ধূসর_রঙের_প্রজাপতি #ফাতেমা_তুজ #part_35

0
1

#ধূসর_রঙের_প্রজাপতি
#ফাতেমা_তুজ
#part_35

ঝিলের দিকে অপলক দৃষ্টি তে তাকিয়ে আছে অভিনব। মেয়েটা কে আজকাল একটু বেশি ই সুন্দর লাগে। প্রথম যখন দেখেছিলো তখন মনে হয়েছিলো টিনেজার বাচ্চা একটা মেয়ে। যে সব সময় ভয়ে গুটিয়ে থাকে। কিন্তু এখন তো পুরোই অন্য রখম লাগে।
এর কারন কি হতে পারে ?
অভিনবর উত্তর মিললো না। ঝিলের ঝাঁঝানো ডাকে চমকে তাকালো। মেয়েটা কখন যে তাঁর সামনে এসে দাঁড়ালো বুঝতেই পারে নি।
বা হাতে মাথা চুলকিয়ে অভিনব বলল
_ স্যরি। আমি আসলে খেয়াল করি নি।

_ উফফ হয়েছে ফরমালিটিস ? প্লিজ আসো না। দেখো পুকুর টা বেশ বড়। আমার তো নামতেই ইচ্ছে করছে।

অভিনব হালকা হাসলো। পুকুরের উপর দিয়ে কাঠের ব্রিজ করা হয়েছে। যার শেষ মাথায় ছাউনির মতো করে ঘর।
পুকুরের পাশেই একটা ঘাটলা দেখতে পেল। এখান থেকে একটু নামলেই পদ্মফুল নেওয়া যাবে।

_ কি হলো ?

_ না কিছু না। চল এবার।

_ হুমম

ঝিল অভিনব কে ফেলেই ছুটতে লাগলো। যেন মুক্ত চড়ুই পাখি। গাঁয়ের লেমন কালার কুর্তি তে ঝিল কে প্রকৃতির সব থেকে সুন্দর তম ফুল মনে হচ্ছে। সবাই কে আগেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল বনের ভেতরে হালকা রঙের জামা পরতে। কারন এতে করে পশুর আক্রমনাত্মক দৃষ্টি কম পরবে। যদি ও বেশির ভাগ পর্যটক ই মানে নি।
অভিনব ফোঁস করে শ্বাস ফেলে হাঁটা লাগালো। ঝিল ততক্ষণে কাঠের ব্রিজের শেষ প্রান্তে চলে গেছে। উড়না মেলে দিয়ে গোল গোল করে ঘুরছে।
অভিনবর ঠোঁটের কোনে স্মিত হাসি ফুটে উঠলো।
এই মুহুর্তে মনে হচ্ছে তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত মানুষটা পৃথিবীর সব থেকে বেশি সুন্দরী।
যার জন্য দুনিয়া এফোর উফোর করতে ও রাজি।

ঝিলের থেকে একটু দূরে দাঁড়িয়ে চারপাশে চোখ বুলিয়ে নিলো। পকুর টা বেশ বড় আকারের।চারপাশে নারকেল গাছের মতো দেখতে কোনো এক গাছের সারি। পুরো পুকুরেই রয়েছে হাজারো পদ্মফুল। গোলাপি রঙের পদ্মফুলে পুরো পুকুর টা কে পদ্মরাজ্য মনে হচ্ছে।
যে রাজ্যের এক মাত্র রাজকন্যা ঝিল। মেয়েটার মুক্ত দানার মতো হাসি অভিনবর বুকে আচঁর কেঁটে দিলো।
শুকনো ঢোক গিলে অভিনব হাঁটা লাগালো। ঝিলের থেকে এক হাত দুরুত্ব বজায় রেখে বলল
_ তোমাকে পদ্মরানীর মতো লাগছে ঝিল । পদ্মফুল গুলো তোমাকে কাছে ডাকছে।

_ অভিনব !

