দেওয়ানা(আমার ভালোবাসা) #লেখিকাঃ_রিক্তা ইসলাম মায়া #পর্বঃ_৯৭

0
689

#দেওয়ানা(আমার ভালোবাসা)
#লেখিকাঃ_রিক্তা ইসলাম মায়া
#পর্বঃ_৯৭

.
🍂
মায়া হাটু গেড়ে রাস্তয় বসে পড়ে নিজের দুহাতে নিজের মুখ ডেকে নিয়ে ডুকরে কেঁদে উঠে,, আজ যেন মায়ার কান্নাটাও মায়ার কথা শুনতে নারাজ, ভয়ে শব্দ করে কান্নাও আসছে না গলা দিয়ে…

.

মায়ার কান্নারত অবস্থায় হঠাৎ করে আবারও দুটো পা এসে মায়ার সামনে এসে দাড়ায়, হঠাৎ করে আবছা অন্ধকারে কারও ছায়া মায়ার ওপর পরতেই ভেজা চোখ তুলে তাকায় সামনের ব্যক্তিটার দিকে চোখের সামনে রহিমাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মায়ার জানে জান ফিরে আসে, মায়া দ্রততা সঙ্গে উঠে দাঁড়িয়ে ভয়ে সিটিয়ে যাওয়া অবস্থায় রহিমাকে জরিয়ে ধরে, মায়া জরিয়ে ধরতেই রহিমা বাঁকা হেঁসে মায়াকে জরিয়ে ধরে, মায়া আবেগি হয়ে রহিমাকে জরিয়ে রাখা অবস্থায় হঠাৎ করে মায়া গলা উল্টো টানে আহত সুরে শব্দ করে “হিইহহ,……

.

মায়া মূহুর্তেই ঘেমে জবজব হয়ে কাঁপা কাঁপা শরীরে আস্তে করে রহিমাকে ছেড়ে দিয়ে রহিমার সামনে দাঁড়িয়ে পরে, মায়া বড় বড় নিশ্বাস উঠা নামা করতে করতে অশ্রু সিক্ত চোখে তাকায় রহিমার দিকে, মায়া একহাত নিজের পিঠ ছুয়ে সেই হাতটা সামনে ধরতেই চোখে পরল রক্ত রাঙা হাতটি, মায়া হাতে রক্ত দিকে তাকিয়ে থেকে আবারও রহিমা দিকে তাকায় অবিশ্বাস চোখে কারণ মায়া ভয়ে যখন রহিমাকে জরিয়ে ধরে তখনই সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে রহিমা মায়ার পিঠের ওপর চুরি বসায় দক্ষ হাতে,, রহিমা মায়াকে নিজের দিকে অবিশ্বাস চোখে তাকিয়ে থাকতে দেখে বাঁকা হেঁসে হঠাৎ করে উত্তেজিত হওয়া বগিতে অভিনয় করতে করতে মায়াকে উদ্দেশ্য বলে উঠে……..

.

—” ম্যাম, ম্যাম আপনার কি হয়েছে রক্ত কেন আপনার হাতে, উফ আপনার তো পিঠে কেউ চুরি মেরেছে এখন কি হবে আপনার (মায়ার পিছনে গিয়ে চুরিটা দেখতে দেখতে বলে)

.
কথাটা বলে আবারও মায়ার পিঠের ওপর চুরিটাকে শক্ত হাতে চেপে ধরে আরও মায়ার ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়ে আবারও দক্ষ হাতে টেনে বের করে নির্দয় ভাবে, এতে করে মায়া উচ্চ শব্দ চিৎকার করে উঠে ব্যাথ্যায় কাতর হয়ে নিচে বসে পরে সাথে সাথে , মায়াকে মাটিতে বসে কাতলাতে দেখে রহিমাও মায়ার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পরে হাতে রক্ত রাঙ্গিত চুরিটা নিয়ে পরে আগের নেয় বলে উঠে…….

.

