ধূসর_রঙের_প্রজাপতি #ফাতেমা_তুজ #part_39

0
55

#ধূসর_রঙের_প্রজাপতি
#ফাতেমা_তুজ
#part_39

সকলে এক সাথে আড্ডায় বসেছে। মাহেরার নাকি মাথা ব্যথা তাই সে চলে গেছে। ডিনার শেষ হয়েছে বিশ মিনিট আগে। আড্ডা চলবে রাত এগোরোটা অব্দি। এখন বাজে রাত নয়টার কাছাকছি। সবাই অভিনব আর ঝিলের বিষয়ে আগ্রহী। ওদের বিয়ে হয়েছে এটা জানলে ও কি করে হলো কিংবা পরিচয় কি করে সেটা সকলের অজানা।
সবাই বেশ খুশি খুশি ভাব নিয়ে আছে।
মাহের বেশ হাসি খুশি। মাহেরা যে কোনো ভেজাল করে নি এটাই অনেক।তাই সে নিজে ই প্রশ্ন করলো
_ অভিনব আর ঝিল তোমাদের বিষয় টি একটা রহস্য ঘেরা। আমরা কিন্তু কিছুই জানি না।
এখন একটু ডিটেলস এ বলো তো প্রেম টা কি করে হলো।

ঝিল আমতা আমতা করতে লাগলো। পাপড়ি হালকা হেসে বলল
_ এতো ভয় পাচ্ছে কেন ঝিল ? প্রেম ই তো অন্য কিছু তো নয়।

ঝিলের মস্তিষ্ক লজ্জায় পরলো। এরা সবাই কি কোনো ভাবে ওকে লজ্জা দিতে চাচ্ছে ?

অভিনব ঝিলের অস্বস্তি বুঝতে পারলো। তাই নিজেই সমস্ত টা বলবে বলে ঠিক করলো।
_ এটেনশন এভরিওয়ান। ঝিল নিতান্তই বাচ্চা যে আমাকে সেফটি পিন পুস করে মারতে পারলে ওহ প্রচন্ড ভয় পায়। আর কথা বলতে গেলে সব গুলিয়ে ফেলে। ওকে জিঙেস করে কোনো লাভ নেই।

_ কি করে এটা হলো ?

_ বলছি আমাদের প্রথম দেখা টা অস্বাভাবিক। তাছাড়া আমাদের বিয়ে টা ও জোর করে দেওয়া হয়েছে।

সবাই অবাক চোখে তাকালো। জোর গলায় বলল
_ হোয়াট!

ঝিল অস্বস্তি যে পরলো। এখন নিশ্চয়ই তাঁর পাগলামো গুলো ও ফাঁস হবে। অভিনব প্রথমে ভেবে ছিলো জোর করে বিয়ে হয়েছে এটা আড়াল করবে কিন্তু কয়েক দিনেই এরা সবাই খুব কাছের হয়ে গেছে। এদের কাছ থেকে কোনো কিছু লুকাতে ইচ্ছে হচ্ছে না।

_ বলছি। ঝিলের স্বভাব বিয়ের আগে বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়া। সম্ভবত ওহ এখন বিয়ে করতে চায় না। ওর ফ্যামিলি ওকে খুব ভালোবাসে , যাকে অতিরিক্ত ভালোবাসা বলে ।
না হলে এতো বার বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে আসা মেয়ে বাসায় ফিরে তান্ডব চালাতে পারে ?

সবাই ঝিলের দিকে তাকালো। লজ্জায় মেয়েটা নেতিয়ে গেছে। সবার মুখে আফসোস এর রেখা। এমন ফ্যামিলি আদৌ কি হয় ?

