দেওয়ানা(আমার ভালোবাসা) #লিখিকাঃ_রিক্তা ইসলাম মায়া #পর্বঃ_৩২

0
775

#দেওয়ানা(আমার ভালোবাসা)
#লিখিকাঃ_রিক্তা ইসলাম মায়া
#পর্বঃ_৩২
🍂
মায়া ঘুম ভেপসা খুব বেশি,,, কারণ মায়া ঘুমের ঘোরে নড়াচড়া করে প্রচন্ড বিছানা এক মাথা থেকে অন্য মাথা ঘুড়ে বেড়ানো তার সভাব,,, এখনো তার এই সভাবেই সিক্ত আছে,, ঘুমের ঘোরে নড়াচড়া করতে করতে তার মাথা গিয়ে ঠিকে কারও বুকে,, উষ্ণতা পেয়ে মায়া আরও খানিকটা চেপে আসে ব্যক্তিটা দিকে,,, ব্যক্তিটি মায়ার দিকে কাত হয়ে শুয়ায় মায়া নাক মুখ বারবার তার বুকে সাথে ঘষা খাচ্ছে,,,,, ব্যক্তিটি হালকা নড়তেই মায়া তাকে ঝাপটে ধরে,, মায়ার একহাত ব্যক্তিটি পেটে ওপর দিয়ে গিয়ে পিঠে টিকেছে,,, আর মায়ার একপা তার পায়ে ওপর তুলে দিয়েছে,,, মায়ার মুখ ব্যক্তিটি উম্মত বুকে, মায়া নাক ঠোঁট চেপে ধরে আছে ব্যক্তিটি বুকে,, মনে হচ্ছে মায়া আজ ব্যক্তিটি বুকের ভেতর ডুকেই দাম নিবে তার আগে নয়,,,,,

.
বুকের মধ্যে তীব্র গরম নিশ্বাস উঠা নামা করা কারণে, তার সাথে বারবার কেউ বুকে নাক, ঠোঁট ঘষে দিচ্ছে,, এতে করে ঘাড় ঘুমটা হালকা হয়ে আসে রিদের, ঘুমের মধ্যেই নড়েচড়ে ওঠে রিদ, তার সাথে ঘুমের মধ্যে যেন কেঁপে কেঁপে উঠছে তার শরীর উষ্ণতা ছোঁয়া পেয়ে,,,

.
রিদের ঘুমটা হালকা হতেই পিটপিট করে চোখ খুলে তাকায় রিদ, সামনে কিছু দেখতে না পেয়ে, তার সাথে নিজের শরীরটা ভার ভার লাগায় হালকা বিরক্তি নিয়ে ঘুম ঘুম চোখে অন্য পাশ ফিরতে নেয়েও থেমে যায় রিদ,, তার মনে হচ্ছে তাকে কেউ সাপের মতো পেচিয়ে আছে,, তার শরীরের সাথে কারও শরীর আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে আছে,,,, সাথে সাথে রিদ চমকে উঠে তাকে এভাবে কে জরিয়ে ধরবে, তার রুমে তো তার পারি ছাড়া কেউ আসতে পারে না,,, সেই জায়গায় তাকে জরিয়ে ধরা ইম্পসিবল,,,,
.

