★মেজেস্টার স্বামী★
Part- 5+6
লেখক- সারমিন,
আপনাকে আমায়,,,,,,,,,,,,বিয়ে করতে হবে।
( ওনাকে থামাবার জন্য।)
মেজেস্টার আমার দিকে রাগি লুকে তাকিয়ে কী জেন
ভাবতে ভাবতে উত্তর দিলেন।,,,,,,,,,,ও কে।
আমিত পুরা হতভাগ হয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছি।
কি বলেন ওনি এটা, ওনার মাথা তো ঠিক আছে।
আমি,,,,,,মেজেস্টার স্যার আপনার মাথা ঠিক আছেত।
মেজেস্টার,,,,,তোমার কি মনেহয়, আমি পাগল হয়েছি।
আমি,,,,,স্যার আপনে ভেবে বলছেন তো।
মেজেস্টার,,,,,,আমার ভেবে লাভ নেই।
তুমি ভেবে নেউ পরীক্ষা থেকে বরিস্কার হওয়ার পর
তুমি কি করবে।
আমি,,,,,,কোন কথা বলার ভাসা পলাম না।
এরি মাঝে মেজেস্টার স্যার আমায় টানতে টানতে
একটা খালি রুমে নিয়ে আসলেন।
সব স্যারেরা ওনার পছনে পিছনে আসতে লাগলেন,
ওনি দরজাটা বন্ধ করে দিলেন।
আমি,,,,,,,স্যার আমি আপনাকে কিছু বলতে চাই,
আমি মনে মনে বলতে লাগলাম,,,,আমার ওনাকে এখন
সব বলে দেওয়া ওচিত,-আমার কাছে ওইটা টিসু।
কিন্তু মেজেস্টার স্যার আমায় আর কিছু বলার সোজুক
দিলেন না,এক টানে ওনার কাছে নিয়ে আসলেন।
আমার কোমরে হাত দিয়ে আমায় ধরে বলতে লাগলেন।
মেজেস্টার,,,,, তোমায় আর কিছু বলার সোজুক আমি
দিবনা।
ওনি আমার খুব কাছে চলে আসলেন।আমি ভয়ে ভয়ে
বললাম কী করতে চাইছেন আপনে স্যার।
মেজেস্টার,,,,,,হয় তোমার কলংকের কারন হব,নয়
তোমার স্বামী হব।
আমি,,,,,,আমার কথাটা…………
সাথে সাথে উনি আমার বুকের মাঝে চেক করতে লাগলেন।
আমি চুপ হয়ে আছি ,……….
(আমার চোখ দিয়ে অঝরে পানি পরছে)
মেজেস্টার স্যার আমার বুকের থেকে টিসু বের করে
আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছেন,
আমি নিচ দিকে চেয়ে কান্না করছি।
মেজেস্টার,,,,,,এ সব রসিকতার মানে কী।
আমি,,,,,,স্যার আসলে
মেজেস্টার,,,,,,,,ঠাসসসসসসসস
ওনি দরজা খুলে রুম থেকে বেরিয়ে গেলেন,
আমি বসে বসে কান্না করতে লাগলাম।
চলবে,,,,,
★মেজেস্টার স্বামী★
Part-6
লেখক- সারমিন,
ওনি দরজা খুলে চলে গেলেন,
আমি বসে কান্না করছি।
…….. কিছুখন পরে আমি উঠে পরীক্ষা র হলে গেলাম,
হলের সবাই আমার দিকে তাকিয়ে কানা কানি করছে,
আমি নিচদিকে তাকিয়ে লেখা সোরুকরলাম,
কিছুখন পরে পরীক্ষা শেষ হওয়ার ঘন্টা পরে গেল।
ইভা,,,,,মেঘ কি হয়েছিল ওখানে এবার বল, আমিতো হলথেকে বের হতে পারছিলাম না।
আমি,,,,,,,ইভা তোকে সব পরে বলব এখন বাসায় চল।
আমি- ইভা বাসার দিকে হাটতে লাগলাম,
পরীক্ষা র হল থেকে আসার সময় একবার ও মেজেস্টার স্যার কে দেখিনি।
হয়তো ওনি বাসায় চলেগেছেন,
আমি- ইভা হাটতে লাগলাম, এমন সময় একটা গাড়ী আমাদের সামনে এসে দ্বারালো,
ইভা,,,,,,,গড়ীটা কে উদ্দেশ্য করে বলে,
চোখে দেখতে পান না।
এরি মাঝে গাড়ী থেকে কয়েক টা লোক বেরিয়ে আসে,
ইভা আর আমাকে মুখ চেপে ধরে গাড়ীতে উঠিয়ে নেয়,
আমি চিটকার করার চেস্টা করেও কোন লাভ হলনা,
আমাদের মোখ কাপোর দিয়ে বেধে গাড়ী ছেরে দিল।
কিছুখন পরে একটা বাড়ির সামনে গাড়ী থামিয়ে,
ইভা আর আমাকে বাড়ির ভিতরে নিয়ে আসলো।
বাড়ির একটা রুমে কয়েক জন লোক বসে আছে,
