তোর_জন্য #sumaiya_moni #পার্টঃ০৯

0
371

#তোর_জন্য
#sumaiya_moni
#পার্টঃ০৯

এমন বোকাবোকা চাহনি দেখলে যে কেউ হেসে দিবে। আমি কোনোভাবে নিজেকে ঠিক রাখছি,কিন্তু তাও বেশিক্ষনের জন্য নয়। অবশেষে হেসেই দিলাম। কিন্তু সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটি এবার রেগেই গেলেন। আমি কি করছি এমন!!! একবার হাবলার মতো দাঁড়িয়ে থাকবে তো আরেকবার রেগে এনাকন্ডার মতো হবে।

আদ্রিয়ান ঃ এই মেয়ে! আমাকে দেখে কি জোকার মনে হয় তোমার?

আমিঃ একদমই না। পুরা বিড়ালের বাচ্চা(দাঁতে দাঁত চেপে)

আদ্রিয়ান ঃ (চোখ বড়বড় করে) কিইইইইইইইইই

আমিঃ পরক্ষনেই মনে পরলো আমি কি বলছি,,, তারাতারি মুখে হাত দিয়ে মুখ বন্ধ করলাম। যেন অন্যকোনো কথা না বের হয়।
আল্লাহ আমি এমন কেন!! যা মনে আসে তাই বলে দেই(ন্যাকা কান্না)
আবারও ভাবতে ভাবতে কখন মুখ থেকে হাত সরিয়েছি বুঝতেই পারিনি। তাই যা মনে মনে বলছি ওই বজ্জাতটা শুনতে পেল।

আদ্রিয়ান ঃ একদম চুপ(দাঁতে দাঁত চেপে) এমনিতেই সকাল সকাল মন মেজাজ দুটোই খারাপ করে দিলা। এখন আবার এভাবে পাগলের মতো বাজে বকছো??

আমিঃ অবুঝ বাচ্চার মতো তাকিয়ে আছি,,,,কিছুই বুঝছিনা।
আমি আবার কখন মেজাজ খারাপ করছি।
এক মিনিট, এক মিনিট,,,,,,,, পাগল কে!! এই বেটা আমারে পাগল বলছে!(মনে মনে রেগে)

আদ্রিয়ান ঃ ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে আছে,,,,,,,,,
এই! এসব কি ভাষা ব্যবহার করছো!!
বেটা কি??

আমিঃ পাগল কি??

আদ্রিয়ান ঃ এমনিতেই ভাইয়া ডেকে আমার মুডের ১২টা বাজাইছো।
এখন আবার মুখে মুখে তর্ক করছো?(রেগে)

আমিঃ ভাইয়া বলছি তো কি এমন দোষ করছি!!
আপনিতো ভাইয়াই। হুহ,,,,,!

আদ্রিয়ান ঃ কি বললে?(দাঁতে দাঁত চেপে)

আমিঃ কানে কম শুনেন নাকি!!
আপনিও তো আমার মুডের ১৩টা বাজাইছেন। কত ভালোভাবে আন্টির আদর খাচ্ছিলাম। দিলেন তো ১৩টা বাঁজিয়ে।

আদ্রিয়ান ঃ কিইইইই(চোখ বড়বড় করে)
আমারে কি তোমার চোখে পরেনা!!(দাঁতে দাঁত চেপে)

আমিঃ আপনারে কেন চোখে পরবেনা। পুরাই জিরাফের মতো,,,,,,, লম্বাচওড়া। যে কারোই চোখে পরবে(ইনোসেন্ট ভাব নিয়ে)

আদ্রিয়ান ঃ এইইই মেয়ে একটু কম কথা বলে থাকতে পারোনা। সারাক্ষন পাগলের মতো আবোলতাবোল বলেই যাচ্ছো।
আমায় জিরাফ বললে!!(রেগে) এখন দেখবা এই জিরাফ কি কি করতে পারে(দাঁতে দাঁত চেপে)। সামনের দিকে যেতে যেতে কথাগুলো বললো আদ্রিয়ান।

আমিঃ (ভয় পেয়ে ঢোক গিললাম) আদ্রিয়ান ভাইয়া! আর এমন হবেনা, এই যে মুখ বন্ধ করছি(মুখে হাত দিয়ে)। আর আবোলতাবোল কথা বলবোনা, প্রমিজ।

আদ্রিয়ান ঃ কি বললে!!(রেগে)
ভাইয়া!! আমি তোমার ভাইয়া হই?