জরিয়ে রেখে ব্যক্তিটি অনুসন্ধান করতে সামনে তাকায় রিদ কাউকে খুঁজে না পেয়ে হালকা বিরক্তি নিয়ে নিজের মাথাটা নিচু করার সাথে সাথে চোখে পরে এলোমেলো চুলে অধিকারী একটা মেয়েকে,, সাথে সাথে কপাল কুচকে এলো রিদের পরে খানিকটা রেগে মেয়েটিকে এক পলক দেখে তাকে ধাক্কা দিয়ে নিজের থেকে সরাতে গিয়েও থেমে যায় রিদ,,,, কারণ রিদ মায়ার বাহু চেপে ধরা সাথে সাথে মায়া আরও ভালো করে জরিয়ে নেয় রিদকে, এতে করে রিদ থমকায় রিদ,, তার মনে হচ্ছে এই স্পর্শটা তার চেনা, খুব করে চেনা,, তাই রিদ হালকা কপাল কুচকে নিজের মাথাটা একটু উচু করে নিজের একহাত দিয়ে এলোমেলো চুলের অধিকারী মেয়েটি দেখার জন্য তার মুখটি রিদের বুক থেকে উঠিয়ে হালকা উচু করে তার মুখের সামনে ধরে, পরে রিদের হাত দিয়ে চুল গুলো সরাতেই সাথে সাথে আবারও থমকায় রিদ,, চোখে সামনে মায়াকে দেখে রিদের ঘুম জড়ানো চোখ দুটো অটোমেটিক বড় বড় হয়ে আসে,,,

.

রিদ মায়ার মাথাটা উচু করে ধরায় এতে করে মায়ার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটছে তাই মায়া নিজের মাথা একটু নাড়িয়ে আবারও রিদের বুকে আগে নেয় চেপে ধরে নিজের মাথাটা শক্ত করে,,,,

মায়া এমন করায় রিদের উঁচু করে থাকে মাথাটা সাথে সাথে ধপাস করে বালিশে রাখে রিদ,,, নিমিষেই বড় হয়ে আসে চোখ গুলো বন্ধ হয়ে আসে,,, আর ভাবতে থাকে কি হচ্ছে তার সাথে,, মায়া কিভাবে তার রুমে এসেছে,,, মায়াকে রিদ কখনোই এতটা কাছে পাইনি এতো গভীর ভাবে,,, তাহলে আজ কি করে,,,, মায়া কি সৎ জ্ঞান এসেছে নাকি পাগলামো করতে করতে এসে পরেছে,,, যেভাবেই আসুক না কেন এই মেয়ের জন্য সবসময় তাকেই ভুগতে হয় সবকিছুতে,,, সেতো পাগলামো করে চলে যায় সাথে রেখে যায় তার জন্য একরাশ অস্থিরতা,, কিন্তুু এই মেয়েটি পরে কিছু মনেও রাখে না,, সে দিব্যি ভালো থাকতে পারে সবাইকে নিয়ে অন্যকে পুড়িয়ে,,,

.
রিদের আবাক হওয়ার কৌঠাটা মায়ার কাজের মধ্যে সম্পূর্ণ ভরপুর হয়ে গেল,,, তাই সে আর আবাক হয়ে ও হতে পারছে না,,, চোখ বন্ধ করেই জোরে জোরে দুই তিন বার নিশ্বাস ফেলে আদুরি দু’হাতে জরিয়ে ধরে মায়াকে,, একহাত মায়ার নিচ দিয়ে ঢুকিয়ে পিঠে রাখে, আর অন্য হাত মায়ার সরাসরি পিঠের উপর রাখে,, মায়া এমনিতেই হাত পা উঠিয়ে রিদকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ছিল,, পরে রিদ আদরে দু’হাতে আরও জরিয়ে নেয়,, কিন্তুু এতে করে রিদের বেশ একটা ভালো লাগছে না তাই রিদ মায়াকে জরিয়ে ধরা অবস্থাতেই নিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ে,, রিদের একহাত মায়ার মাথা আর অন্য হাত মায়ার পিঠে ওপর,,,,,

.
মায়া রিদের বুকে মাথা দিয়ে ঘুমাচ্ছে,, তার দুই পা রিদের শরীরের দু দিকে দিয়া,, আর দু-হাত রিদের দু’হাতের নিচে দেওয়া,,,

