কি বলছো, এমন টা বলো না প্লিজ,
তাহলে আমার কি হবে,
নয়ন; আজ তুই আমার জন্য তোর স্বামী কে মেরে ফেলেছিস,নিষ্পাপ একটা মেয়ে কে মেরে ফেলেছিস,কাল অন্য কারো জন্য আমাকে মেরে ফেলতে পারিস,
তার চেয়ে বাই ভালো থাক,বাই,
নয়ন শেষ পর্যন্ত রিয়ার সাথে বেইমানি করলো,ঠিকি তো নয়ন ছিলো মধুর পাগল, মধু খাওয়ার জন্য যা বলতে হয় তাই বলছে,
রিয়া এখন একুল ওকুল দুই কুল হারালো,
কি করবে ভেবে পাচ্ছে না।
এরকম ভাবতে ভাবতে ঘুমের দেশে হারিয়ে যায় রিয়া,
**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
কিন্ত সেই ঘুম ছিলো রিয়ার কাল ঘুম,কারন ঘুম থেকে উঠার পর যখন মুনতাহার লাশ টা দেখে তখন থেকে
রিয়া মানুষিক ভারসাম্য হারায়,
বের হয়ে যায় বাসা থেকে আর ঘুরতে থাকে রাস্তায় রাস্তায়,
যে ছিলো একসময় ৮ -১০টা ছেলের ক্রাশ,সে আজ রাস্তার কুকুরের সাথে ঘুমায়,খাবার খায়,
যে যৌবনের জ্বালায় অন্যের খাট কাপাতো সে আজ কোথায়,,,
আল্লাহ আমাদের এই সব কাজ থেকে হেফাজত করুন,
গল্প এখনো শেষ হয়নি,
নয়ন একদিন একটি আবাসিক হোটেলে যায় কলগার্লের খোঁজে আর একটি দালালের সাথে কথা বলে,
নয়ন দালালকে বলল,
–আপনার কাছে কেমন মাল আছে বলবেন(নয়ন)
–আরে ভাই আপনি বলেন আপনার কোন ধরনের মাল লাগবে,সব আইটেম আছে,
–আচ্ছা এমন কোন মাল আছে,যেটা শুধু আমার সাথেই হবে,
–আছে কাল একটা নতুন মাল জয়েন্ট হয়ছে,কিন্ত কমিশন বেশি লাগবে,
–কমিশন নিয়ে চিন্তা করবেন না।
সব পেয়ে যাবেন,
–তাহলে কবে লাগবে,আপনার বাসার এড্রেস আর ফোন নাম্বার দিয়ে যান।
মাল সময় মত পৌছে যাবে,
যেই কথা সেই কাজ, নয়ন একটি বাসা
ভাড়া করে এই সব কাজের জন্য,
আর সেই বাসার ঠিকানা দিয়ে দেয়,
যে বাসার কথা ঠিকানা নয়নের বউ
নাদিয়া জানে না,
১দিন পর,,,,
দালাল ফোন করে বলে স্যার মাগী টা কে কিন্ত পাঠিয়ে দিয়েছি,আপনি বাসায় থাইকেন,
কিছুক্ষন পর,,,
দরজায় ঠকঠক আওয়াজ হয়, ক
নয়ন খোলে দেখে একটা বোরখা পড়া
মহিলা,
নয়ন জিজ্ঞেস করে আপনাকে কি
দালাল নটবর দাস পাঠিয়েছে,
মেয়েটি মাথা নেরে হ্যাঁ বলে,
নয়ন মেয়েটিকে ভিতরে নিয়ে যায়,
আর নয়ন এক এক করে নিজের
শার্ট-প্যান্ট সব খোলে ফেলে, কিন্তু মেয়ে
টি দাঁড়িয়ে আছে বোরখা খোলছে না,
নয়ন তখন বলল, কি ব্যাপার দাঁড়িয়ে রইলে কেনো,সব খোলে ফেলো আয়ার আর তর সইছে না,
মেয়েটি তখন বলল,আমার একটা শর্ত আছে,
নয়ন হেসে বলল তুই একটা মাগী তোর আবার শর্ত আছে,
–আমি মাগী বলে কি আমি কোন মানুষ না,
–তুই আবার মানুষ, তাহলে আমরা কি?
মেয়েটি তখন রেখে বলে,, তুই যদি নিজেকে মানুষ বলে দাবি করিস তাহলে সাধারণ নিজেদের কে ফেরেস্তা দাবি করবে,তোরা মানুষ রুপি জানোয়ার, কুত্তা,তোদের মত মানুষের জন্য আমরা আজ বেশ্যা,মাগী,
নয়ন; এই শালী বেশি কথা বলবি না,টাকা দিয়ে তোকে ভাড়া করে আনছি ঐ টাকা কি তোর,,,,,,,,,,,,, ভাড়ায় চলে,
মেয়েটি বলল,তুই ইচ্ছে কর কিন্তু আমি মুখ খোলব না,
নয়ন; না তা তো হবে না,
(সব সময় গল্প গ্রুপে পোস্ট করা সম্ভব হয় না,তাই বাকি গল্প পেতে Add দিয়ে সাথে থাকুন)
মেয়েটি বলল, হলে বল না চললাম,
নয়ন চাপে পড়ে রাজি হয়ে যায় কারন,
সে অন্য মোডে আছে,মানে হট।
তাই রাজি হয়ে যায়,
তারপর তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হয়,
কিছুক্ষন পর,,,,,
শারীরিক সম্পর্ক শেষ হওয়ার পর
নয়ন বলে আজ তোর থেকে অনেক মজা পাইছি,এই তোর টাকা আর ১০০০টাকা বেশি দিলাম খুশি হয়ে কিন্তু
মুখটা দেখাতি আরও বেশি মজা পাইতাম, নেক্সট টাইম যদি দেখাস পেমেন্ট বেশি পাবি,
মেয়েটির চোখ দিয়ে তখন অঝরে পানি পড়তে থাকে,কাঁদতে কাঁদতে তখন বলে আমার মুখ দেখবি,
নয়ন; দেখাবি,
–হুম কিন্ত ঠিক থাকতে পারবি,
–হেসে দিয়ে নয়ন বলে কেনো না,তুই দেখা,
–ওকে, বলে মেয়েটি মুখ থেকে ওড়না সরাতে নয়ন লাফ দিয়ে পিছনে ফ্লোরে পড়ে যায়,একি তুতুতুমি এখানে,,,,,
সবাই ক্ষমা করবেন কিছু খারাপ ভাষা ইউস করার জন্য,আর এখন আগের মত সারা পাচ্ছি না,
আপনাদের থেকে সারা না পেলে এই গল্প এখানেই স্টপ করে দিবো,
(চলবে)