The_Villain_Lover #Part_13

0
383

#The_Villain_Lover
#Part_13
#Writer:#Tisha_Islam_Nabila

সবাই স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে আছে….সম্রাট তিশা কে ঝাকছে….সম্রাটে’র ঝাকুনিতে তিশা আবার পিটপিট করে তাকায়..!!

সম্রাটঃ তুমি এটা কেন করেছো??

কাঁদতে কাঁদতে বলে সম্রাট…….

তিশাঃ তো তোমাকে ছা ছাড়া আ আর….কা কাউকে কি ক ক করে স স্বামী মানবো??

সবাই এবার দৌড়ে আসে..!!

নীলঃ মিষ্টি কলিজা কি করলে তুমি??

সবার পাগল প্রায় অবস্থা….সম্রাট তিশা কে কোলে তুলে নিয়ে….তাড়াতাড়ি গাড়িতে শুইয়ে ড্রাইভ করতে থাকে….ড্রাইভ করে হসপিটালে গিয়ে পৌছায়….সম্রাট নিজেই ডক্টর কিন্তুু আজ….আজ কেন জানি ওর সাহস নেই কিছু করার….থরথর করে কাঁপছে সম্রাট….চেচিয়ে ডক্টর কে ডাকতে থাকে ডক্টর এসে বলে……

—-কি হয়েছে ওনার??

সম্রাটঃ ডক্টর ও বিষ খেয়েছে….প্লিজ ওকে বাঁচিয়ে দিন….আমি চাইলেও পারছি না ওয়াস করতে….কারন তখন তো খুব কষ্ট হয়….আমি পারবো না সেটা সহ্য করতে….আপনি ওকে বাঁচিয়ে দিন প্লিজ..!!

ডক্টর অবাক হয়ে দেখছে….সম্রাট আবারও বলে ডক্টর তাড়াতাড়ি….তিশা কে নিয়ে ওটিতে যায়…….

এদিকে সৌহাদ্র একই ভাবে দাড়িয়ে আছে ছাদে….ওখান থেকে চলে এসেছে….তিশা কে দেখতে যেতে চেয়েছিলো….কিন্তুু ওর মা, বাবা যেতে দেয়নি….সৌহাদ্রে’র চোখ থেকে পানি পড়ছে….সৌহাদ্র ওর বাবা মায়ের একমাএ ছেলে….সেই সুবোধে আদরটা একটু বেশী….কখনো ওকে কষ্ট পেতে দেয়নি….আর সেই সৌহাদ্র আজ কান্না করছে..!!

সৌহাদ্রঃ কেন তাকেই ভালবাসলাম??যে আসলে আমার না….কোনদিন আমার ছিলো না হবে ও না….তিশা’র এই অবস্থার জন্য আমি দায়ী….আমাকে বিয়ে করবে না বলে….ও সুইসাইড করতে চেয়েছিলো….আমিতো ওকে ভালবাসি তাহলে….কেন আমি ওকে বুঝলাম না??ও শুধু সম্রাট কে ভালবাসে……..

এদিকে যাদের কাছে এতদিন….সম্রাট আটকা ছিলো সম্রাট চলে যাওয়ায়….তারা সবকিছু ভেঙে চুরে ফেলছে..!!

—-কি করে চলে গেলো ও??

ডক্টরঃ সবাই কে মেরে চলে গিয়েছে……

—-ওকে না ইনজেকশন দেয়া হতো??এই ৬মাসে তো ওর প্যারালাইজড হয়ে যাওয়ার কথা….তাহলে কেন হলোনা??কি ইনজেকশন দিতে হ্যা??

ডক্টরঃ সেটা আমিও বুঝতে পারছি না..!!

আরেকজনঃ আপনি কোথায় ছিলেন??

—-আমি কি তোমাদের সাথে থাকতাম??যাদে সম্রাট আমাকে চিনে ফেলে??

—-বাট এবার কি হবে??