.
হঠাৎ করেই রিদের বুকে মধ্যে প্রচন্ড শান্তি অনুভব করতে পারছে রিদ,, তার সাথে তীব্র অস্থিরতা,,, আর এই দুটো জিনিস এই মায়াকে ঘিরে,,, শান্তিটা বুঝতে পারছে না, আর অস্থিরতাটা কাটাতে পারছে না রিদ,,, তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে দুটোই,,, মন বলছে এই বুকে শান্তিটাকে এভাবেই আকড়ে ধরে রাখতে, আর মস্তিষ্ক বলছে অস্থিরতা নামক এই মেয়েটি থেকে দূরে থাকতে,,, কি করবে কিছু বুঝে উঠতে পারে না রিদ,,, তাই চোখ বন্ধ করেই মায়াকে জরিয়ে ধরে রাখে কিছুক্ষন,,, পরে নিজের অস্থিরতাটা তীব্র থেকে তীব্র হতেই নিজের মাথাটা একটু ঝাকিয়ে মায়াকে বিছানায় শুয়ে ওঠে বসে রিদ, বিছানায় শুয়ে দিতেই মায়ার খানিকটা বিরক্তি নিয়ে নড়েচড়ে ওঠে ওপাশ ফিরে শুয়ে পরে আবার,,,, রিদ মায়ার এমন কাজে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে মায়ার দিকে খানিকটা ঝুঁকতে গিয়ে ও থেকে যায়,, হঠাৎ করেই উঠে দাঁড়িয়ে যায় রিদ,, কোনো কিছু চিন্তা না করেই ওয়াশরুমে ঢুকে যায়,,,

.

.

🍁
দীর্ঘ এক ঘন্টা যাবত শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে আছে রিদ,, দুহাত দেয়ালে ভর দিয়ে মাথা ঝণা নিচে দিয়ে দুচোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছে রিদ,,,, শাওয়ারের পানি তার মাথা বেয়ে বুক দিয়ে ঘুরিয়ে নিচে পানি সাথে মিশে যাচ্ছে বারবার,,,, আর রিদ টায় দাঁড়িয়ে এক মনে কিছু একটা ভেবে চলছে,,,,,

.

রিদ মায়াকে ভালোবাসে না, তবে তার জন্য অনেক বেশি অস্থিরতার কাজ করে মনে,,, এই অস্থিরতাটাকে রিদ ভালোবাসা বলতে পারছে না,,, যদি এটা ভালোবাসা হতো তাহলে সে মায়াকে নিজের করে নিত অনেক আগেই,,, মায়াকে কাছে পাবার জন্য মনে কোনো দিন তীব্র আশা জাগেনি তাই সে এই অস্থিরতাটা ভালোবাসার নাম দিতে পারছেনা,,,, কিন্তুু মায়ার থেকে দূরে ও থাকতে পারে না কোনো কিছু মূল্যেই হোক মায়াকে তার চোখে সামনে চাই ই চাই,,, তাই তো সবসময় দূরে থেকে ও মায়ার খুব কাছে ছিল যেটা মায়া নিজেও জানে না,,,

রিদ মায়াকে না দূরে সরিয়ে রাখতে পারছে না কাছে টেনে নিতে পারছে,, কেমন এক দুটানা ফিলিংস এ পিষে যাচ্ছে দিন বা দিন,,, তবে এতো কিছুর মাঝে ও মায়াকে কোনো কালেই কারও সাথে ভাগ করতে চাই না রিদ কোনো কিছুতেই,,,, আর করে বা করবে,,, মায়া তো তার বউ, তার বাচ্চা বউ,,, সে তার বউকে ভালো না বাসোক তবুও তার কাছেই থাকবে,, আপোষে না থাকলে বন্দিনী করে রাখবে সারাজীবন তবু তার বাচ্চা বউ তার কাছেই থাকবে,,,, সত্যি বলতে রিদের ভালোবাসা টাও চাই না, যেটা যেভাবে আছে মায়া তার কাছে যেভাবেই থাকলে ক্ষতি কি,, থাকুন না এভাবেই,,,

.