অভিনব আবার বলল
_ দেড় বছর আগে ও পালিয়ে এসেছিলো। ঘটনা চক্রে মাঝ পথে আমার গাড়ির সামনে এসে পরে। আর ওকে নিয়ে সাহায্যের জন্য গ্রামে প্রবেশ করি। গ্রামের লোকে রা নানান কথায় আমাদের বিয়ে দিয়ে দেয়। তাঁদের ফালতু কালচার যে এভাবে আমার জীবন কে রাঙিয়ে দিবে ভাবতেই পারি নি।
এখন তো তাঁদের সালাম করতে ইচ্ছে হচ্ছে
ফেরার পথে ঝিলের পাগলামি ছিলো দেখার মতো। ভয় পেয়ে আমার হাতে পিন পুস করে দিয়েছে।
সব থেকে বড় কথা আমি যে ওকে বাঁচিয়ে একটা ধন্যবাদ অব্দি দেয় নি।

সবাই হতবাক হয়ে গেছে। ঝিল ভ্রু কুঁচকে তাকালো। অভিনব তাঁর সাথে লেক পুল করছে।
_ শোনো আমি তখন ধন্যবাদ দেওয়ার মুডে ছিলাম না।
কার না কার সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেল আর আমি জানাবো তাকে ধন্যবাদ ।

ঝিলের কথা তে সবাই হাসলো। পাপড়ি ভ্রু নাচিয়ে বলল
_ তাহলে এখন এতো প্রেম কেন ?

ঝিল লজ্জা পেল অভিনব একটু করে হেসে বলল
_ দেড় বছর পর আমাদের দেখা। এটা তো জানোই সবাই। আর এখানে এসেই প্রেম। আসলে কারো সাথে না থাকলে ভালোবাসা অনুভব করা যায় না। আমাদের সাথে ও তেমন হয়েছে।

সবাই ওহ হো বলে উঠলো। অভিনব একটু করে হাসলো। আজকের বিশেষ আয়োজন ছিলো সাসলিক আর চিকেন চাপ। সবাই খেয়ে যে যার রুমে চলে গেল। কালকেই অভিনব আর ঝিল সবাই কে বিদায় জানাবে।

*

ঝিল হাত পা ছড়িয়ে বসে আছে। অভিনব নিজের ফোন টা এগিয়ে দিলো। ঝিল প্রশ্ন বোধক দৃষ্টি তে তাকাতেই অভিনব বলল
_ বাসায় ফোন করে কথা বলো। এজেন্সির সিম টা নিয়ে এসেছি।

ঝিল খুশি খুশি হয়ে ফোন লাগালো। দু বার রিং হতেই ফোন ধরলো রোহন। ঝিল কাঁপা স্বরে বলল
_ হ্যালো ভাইয়া।

_ ঝিল ! বোন কেমন আছিস ? তিন দিন ধরে তোর কন্ঠ শুনতে পাই না। জানিস কতো চিন্তা হচ্ছিলো ? ট্যুর কেমন যাচ্ছে ? কোনো অসুবিধা হয় নি তো ?

ঝিল ফ্যাল ফ্যাল করে তাকালো। এক সাথে এতো প্রশ্ন করলে উত্তর কি করে দিবে ?

_ এই বোন কথা বলছিস না কেন ? ঠিক আছিস তুই ?

_ না ঠিক নেই ।

_ কিহহ তুই ঠিক নেই ? তুই কোথায় আছিস বল। আমি এখনি রওনা দিচ্ছি । দ্রুত লোকেশন বল।

_ ভাইয়া তুমি থামবে ? এতো পাগল কেন হও বলো তো। তুমি এতো প্রশ্ন করলে আমি কি করে উত্তর দিবো ?

_ রিলাক্স হ এবার আমি চুপ করে যাচ্ছি ।

_ হুমম । আমি ঠিক আছি। খুব ভালো আছি । কোনো অসুবিধা হয় নি। এখন বলো তুমি কেমন আছো ?