আমি,,,,,একি এখানেতো আমাদের স্যারেরা ও আছে,
আমায় নিয়ে জাওয়ার সাথে সাথে সবাই আমার
দিকে তাকালো।
আমি ও সবার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম,
এরি মাঝে একটা লোক এক জন হুজোর নিয়ে আসে,
আমি- ইভা একে অপরের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
আমার মাথায় কোন কাজ করছেনা এখানে হচ্ছেটা কি,
আমি স্যার কে জিগ্গাসা করলাম, স্যার আপনারা এখানে
আর আমাদের কেইবা এখানে আনাহলো কেন এই সবের মানে কী।
আমার পেছন থেকে কেউ এক জন বলেন,
সবটা আমি বলছি মিস মেঘ।
আমি পেছন দিকে তাকিয়ে তো অবাক,
একি এতো Mr- মেজেস্টার।
আমি,,,,মেজেস্টার স্যার আপনি এখানে
আরর আমাদেরইবা নিয়ে আসলো কারা।
মেজেস্টার,,,,,আমার লোকেরাই তোমাদের এখানে এনেছে।
আমি,,,,,,কিন্তু কেন স্যার।
মেজেস্টার,,,,,কারন এখানে তোমার দেওয়া সত্য পুরন হবে।
আমি,,,,মানে। কী বলতে চাইছেন আপনি।
মেজেস্টার,,,,,,কেন তোমার সত্যের কথা তোমারি মনে নেই।
আমি,,,,,তার মানে স্যার আমায় বিয়ে করার সত্য বলছে,
এর জন্যই কি আমাকে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে।
( মনে মনে)
এরি মাঝে একটা লোক মেজেস্টার স্যার কে বলেন,
স্যার এবার আপনারা বসেন দেরি হয়ে জাচ্ছে,
কাজি সাহেব আর কত্তখন বসে থাকবেন,ওনি নাকি
আবার কোথায় বিয়ের কাজ আছে সেখানে জাবেন।
মেজেস্টার স্যার আমার দিকে এগোতে লাগলেন,
আমি দৌর দিয়ে ইভার পিছনে পালালাম।
আমি,,,,,,দেখুন স্যার আপনে আর আমার দিকে এগবেন না। আমি আপনা কে বিয়ে করতে পারবো না,
আমার বিয়ে ঠিক হয়ে আছে।
আমি শুধু আপনাকে থামাবার জন্য এ সত্য দিয়েছিলাম,
আমার আর কোন উদ্দেশ্য ছিলনা।
মেজেস্টার,,,,,,,সে তুমি যে কারনেই বা বলেথাক,
তুমি তোমার দেয়া সত্য অসিকার করতে পার কিন্তু
আমার গ্রহন করা সত্য অসিকার করতে পারবো না।
বিয়ে তোমাকে, আমাকেই করতে হবে।
আমার হাত টান দিয়ে ইভার পিছন থেকে আমায় নিয়ে আসলো, আমি সত চেস্টা করেও ছারাতে পারলাম না।
হুজোর বিয়ে পরাতে শুরু করলেন। মেজেস্টার স্যার
আমার হাত এখন ধরে আছেন,
বিয়ে পরানো শেষ।স্যার আমায় জোর করে কবুল বলিয়ে ছারলেন, এবার কাজী সাহেব মেজেস্টার স্যারের সাইন নিলেন আমাকেও জোর করে সাইন করালেন।
আমি এবার জোরে জোরে কান্না করতে লাগলাম ইভা আমায় ধরে কান্না করেদেয়।
মেজেস্টার স্যার লোক গুলোকে আমাদের বাসায় পৌচে দিতে বলে।
ইভা আমায় ধরে বাসা থেকে বেরিয়ে জায়,মেজেস্টার স্যার আর কোনকথা না বলে বসে থাকে।
আমাদের বাসার সামনে আমাদের নামিয়ে দিয়ে জায়।
আমি,,,,,,ইভা বাসায় কী এ সব ঘটনার কথা বলবো।
ইভা,,,,,না এখনি কিছু বলার দরকার নেই, আপাদত চার দেয়ালের মাঝেই থাকতে দে।পরে দেখা জাবে কী হয়।
তুই বাসায় জেয়ে নরমাল বেবহার করবি,তোর বাবা যেরকম মানুষ, নাহলে কিন্তু সমস্যা হতে পারে।
আমি,,,,,,,ও কে তুই এবার বাসায় জা, বলে আমি বাসায়
ঢুকে পরলাম।
মা,,,,,,,মেঘ আজ এত দেরি হলোকেন আসতে, আর তোকে এরকম দেখাচ্ছে কেন।
আমি,,,,,,কই মা কিছু হয়নিত। দেরিহয়েছে ইভার সাথে
আজ রেস্টুডেন্টে গেছিলামতো তাই।