_ সত্যি বলছি। ওয়েট দেখাচ্ছি।

ঝিল অবাক চোখে তাকিয়ে রইলো। অভিনব পেছনে মুরিয়ে রাখা হাত টা সামনে নিয়ে আসলো। এক গুচ্ছ পদ্মফুল দেখে ঝিলের মন নেচে উঠলো।
কৃতঙ্গতার দৃষ্টি তে তাকিয়ে হাত বাড়ালো। অভিনব ফুল গুলো তে চুমু খেয়ে নিলো। তবু ও ঝিলের হাতে দিলো না।
বিস্ময়ে ঝিল ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে । এই মুহুর্তে অভিনবর দিকে তাকালে সে নির্ঘাত জ্ঞান হারাতো। অভিনবর চোখ দুটো ঝিলের হরিনী চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। চোখের গঠন মাপতে ব্যস্ত সে। আল্লাহর কি অপরূপ সৃষ্টি অথচ কোনো অহংকার নেই।
আর মানুষ সামান্য কিছুতেই অহংকারে নেতিয়ে যায়।
আর এভাবে আমাদের সমাজ মাটিতে পতিত হয়।
ভঙ্গুর হয়ে যায় আমাদের মানসিকতা।

_ অভিনব! কি হয়েছে তোমার ?

ঝিলের ঝাঁকুনি খেয়ে অভিনব অপ্রস্তুত হয়ে পরলো। ঝিলের দিকে ফুল গুলো বারিয়ে দিয়ে মৃদু হাসলো।

*

বালুর রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে সবাই। আফরার ডাকে ঝিল থমকে দাঁড়িয়ে ছে। মেয়েটা তাকে কথার প্যাঁচে ফাসিয়ে দিয়েছে। অন্য দিকে অভিনবর দৃষ্টি করুন। চেয়ে ও পারছে না ঝিল কে সাথে নিয়ে হাঁটতে ।
উপায় না পেয়ে একাই হাঁটতে লাগলো। হঠাৎ করে মাহেরার আগমন। মেয়েটা হুট হাট যেন আকাশ থেকে পরে।

_ হায়।

_ হায়।

_ একা কেন ?

_ এমনি তেই ।

_ আচ্ছা অভিনব আমাকে তোমার কেমন লাগে ?

অভিনব প্রশ্ন বোধক দৃষ্টি তে তাকালো। মাহেরা বিচলিত হয়ে বলল
_ আই মিন আমি দেখতে কেমন ? সুন্দরী নাকি মোটামুটি , আমাকে ছেলেরা পছন্দ করে নাকি।

অভিনব বিষয় টা আঁচ করতে পারলো। মেয়েটা কে এখনি সব কিছু জানাতে চায় নি তাঁর একটাই কারন ভ্রমন। এখন জানলে একটু ও আনন্দ করতে পারবে না। তবে মাহেরা কে দেখে সিরিয়াস মনে হচ্ছে।

_ কি হলো বলো ? আমি কেমন সুন্দরী ?

অভিনব মৃদু হাসলো। কৌশলে সে উত্তর দিলো।
_ প্রতি টা মানুষ তাঁর নিজ জায়গা থেকে সুন্দরী।
তুমি ও তোমার দিক থেকে সুন্দরী ।

_ অভিনব ! এটা কেমন উত্তর হলো ? প্লিজ বলো আমি লাইফ পার্টনার হিসেবে কেমন ?

অভিনব অন্য দিক ফিরে চোখ বন্ধ করলো। বার কয়েক শ্বাস ফেলে বলল
_ তোমাকে যে ভালোবাসবে তাঁর কাছে লাইফ পার্টনার হিসেবে তুমি সেরা। ভালোবাসার প্রকার ভেদ টা একটু ভিন্ন।

_ আচ্ছা। আমাকে তোমার লাইফ

মাহেরা কে না বলতে দিয়েই অভিনব বলল
_ আমার ক্ষেত্রে সম্পূর্ন ভিন্ন। একজন ম্যারিড পারসন হিসেবে তোমাকে বিবেচনা করা আমার খাটে না।