—” ম্যাম আপনি ঠিক আছেন তো। আপনার কষ্ট কি ঠিক ঠাক দিতে পেরেছি আমি নাকি কম হচ্ছে, আমি কি আপনাকে কষ্ট কম দিয়ে ফেলেছি নাকি, ম্যাম, ম্যাম, ম্যাম, বলুন না ম্যামমম😔…. (দুঃখী দুঃখী ভাব নিয়ে)

.

মায়া কপাল ছুয়ে ছুয়ে টপ টপ করে ঘাম জড়তে থাকে, আর সেই ঘাম গলা বেয়ে নিচে যেতে লাগে এই ঠান্ডায়, মায়ার ব্যাথায় কাতরিয়ে নিভু নিভু চোখে রহিমা দিকে তাকিয়ে থেকে কাঁপা কাঁপা গলায় থেমে থেমে বলে উঠে…….

.

—” খা খখালা আ আমি উনার(রিদ) কাছে যাবো…….

.

— উনিটাই তো যেতে পারবে না সোনা আর……

.

বাকি কথা গুলো শেষ করার আগেই মায়া প্রাণপর্ণ রহিমাকে ধাক্কা দিয়ে সোজা রাস্তা ধরে দৌড়াতে লাগে, রহিমা নিচে মাটিতে লুটিয়ে পরে পিছন ঘুরে তাকাতেই মায়াকে অন্ধকার তলিয়ে যেতে দেখে, রহিমা দ্রততা সঙ্গে চুরিটা নিয়ে মাটি থেকে উঠে দাঁড়িয়ে মায়ার পিছন পিছন দৌড়াতে থাকে, কিন্তু রহিমা এতো চেষ্টা করেও মায়াকে এই অন্ধকারের মধ্যে কোথাও খুঁজে পাইনি, মায়া এই রাতে আহত অবস্থায় নিজে নিজে রিদের বাংলো বাড়িতে পৌঁছাতে পারবে না সেটা রহিমা জানে, যদিও পৌছিয়ে যায় তো রিদ অবধি পৌঁছাতে পারবে না কারণ রিদের বাংলো বাড়ির চারপাশে মানুষ দেওয়া হয়েছে, যারা মায়াকে রিদের কাছে পৌঁছানো আগেই ধরে ফেলবে,, তাই রহিমা খন্ন হয়ে চারদিকে মায়াকে খুজতে থাকে, কারণ যারা রহিমাকে পাঠিয়েছে মায়াকে আহত অবস্থায় হলেও আটকিয়ে রাখার জন্য রহিমার কাছে, পরে তারা রহিমার কাছে মায়াকে নিয়ে যাবে, এখন তার আগেই মায়াকে হারিয়ে ফেললে রহিমার প্রাণটা হারাতে হবে ওদের কাছে, আর ছাড়া রিদ এখন মায়ার খবর না নিলেও আর এক ঘন্টা ঠিকই নিবে সুইজারল্যান্ড যাওয়ার জন্য তখন রহিমার বস থেকেও রিদ রহিমার জন্য ঝুকিপূণ হয়ে যাবে, তাই যাহ করতে হবে তা বিঘত এক ঘন্টা ভিতরে করতে হবে রহিমাকে, প্রোপার প্লেন করে মায়াকে এখান অবধি আনাটা ঠিক থাকলেও মায়ার এভাবে পালিয়ে যাওয়াটা ছিল রহিমার জন্য বিষাক্ত কিছু, তাই রহিমা এতশত না ভেবে নিজে নিজেই মায়াকে এই অন্ধকার রাতে খুঁজতে থাকে,,,,,

.