আমিঃ হুহ। আদ্রিয়ান ভাইয়া(ইনোসেন্ট ভাব নিয়ে)

আদ্রিয়ান ঃ আজকে কত কষ্ট করে বিয়া করলাম। ভাইয়া ডাক শোনার জন্য(দাঁতে দাঁত চেপে)!!!

আমিঃ ও মনে ছিলনা (ইনোসেন্ট)। কিন্তু বিয়ে করছি তাতে কি হইছে। আদ্রিয়ান ভাইয়াই তো আপনি,,,অন্যকিছু তো মনে আসছে আপাতত।

আদ্রিয়ান ঃ নিজের মাথায় হাত দিয়ে,,,,,,,। আল্লাহ কি এমন দোষ করছি,,, যার জন্য একটা বোকা বউ দিলা(করুন ভাবে)

আমিঃ বউ!!!!এতক্ষনে সত্যি সত্যিই মনে পরলো,,, ইনি আমার জামাই।
তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে ভুলেই গেছিলাম আমাদের যে বিয়া হইছে।
কিন্তু যা হইছে হইছে,,, তার জন্য যে আগের মতো ডাকতে পারবোনা। এমন তো কোনো কথা নাই,,,হুহ!!

আদ্রিয়ান ঃ খুব শখ তাইনা!! ভাইয়া ডাকার(দাঁতে দাঁত চেপে)
দেখাচ্ছি বিয়ের পরে ভাইয়া ডাকার কোনো কথা আছে কিনা,,,,,বলেই (😭🙈🙊)।
!
এরপর থেকে কখনো ভাইয়া ডাকতে আসলে সবকিছু মনে পরে যাবে তোতাপাখি(লুচুমার্কা হাসি দিয়ে)।

আমিঃ লাল ইদুর, কালা ইদুর, টিকটিকি, কুমির, সাপ, এনাকন্ডা,,,জীবনে বউয়ের মুখ দেখতে পারবিনা। কারন তোর বিয়াই হবেনা(ন্যাকা কান্না করে)

আদ্রিয়ান ঃ হোহো করে হেসে দিলো,,,,,,।
আমার তো আর বিয়ার দরকার নাই ভাবনার আম্মু।
এত তারাতারি ভুলে গেলে আমি তোমার স্বামী(চোখ টিপ দিয়ে)। আজকে মধ্যরাতেই তো আমরা বিয়ে করলাম।
তাইলে বউয়ের মুখ দেখতে পারবোনা কেন!!
আমিতো বউয়ের মুখ দেখছি, তারপরে,,,,,,

আমিঃ( বজ্জাতটার ঠোঁটে হাত দিয়ে কথাগুলো বলতে দিলাম না)
চুপ কর শালা(রেগে)।

আদ্রিয়ান ঃ চোখ বড়বড় করে,,,,
কিইই শালা কি!!

আমিঃ তারাতারি হাত সরিয়ে ভয়ে ঢোক গিললাম।
আবার কি বলতে কি বলে ফেলি ঠিক নাই। তারপরে যদি আবার,, 😭।
তারথেকে পালানোই ভালো।

উফফ!! এই বেটা বজ্জাতের প্রেমেই আমি কেন পড়লাম! তাহলে হয়তো তার কথায় বিয়েতে রাজি হইতাম না।
আল্লাহ দড়ি ফালাও, এই বজ্জাতরে উঠিয়ে দেই।

আদ্রিয়ান ঃ কিইইইইই বললে!!

