★মেজেস্টার স্বামী★
Part- 15
writer- Sarmin
আমি ওনার কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছিনা আমার পা জলে যাচ্ছে তাতে ওনার কোন হোসনেই।
আমার চোখ দিয়ে অঝরে পানি পরছে।
মেঘ কি হয়েছে তোমার কান্না করছো কেন। আমি কি এমন বলেছি।
আমি উঠে চলে যেতে লাগলাম কিন্তু হাটতে পারছি না।
স্যার আমাকে কোলে করে খাটে বসায়। এবার সাহেব টের পেয়েছে যে চা এর কাপের গরম চা আমার পায়ে পরেছে।আমাকে খাটে বসিয়ে আমার পায়ে মলম লাগিয়ে দেয়।
Sorry মেঘ আমি খেয়াল করিনি।তোমার খুব কস্ট হচ্ছে তাই না।তুমি আমাকে আগে বলবেতো তাহলে তোমাকে এতটা কস্ট পেতে হতোনা।
আমি ঠিক আছি আপনাকে আমায় নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। এবার নাস্তা খেতে নিচে আসুন।
আমি নিচে চলে আসলাম শাশুরি মা টেবিলে খাবার রাখছেন।
শাশুরি মা,,,,,মেঘ তোমার কি হয়েছে মা, তুমি এভাবে হাটছ কেন তোমার পা য়ে কি হয়েছে।
কিছু হয়নি মা সামান্ন বেথ্যা পেয়েছি, আপনি বসেন আমি সবাই কে খাবার বেরে দিচ্ছি।
শশুর বাবা,নিসি,স্যার সবাই খাবার টেবিলে আসলো আমি সবাইকে খাবার পরিবেসন করছি।স্যার আমার দিকে তাকিয়ে আছে আমি ওখান থেকে চলে আসছিলাম এমন সময়।
স্যার,,,,মেঘ শোন। আজ ভারসির্টিতে ভর্তি হতে জাবে তুমি আর নিসি তারা তারি রেডি হয়ে নাও। আমি একটা কাজ শেষ করে তোমাদের নিয়ে যাব।
কিছু সময় পর স্যার আসলেন আমি নিসি তার সাথে ভারসির্টিতে আসলাম।
আমার আজ ইভার কথা খুব মনে পরছে।ওর এত বড় তেগ এর কারনে আজ আমি এজায়গায় পা আখতে পেরেছি। পৃথিবীতে হয়তো ওর চাইতে ভালো বন্ধু আর দু এক টা নেই।
আমার ভাবনার অবসান ঘটলো নিসির ডাকে। স্যার নাকি আমাদের ভিতরে ডাকছেন।
আমাদের ভর্তি হতে কোন অসুবিধা হলোনা স্যার সব করেদিয়েছেন।
*******************!!!!!!!
কিছু দিন চলে গেলো আজ আমাদের ভারসির্টিতে প্রথম দিন।আমি আর নিসি এক সাথে কথা বলছি এমন সময় একটা ছেলে আমাদের সামনে আসে।
>Hallo আমি আবির চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। তোমাদের তো এর আগে কখন দেখিনি তা নতুন ভর্তি হয়েছ।
> নিসি হ্যা আমরা প্রথম বর্ষের।
> তোমাদের নাম কী।
> আমার নাম নিসি আর ওর নাম মেঘ।
ক্লাসের সময় হয়েগেছে তাই আমি নিসি কে নিয়ে ক্লাসে চলে আসলাম।
নিসি শুধু ঐ ছেলে টার কথাই বলে জাচ্ছে।ছেলে টা খুর র্স্মাট তাই নিসি ওর প্রসংশা করেই চলেছে।
আমার আর বোঝতে বাকি রইলো না যে নিসি ছেলে টার উপর ক্রাস খায়েছে।
ক্লাস শেষ করে বাসার জন্য রওনা হলাম বাইরে গড়ির জন্য অপেক্ষা করি।এমন সময় আবির এসে গঠি নিয়ে সমনে দ্বারায়।
আবির,,,,,চলো তোমাদের বাসায় ড্রপ করে দেই।
তবে ছেলে টার এমন রসিকতা আমার খুব একটা ভালো লাগছিল না।তবে মনে হয়েছে যে আবির ও নিসির প্রেমে পরেছে।
নিসি আমাকে এক প্রকার জোর করে আবির এর গাড়ি তে উঠিয়ে নেয়। আবির আমাদের বাসার সামনে নামিয়ে দেয়।
নিসি বাসার আসতে বলে তবে ও আর এক দিন আসবে বলে চলে যায়।
সারা দিন শেষে রাতে নিজেকে খুব ক্লান্ত মনে হচ্ছে।
স্যার এখন বাসায় আসেনি আমি বেলকনি তে চেয়ারে বসে মোবাইল টিপছি এমন সময় একটা মেছেজ আসে।
মেছেজ টা আমাকে অবাক করে দিলো, একটা রং নাম্বার থেকে I Love You লেখা।
চলবে,,,,,,,,,