_ হুমম ভালো আছি। তবে খুব চিন্তা হচ্ছিলো। তিন দিন ধরে ঘুম হয় নি।

ঝিল দাঁত দিয়ে জ্বিভ কাটলো। মাথা চুলকিয়ে বলল
_ কিন্তু আমি তো প্রচুর ঘুমিয়েছি।

ওপাশ থেকে দীর্ঘশ্বাস ভেসে আসলো। ঝিলের মন খারাপ হয়ে গেল। ভ্যাগা ভ্যাগা কন্ঠে বলল
_ স্যরি।

_ ধুর বোকা। বোন থাকলে ভাই দের চিন্তা হবেই । আর আমাদের তো একটাই বোন। একটাই ভালোবাসা।

ঝিলের চোখে পানি চিক চিক করে উঠলো। এতো ভালোবাসে কেন এরা ?

_ বোন !

নাক টেনে ঝিল বলল
_ হুম বলো শুনছি।

_ কাঁদছিস তুই ?

_ কই না তো। আরে এমনি তেই একটু ঠান্ডা লেগেছে। ঠিক হয়ে যাবে ।

_ নিশ্চয়ই পানি তে ভিজেছিস ?

_ আরে না । বাদ দাও এসব । আহনাফ ভাইয়া কোথায় ?
আর পাপা রা কেমন আছে।

_ সবাই ভালো আছে। আহনাফ গার্লফ্রেন্ড এর সাথে ডেটিং এ গেছে।

_ হোয়াট ! ভাইয়া সত্যি করে বলো ঐ ছাগল টা রুম ডেট করছে না তো?

রোহন হো হো করে হেসে উঠলো। আহনাফ আসলে পরে পরে ঘুমোচ্ছে। আজ সকালে দুজনের মাঝে রাগা রাগি হয়েছে।তাই রোহন ঠিক করেছে আহনাফ কে শাস্তি দিবে।
গলায় কাঠিন্য এনে বলল
_ হতে ও পারে। আমি কিছুই জানি না। শুধু জানি ডেটিং এ গেছে এত রাত যেহেতু বুঝতে ই পারছিস ।

_ ফিরে এসে দেখবো ঐ টাকে। এতো বড় সাহস , ঠ্যাং ভেঙে বাসায় ফেলে রাখবো।

রোহন প্রাপ্তির হাসি হাসলো। বড্ড ভালোবাসে বোন কে। নয়ন মনি যাকে বলে।

ফোন রাখতেই ঝিল দেখলো অভিনব ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে আছে।

_ কি হয়েছে ?

_ কি হবে?

_ সেটাই তো। এভাবে তাকিয়ে আছো কেন ?

_ তুমি সবার কথা জিজ্ঞেস করলে আর তোমার আম্মুর কথা জিজ্ঞেস করলে না ?

মুহুর্তেই ঝিলের মন খারাপ হয়ে গেল। চোখ দুটো ছলছল করছে। অভিনব একটু অপ্রস্তুত হলো । ঝিলের বাহু টেনে কাছে নিয়ে আসলো। অপরাধীর মতো করে বলল
_ কি হলো ঝিল ? তুমি কাঁদছো কেন ?

হিচকি উঠে গেছে মেয়েটার। কথা বলতে পারছে না। অভিনব বুকে টেনে নিলো। দু হাতে জড়িয়ে ধরলো কোনো ভাবে ঝিল কি কষ্ট পেল।
বুকের ভেতর মোচর দিয়ে উঠলো। কোথাও একটা রক্ত ক্ষরন ঘটেছে। অভিনবর বুক থেকে মাথা উঁচু করে তাকালো ঝিল।
একটু হাসি ফুঁটিয়ে বলল
_ আমার আম্মু নেই।

_ ঝিল ! আমি আসলে খুব স্যরি। ভেরি স্যরি ঝিল।

ঝিল একটু হাসলো। অভিনবর বুকে মাথা রেখে বলল
_ আমার আম্মু সহ আমার কাকিরা কার এক্সিডেন এ মারা গেছেন।
তখন আমি খুব ছোট দেড় দুই বছর বোধহয়। কারো মুখ ই আমার মনে নেই। আমি খুব অভাগী তাই না ? সবার জীবনের কাল হয়ে দাঁড়াই ?