আমিঃ
কিছু না( করুনভাবে তাকিয়ে)

—————————————-

#ফ্লাশব্যাক

গতকালকে নিলয়ের কাছে যখন আদ্রিয়ান জানতে চায়,,,মাঝরাস্তায় ধাক্কা দিয়ে ফেলেছিলো কে!! ও কাউকে দেখছে বা সন্দেহ করে নাকি!!

তখন নিলয় প্রথমে না বলতে চাইলেও আদ্রিয়ানের কারনে বলতে বাধ্য হইছে,,,,,,,,,

ওই ব্যাক্তিকে নিলয় না দেখলেও , আদ্রিয়ানকে যা বললো মুহুর্তের মধ্যেই আদ্রিয়ান কেঁপে উঠলো। ভয়ের জন্য না,,,মায়ের মুখের হাসিটা হয়তো দেখতে পারবেনা আর।

মাসুদ সাহেব!!! ও আদ্রিয়ানের খালা রাহিমা (রিয়ার মা) তাদেরকে একসাথে দেখছেন!!
!
রোহানা বেগমের প্রেশার খানিকটা বেড়ে গেছিল। মাসুদ সাহেবকে কয়েকবার বলছে হাসপাতালে তার সাথে যেতে কিন্তু মাসুদ সাহেবের নাকি কোন কাজ আছে তাই তিনি যেতে পারবেননা।
যখন রোহানা বেগম তার বোন রাহিমাকে বললো তিনিও বললেন, তার নাকি ভীষণ মাথা ব্যাথা করে তাই তিনিও যেতে পারবেননা।
রোহানা বেগম তাই তার ননদ (নিলয়ের মা) তাকে নিয়ে গেলেন।
কলেজ থেকে ফিরে নিলয় যখন বাসায় ওর মাকে দেখতে পেলোনা তখন ভাবছিল আদ্রিয়ানদের বাসায় আসছে।
তাই নিলয়ও আদ্রিয়ানদের বাসায় আসলো,,,,দড়জায় কয়েকবার ঠোকা দেয়ার পরে বাসায় কাজের লোক দড়জা খুলে দিলো।
নিলয় ওর মাকে খুজছে, কিন্তু নিচের রুমে কাউকে না দেখে সিড়ির দিকে পা ফেললো।
উপরে যাওয়ার পরেই ওর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার অবস্থা।
মাসুদ সাহেব!! তিনি রোহানা মামির বোনকে ড্রেসিং টেবিলের সামনে যেয়ে পিছন থেকে গলায় কিছু পরিয়ে দিচ্ছেন!!
নিলয় নিজেকে সামলে তারাতারি চলে আসবে, কিন্তু তখনই ওর হাতে লেগে ফুলদানিটা পড়ে যায়।
মাসুদ সাহেব খানিকটা ভয় পেয়ে ছিটকে উঠে। এতদিনের সম্পর্ক কেউ জানতে পারেনি। কিন্ত্য এই নিলয়ের জন্য সবাই জেনে যাবে!!
তখন রাগ ভয় দুটোই কাজ করছিলো তার মনের মধ্যে।
যেমন ভাবা ঠিক তেমনই কাজ করলেন তিনি, ভাড়া করা মানুষ দিয়ে নিলয়কে গাড়ির নিচে ফালাইলেন।
অন্যকিছু করলে হয়তো পুলিশের দৌড়ানি খেতে হবে। যতই টাকা দিয়ে সামলানো যাক,,,তবুও তিনি কোনো রকম রিস্ক নিতে চাননি।
কিন্তু এই নিলয়ের কি ভাগ্য বেঁচে আছে!!কিন্তু নিলয় সম্পুর্ন কোমায় ছিলো,,,,তাই মাসুদ সাহেব বোনের কান্না দেখে নিলয় নিয়ে কিছু ভাবলেন না পরবর্তীতে।
আদ্রিয়ান গতকালকে ওভাবে ছুটে যাওয়ায় মাসুদ সাহেব পুনরায় ভয় পেলেন।
তিনি এতটা ভাবেননি যে আদ্রিয়ান নিলয়কে লুকিয়ে ফেলবে। তাহলে এতটা কাঁচা কাজ করার মানুষও তিনি নন।

