#স্বপ্নের_প্রেয়সী_সিজন_2
#ফাতেমা_তুজ
#part_8
আরিফের পক্ষ থেকে চিকেন আর ফিস বারবিকিউ পার্টি দেওয়া হচ্ছে।
তাই সবাই ফারাবির দের ছাঁদে এসেছে।
ঝলমলে পরিবেশ, আকাশে অর্ধচাঁদ , তার পাশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্ত দানার মতো স্বচ্ছ তাঁরা।
মৃদু বাতাস গায়ে লাগতেই হালকা শিরশির অনুভব হচ্ছে।
আবেশে একা একাই দু বাহু তে হাত চলে যাচ্ছে।
আকাশ টা মেঘলা, থেকে থেকে বাজের ডাক ও শোনা যাচ্ছে।
গরমের মাঝে এই ছোট্ট নির্মল বাতাসের সুখ টাই যেন অম্রিত সাঁধ দিচ্ছে।
রিফাত আকাশের দিকে তাকিয়ে রুষ্ট গলায় বলল
_ শালার আজ ই বৃষ্টির আসতে হলো।
কেমন গুমোট পরিবেশ হয়ে যাচ্ছে , বারবিকিউ টা গেল।
ফারাবি গাল থেকে হাত নামিয়ে সামান্য শ্বাস ফেলে বলল
_ ধ্যাত আজ ই কেন বৃষ্টি হতে হবে ?
ভাল্লাগেনা কিছু
ফারহান আকাশের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে দাড়িয়ে ছিলো।
ফারাবির কথাতে সামান্য ভ্রু কুঁচকালো। তারপর আবার আকাশের দিক মুখ করে ভালো করে পর্যবক্ষেণ করে শান্ত গলায় বলল
_ উহুহু বৃষ্টি হচ্ছে নাহহ আজ।
ফারহানের কথায় ফারাবি ঘুরে তাকালো।
ফারহানের চোখ জোড়া আকাশের দিকে দৃষ্টি দিয়ে আছে।
ফারাবি বিরক্তি নিয়ে বির বির করে বলল
_ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে ওনাকে খবর দিয়ে গিয়েছে কিনা।
সব জায়গায় নিজেকে বেস্ট প্রুভ করার ধান্দা।
ভণ্ডামির জায়গা পায় না আর।
আরিফ কয়লা সাজাতে সাজাতে বলল
_ ভাতিজা যদি বৃষ্টি হতো তো লাভ টা আমার ই হতো।
তুই ক্যান আমার শুভ কামনা না করে অশুভ কথা বলছিস।
ইসসস রাফাজ টা ও হসপিটাল নিয়ে পরে আছে। ওহহ থাকলে আমি বল পেতাম একটু।
দুজন ই তো বিয়ে কাঁধে নিয়ে বসে আছি। বেচারা আমার দলে থাকতো।
মিস হয়ে গেল রে
ফারহান অধরে হাসি ফুটালো।
ফারাবি ওড়নার কোনা হাত দিয়ে পেঁচাতে পেঁচাতে গুন গুন করতে লাগলো।
রিমি ফোন হাতে ব্যস্ত , বরাবর ই আর্টিফিশিয়াল জিনিসে ওর আকর্ষণ বেশি।
আর প্রকৃতির সুবাস নিতে আগ্রহী নয় ওহহ।
ফারহান চাঁদের দিকে তাকিয়ে পকেটে হাত গুঁজে দাড়িয়ে রইলো।
চাঁদের সৌন্দর্য ওকে টানতে পারছে নাহহ।
এই মোহনীয় চাঁদের থেকে ও প্রেয়সী কে বেশি মোহনীয় লাগছে ওর।
চাঁদের কলঙ্ক থাকলে ও তার প্রেয়সীর কলঙ্ক নেই।