—-এবার যা হওয়ার তাই হবে….সম্রাট কে তো মরতেই হবে….ওর জান ওর বউ না??

—-হ্যা বউ বলতে পাগল……

—-এবার ওর জানেই আঘাত করবো..!!

—-জানে কি আগে আঘাত করোনি??

বলে হেসে দেয়…….

হসপিটালে বসে আছে সম্রাট….তবে শান্ত হয়ে বসে নেই….একটুপর পর গিয়ে ওটির দরজা ধাক্কাচ্ছে….কতক্ষণ বসে থেকে আবারও গেলো..!!

নীলঃ সম্রাট কি করছো??

সম্রাটঃ ভাইয়া ওরা বের হচ্ছেনা কেন??

অভিঃ সম্রাট কাম ডাউন……

সম্রাটঃ পারছি না আমি আপনারা কি হ্যা??কেন ওকে বিয়ে দিতে গেলেন??

সম্রাট কে সবটা বললো….সম্রাট তো বিশ্বাস করতে পারছে না..!!

সম্রাটঃ জান আমার জন্য কান্না করতো??

আবিরঃ শুধু কান্না করতো না….ঠিকমত খেতো না দরজা দিয়ে বসে থাকতো……..

নীলঃ আমি এটা বুঝতে পারছি না….তুমিতো বেঁচে আছে তাহলে তোমাদের….পারিবারিক কবরস্থানে যেই করব….যেটাতে লেখা মৃত সম্রাট খাঁন আয়াশ ওটা কার করব??আর তোমার নামই বা কেন লেখা??

সম্রাটঃ হোয়াট??

আবিরঃ হ্যা একদম তাই..!!

এরমাঝে ডক্টর বেরিয়ে আসে…….

সম্রাটঃ ডক্টর আমার ওয়াইফ??

ডক্টরঃ ডোন্ট ওয়ারী আপনার ওয়াইফ….এখন ঠিক আছে বিষ বের করা হয়েছে….ওনাকে কেবিনে দিয়ে দিয়েছি….আপনারা চাইলে দেখা করতে পারেন..!!

সম্রাট আগে যায় কেবিনে….তিশা’র গায়ে হসপিটালের পোশাক….সম্রাট গিয়ে তিশা’র পাশে বসে তিশা’র হাত ধরে….তিশা আস্তে আস্তে চোখ খুলে তাকায়…….

তিশাঃ সম্রাট কোথায় চলে গিয়েছিলে তুমি??

সম্রাটঃ যেখানেই যাই তোমার কি??তুমিতো আর আমাকে ভালবাসো না..!!

এরমাঝে বাকীরাও চলে আসে……..

আরশাল চৌধুরীঃ তুমি কি করতে যাচ্ছিলে মামনি??

তিশাঃ বিয়েটা করা সম্ভব হতো না পাপা….তাই নিজেকে শেষ করতে চাচ্ছিলাম..!!

আরশাল চৌধুরীঃ এভাবে নিজের পাপা কে….অপরাধী করে দিতে চেয়েছিলে??

তিশাঃ না পাপা ওর জন্য না…….

সবাই এটা ওটা বলছে….এবার কল্লোল সম্রাট কে বলে..!!

—-আচ্ছা সেই রাতে কি হয়েছিলো??আর তুমি এই ৬মাস কোথায় ছিলে??

সম্রাটঃ সেই রাতে জান কে….আমি গুলি করিনি…….

সবাইঃ হোয়াট??

তিশাঃ কি বলছো তুমি??

সম্রাটঃ যাকে ভালবাসি তাকে কি করে মারি??

তিশাঃ কিন্তুু তুমিতো পিস্তল তাক করেছিলে..!!

সম্রাটঃ হ্যা তোমার গুলি লাগার পর….আমি এতটাই ভেঙে পড়েছিলাম….নিজেকে পাগল পাগল লাগছিলো….যার কারনে আমি খেয়ালই করিনি….গুলি আমার পিস্তল থেকে বেরিয়েছে কি না….তুমি ব্রিজের নিচে পড়ে যাও….আর তারপর যা হয়…….