_ ঝিল । একদম এইসব বলবে না। তুমি আমার ভালোবাসা আমার ভাগ্য, আমার সুখ ।
তোমার মা কাকি দের মৃত্যু তোমার কোনো দোষ নেই । এটাই ছিলো নিয়তি।
একদম কাঁদবে না আর। না হলে আজ থেকে ই প্রাক্টিক্যাল শুরু হয়ে যাবে।

ঝিল হেসে ফেললো। অভিনব কে জড়িয়ে ধরলো। বুকে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগলো। অনেক দিন পর প্রান খুলে কাঁদছে সে।প্রশান্তির কান্না , প্রাপ্তির কান্না।

*

প্রচুর উত্তেজনা। টান টান ভাব নিয়ে আছে অভিনব আর ঝিল। মুভি দেখছে তাঁরা । যদি ও রেকর্ডেড মুভি বাট দুজনের কারো ই দেখা হয় নি। সিডি টা কালেক্ট করেছে এজেন্সি থেকে।
অভিনব ঝিল কে খোঁচা মারছে আর বলছে
_ দেখো ওরা কতো রোমান্টিক। আর তুমি একটা গাঁধা।

_ আমি গাঁধা হলে তুমি গাঁধার বর গরু।

_ ছাগল কোথাকার।

_ ঐ তুমি আমাকে মেল ভার্সনে বলছো কেন ? ছাগল তো তুমি !

_ আর তুমি ?

_ ছাগী।

কথা টা আনমনেই বলে ফেলেছে ঝিল। অভিনব হাসতে হাসতে বেডে শুইয়ে পরলো। ঝিল আমতা আমতা করতে লাগলো। অভিনবর জ্যাকেট চেপে ধরে বলল
_ অনেক পাঁজি তুমি । না জানি তোমার নেক্সট জেনারেশন কতো বড় হাঁদা আর ছাগল হবে।

_ ইসস ঢং এমন করছো যেন নেক্সট জেনারেশন টা আমি একটা ক্রিয়েট করবো।
তুমি ও সমান দোষী হবে।

_ আজব অন্য কেউ ও তো হতে পারে।

_ এই মেয়ে তুমি কি আমাকে সন্দেহ করছো ?

_ কেন হতে পারে না ?

_ ঠাটিয়ে মারবো এক চর।

_ ইসস মারবে চর। আমার বর তোমাকে ঘুষি মেরে নাক ফাটিয়ে দিবে।

_ আচ্ছা ঝগড়াটে তো তুমি। ঝগড়া করো এতো রোমান্স এর বেলায় এতো কৃপন কেন ?

ঝিল মৃদু হাসলো। ফট করে অভিনবর গাঁয়ে পরে গেল। অভিনব ও এক হাতে জড়িয়ে ধরলো। ঝিলের মাথায় হাত বুলিয়ে প্রান ভরে নিশ্বাস নিলো।

টিভি তে মুভি চলতে থাকলে ও তাঁতে কারো ই আগ্রহ দেখা গেল না। অভিনব টিভি অফ করে দিলো। ঝিলের কোলে মাথা রেখে বলল
_ সব ভালোবাসায় কি এতো সুখ আছে ঝিল ?

_ কেন নয় অবশ্যই আছে। তবে সুখের জন্য অনেক কষ্ট করতে হয় যে।

_ তুমি অনেক বুঝদার , তবে কিছু ক্ষেত্রে বড্ড ভিতু।
এভাবে তুমি নিজের শক্তি হারিয়ে ফেলবে।

ঝিল লজ্জা পেল। বিষয় টা তিতা সত্যি। কারন পাপা আর ভাই দের আদরে বড় হওয়া এক মাত্র মেয়ে ঝিল। এতো গুলো পুরুষ মানুষের মাঝে স্বাভাবিক মেয়ে দের মতো বেড়ে উঠতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। তবু ও এই অস্বাভাবিক এর মধ্যে স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে উঠা টাই ইউনিক। যেটা সবাই চায়।

অভিনব নীরবতা ভেঙে বলল
_ তাই বলে ভেবো না আমি তোমাকে মেনে নিতে পারছি না বা অন্য কিছু।
তুমি যেমন ,আমার তেমন ই চলবে। এই যে বাচ্চা বাচ্চা ফুটফুটে একটা মেয়ে এতেই আমার শান্তি।
শুধু কিছু ক্ষেত্রে তোমাকে সাহসী হতে আর একটু পরিবর্তন হতে হবে।

_ কেমন ?