আদ্রিয়ানের মনে নিলয়কে ছাড়াও ওন্যকিছু হারানোর ভয় জাগলো। মনি!!! নিশ্চয় কিছু করতে পারে আমার পিশাচ বাবা। তাই আদ্রিয়ানও কোনো রিস্ক না নিয়ে আগেই বিয়ে করে ফেললো।
আদ্রিয়ানের মনে ভয় ছিলো,,,,রাহিমা আন্টির সাথে যেহেতু বাবার এতটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। তাহলে রাহিমা আন্টির মেয়ের সুখের জন্য আর আমাকে পিছু ফেরানোর জন্য নিশ্চয় দ্বিতীয়গুটি চালবেন মাসুদ সাহেব। কিন্তু তার আগেই আদ্রিয়ান গুটি সাজিয়ে ফেললো।
বাকি রইলেন রোহানা,,,, তাকে অনেকবার আদ্রিয়ান সত্যিটা বুঝাতে চাইছেন। ছেলে হয়ে যা কোনোভাবেই সম্ভব না,,,তবুও আদ্রিয়ান চাইছিলোনা কোনো মুখুশ পরা মানুষের জন্য রোহানা মরিয়া হয়ে উঠুক।
মাসুদ সাহেবকে রোহানা বেগম অনেক বিশ্বাস করেন তার বিশ্বাসের উপহার হয়তো বিশ্বাস ঘাতকতা।
রাহিমা!!! তার জন্য তো রোহানা বেগম নিজের কলিজাটাও দিতে পারেন। কিন্তু তার এই বোনই তো কাল হয়ে দাড়ালো। পাঁতে খেয়ে বুকে ঠোকর।
!
আদ্রিয়ান যখন রাতে মনিকে নিয়ে বাসার বাইরে গেল। তখন রোহানা বেগম বারান্দায় ছিলেন। ঘুম আসছিলো না,,,মাসুদ সাহেবও বাসায় নেই কোন কাজ আছে নাকি তাই গেছে।
হঠাৎ গেটের সামনে কারো কথোপকথন শুনে তিনি তাকিয়ে দেখলেন কয়েকটি ছেলেমেয়ে দাড়োয়ানের সাথে কথা বলছে।

রোহানা বেগম স্টোর রুমের দিকে এগোলেন,,,যা ভাবছেন তাই রুম শুন্য। মনি নেই রুমে!
একে একে তিনি আদ্রিয়ানের সব বন্ধুদের রুমে গেলেন কাউকে দেখলোনা।
অতঃপর আদ্রিয়ানের রুমে গেলেন,,,কিন্তু তার রাগ, অভিমান সব নাড়া দিচ্ছে। তার ছেলে শেষ পর্যন্ত কিনা তার কথার বিরুদ্ধে গেলো। কত চেষ্টা করছে মনির থেকে আলাদা করার। এমনকি যখন বিদেশে থেকে মনির সাথে কথা বলতে চাইতো তখন তিনি আদ্রিয়ানকে অনেকভাবে বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করছেন। অবশেষে সফল,,, দীর্ঘদিন ধরে আদ্রিয়ান মনির সাথে ফোনে কথা বলতে চাইতোনা। এমনকি দেশে ফেরার পরেও এড়িয়ে চলছিলো প্রথম দিন।