#অতীত..!!

তিশা ব্রিজের নিচে পড়ে যায়….আর সম্রাট যখনি নিজেকে গুলি করতে যাবে….কোথা থেকে একটা গুলি এসে….সম্রাটে’র পিঠে লাগে সম্রাট আহ করে ওঠে….এরপর আরো একটা গুলি ওর পিঠে লাগে….সম্রাট ঘুরে দেখতে চায় আসলে কে??সম্রাট দেখে সেই ৭বছর আগের মতো….নিজেদের কাভার করা ৩জন লোক…….

সম্রাটঃ কারা তোমরা??

বলতে না বলতেই সম্রাটের মাথায়….নিজেদের হাতে থাকা হকিষ্টিক দিয়ে….একজন আঘাত করে বারি মারে….সাথে সাথে সম্রাট মাথা চেপে ধরে….আর পিছন থেকে আবার বারি মারে….সম্রাট মাথা ধরে দাড়িয়ে আছে….মাথা থেকে রক্ত পড়ছে….এরপর ওরা সম্রাটে’র বুকেও আর পেটে গুলি করে….সম্রাট ঠাস করে মাটিতে পড়ে যায়….লোকগুলো ওখান থেকে চলে যায়….সম্রাট নিজের পিস্তল ধরে বলে..!!

—-আমি তোমাকে গুলি করেছি….তাই আমার কথামত নিজেকেও….আমার গুলি করা উচিত…….

সম্রাট পিস্তলের ট্রিগার চেপে….নিজের বুকের বাম পাশে আবার গুলি করে….মোট ৫টা গুলি সম্রাটে’র শরীরে বিদ্ধ হয়….সম্রাট ট্রিগার চেপেই থমকে যায়….ও পিস্তল থেকে গুলি বের করে ফেলে….আর দেখে ৫টা গুলি সম্রাটে’র বুঝতে বাকী থাকেনা….যে ওর পিস্তল থেকে তিশা কে গুলি করা হয়নি….যারা ওকে গুলি করেছে তারাই….তিশা কে গুলি করেছে….কারন ও পিস্তলে ৬টা গুলি ভরে এনেছিলো….এদিকে সম্রাট আস্তে আস্তে শরীর ছেড়ে দেয়….চোখদুটো বন্ধ করে ফেলে….রাস্তা দিয়ে ওর বডিগার্ড রিয়াজ যাচ্ছিলো….রিয়াজ সম্রাট কে এভাবে দেখে….তাড়াতাড়ি হসপিটালে নিয়ে যায়….ডক্টর জানায় সম্রাটে’র শরীর….গুলি দিয়ে ধরতে গেলে ঝাঝড়া হয়ে গিয়েছে….৫টা গুলি শরীরে অবস্থা খুব খারাপ….ডক্টর গুলি বের করে দিয়েছে….ওকে লন্ডন নিয়ে যেতে হবে….রিয়াজে’র কাছে সম্রাটে’র অনেক টাকা আছে….তাই কোনো প্রবলেম হয়না রিয়াজ সম্রাট কে….কয়েকজন গার্ড সাথে নিয়ে লন্ডন চলে যায়….প্রথমে ওরা লন্ডনের “বারবিকন সেন্টার” যায়….এরপর সম্রাট কে “দ্যা রোয়েল লন্ডন হসপিটালে” নিয়ে যায়….কিন্তুু ওখানে নেয়ার মাএ ৬দিন পর….সম্রাট গায়েব হয়ে যায় যেই ডক্টর সম্রাট কে দেখছিলো….সেই ডক্টর সহ গায়েব হয়ে যায়….রিয়াজ পুলিশ কে জানায়….কিন্তুু পুলিশও খুজে পায়না….যারা সম্রাট কে নিয়ে যায়….সম্রাটে’র সেন্স আসার পরই নেয়….সম্রাট ইচ্ছে করে সেন্সলেস হওয়ার অভিনয় করে….কারন ও জানতে চায় কারা ওরা??এভাবে সম্রাট ইচ্ছে করে ওদের সাথে থাকে….ওরা রোজ সম্রাট কে ইনজেকশন দেয়….সম্রাট সব বুঝতো তাই ও ইনজেকশন পাল্টে দিতো….সম্রাট খাঁন যে লন্ডনেও রাজত্ব করতো….সেটা হয়তো ওরা জানতো না….এভাবে ৬মাস কেটে যায়….সম্রাট রিয়াজে’র সাথে যোগাযোগ রাখতো….আর রিয়াজ’ই জানায় যে তিশা’র বিয়ে ঠিক….সম্রাট আর ওখানে থাকেনা….যারা ওইদিন ওখানে ছিলো তাদের মেরে….ওখান থেকে চলে আসে….ওর আর জানা হয়না যে কারা….ওকে আর তিশা কে মারতে চায়??
.
.
.
.
.
.
#এখন..!!