রিদের এমন সব চিন্তা ভাবনায় মাঝে কেউ একজন হুট করেই ওয়াশরুমে ভিতর ডুবে যায় আর দরজা লক করে দেয়,,,, আকস্মিক ঘটনায় রিদ চমকে উঠে পাশে থাকাতেই চোখে পড়ে মায়ার ঘুম জড়ানো চেহেরাটা,,,

মায়া ঘুমে ডুলতে ডুলতে বাথরুমে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে পড়ে আর ঘুম ঘুম চোখে হাত বাড়িয়ে রিদের ব্রাশ করা ব্রাশটা হাতে নিয়ে পেস্ট লাগিয়ে সুন্দর করে নিজের দাঁত ব্রাশ করতে লাগে,,, রিদ মায়ার কান্ড দেখে আবাক না হয়ে আস্তে করে বাম হাত দিয়ে শাওয়ারটা অফ করে দেয়,,, কারণ বিগত আট মাস ধরে মায়ার অদ্ভুত অদ্ভুত কান্ডে রিদ অবস্তু,, প্রথম প্রথম মায়ার অদ্ভুত কাজে রিদ আবাক হলেও পরে পরে মায়ার এইসব কাজে অবস্তুগত পরিণত হয়েছে তাই এই মূহুর্তে আর আবাক না হয়ে দেয়ালে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে পরে, আর দেখতে চাই যে রিদ মায়া আর কতোটা পাগলামো করতে পারে,,,

.

মায়া দশ মিনিট মতো নিজের দাঁত ব্রাশ করে, হাতে থাকা রিদের ব্রাশটা সুন্দর করে ধুয়ে জায়গায় রেখে, কুলি করে হাত দিয়ে চোখে মুখে পানি চিটা দিতে চোখ খুলে তাকায় আয়নার দিকে,, আবারও মুখে পানির চিটা দিতেই মায়া মনে হলো কেউ একজন তার পাশে দাড়িয়ে আছে আর তাকে গভীর ভাবে পযবেক্ষন করছে,, মায়া নিজের মাথাটা হালকা করে ঘুরিয়ে পাশে তাকায়, পাশে তাকাতেই চোখে পড়ল রিদকে, রিদ খালি গায়ে শুধু একটা টাওয়ার কমড়ে পেচিয়ে দেয়ালে হেলান দিয়ে দুহাত ভাজ করে বুকে দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে,,,,,

.

মায়া সাথে সাথে ভূত দেখার মতো ভয় পেয়ে চমকে উঠলেও আবার কিছু একটা ভেবে স্বাভাবিক হয়ে গাল ফুলিয়ে ঠোঁট উলটিয়ে আয়নার দিকে ঘুরে তাকায়,,, মায়া এমন কাজে রিদ ভ্রু কুঁচকা আর ভাবে যে তাকে দেখে মায়া স্বাভাবিক আচারণ করছে কিভাবে, তাই ভ্রু কুঁচকেই তাকিয়ে থাকে মায়ার দিকে,,,,,

.

মায়া নিজের মতো করে মুখ ধুয়ে ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে যেতে গিয়েও থেমে যায় কি মনে করে আবারও রিদের দিকে পা বাড়ায়, রিদের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে রিদকে এক পলক পা থেকে মাথা পযন্ত দেখে নিয়ে নিজের গায়ে ওড়নাটা দিয়ে রিদকে ভালো করে ডেকে দেয়,,, রিদ ভ্রু কুঁচকে তাকায় একবার নিজের গায়ে ওড়না দিকে তো একবার মায়ার দিকে,,, পরে মায়ার দিকে দৃষ্টি স্থির রেখে ভ্রু কুঁচকায়,,,,

.

মায়া নিজের মতো করে রিদকে ডেকে চলে যেতে নেয় কিন্তুু কি মনে করে আবারও মায়ার পা দুটো থেমে যায় আর রিদের দিকে তাকিয়ে বলে উঠে……

.

