#আপনিময়💓তুমি [ An unexpected crazy love ]
#Written By: Åriyâñà Jâbiñ Mêhèr [ Mêhèr ]
Part: 12………
সকালে ঘুম থেকে উঠে ইহান দেখে আনহা ঘুমিয়ে আছে। ও আর আনহাকে ডাক দেয় না। আনহার কপালে ভালোবাসার পরশ বুলিয়ে চলে যায় ফ্রেশ হতে। তারপর রেডি হয়ে বেড়িয়ে যায়। ও জানে এসবের পর আনহার রিয়েকশন কেমন হবে।
ইহান: ভাগ্যিস বাবা মা কাল চলে গেছে। এবার যে কি হবে আল্লাহই জানে…….,
,
,
,
,
,
,
,আনহার ঘুম ভাঙলে মাথায় হাত দিয়ে উঠে বসে। প্রচন্ড ব্যাথা করছে মাথায়। ঘড়ির দিকে তাকাতেই আনহার চোখ ছানাবড়া। ১১ টা বাজে। এত বেলা করে ও ঘুমোয় না। আনহা বিছানা থেকে নামতেই নিজের দিকে খেয়াল যায়। নিজেকে দেখে ওর বুঝতে বাকি থাকে না কাল রাতে ওর সাথে কি হয়েছে………
মুহুর্তের মধ্যে পুরো পৃথিবীটা আনহার মাথায় ভেঙে পরে। কি হয়েছে সেটা ভাবতেই আনহার পুরো শরীর কাপতে থাকে……. ওর মুখ থেকে কোনো আওয়াজই বের হচ্ছে না। চোখের সামনে ঝাপসা দেখছে আর চোখ থেকে গড়িয়ে পানি পরছে……
আনহা: কি করলি এটা তুই ইহান….. নিজ হাতে এভাবে সবটা শেষ করে দিলি। কেন করলি……… [ ভাবতেই আনহার মাথাটা ভারি হয়ে আসে ]
তারপর আনহা গিয়ে শাওয়ার অন করে তার নিচে শান্ত হয়ে বসে দেয়ালে মাথাটা হেলান দেয়।
,
,
,,
,
,,
,
,
,
,
,
,সারাদিনে ইহান আর বাড়ি আসে না। রাতের দিকে বাড়ি ফেরে ইহান। বাড়িতে ঢুকতেই ও অবাক বাড়িতে কেউ নেই। এমনকি কোনো কাজের লোক ও নেই। পুরো বাড়ি অন্ধকার। ইহান কিছু বুঝতে না পেরে রুমে যায়.।।।।
ইহান: আনহা….. আনহা…… আনহা আপনি কোথায়…………
রুমে ডুকে লাইট জালায় ইহান। আনহাকে দেখে বেশ অবাক হয়। আনহা বিছানার এককোনে হাটুতে মুখ গুজে রয়েছে। ইহান চেয়েও আনহাকে ডাকার সাহস পাচ্ছে না। আনহাকে এতটা শান্ত দেখে ইহানের কলিজায় পানি শুকিয়ে যাচ্ছে….. ইহান খুব সফটলি আনহাকে ডাকে…….
ইহান: আনহা…… [ কাধে হাত দিয়ে ]
আনহা শান্ত চাওনিতে ইহানের দিকে তাকায়। ইহান আনহার চোখে চোখ রাখতে পারল না। চোখ টা নামিয়ে নিল…. আনহার পুরো মুখ ফলে লাল হয়ে আছে। বোঝাই যাচ্ছে প্রচুর কান্না করার ফল। চোখ মুখের দিকে তাকানোই যাচ্ছে না…….
আনহা: কেন করলি এটা…. [ খুব শান্ত ভাবে গুটিশুটি মেরে বিছানার দিকে তাকিয়ে কাপতে কাপতে ]
ইহান:……..
ইহান: কেন করেছিস এমন….. [ একটু জোরে ]
ইহান: আমি……..
তারপর আনহা উঠেই ইহানের গালে নিজের শরীরে সমস্ত শক্তি দিয়ে কয়েকটা থাপ্পড় মারে। ব্যলেন্স রাখতে না পেরে ইহান দু পা পিছিয়ে যায়…..