ফুরফুরে মেজাজে ফারহান চাঁদের থেকে দৃষ্টি নামিয়ে ফারাবির দিকে দৃষ্টি দিলো।
মৃদু বাতাসে ফারাবির এলোমেলো খোলা চুল গুলো উড়ছে । কয়েকটা অবাধ্য চুল কপালে এসে আঁচড়ে পরছে।
যার কারনে ফারাবি বিরক্ত হচ্ছে সাথে ভ্রু কুঁচকাচ্ছে। কিন্তু আলসেমি ঝেরে চুল গুলো কে কপাল থেকে কানে গুঁজে নেওয়ার কোনো আগ্রহ নেই।
ফারহান আনমনে হাসলো, রিফাত আর আরিফ চিকেন আর ফিস বারবিকিউ করতে ব্যস্ত।
বার বার আগুন নিভে যাচ্ছে যার কারনে একজন বাতাস আড়াল করছে আর অন্যজন ধীরে ধীরে আগুনে বাতাস দিয়ে আগুনের গতি বাড়াচ্ছে।
ফারাবি কানে ইয়ার ফোন গুঁজে হেঁটে বেড়াচ্ছে।
ফারাবির এলোমেলে চুল গুলো ফারাবি কে দেখতে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
ফারহান বিরক্ত হলো, আনমনেই হেঁটে হেঁটে ফারাবির কাছে গেল।
ফারাবি চোখ বুঝে গানের লেরিক্স আর প্রকৃতির সুবাস নিচ্ছে।
ফারহান ফারাবির কাছে গিয়ে মোহনীয় দৃষ্টি তে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলো।
কিছুটা চুল ফারহানের মুখে আঁচড়ে পরলো।
ফারহান আবেশে চোখ বন্ধ করে নিলো।
কয়েক সেকেন্ড পর ফারাবির কপালে আঁচড়ে পরা চুল গুলো সন্তর্পণে গুছিয়ে কানে গুঁজে দিলো।
ফারহানের স্পর্শ পেতেই ফারাবি চমকে তাকালো।
ফারহান কে দেখে অপ্রস্তুত হয়ে পরলো ওহহ।
সাথে কোথা থেকে এক রাশ লজ্জা এসে রাঙিয়ে দিলো ওর মুখ।
মুহুর্তেই লাল হয়ে গেল দুটো গাল।
ফারহান অধর কোনে ছোট্ট করে স্বচ্ছ হাসলো।
ফারাবির অস্বস্তি হাজার গুন বেড়ে গেল।
হাত কচলাতে লাগলো ওহহহ। ফারহানের অধর কোনে লেগে থাকা স্বচ্ছ হাসি টা সকল রহস্য কে হার মানাতে সক্ষম।
ফারাবি বার কয়েক শুকনো ঢোক গিললো।
ফারাবির অস্বস্তি ভরা মুখ দেখে ফারহান চলে গেল।
ফারাবি কে লজ্জায় নুইয়ে দিতে ভালো লাগছিলো ওর। কিন্তু ফারাবির সামনে আর কিছুক্ষণ থাকলে মেয়েটা নির্ঘাত জ্ঞান হারাতো।
ফারহান চলে যেতেই ফারাবি দম বন্ধ করা আটকে রাখা শ্বাস টা ফেলল।
আর কিছু সময় এভাবে থাকলে সত্যি ওর ছোট্ট হার্ট টা থমকে যেত।
ফারহানের চাহনি ফারাবির বুকে ঝড় তুলে দেয়।
ফারহানের উপস্থিতি ওকে থমকে দেয় , হাঁটা চলার শক্তি ও হাড়িয়ে ফেলে ওহহ।
বারবিকিউ কমপ্লিট হয়ে গেছে।
আরিফ আর রিফাত প্লেট সাজাতে ব্যস্ত সাথে তিন জন কে গালি দিতে।
কারন সমস্ত কাজ ওরা দুজন ই করেছে ।