মাহেরা অবাকের সাথে সাথে ভ্রু কুঁচকে তাকলো। অভিনব নিছক ই মজা করছে তাঁর সাথে। মাহেরা হো হো করে হেসে উঠলো। অভিনবর ভেতর থেকে এক ফালি দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসলো। মাহেরার থেকে নিজেকে গোটানোর একটাই পদ্ধতি তা হলো সত্যি টা জানিয়ে দেওয়া।

_ মাহেরা আমাকে নিয়ে তোমার ভাবনা কে বাড়িয়ে ও না প্লিজ। এতে করে তুমিই কষ্ট পাবে। আই হোপ তুমি বুঝতে পারছো।

_ কিন্তু অভিনব

_ নো মোর ওয়ার্ড মাহেরা। ঝিল আমার স্ত্রী। ওহ যখন তোমার কথা জানতে পারবে তখন কষ্ট পাবে।
আমি আমার স্ত্রী কে কষ্ট দিতে চাই না। প্লিজ তুমি এ বিষয়ে আর ভেবো না।

_ অভিনব! আমার সাথে মজা করছো তুমি ?

_ একটু ও না। আমি সত্যি টাই বলছি। আই নো আমার আগে বলা উচিত ছিলো। কিছু পার্সোনাল প্রবলেম এর জন্য বলা হয় নি।
কিন্তু এখন প্রয়োজন মনে হলো তাই বিষয় টাকে ধামা চাঁপা দিতে চাচ্ছি না আমি।
তুমি নিশ্চয়ই খুব সুন্দরী। তবে আমার কাছে সেই দৃষ্টিটা সম্পূর্ন ভিন্ন।

মাহেরার চোখে পানি চিক চিক করছে। অভিনবর বলা কথা গুলো সে বিশ্বাস করতে পারছে না। সত্যি কি ঝিল অভিনবর স্ত্রী?
ঝিলের মতো একটা মেয়ে অভিনব স্ত্রী। বিষয় টা ঠিক মেনে নিতে পারছে না। অভিনব ঠোঁট দুটো প্রসারিত করে বলল
_ যেহেতু তুমি সিরিয়াস তাই তোমার মনের শান্তির জন্য আজ ই আমি সবাই কে আমার আর ঝিলের বিষয় টা বুঝিয়ে বলবো।

_ ঝিল তোমার স্ত্রী ? এটা আমাকে বিশ্বাস করতে বলছো ?

মাহেরা সামান্য বিদ্রুপ করে আবার বলল
_ তোমার মতো একটা ছেলে যে সব দিক থেকে পারফেক্ট সে একটা সাধারন মেয়ে কে বিয়ে করবে ?

_ আর কিছু বলো না মাহেরা। ভালোবাসার সঙ্গা টা তুমি জানো না । পারফেক্ট দেখে দৈনিক জিনিস পত্র হয় তবে ভালোবাসা নয়।
আমার জীবনের ঝিলের জায়গা অনেক অংশ জুড়ে।
ভালোবাসা অন্যায় নয় , তুমি ভালোবাসো আমি সেটা সম্মান করি।
তবে যাহ সম্ভব নয় তার থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করাই কি উত্তম নয় ?

মাহেরা মাথা নিচু করে নিলো। অভিনব খুব ভালো করে বোঝালে ঝিল তাঁর জীবন সজ্ঞীনি । ভালো খারাপ দুটোই ওর। পারফেক্ট কাউ কে নয় ঝিল কেই শেষ অব্দি চায়।
মাহেরা উত্তর করতে পারে নি। মাহেরার বাঁচন ভঙ্গি তে অভিনবর রাগ করা উচিত ছিলো।
তবে ওহ রাগ করে নি। মাহেরার পরিস্থিতি টাই এমন যে বকে ঝকে কিছু বোঝানো যাবে না।
অভিনব তপ্ত শ্বাস ফেললো। হয়তো মাহেরা কষ্ট পাচ্ছে তবে এতে ওর কি দোষ ? মানবিকতার খাতিরে বন্ধুত্ব হতে পারে ভালোবাসা না।
যার অস্তিত্ব সম্পূর্ন অন্য কারো সেই অস্তিত্ব বিলিয়ে দেওয়ার অধিকার ওর নেই।