আনহা গিয়ে ইহানের শার্টের কলার ধরে বলতে শুরু করে……
আনহা: যখন তুই খুব ভালো করেই জানিস আমি এই সম্পর্কটা চাই না। যখন এই সম্পর্কের কোনো মানেই নেই তাহলে কেন করলি এটা…… এটা জেনেও আমাদের কারো পক্ষে এই সম্পর্ক রাখা পসিবল না। তারপর ও কেন করলি এটা…… আমরা কেউ তো এই সম্পর্ক চাই না তাহলে কেন করলি এটা……. [ কাদতে কাদতে ফ্লোরে বসে পরে ]
এবার ইহান চোখ বন্ধ করে নিজেকে শান্ত করে নেয়। ও এসব হবে জানত কিন্তু নিজের কাছে এতটা খারাপ লাগবে তা জানা ছিল না।
আনহা: কেন করলি তুই এটা??? আমার সাথে এত বড় অন্যায় কেন করলি??? [ অঝোরে কান্না করে ]
এবার ইহান কথা বলে……
ইহান: আমি অন্যায় করেছি। অনেক বড় অপরাধ করেছি আমি তাইত….. আচ্ছা মেনে নিলাম আমি অপরাধ করেছি। তবে আপনাকে এবার আমার অপরাধটা কোথায় হয়েছে সেটা বলতে হবে……. মানে আমি কি অন্যায় করেছি…….
আনহা বেশ অবাক চোখে ইহানের দিকে তাকায়……..
আনহা: মানে…. তোকে এখন আমাকে এটা বলতে হবে তুই কি অন্যায় করেছিস…..??? তুই জানিস না, বুঝতে পারছিস না…..
ইহান: হ্যা জানিনা আর না বুঝতে পারছি ….. আপনি বলুন কি অন্যায় করেছি আমি আপনার সাথে আর কি অপরাধ আমার…..
আনহা এবার প্রচুর রেগে ইহানকে আরেকটা থাপ্পড় মারতে ধরলে ইহান আনহার হাতটা ধরে…..
ইহান: আপনি ভুলে যাবেন না আনহা আমি আপনার চেয়ে বয়সে ছোট হলেও আমি আপনার হাসবেন্ড…… তাই আমার শরীরে হাত তোলার আগে আপনাকে ১০ বার ভাবা উচিত। আপনি এখনো বাচ্চা নেই আনহা…… আপনার এতটা বুঝ আমি আশা করতে পারি…….
আনহা: আমাকে টাচ করার পার্রমিশন তোকে কে দিয়েছে….. কেন করলি তুই এটা…..
ইহান: হ্যা অন্যায় করেছি আমি… আমি মানছি আপনার দিক থেকে মনে হচ্ছে আমি অন্যায় করেছি। এটা করার জন্য আপনার সন্মতির প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আপনি কেন ভুলে যাচ্ছেন আমি আপনার হাসবেন্ড। আপনার উপর আমার অধিকার রয়েছে। সেই অধিকার বোধ থেকে যদি আমি আপনার কাছে যাই তবে আমার মতে আমি কোনো অন্যায় করিনি…. আর এমনিতেও অধিকার যখন আমার রয়েছে তখন এরকম ভুল আমি আবার করব দরকার হলে…….
আনহা: কিন্তু আমি মানিনা এই সম্পর্ক। আমি নিজের ইচ্ছায় তোকে বিয়ে করিনি। আর না তোকে স্বামী হিসেবে মানি……
ইহান: কিন্তু আমি সেচ্ছায় আপনাকে বিয়ে করে নিজের স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছি। আর আপনি না মানলেও আমি আপনাকে মনে প্রানে নিজের স্ত্রী হিসেবে মানি। আর স্বামী হিসেবে কোনো অন্যায় করিনি আমি….
আনহা: আমি মানিনা কিচ্ছু মানিনা….
ইহান: আপনাকে মানতে হবে আনহা। আমি আপনাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য বিয়ে করিনি। আর না দয়া বা করুনা করে। বিয়ে মানুষের বার বার হয় না। একবারই হয় আর আমি আপনার সাথে সারাজিবন কাটাতে চাই আনহা…..
আনহা: আমি তোর সাথে থাকতে চাই না। তুই সেই ইহান নস যাকে আমি চিনি।। আমি চলে যাব তোকে ছেড়ে…. চলে যাব [ পাগলের মত কান্না করে ]
ইহান গিয়ে আনহাকে জড়িয়ে ধরে।
ইহান: আনহা প্লিজ শান্ত হন। আমার কথাটা শুনুন….. আনহা….
আনহা: তুই ছাড় আমাকে। আমি তোর সাথে থাকব না। এইটা কোনো বিয়ে না। এখানে কিছুই নেই না বিশ্বাস না ভালোবাসা। আমি থাকব না তোর সাথে…….
ইহান: আনহা প্লিজ আমার কথাটা একটা বার শুনুন….