ফারাবি মুখ বাঁকিয়ে আছে যেন কিছুই হয় নি।
ফারহান মুখ টিপে হাসছে নিজ হাতে রান্না করে খাওয়াবে শুধু তার প্রেয়সী কে।
রিমির তো কোনো ধ্যান ই নেই , ফোন টিপছে আর থেকে থেকে আনমনে হাসছে।
ফারাবি 100% সিউর এই মেয়ে প্রেম করে।
সবাই বারবিকিউর প্লেট হাতে নিতেই আকাশে বিদ্যুৎ চমকালো।
সাথে বাজের শব্দ হলো, সবাই যে যার মতো করে ব্যস্ত পায়ে ভেতরে চলে গেল ।
ফারাবি ওড়ানা সামলাতে সামলাতে নিচে নামতে যেতেই পেছন থেকে ফারহান ওড়না টেনে ধরলো।
ফারাবি বিরক্তি নিয়ে পেছন ঘুরতেই থম মেরে গেল।
ফারাবি অসহায় মুখ করে তাকিয়ে রইলো।
দু হাতে প্লেট আর কোক ওড়না ছাড়ানোর উপায় নেই।
ওড়না ফেলে ও যেতে পারবে নাহহ।
ফারহান হালকা হাতে ওড়না পেঁচাতে পেঁচাতে ফারাবির কাছে আসলো।
ফারাবির দিকে সামান্য ঝুকতেই ফারাবি ভয়ার্ত কন্ঠে বলল
_ বৃষ্টি হবে।
ফারহান বাঁকা হেসে মাথা ঝাঁকালো।
গুঁড়ি গুঁড়ি কয়েক ফোঁটা বৃষ্টি পরতেই ফারাবি ছটফট করতে লাগলো।
ফারাবির ছটফটানি দেখে ফারহান বিগলিত হাসলো।
ধীর কন্ঠে বলল
_ বৃষ্টি হলে ভিজে যাবো , আর না হলে থেকে যাবো।
তবুও তোকে ছাড়বো নাহহ।
ফারাবি অসহায় মুখ করে রইলো।
ফারহান আকাশের দিকে এক পলক তাকিয়ে ঝটকা মেরে ফারাবি কে কাছে টেনে নিলো।
ফারাবির কোমরে শক্ত করে ধরে রইলো।
ফারাবির দু হাতেই খাবার , ফারাবি ছটফট করতে লাগলো।
ফারহান আলতো হেসে ফারাবি কানের কাছে মুখ নিয়ে বলল
_ থেকে যাহহ প্লিজ।
ফারাবি ছটফট করতে লাগলো।
ফারহান আবার বলল
_ তুই থেকে যাহহ আর না হলে সময় থমকে যাক।
মোট কথা তুই পাশে থাক।
ফারাবির বুক ধরপর করতে লাগলো।
ভয়ে আর লজ্জায় চুপসে গেল।
যদি কেউ এসে পরে তাহলে বিরাট কান্ড ঘটে যাবে।
অথচ ফারহানের দৃষ্টি স্থির, যেন দূর দূরান্তে কেউ নেই।
বলতে না বলতে রিফাতের ডাক।
ফারাবির ছটফটানি দ্বিগুন হারে বেড়ে গেল।
চোখ ফেটে কান্না আসতে চাইলো।
রিফাতের ডাক গাঢ় হতে লাগলো।
ফারহানের দিকে অসহায় দৃষ্টি নিক্ষেপ করে বলল
_ প্লিজ যেতে দিন আমায়। রিফাত ভাইয়া চলে আসবে ।
ফারহান কোনো প্রতিক্রিয়া করলো নাহহ।
রিফাতের ডাক একদম স্পষ্ট রিফাত নিশ্চয়ই ছাঁদে উঠে আসছে।
ফারাবি হাঁসফাঁস করতে লাগলো।
ফারহান ফারাবির কানে আলতো করে ঠোঁট ছোয়ালো। ফারাবির সমস্ত শরীরে শিহরন জেগে উঠলো।
_ কিরে এখনো নিচে নামিস নি কেন ?