সবাই শকড হয়ে তাকিয়ে আছে…….

সম্রাটঃ দিনের পর দিন ওদের টর্চার….আমি মুখ বুজে সহ্য করেছি….শুধু জানার জন্য যে ওরা কারা??কারন আমি এটা বুঝতে পারছি….ওরাই আমার পরিবারের খুনি….আমি ওদের কাউকে ছাড়বো না..!!

আবিরঃ মাই গড এত বড় ষড়যর্ন্ত??

অভিঃ যে বা যারা এসব করেছে….ওরা অনেক চালাক আচ্ছা সম্রাট….তোমার মিথ্যে লাশ কে পাঠালো??

তিশাঃ আমি যদি খুব ভুল না হই….তাহলে যে এসব করেছে….সে আমাদের খুব কাছের কেউ……..

আরশাল চৌধুরীঃ এখন এসব থাক….ডক্টর কে গিয়ে জিগ্যেস করো….তিশা কে আমরা বাড়ি নিতে পারবো কি না??

সম্রাটঃ না আজকে নিতে হবেনা..!!

আরশাল চৌধুরীঃ ওকে…….

পরেরদিন সকালে..!!

আরশাল চৌধুরীঃ মামনি চলো……

সম্রাটঃ ওয়েট ও আমার সাথে যাবে..!!

আরশাল চৌধুরীঃ কিন্তুু…….

সম্রাটঃ কোনো কিন্তুু না..!!

সম্রাট তিশা কে কোলে তুলে নেয়…….

তিশাঃ আরে আমি যেতে পারবো..!!

সম্রাটঃ আমি জানি…….

তিশাঃ সম্রাট আমাকে নামাও….সবাই তাকিয়ে আছে দেখো..!!

সম্রাটঃ আমার বউ আমি কোলে নিয়েছি….আর তুমি চুপ করে থাকো….নাহলে কোল থেকে ফেলে দেবো…….

তিশা ভয় পেয়ে চুপ হয়ে যায়….সম্রাট মুচকি হেসে তিশা কে গাড়িতে বসিয়ে….গাড়ি স্টার্ট দিয়ে বাড়ি পৌছে যায়….বাড়িতে গিয়ে কলিংবেল বাজায়….সম্রাট কে দেখে রহিম চাচা থ..!!

রহিম চাচাঃ ছোট সাহেব আপনি??

সম্রাটঃ হ্যা এখন সরো যেতে দাও…….

রহিম চাচাঃ আপনি বেঁচে আছেন??

সম্রাটঃ কেন মরে যাওয়ার কথা ছিলো??

রহিম চাচাঃ তাহলে আমরা যাকে কবর দিলাম….সে কে ছিলো ছোট সাহেব??

সম্রাটঃ আমি কি জানি??

বলে তিশা কে নিয়ে চলে যায়..!!