আনহাকে কোনোভাবেই শান্ত করতে পারছে না ইহান। ও পাগলের মত করছে……
ইহান: I love u Anha…….. তাই আপনাকে বিয়ে করেছি। নিজের অজান্তেই আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি…. [ আনহার মুখ নিজের মুখের কাছে এনে শক্ত করে ধরে খুব জোরে চিল্লিয়ে ]
আনহা এইটা শুনে শান্ত হয়ে যায়…. অশ্রুসিক্ত চোখে ইহানের দিকে তাকায়….. তারপর ইহান শান্ত ভাবে বলে…..
ইহান: হ্যা আনহা। ভালোবাসি আপনাকে। কেন কিভাবে জানিনা। শুধু জানি আপনি আমার। আমি জানি আপনার থেকে ছোট হয়েও এই জিনিসটা ভাবা আমার ভুল ছিল কিন্তু আমি এই ভুলটার জন্য কখনোই অনুতপ্ত নই…. বরং এই ভুলটা বার বার করে আমি আপনাকে চাই। আমার #আপনিময়💓তুমি করে…………
ইহানের মুখে আপনিময়💓তুমি শব্দটা শুনে আনহার বুকে মোচর দেয়। কারন এইটা আনহাকে সেই ছায়া মানুষ টাই বলত যে কিনা আনহাকে বার বার জোর করে কাছে টেনে নিত কিন্তু ধরা দিতে গিয়েও ধরা দিত না। যাকে আনহা হাজার বার ধরার চেষ্টা করেও পারেনি। আনহার আর বুঝতে বাকি থাকে না যে ওই লোকটা আর কেউ নয়…. ইহান……
আনহা: তারমানে…. বিগত ৪ বছর যাবত যে বারবার আমার কাছে আসার চেষ্টা করেছে সে অন্য কেউ নয় তুই ইহান….. [ আনহার শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে তাই জোরে জোরে শ্বাস টেনে বলল ]
ইহান এইটা শুনে আনহাকে ছেড়ে দারায়। মুহুর্তে ইহানের চোখে মুখে কালো মেঘের ছায়া নেমে আসে…. এখন কি বলব সে আনহাকে……
ইহান: [ এ আমি কি বলে ফেললাম ]
আনহা: কিরে কথা বলছিস না কেন???
ইহান:……..
আনহা: তারমানে ওই লোকটা তুই ছিলি। যার জন্য দিনের পর দিন আমাকে….. [ আর সহ্য করতে পারল না আনহা নিজেকে শেষ করে দিতে মন চাইছে আনহার ]
ইহান:…………
আনহা: ছিহ ইহান… ছিহ। আজ আমার নিজের প্রতি ঘৃন্য হচ্ছে। আমি একটা ভুলকে ভালোবেসেছি…. নিস্পাপ ফুলের কলির মত আমি তোকে ভালোবেসেছি। নিজের স্নেহের সাথে তোকে আগলে রাখতে চেয়েছি আর তুই তার বিনিময়ে আমাকে এই প্রতিদান দিলি ইহান…..
ইহান আর কিছু বলতে পারে না। কারন ও খুব ভালো করেই জানে ওর অন্যায়টা ছোট কোনো ভুল নয়…..
ইহান: I’m sor…..
বলার আগেই আনহা ইহানকে আরেকটা থাপ্পড় মারে।
আনহা: আমার সাথে এমন করার আগে কি তোর একটা বার বিবেগে বাধল না। তুই আমার আর তোর বয়সের কথা না হয় বাধ দেয়। এসব করার আগে একটা বার তো ভাবা উচিত ছিল আমি তোর টিচার হই…..
ইহান:………. [ মাথা নিচু করে ]
আনহা: তুই শুধু আমার স্নেহ ভালোবাসাকে অপমান করিসনি। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক নিজের শিক্ষকের সম্পর্ক টাও কলংকিত করেছিস….. কিভাবে পারলি….
ইহানের চোখের কোন বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে। আনহা ধপ করে ফ্লোরে বসে পরে…..
আনহা: জানিস ইহান ছোট বেলা থেকেই তোকে কখনো নিজের থেকে আলাদা কিছু মনে করিনি। সেই প্রথম যেদিন তোকে দেখেছিলাম কেন জানিনা তোর প্রতি আলাদা একটা মায়া জন্মেছিল। একটা ছোট্ট নিস্পাপ ছেলে সবার মার খেয়ে মাঠের কোনে গাল ফুলিয়ে বসে ছিল। খুব মায়া হচ্ছিল পিচ্চিটার জন্য…..
ইহান:………..