ফারাবি ফারহানের থেকে দু হাত দূরে দাঁড়িয়ে লম্বা করে শ্বাস নিচ্ছে।
ফারহানের টাইমিং একদম কারেক্ট ছিলো।
এক সেকেন্ড এর এফোর ওফোর হলেই রিফাত এসে, ফারাবি আর ফারহান কে জড়িয়ে ধরা অবস্থায় দেখে নিতো।
ফারহান দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল
_ ফারাবি বলছিলো বৃষ্টি হবে আর আমি বলছিলাম বৃষ্টি হবে নাহহ।
তাই দুজনে দাড়িয়ে দেখছিলাম কার টা রাইট হয়।
রিফাত হো হো করে হেসে উঠলো।
ফারাবি গোমড়া মুখ করে দাড়িয়ে রইলো।
রিফাত ফারাবির মাথায় গাট্টা মেরে বলল
_ আরে গাঁধী এর জন্য কেউ মন খারাপ করে ?
ফারহান তো সেই ফকির টা।
ফারহান ভ্রু কুঁচকালো। রিফাত এক গাল হেসে বলল
_ আরে সেই ফকিরটা।
ঐ যে আছে না প্রবাদ টা ঝরে বগ মরেছে আর ফকিরের কেরামতি বেড়েছে।
রিফাতের কথা শুনে ফারহান ভ্যাবলা মতো তাকিয়ে রইলো।
ফারাবি মুখ টিপে হাসতে লাগলো।
রিফাত হাত উঁচু করে দিয়ে বলল
_ মাফ কর ভাই। তোর সাথে লাগতে চাই নাহহ।
তোর ঐ ঢাই কিলোর হাত আমার শরীরে পরলে আমি আধমরা হয়ে যাবো।
ফারহান মোহনীয় হাসলো। হাসার ফাঁকে ফাঁকে প্রেয়সী কে দেখতে লাগলো।
প্রেয়সী, শুধু তার প্রেয়সী, স্বপ্নের প্রেয়সী।
*
রিমি আজ ফারাবির সাথেই ঘুমাবে।
ফারহান নিজের বাসায় ফিরে গেছে।
রিমি কে এক প্রকার হুমকি ধমকি দিয়ে রেখেছে।
রিমি বেচারি থাকতে চাচ্ছিলো নাহহ।
কিন্তু ফারাবি রিমি কে ফারহানের মতো করে গম্ভীর গলায় থ্রেট দিয়ে বলেছে
_ দেখ রিমি অনেক রাত হয়েছে এতো রাতে বাসায় ফিরতে হবে নাহ।
কাল ফিরে যাস , আমার কথার যেন কোনো নড়চড় হয় নাহহ।
জানি রাস্তার এপার ওপার বাসা তবু ও থেকে যাহহ।
নড়চড় হলে তুই জানিস কি হতে পারে ?
রিমি অসহায় দৃষ্টি তে তাকিয়ে সম্মতি জানিয়েছে। কারন ফারাবি ওকে বলেছে ও যে প্রেম করে সেটা সবাই কে বলে দিবে।
আর কাউকে না বললে ও ছলে বলে কৌশলে ফারহান কে বলে দিবে।
আর তার পর ই রিমির কল্লা কাঁটা।
রিমি প্রেমের কথা অস্বীকার করলে ও ফারাবি এক চুল ও বিশ্বাস করে নি।
যেন ওদের প্রেম টা ও নিজ হাতে করিয়েছে এটা টাই কনফিডেন্স ।
রিমি ভীত কন্ঠে বলল
_ ট্রাস্ট মি আমি রিলেশন করি নাহহহ।
ফারাবি বিজ্ঞ চোখে পরীক্ষা করে গম্ভীর কন্ঠে বলল
_ তুই কি ভেবেছিস আমি তোর থেকে এক মিনিটের ও কম পথ দূরে থাকি বলে আমি কিচ্ছু জানি নাহহ ?