কিন্তু সেই ছেলে আজকে আমার কথার অবাধ্য হইছে!! ভেবেই রোহানা আন্টির মেজাজ ৩৬০°।
কিন্তু আদ্রিয়ানের ল্যাপটপ + ড্রয়ার হাতিয়ে কিছু কাগজ-পত্র চোখে পরে।
আদ্রিয়ান!!! ল্যাপটপের স্ক্রিনে ভেসে উঠা আদ্রিয়ানের ছবি রোহানা বেগমের চোখে পড়ে।
কলম মুখে নিয়ে কিছু একটা ভাবছে আদ্রিয়ান, তখনই কেউ আদ্রিয়ানকে ক্যামেরা বন্দি করে। কিন্তু জায়াগাটা কোর্টের মতো লাগছে। আদ্রিয়ান প্রশাসনের কেউ!! রোহানা আন্টি ঠিকই ভাবছেন,,,আদ্রিয়ানের কাগজগুলো ভালোভাবে দেখলেন। ল্যাপটপে পাসওয়ার্ড চাইছে তাই তিনি ল্যাপটপ ঘাটতে পারেননি।

কিন্তু একটা জায়গায় তার চোখ আটকে গেল,হাত-পা কাঁপছে। শেষে কিনা মাসুদ সাহেব এতবড় বিশ্বাস ঘাতকতা করতে পারলেন!!!
আদ্রিয়ান সবকিছু নোট করে রাখছিলো মাসুদ সাহেব কি কি করে যাচ্ছেন বা করছেন।
এমনকি আশরাফ সাহেব ও তার সহধর্মিণীর মৃত্যুর কিছুকিছু লেখা আছে স্পষ্টভাবে।
রোহানা বেগম কাগজগুলো ভালোভাবে দেখলেন,,,তিনি বিশ্বাস করতে পারছেননা। এই লোকটার পিছনে এত বড় একটা পশু লুকিয়ে আছে!!
তিনি তড়িঘড়ি করে নিচের রুমের দিকে গেলেন। কিন্তু আদ্রিয়ানের ফুফু তাকে দেখে খানিকটা চমকে গেলেন। অতঃপর রোহানা বেগমের জোরাজোরির কারনে আদ্রিয়ানের ফুফু সবকিছু বলতে বাধ্য হইছেন যা যা জানেন তিনি।
কিন্তু রোহানা বেগমের সব না পাওয়ার মধ্যে একটাই পাওয়া হলো,,আদ্রিয়ান বিয়ে করছে!!
যে অন্যাগুলো আগে তিনি করে গেছেন, সেইগুলো সব মনে জেগে উঠছে তাই তিনি কোনোরকমের বরনডালা সাজিয়ে উপরে চলে গেলেন তার রুমে।
যখন আদ্রিয়ান ও মনিকে বরন করলেন আদ্রিয়ানের ফুফু,,,তখন রোহানা বেগম উপর থেকে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। তার বোন রাহিমা যেন কিছু না জানতে পারে তাই তিনি আদ্রিয়ানের ফুফুকে সবকিছু সামলে নিতে বলছেন।

তবুও নিজেকে সামলে রাখতে পারলেন না তিনি,,,, আদ্রিয়ানের কাছে সবপ্রশ্নের উত্তরের জন্য ছুটে গেলেন। এমনকি আদ্রিয়ান কিছু লুকিয়ে রাখলোনা। বলতে কষ্ট হইছে আদ্রিয়ানের কিন্তু সত্যিটা তো জানাতেই হবে।

_____________________________

মাসুদ সাহেব অনেক খুজলেন কিন্তু নিলয়ের কোনো চিহ্নমাত্র পাননি। তাই একঝাঁক বিরক্তি নিয়ে বাসায় ফিরে আসলেন।
রোহানা বেগম কিছু বুজতে না দিয়ে মাসুদ সাহেবের সাথে আগের মতোই ভালো ব্যবহার করছেন।

#চলবে

(কি লিখছি নিজেই জানিনা🥺। যা মনে আসছে লিখে ফেলছি। ভুল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here