# কাজের মেয়ে (💗 cute love story 💗)
#Jannat’s storeys
#পর্বঃ১০
এক পর্যায় মীম সাজিদ এ-র সামনে পেয়াজো এ-র বাটি ধরে রেখেছে আর সাজিদ নিয়ে নিয়ে খাচ্ছে আর টিভি দেখছে।অনেক বিরক্তি নিয়ে তা দেখছে নাদিম।নাদিম এ-র পাসে বসে থাকা মেয়েটি নাদিম কে সাদতে গেলে সে কিছু নিচ্ছে না।এদিক এ ওরা ওদের মতো টিভি দেখছে খাচ্ছে মাঝে মাঝে একটু আকটু হাসাহাসিও চলছে।এক পর্যায়ে নাদিম বলে উটলো,,
।
।
মীম শুধু ওদের দিলে হবে। আমাদের চোখে দেখতে পাচ্ছ না??
।
আমি দিচ্ছি তো আমার থেকে নে।(নিরা, নাদিম এ-র পাসে বসা মেয়েটা)
।
তুই কেন দিবি?কাজের মেয়ে থাকতে।
।
এভাবে কেন বলছিস (সাজিদ)
।
তুই চুপ থাক।
।
।
নাদিম এ-র খোচা মারা কথা টায় মীম এ-র খারাপ লাগলো। এ তোখন তো সে ভুলেই গেছিলো যে সে কাজের মেয়ে।নিরা চুপ করে গেলো।মন খারাপ নিয়ে হাত বারিয়ে দিয়ে মীম বলে উটলো,,
।
।
এই নিন।
।
কিছুটা ওখানে রেখে বাকিটা নিয়ে এখানে আসো।
আর সব ঠিক করে হাতের কাছে রাখ যেন কোন সমস্যা না হয় আমার।
।
।
মীম ও তাই করলো।ওখান থেকে নাদিম এ-র পাসে এসে বসলো। আর এবার নাদিম এ-র মুখের সামনে ধরে রাখলো আর ও নিতে লাগলো। নিরার বেপারটা হজম হলো না। সে মনে মনে ভিশন রেগে গেল।এতোখন তো সে নিতে বলছিল কিন্তু নাদিম নিচ্ছিলো না।এখন এই মেয়ের থেকে নিচ্ছে।চোখে রাগ নিয়ে মীম এ-র দিকে তাকিয়ে রইলো।
রাত ৩ তার দিকে খেলা শেষ হলো। এতো রাতে কেও আর বাসায় গেলো না।ও-ই রুমেই শুয়ে পরলো। শুধু মীম নিজের ঘরে গেলো।
অনেক রাতে শোয়ায় সকালে কিছুতেই চোখ খুলতে চাচ্ছে না।কিন্তু রুবিনা বেগম তো তাকে ডাকছে। কি আর করার উঠতে তো তাকে হবেই সে তো আর এই বারির মেয়ে না কাজের মেয়ে।বিরক্তি নিয়েও চোখ ডোলতে ডোলতে উঠে গেলো সে।রাতে তো ওরা যায় নাই। সকালে তো আর না খাইয়ে পাঠানো যাবে না।তাই ফ্রেশ হয়ে নিয়ে হাতে হাতে সবার জন্য নাস্তা বানিয়ে নিলো।
।
সবাই উঠে পরেছে। মীম টেবিলে নাস্তা সাজাচ্ছে।রুবিনা বেগম ডাকায় সবাই একে একে এসে টেবিলে বসলো।মীম একে একে সবাইকে বেরে দিচ্ছে।
।
যার যা লাগে নিয়ে খা (রুবিনা)
।
সবার খাওয়া হয়ে গেলে এবার জাওয়ার পালা।
।
।
মীম অনেক ভাল লাগলো তোমার সাথে পরিচয় হওয়ায়। আসি তাহলে।(সাজিদ)
।
জি, আমারও (মীম)
।
হইছে এবার যা।(নাদিম)
।
আরে বেটা যাইতেছি থাকতে আসি নাই তোর বাসায়। যাবই তো।
।
তোরা বের হো আমি আসতেছি।(নিরা)
।
সবাই বেরিয়ে গেলে নিরা মীম এ-র কাছে গেলো। কাছাকাছি গিয়ে,,,
।
চলবে,,,,