আফরার সাথে হেসে হেসে কথা বলছে ঝিল। অভিনবর ঠোঁট দুটো কেঁপে উঠলো। প্রতি টা লোম কূপ সজাক হয়ে আছে। অস্ফুটন স্বরে উচ্চারন করলো
_ তুমি আমার বাগানের সব থেকে থেকে সুন্দরতম ফুল ঝিল। কখনো ঝরে যেও না। তুমি বিনা বেঁচে থাকা অসম্ভব না হলে ও বড্ড যন্ত্রনাদায়ক।

*

কাঠের ট্রেইল পেরিয়ে সবাই হাঁটা লাগালো। গন্তব্য ওয়াচ টাওয়ার। যদি ওহ শোনা গেছে এখান কার ওয়াচ টাওয়ার টা ভাঙচুর প্রায় তবু ও সবাই উঠবে বলে ঠিক করলো। বোধহয় এই বছর মেরামত করা হয় নি।
কারন কাঠের ব্রিজের কাঠ গুলো ও কেমন নড়বড়ে । ঝিল তো ভয়ে কাঁপছে আর তাই অভিনবর জ্যাকেট খামচে হেঁটে চলেছে। কাঠের ট্রেইল এর নিচের দিকে কিংবা দু পাশের মাটি তে কেওড়া গাছের শ্বাস মূল দেখা যাচ্ছে। খানিকটা বাঁশের মতোই। বাঁশ জন্মানোর সময় যেমন মুখি বের হয় ঠিক তেমনি। টাওয়ার এর দিকে তাকিয়ে অভিনব বলল
_ এটা তে রিক্স আছে , না যাওয়াই ভালো।

ঝিল ও সম্মতি জানালো। যদি ও কয়েক জন ওয়াচ টাওয়ারে উঠেছিলো। তবে গার্ড রা সর্তক করে দেওয়াতে সরে গেছে। হারবাড়িয়ার ফুল ভিউ টা আর দেখা হলো না। যদি ও ওয়াচ টাওয়ার গুলো তুলনা মূলক ভাবে বেশি উঁচু নয়।

ঝিলের মনে একটা প্রশ্ন উঁকি ঝুঁকি মারছে। করবে কি করবে না তাই ভেবে আর করা হয় নি। তবে এখন খুব জানতে ইচ্ছে করছে। অভিনবর বাহু তে খামচে ধরে বলল
_ একটা জিনিস জানার ছিলো।

_ হুমম বলো।

_ সুন্দরী গাছ কোন গুলো ?

অভিনব হালকা হেসে ঝিলের দিকে তাকালো। রসিকতার ছলে বলল
_ আমরা সামনে পিচ্ছি যে গাছ টা দাঁড়িয়ে আছে সে গাছের সামনে সুন্দরী গাছ তুচ্ছ।
তাকে দেখার কি খুব প্রয়োজন ?

_ শুধু শুধু তেল মারা যাকে বলে।

_ সত্যি বলছি ।

_ মানলাম না।

_ আচ্ছা বলো কি করলে মানবে।

_ ধ্যাত কিছু ই না। আমি জানি আমি সুন্দরী না।

_ ডাহা মিথ্যে কথা বললে । আসলেই মেয়েরা এমনি হয় যত ই সুন্দর হোক না কেন বলবেই আমি সুন্দর না।

কথা টা বলেই অভিনব চাঁপা হাসিতে মেতে উঠলো। ঝিল সে দিকে লক্ষ্য করলো না। আবেদনের স্বরে বলল
_ প্লিজ দেখা ও না কোনটা।

_ আচ্ছা দেখাচ্ছি।

ঝিল খুশি তে গদগদ হয়ে গেল। অভিনব আশে পাশে চোখ বুলিয়ে একটু জোড়ে হাঁটা লাগালো। একটা গাছের সাইডে গিয়ে ঝিল কে ইশারায় কাছে ডাকলো।

_ এই যে এটা সুন্দরী গাছ।

_ বুঝলে কী করে ?