আমার চোখ সর্বক্ষণ তোর সাথে থাকে।
আর আমি নিশ্চিত না হয়ে বলছি নাহহহ।
রিমি ক্যাবলার মতো করে কিছুক্ষণ চেয়ে রইলো।
ফারাবি বুকে হাত গুঁজে মুখ টা বাংলার পাঁচের মতো গম্ভীর করে রেখেছে।
রিমি দু হাতে তালি বাজিয়ে বলল
_ আপনাকে ফ্লিম ইন্ডাস্ট্রি তে স্বাগতম ।
আপনার ডায়লগে মুগ্ধ আমি।
ফারাবি কাঁচুমাচু করে বলল
_ রাখ তুই আর তোর ডায়লগ , এটা কোনো ফ্লিমের ডায়লগ নাহহ।
এটা এক বজ্জাত হনুমানের ডায়লগ।
রিমি ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে রইলো।
ফারাবি একা একা বির বির করতে লাগলো।
_ শালার ঐ খাচ্চর এর ডায়লগ ই কেন মাথায় আসলো।
ঐ বেটার জন্ম হইছে আমার জীবন রে কচু গাছের সাথে ঝুলানোর জন্য।
তোর বউ তোরে একশ রকমের গালি দিবে দেখে নিস ।
_ ঐ কি বিরবির করিস ? কার বউ একশ রকমের গালি দিবে?
ফারাবি ঢোক গিলে নিয়ে মেকি হাসি দিলো।
রিমি সন্দিহান চোখে তাকাতেই ,ফারাবি হুরমুরিয়ে রিমি কে নিয়ে বেডের উপর পরলো।
রিমির ওড়না হাতে পেঁচিয়ে বলল
_ বল কার গলায় ঝুলেছিস ? থুরি কার সাথে প্রেম করিস ?
রিমি মুখ টা ছোট করে বলল
_ ছাড় আগে।
ফারাবি রিমির উপর থেকে উঠে গেল।
রিমি লজ্জায় রাঙা হচ্ছে, ফারাবি হালকা ধাক্কা মেরে বলল
_ ওরে আমার লজ্জাবতী রে তোকে আর লজ্জা পেতে হবে নাহহ।এখন বল কে সেই ভাগ্যবতী দূর ভাগ্যেবান ব্যাক্তি।
রিমি ফোন থেকে একটা ছবি বের করে দিয়ে ফারাবির দিকে দেখালো।
ফারাবি ভালো করে দেখে বলল
_ আমাদের কলেজ এর সিনিয়র এটা।
ও মাই গড বলেই ফারাবি বেডে শুইয়ে পরলো।
রিমি লজ্জা হাসলো। ফারাবি চোখ বাঁকিয়ে বলল
_ এর নাম যেন কিহহ ?
আর কখনো তো এর সাথে কথা বলতে দেখি নি তোকে হুম।
রিমি লজ্জায় যেন নুইয়ে যাচ্ছে। লম্বা করে শ্বাস ফেলে বলল
_ ওর নাম ফাহাদ , আর আমি কলেজে ওর কথা বলি নাহহ।
ফোনেই কথা হয় , তবে মাঝে মাঝে কলেজে লুকিয়ে কথা বলি সবার আড়ালে।
কলেজের বাইরে গেলেই ভাইয়া রা জেনে যাবে তাই ।
ফারাবি ঠোঁট উল্টিয়ে বলল
_ ভাইয়ের মতোই ডেঞ্জারাস।
ভাই টা হয়েছে এক রাক্ষস আর এটা হলো ডেঞ্জারাস।
অবশ্য ভাইয়ের থেকেই সব গুন রপ্ত করেছে।
বজ্জাত হনুমান টা সব গুলিয়ে দিচ্ছে।
হুহহহহ
Join Fatema’s story discussion
& follow Fatema tuz – ফাতেমা তুজ
** আমি খুব বিরক্ত তাই অনেকের কমেন্টে রিপলে দেই নাহ। বিশেষ করে আমার নিয়মিত রিডার্স দের। কেউ কষ্ট নিবেন নাহ আমি জানি কারা আমার গল্পের নিয়মিত রিডার্স।
তবে কষ্ট হয় 200+ রিডার্স এই গল্প চেয়েছেন র রেসপন্স 100+ 😊
আমি আশাহত , তবে এতে আপনাদের দোষ নেই। নিশ্চয় আমার গল্প ভালো হচ্ছে নাহ তাই আপনাদের রেসপন্স নেই।
বি : দ্র : ভুল ত্রুটি মাফ করবেন।
চলবে