( মিথ্যে বললাম মা কে)
মা,,,,,,আচ্ছা আর কইফত দিতে হবেনা। ফ্রেশ হয়ে
খাবার খেতে আয়।
আমি,,,,মা আমার খিদেনেই বলে রুমে চলে আসলাম,
দরজদ বন্ধ করে খুব কাদলাম।
আজ নিজেকে খুব ছোট মনে হচ্ছে,আমার একটা ভুলের জন্য একটা মানুষের জীবন নস্ট হয়ে গেল,
বাবা- মার আসা ভরসা সব তছ নছ হয়ে গেল।
ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পরলাম।
সকালে মায়ের ডাকে ঘুম ভাঙ্গে।
মা,,,,কিরে আজ পরীক্ষা নেই।
আমি,,,,না মা। ডেকনা আমায় আরেকটু ঘুমাই।
মা,,,,,,,,না তারা তারি ওঠ আজ তোকে দেখতে আসবে।
কিকককককককক
আমি এক লাফে উঠে বসেপরলাম।
আমি,,,,,কি বলছ মা, আমিনা বলেছি আমি এখন
বিয়ে করবো না।
আমি মনে মনে বলতে লাগলাম যে মা আমার বিয়ে হয়ে গেছে।
মায়ের ডাকে আমার ধেন ভাঙ্গে।
মা,,,,,,কিরে কি ভাবছিস।
আমি আর কিছু বলতে পারলাম না, আমি ওয়াস রুমে চলে গেলাম,
মা,,,,,,,,,নাস্তা খেয়ে তারা তারি তৈরি হয়ে নে,ছেলের বাড়ির লোকেরা ১০ টার মধ্যে চলে আসবে।
আমি ওয়াস রুমে পানি ছেরে কান্না করতেছিলাম জাতে মা শব্দ না পায়।
কিছুক্খন পরে শুনি ছেলের বাড়ির লোক চলে এসেছে।
আপু আমাকে সাজাতে আসে কিন্তু আমি বারন করি,
আপু,,,,,,মেঘ এমন করেনা বোন আমার, এখানে বাবা- মার সম্মান জরিয়ে আছে পিলিজ তুই বোঝার চেসটা কর।
আমি আর কোন কথা বললাম না।
আপু আমায় সাজিয়ে ছেলের বাড়ির লোকের সামনে নিয়ে আসে।
ছেলের মা আমাকে নানা ধরনের প্রশ্ন করেন তার পরে আমায় নিয়ে জেতে বলে, আপু আমায় নিয়ে আসে।
পরে আপু এসে বলে ওনাদের নাকি আমাকে পছন্দ হয়েছে, পরীক্ষা র পরে বিয়ের দিন ঠিক করে তার ছেলেকে বিদেশ থেকে আসতে বলবেন।
পরের দিন সকালে আমি পরীক্ষা দিতে জাই।পরীক্ষা র হলে থাকা কালিন মেজেস্টার স্যার সোধু একবার এসেছেন, তার দাইত্তের খাতিরে।
এমন করে প্রায় পরীক্ষা শেষ হতে চলেছে।
..
…………………………………
…………………………….
আাজ পরীক্ষা র শেষ দিন। আজ আমায় মেজেসটার স্যার রের সাথে দেখা করতেই হবে।
পরীক্ষা জখন শেষ ঘন্টা বাজে, আমি তারা তারি বের
হয়ে আসি।
দেখি মেজেস্টার স্যার আমার সামনে দিয়ে চলে জাচ্ছে,
আমি তার সামনে গিয়ে দ্বারাই।
মেজেস্টার,,,,,,,কী বেপার সামনে এসে দ্বারালে কেন।
আমি,,,,,,,,স্যার আপনার সাথে আমার কথা আছো
মেজেস্টার,,,,,,,,এখানে তোমার সাথে কথা বলার জায়গানা। আমি তোমার জন্য বাইরে অপেক্ষা করছি তুমি বাইরে আস।
ওনি বাইকে করে চলেগেলেন কিচ্ছুখন পর আমি বাইরে
গেলাম,
দকি মেজেস্টার স্যার আমার জন্য অপেক্ষা করছেন।
আমি সামনে জেতেই উনি আমাকে বাইকের পিছনে উঠতে বলেন, আমিও বাধ্য মেয়ের মত এক কথায় উঠেজাই।
কিছুখন পরে ওনি একটা পারকের সামনে বাইক থামালেন।
তারপরে দুজনে একটা বেন্ছের উপর বসলাম।
মেজেস্টার,,,,,,,,,,কী বলতে চাও এবার বল।
আমি,,,,,,,,স্যার ইচ্ছা থাকা সত্যে হক বা নাই হক আমি কিন্তু এখন আপনার স্থী।
মেজেস্টার,,,,,এটা বলার জন্য কি তুমি আমায় ডেকেছ।
আমি,,,,,,,,,না মানে আসলে মেজেস্টার স্যার আমার বাড়ি থেকে বিয়ে ঠিক করেছে।
মেজেস্টার,,,,,,,,,What
চলবে,,,,,,,,,,, ,,,,,,,
।