ঝিলের এমন কথা তে অভিনবর বেশ হাসি পাচ্ছে। ঝিলের দিকে একটু ঝুকে বলল
_ ম্যাজিক।

_ অভিনব !

_ আরে এই যে দেখাচ্ছি তোমায়। দেখো এই গাছের পাতার পেছনের দিক টা সামান্য গোল্ডেন কালার। তাছাড়া পাতা দেখেই তো চেনা যায়। বিশেষ কোনো পদ্ধতি তে আমি তো চিনি নি কোনো গাছ ।

ঝিল লজ্জা পেল। সব কিছু চেনার জন্য তো এক্সট্রা ফরমুলা থাকে না সেটাই তো স্বাভাবিক।

_ আচ্ছা এবার চলো তো। এতো লাজ লজ্জায় লাল টুকুটুকে হতে হবে। তুমি এমনি তেই সুন্দর ।

_ অভিনব।

অভিনব হাসলো। ঝিলের হাত দুটো মুঠো বন্দী করে বলল
_ চলো।

হারবাড়িয়ার প্রধান আকর্ষন পদ্মপুকুর ই বলা যেতে পারে। কারন এখানে বানর ছাড়া কিছুর ই দেখা মিলে নি। হরিনের ছিটে ফোঁটা ও নেই।
তাহলে বাঘ কি করে থাকবে ?

কাঠের ট্রেইল দিয়ে হাঁটার সময় খটখট একটা আওয়াজ হচ্ছে। কখনো ভয় লাগছে তো কখনো বা ভালো লাগছে। সব কিছু মিলিয়ে মুগ্ধ কর একটা পরিবেশ।
কুয়াশা ভেদ করে এখনো সূর্য্যি মামা তাঁর কিরন দিতে পারে নি।
সব কিছু ই কুয়াশা ময়। কিছু দূরে কাঠের ব্রিজের উপর বানর চোখে পরলো। ঝিল ভয় পেয়ে অভিনব কে খামচে ধরলো।
_ এতো ভয় পাচ্ছো কেন ? আমি আছি তো।
আসো আমার সাথে , কিছুই হবে না।

ঝিল সম্মতি জানালে ও ভেতরে ভেতরে চুপসে গেছে। কখন না বানর টা তাঁর মাথায় এসে বসে।
ঝিলের ভাবনা সফল হলো না। বরং খুব সুন্দর ভাবে বানর টিক অতিক্রম করে ফেললো তাঁরা ।

বনের গহীন জঙ্গলের আশে পাশে ঝি ঝি পোকার ডাক শোনা যাচ্ছে। ঝিল খানিকটা বিরক্ত হলো। কানে যেন তালা লেগে গেছে। তবে পাখির সুমধুর কন্ঠের বাহবা দিতেই হয়।
ভালো খারাপ মিলিয়ে যদি উপভোগ করতে পারা যায় তাহলেই স্বার্থকতা। সব ভালো হলে তো আর্টিফিশিয়াল মনে হবে। একজন প্রকৃতি প্রেমির কাছে আর্টিফিশিয়াল জিনিসের প্রতি আর্কষন অতি নগণ্য।

**সকালে চিটিং করায় গল্প টা লিখলাম আজ। যদি ও কাল গল্প দিয়েছিলাম। সেই হিসেবে আগামী কাল গল্প দেওয়ার কথা। সকালের জন্য এই পার্ট টাকে আমি শাস্তি স্বরূপ গ্রহন করলাম ।
পরশু আবার গল্প পাবেন ইনশআল্লাহ ।

বি : দ্র :ভুল ত্রুটি মাফ করবেন ।

চলবে

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here