—-রহিম চাচা সব গুছিয়ে দাও….আর আগের সার্ভেন্টদের আসতে বলো……

যেতে যেতে বলে যায় সম্রাট….রহিম চাচা সবাই কে আসতে বলে….সবাই সম্রাট কে দেখে চরম অবাক….সম্রাট ডোন্ট কেয়ার ভাব নিয়ে….ড্রয়িংরুমে বসে পায়ের উপর পা তুলে….রিল্যাক্স মুডে আপেল খাচ্ছে….এদিকে তিশা ও ড্রয়িংরুমে চলে আসে….তিশা সম্রাটে’র পাশে বসে ভ্রু কুঁচকে আছে..!!

সম্রাটঃ কি হলো??

তিশাঃ আমি কি খাবো??

সম্রাটঃ আপেল খাও বেবী……

তিশাঃ না আমি আপেল খাবোনা..!!

সম্রাটঃ তাহলে কি খাবে??

তিশাঃ তোর মাথা খাবো সম্রাটে’র মাথা ফ্রাই……

বলে হনহন করে চলে যায়….সম্রাট তো ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে তাকিয়ে আছে..!!

সম্রাটঃ যাহ বাবা আমি কি করলাম??

কিছু একটা ভেবে উঠে দাড়ায় সম্রাট….এরপর নিজেই রান্নাঘরে যায়……

সার্ভেন্টঃ স্যার আপনি এখানে কেন??

সম্রাটঃ রান্নাঘর কি তোমার বাপের??

সার্ভেন্টরা তো ভ্যাবাচ্যাকা খায়….সম্রাট যে এভাবে কথা বলতে পারে….ওদের কারো জানা ছিলোনা….আরেকজন সার্ভেন্ট বলে..!!

—-মানে স্যার আমরা বানিয়ে দিতাম……

সম্রাটঃ আমার বউ খাবে আমি বানাবো ওকে??

সম্রাট নুডুলস বানিয়ে নিয়ে যায়..!!

সম্রাটঃ জান দেখো আমি কি এনেছি??

তিশাঃ এনেছো তো নুডুলস….এমন ভাবে বলছো আইসক্রিম এনেছো মনে হয়…….

সম্রাট মিনমিন করে বলে..!!

—-খেয়ে দেখো কেমন হয়েছে…….

তিশা নুডুলস নিয়ে খেতে শুরু করে….একবার গালে দিয়ে চোখ বড় বড় করে ফেলে..!!

সম্রাটঃ ভাল হয়নি??

তিশাঃ মাই গড খুব ভাল হয়েছে….তুমি খেয়েই দেখো…..

সম্রাট খুশি হয়ে যায়….তিশা’র পাশে বসে নুডুলস মুখে দেয়….নুডুলস মুখে দিয়ে তিশা’র মত….সম্রাট ও চোখ বড় বড় করে ফেলে….সম্রাট ওয়াসরুমে গিয়ে নুডুলস ফেলে দেয় মুখ থেকে….এরপর তিশা’র কাছে এসে বলে..!!

—-ইয়াক ছিঃ এটা নুডুলস হলো??

তিশা ভ্রু কুঁচকে বলে ওঠে……

—-তো কে বানিয়েছে এই নুডুলস??

সম্রাট মুখ কাঁচুমাচু করে বলে..!!

—-আমি তো বানালাম……

বলেই দাত কেলিয়ে তাকায়….আর তিশা ভ্রু কুঁচকে বুঝতে চাইছে….সম্রাটে’র দাত কেলানোর কারন..!!

#To_Be_Continued….♣♣

[আপনারা প্লিজ শুভ শুভ করবেন না….এখন তো জেনে গিয়েছেন….সম্রাট’ই শুভ হয়ে ছিলো….তাহলে কেন শুভ শুভ করেন??এতে আমি গুলিয়ে ফেলি….যে আসলে হিরো কে সম্রাট নাকি শুভ??সো এটা আমার রিকোয়েস্ট….আপনারা সম্রাট বলেই কমেন্ট করলে খুশি হবো….আমার প্রবলেমটা বুঝবেন আই হোপ….]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here