মায়া এলোমেলো অবস্থায় প্রাণপূণ দৌড়াতে দৌড়াতে রিদকে শরণ করতে থাকে, মায়া পিছন ফিরে তাকিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে হঠাৎ করে সামনের দিক থেকে একটা কার্র চলে আসে আকস্মিক ভাবে, গাড়িটি কড়া লাইট চোখে পরতেই মায়া এলোমেলো ভাবে নিজের দুহাত চোখে সামনে ধরে রেখে টায় জায়গায় দাঁড়িয়ে পরে, মায়ার পা ছুই ছুই করে গাড়িটি ব্ল্যাক কর্ষে দাঁড়িয়ে পরে, মায়ার চোখ ডাকা অবস্থায় গাড়িটি থেকে রিদ দ্রততা সঙ্গে নেমে পরে মায়াকে নিজের বুকে জরিয়ে নেয়, মায়া নিজেকে কারও বুকের মধ্যে দেখতে পেয়ে হঠাৎ করে উত্তেজিত হয়ে নিজেকে ছাড়ানোর জন্য চটপট করতেই রিদ মায়াকে ছেড়ে দিয়ে বিশ্বাস্ত সুরে বলে উঠে…….

.

—” রিত, রিত আমি….

.

রিদের কন্ঠ কানে আসতেই মায়া জানে জান ফিরে আসে পরে নিজেকে শান্ত করে চোখ তুলে রিদকে এক পলক দেখে নিয়ে শক্ত করে জরিয়ে ধরে কান্না করতে থাকে ভয়ে, মায়া যে আঘাত পেয়েছে সেটা না জেনে মায়াকে জরিয়ে ধরা অবস্থায় চারপাশে পরিবেশটা শুক্ক চোখে পযবেক্ষন করে নেয়, রিদ চারপাশে পরিবেশ দেখে নিয়ে বুঝতে পারে এটা মায়ার আর রিদের জন্য ফাঁদ পাতা হয়ে মারা জন্য, আর সেই ফাঁদে মায়াকে আটকিয়েছে রহিমাকে দিয়ে, কে বা কারা এটা করছে সেও রিদ জানে কিন্তু এটা এই ফাঁদটা আজকে পাতা হবে রিদ ও মায়ার জন্য সেটা জানা ছিল না রিদের আর সেটা জানে কিছুক্ষণ আগে যখন মায়াকে নিজের রুমে না পাই তখন । রিদ যখন মায়াকে রুমে পাঠিয়ে ছিল রেস্ট করার জন্য তার বেশ কিছুক্ষণ পরেই রিদ মায়ার জন্য আইসক্রিম নিয়ে যায়, মায়াকে রুমে মধ্যে না পেয়ে সারা বাড়ি খুঁজে নিজের ফোনে সিসি টিভির ফুটেজ রেকর্ড দেখে যেখানে রহিমা মায়াকে পিছনের দরজা দিয়ে বের করতে দেখে আর সেটা দেখেই রিদ বুঝতে পারে রিদের জন্য জাল পেতেছে মায়াকে দিয়ে, মায়া বিপদে আছে সেটা ভেবে কাউকে কিছু না বলে আসিফকে ছোট একটা মেসেজ করে রাখে যেন “বাড়ির সবাইকে দেখে রাখতে রিদ একটা জরুরি কাজে বাহিরে যাচ্ছে, কিছুক্ষণের মধ্যে চলে আসবে”
মেসেজটি করেই রিদ মায়ার উদ্দেশ্য বের হয়ে যায়, আর মায়াকে খুব সহজেই বের করে ফেলে কারণ মায়ার হাতের আক্টিটি মধ্যে রিদ লোকেশন ট্র্যাকিং ম্যামো ফিট করা ছিল যার কারণে মায়া কোথায় আছে সেটা রিদ অনা হেসে জানতে পারতো সবসময়, আজও সেটার মাধ্যমে মায়া অবধি পৌঁছায়,,,,,

.

রিদ চারপাশটা শুক্র চোখে দেখে নিয়ে মায়াকে জরিয়ে ধরা অবস্থা শান্তনা দিয়ে বলে উঠে……

.

—” রিত ভয় পেও না আমি আছি তো, নিজের জীবন বাজি রেখে হলেও তোমাকে বাঁচাবো,,

.