_ এই যে আমার উপর অনেক বিশ্বাস রাখতে হবে। তারপর অল্প তে ভয় পাওয়া যাবে না। নিজেকে ছোট ভাবা যাবে না। সবাই কে জবাব দিতে শিখতে হবে।

ঝিল মন খারাপ করে ফেললো। অভিনব কোল থেকে মাথা উঠিয়ে বলল
_ কি হলো ? তুমি কোনো কিছু নিয়ে আপসেট ?

_ উহুহহ

_ তাহলে আমার কোনো কথায় কষ্ট পেয়েছো ?

_ সেটা ও নয়।

_ তাহলে কি হয়েছে তোমার ? মুড অফ কেন ?

_ আসলে অভিনব একটা সত্যি কথা বলবো ?

অভিনব চোখ দিয়ে আশ্বস্ত করে সম্মতি জানালো। কাঠ হয়ে যাওয়া ঠোঁট দুটো জ্বিভ দিয়ে ভিজিয়ে নিলো ঝিল। অভিনব উৎসুক দৃষ্টি তে তাকালো। ঝিলের আড়ষ্ঠতা কারন কি ?

_ আমি আসলে

_ হুমম বলো।

_ আমি আসলে তোমাকে দেখলে সব গুলিয়ে ফেলি। তাই সেদিন বানর এর বিষয় টা নিয়ে কেঁদে ফেলেছি। আম ড্যাম সিউর তুমি না থাকলে সবাই কে সাইজ করে ফেলতাম।
কিন্তু তুমি যখন ছিলে আমি একটা কথা ও বলতে পারি নি।
বার বার তোমার দিকে তাকিয়েছি। অদ্ভুত আকর্ষন পাই।

কথা গুলো বলেই ঝিল মাথা নিচু করে নিলো। অভিনব হাসলো। মেয়েটা ফুল প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। ঝিলের দু বাহু ধরে নিজের কাছে নিয়ে আসলো। মেয়েটার দৃষ্টি তখনো নত। অভিনব তাঁর মাদকতা পূর্ন কন্ঠে বলল
_ এতেই হবে। আমার কাছে থাকলে পৃথিবীর কোনো শক্তি তোমায় স্পর্শ করতে পারবে না।
তবে আমি না থাকলে তোমায় স্ট্রং থাকতে হবে । বুঝেছো ?

ঝিল মাথা ঝাঁকালো। অভিনব মৃদু হেসে ঝিলের কোলে মাথা এলিয়ে দিলো। পলক হীন ভাবে তাকিয়ে রইলো। খুব তাড়াতাড়ি এই বিষয় টা পরিবার কে জানাতে হবে। যদি ও অভিনবর দিক থেকে কোনো অসুবিধা হবে না । তবে ঝিলের বিষয় টা ও একটু দেখতে হবে। যাই হয়ে যাক ঝিলের হাত টা ছাড়বে না।

**আমার হাতে সময় থাকলে আমি অবশ্যই গল্প দিবো। কিন্তু কিছু সময় তো পড়া শোনা তে ব্যস্ত হতে হয়।
তখন আবার অনিয়মিত হয়ে যাবো। কেউ মন খারাপ করবেন না এতে। আমি যথাসম্ভব চেষ্টা চালাবো। আমার এস এস সি পরীক্ষার জন্য দোয়া করবেন। পড়া শোনা বড্ড হেলা বেলা হয়ে গেছে।

বি : দ্র : ভুল ত্রুটি মাফ করবেন ।

চলবে

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here