—” আপনি আমার কল্পনায়ও এমন অধ্য অনঙ্গ হয়ে সামনে এসে পরেছেন,,,? আর রাতে আমাকে মেরে শান্তি হয়নি যে সোজা আমার বাথরুমে আমার কল্পনায় চলে এলেন তাও এভাবে,, রাতে আমি মনে মনে আপনাকে বলেছিলাম না যে আমি আর আপনার সামনে যাব না, আপনার সাথে কথা ও বলবো না তাহলে কেন এসেছেন আমার কল্পনাতে,,, আমি আর আপনার সামনে কখনো আসতে চাই না, আর না আপনার সাথে তাকাতে চাই,,, আমি আপনাকে মুক্তি করে দিব খুব তাড়াতাড়ি,, আমি এই সম্পকে ইতি টানতে চাই আপনার কাছ থেকে দূরে চলে যেতে চাই, এতোটা দূরে যেতে চাই যে আপনি চাইলেও আমার কাছে পৌঁছাতে না পারেন,,,, একটা কাজ করলে কি হয়, আমি তো মরতে পারি তাইনা,,, হুম আমি মরে গেলে তো ভালো হয় তাই না,, আপনি ও শান্তি, মুক্তি দুটোই পাবেন, আর আমি পাব আপনার রোজ রোজ অত্যাচার থেকে থেকে মুক্ত,,,,

.

মায়া খানিকটা থেমে জোরে নিশ্বাস ফেলে নিচের দিকে তাকিয়ে আবারও বললো…..

.

—-” হয়তো আপনার সামনে আমি এই কথা গুলো বলতে পারবো না কখনো,,, তবে একদিন আমি উড়াল দিবই আপনার এই অত্যাচার নামক শিকল ভেঙে,,, সেদিন হয়তো আপনি শুধু সবটা দাঁড়িয়ে দেখবেন কিন্তুু আপনার করার মতো কিছু থাকবে না,,, সেদিন আমি বড্ড স্বাথপর হবো আপনার জন্য, ছেড়ে চলে যাব দেখে নিবেন,,,, (টলমলে চোখে)

বলেই মায়া রিদের দিকে না তাকিয়ে দ্রুততার সঙ্গে বাথরুম ত্যাগ করে সাথে সাথে রিদের রুমও কান্না করতে করতে,,,, মায়া নিজের কান্না এতোটা ব্যস্ত ছিল যে একবার ও দেখা প্রয়োজন বোধ মনে করেনি যে সে কোথায় ছিল এতোক্ষন,, এটা কার রুম, কার ওয়াশরুম ছিল এতক্ষণ,,, যদি একবার দেখতো তাহলে হয়তো কল্পনা ভেবে মনে কথা গুলো প্রকাশ করতে পারতো না কখনো,,,,

.

আর মায়া যদি একবার বাথরুম থেকে বের হওয়ার আগে তার সামনে থাকা ব্যক্তিটি দিকে চোখ তুলে তাকাতো তাহলে দেখতে পেত একজোড়া ভয়ংকর লাল চোখ, যা তার দিকে নিক্ষেপ করা,,, এই চোখ তাকে মূহুর্তের জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছায় করে দিতে পারে,,, তাকে পিষে ফেলতে পারে নিজের সাথে তার এসব কথা গুলো বলার কারণে,,, কিন্তুু আফসোস কিছুই দেখার আগে চলে যায় মায়া,, হয়তো আজ মায়ার কপাল ভালো তাই দ্রুততা সাথে বের হয়ে নিজের প্রাণটা বাচিয়ে নিয়েছে,, নয়তো আজ তাকে পুড়তে হতো রিদের দহনে আগুনে,,, যে আগুন মায়া নিজের লাগিয়েছে রিদের মনে,,, সেই আগুনে দহনে রিদ মায়াকেও পুড়াতো শক্ত ভাবে,,,

.
তবে এই আগুন থেকে মায়া চলে গিয়ে ও নিজেকে বাচাতে পারবে কোনো ভাবেই, রিদ তার দহনের আগুনে পুড়াবেই,, মায়া সেটাকে যেভাবেই নেক না কেন,,, এতে রিদের কিছু যায় আসে না,,,

চলবে……..

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here