কথা বলেই মায়াকে নিজের সাথে শক্ত করে জরিয়ে ধরতেই মায়ার পিঠের ওপর কাটা জায়গায়টা রিদের হাত পরতেই মায়া “আহহ, শব্দ করে, মায়াকে শব্দ করতে রিদ কপাল কুচকে মায়াকে সোজা করে দাঁড় করিয়ে মায়াকে কিছু বলতে যাবে তার আগেই নিজের হাতের দিকে চোখ পরতেই চমকে উঠে রিদ, নিজের হাত মায়ার রক্তে লাল হয়ে থাকতে দেখে উত্তেজিত সাথে রিদ মায়াকে কিছু বলতে যাবে তার আগেই কেউ দক্ষ হাতে তীর মারে রিদের গলার মধ্যে, তীর মারা সাথে সাথে রিদ আহ শব্দ করে অন্য দিকে বাঁকা হয়ে জোকে গলায় লেগে থাকা তীরটা টেনে বের করে উপড়ে ফেলা পাশে, মায়ার রিদকে আহত হতে দেখে চিৎকার করে দুহাতে আঁকড়ে ধরে যাতে পরে না যায়, রিদ ও মায়ার এমনত অবস্থায় হঠাৎ করে চারপাশ থেকে সাত আটটা বাইক এসে রিদ ও মায়াকে ঘিড়ে ফেলে,, রিদ ঝুকে থাকা অবস্থায় ঘাড় চেপে ধরে লাল লাল চোখে সবার দিকে এক পলক তাকায়, পরে নিজেকে ঠিক করে উঠে দাঁড়িয়ে ঝীম ধরা মাথা ঝেড়ে নিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ায়, রিদ দাঁড়াতেই পাশ থেকে আবারও তীর ছুড়ে রিদের উদ্দেশ্য কিন্তু রিদ অবধি পৌছানোর আগেই রিদ দক্ষ হাতে সেটা ধরে ফেলে পুনরায় আবার সেই ব্যাক্তি ওপর ছুড়ে মারে যে রিদকে তীর গুলো মারছে,, রিদ তীরটা ব্যাক্তিটি গলা বরাবর মারে যাতে করে ব্যাক্তিটি গলা দিয়ে ঢুকে পিছন দিয়ে বের হই আর সাথে সাথে ব্যাক্তিটি মাটিতে লুটিয়ে পরে, ব্যাক্তিটি মাটিতে লুটিয়ে পরতে সেদিকে তাদের বস এক পলক দেখে নিয়ে নিজের মাথা থেকে হ্যালমেটটা খুলতে বলে উঠে……..

.

—” হুমমম, বলতে হবে বস ইউ আর দ্যা বেস্ট,, তুই নিজেই বিষাক্ত তীর খেয়ে অন্যকে মারার ক্ষমতা রাখিস, You are too good man…..

.

সামনে থেকে এমন কথা শুনতেই রিদ ও মায়া সামনের দিকে তাকায়, চোখের সামনে সাব্বিরকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে রিদ বাঁকা হাসে আর মায়া আবাক হয়ে কাতর কন্ঠে বলে উঠে……

.

—” সাব্বির ভাইয়া…..

.

মায়ার মুখ থেকে ভাইয়া ডাকটা শুনতেই সাব্বির আহত সুরে বলে উঠে…….

.

—” রিতুপাখি আমি তোমার ভাইয়া হতে চাই না, আমি তো তোমার #দেওয়ানা হতে চাই, রিদের মতো তোমার একজন দেওয়ানা হতে চাই, প্লিজ তুমি আমাকে ভাইয়া বলো না, খুব লাগে এখানটায় (বুক দেখিয়ে)…….

.

সাব্বিরের এমন কথায় মূহুর্তে মায়া চমকে উঠে রিদের পিছনে লুকিয়ে পরে আর রিদ বাঁকা হেঁসে বলে উঠে…..

.

—” দেওয়ানা একজনই হয় আর সেটা রিদ খান, সাব্বির শেখ তাই না, বিঘত দুই বছর ধরে আমার সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করছিস আমাকে মারার জন্য, এমনকি তোর নিজের মুখের প্রাস্টার সার্জারি পযন্ত করিয়েছিস যাতে নিজের পরিচয় গোপন রাখতে পারিস আমার থেকে, কিন্তু দেখিনা তোর এতো কিছু পরও তোই সেটা গোপন রাখতে পারিস নি It’s very bad you know…….

.

নিজের লুকায়িত পরিচয় রিদের সামনে চলে আসতে চমকে উঠে সাব্বির রিদ এতো কিছু কি করে জানে, আর জেনে থাকলেও কিছু করেনি কেন, সবকিছু ভেবে নিয়ে কিছু বলতে যাবে, রিদ আবারও বলে উঠে,,,,

.

—-” আমি তুই ভাবছিস আমি এতো কিছু জেনে তোকে কেন এখনো ছেড়ে রেখেছি সেটাই তো, আসলে আমি আমার বিয়েটা শেষ হওয়ার অপেক্ষা ছিলা তাই তোকে কিছু করেনি কিন্তু এখন তো দেখছি তোর তাড়াতাড়ি মরার ইচ্ছা তাই তো তোর উড়ন্ত পাখার সাথে চলে এসেছিস মরতে,,,

.

রিদের কথায় হু হু করে হেসে উঠে সাব্বির পরে হাসতে হাসতে বলে উঠে….

.

—” তোর মতো খেলোয়াড় সবাই হতে পারে না সেটা আমি বিঘত দুই বছরের হারে হারে বুঝতে পেরেছি বস, কিন্তু সাথে এটাও গত এক বছরে বুঝতে পেরেছি যে তোর জান পাখিটা আমার রিতু পাখির মধ্যে আটকিয়ে আছে, তাই রিতুপাখিকে আমি আমার করে নিব তোর মরার পর, তোর টাইম আছে মাত্র আর চৌদ্দ মিনিট কারণ একটু আগে যাকে তুই মেরেছিস সেই ব্যাক্তিটি তোকে খুবিই বিষাক্ত বিষ তীর মেরে ছিল তোকে যাহ একটি মানুষের শরীরে প্রবেশ করার পর সেই ব্যাক্তি যতই শক্তি শালী পুরুষ হোক না কেন, সে ব্যাক্তি মাত্র পনেরো মিনিটের মধ্যে অক্ষম হয়ে পরবে, সাথে তার হাত পা সবকিছুই কাজ করা বন্ধ করে দিবে এমন কি সে মারা ও যেতে পারে হুমমম সত্যি বলছি, আর সবচেয়ে বড় কথা কি জানিস তোকে সেই তীরটা মারা হয়েছে সেটার টাইম অলরেডি এক মিনিট হয়ে গেছে আর বাকি আছে চৌদ্দ মিনিট এর মধ্যেই তুই রাম রাম একে বারে শেষ অচল হয়ে পরবি, আর তুই নিঃশক্তি হলেই আমি তোকে মেরে নিব হা হা হা…….

.

সাব্বিরের এমব কথা মায়া শক্ত করে রিদকে জরিয়ে ধরে বেহেয়ালি ভাবে কান্না করতে করতে আজ যেন মায়াও রিদের এমন আহত অবস্থার জন্য মায়া নিজেকে দোষি মানছে সাথে ভাগ্য সবসময় মায়ার সুখের সময়টা কেরে নেই, এখন কে জানে মায়ার আর রিদের অজানা ভাগ্যটা কোথায় নিয়ে দাঁড় করার, ভাগ্য কি দিবে রিদও মায়ার ভালোবাসা পূণ্যতা পেতে নাকি হারিয়ে ফেলবে আধারে অধরাই সাথে মিশে যাবে নিস্তব্ধতায় দুটো জীবন……

.

.

চলবে………….

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here