আনহা: কারো সাথে যখন পিচ্চিটা না মিশে আমার সাথে মিশত নিজেকে অনেক হ্যাপি করতাম। আস্তে আস্তে পিচ্চিটা যখন আমার জন্য পাগলামি করত নিজের অজান্তেই বার বার নিজেকে ওর গারজিয়ান মনে করতাম। আর ভাবতাম আর যাই হোক ওকে কষ্ট পেতে দেব না। যে মেয়ে সবার কাছে ছোট ছিল একমাত্র ইহান নামের ওই পিচ্চিটার জন্য নিজেকে বড় ভাবত….. সবসময় খালি একটাই কথা মনে পরত আর যাই হোক আমার পিচ্চিটাকে আমি কোনো কষ্ট পেতে দেব না। কারন খুব সরল ছিল আমার পিচ্চিটা….
ইহান:…..
আনহা: তারপর যেদিন পিচ্চিটাকে ছেড়ে আসলাম নিজের বুকে পাথর বেধেছিলাম। বুঝেছিলাম ওর অনেক কষ্ট হয়েছে….. কিন্তু ওর চেয়ে বেশি কষ্ট আমি পেয়েছিলাম তা ওকে চেয়েও বুঝাতে পারিনি না বুঝাতে চাইনি…….
ইহান:…….
আনহা: ওকে ছেড়ে আমি ৫ বছরে বিশ্বাস কর পিচ্চিটাকে একবার ও ভুলতে পারিনি… কারন আমি ওর “””আপনি””” ছিলাম। কিন্তু তাতে কোনো পাপ ছিল না ইহান……..
তখন ও এসে আমাকে জড়িয়ে ধরত কিন্তু তাতে কোনো রকম পাপ ছিল না তা ছিল নিস্পাপ…..
ইহান:……….
আনহা: তারপর যখন ওকে ভার্রসিটি তে দেখি ৫ বছরের খুশি একসাথে হয়েছিলাম। হাতে চাঁদ পাওয়ার মত খুশি হয়েছি…… ভেবেছিলাম ৫ বছরের অভিমান আমি ভেঙে দেব….. আমার নিস্পাপ ইহানকে আমি নিজের স্নেহের চাদরে মুড়িয়ে নেব…..
ইহান:……..
আনহা: কিন্তু আমি ভুল ছিলাম জানিস…. আমি ওকে নিস্পাপ ভাবলেও ও আমার কাছে নিস্পাপ হয়ে ফেরে অত্যন্ত জঘন্য একটা উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছিল। যার কারনে আজ আমাকে এর মাসুল দিতে হচ্ছে……
ইহান: চুপ করুন আনহা…… আর শুনতে পারছি না। প্লিজ আমাকে এভাবে বলবেন না……
আনহা: যেটা আমি অমৃত শুধা ভেবে বিলিয়েছি তা আজ বিষ হয়েছে…… ভুল ছিলাম আমি… তোর দোষ নেই। আমি অপাত্রে দান করেছি। শাস্তি আমাকে পেতেই হত তাই পাচ্ছি। ঠিক করেছিস তুই কোনো ভুল নেই তোর…….
ইহান: আমাকে…….
আনহা: চলে যা ইহান আমার সামনে থেকে…. তোর মুখ দেখলে নিজের প্রতি ঘৃনা হচ্ছে। আমি নিতে পারছি না। প্লিজ আমি তোর পায়ে ধরি তাও তুই চলে যা…. [ হাত জোর করে কান্না করে ]
ইহান আর কিছু বলতে পারল না আনহাকে….…. ইহান আনহার সামনে থেকে চলে আসে……. আর আনহা মেঝেতে লুটিয়ে কান্না করতে থাকে………
,
,
,
ইহান: আপনি তো কত সহজেই সবটা বলে দিলেন। কিন্তু আমার পক্ষে তো সবটা এতটা সহজ ছিল না আনহা….. আমি যখন বুঝেছি আমি আপনাকে ভালোবাসি নিজের প্রতি অনেক রাগ হয়েছিল। সবটা শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম নিজের অন্যায় আবদারের কাছে….. কিন্তু পারিনি মন আর মতিষ্কের মাঝে বিবেগটাই হেরেছে আবেগের কাছে…. আমি জানতাম আপনি কোনোদিন আমাকে মেনে নিবেন না কিন্তু আমি তো অপারগ ছিলাম….. আমি তো কোনোদিন আপনাকে অন্যকিছু ভাবিনি শুধু “”” আপনিময়💓তুমি””” ভেবেছি আপনাকে আনহা…….. যাকে আর যাই হোক কখনো ছেড়ে থাকার কথা ভাবিনি। আর আমি আপনাকে অপমান করতে চাইনি আনহা শুধু ভালবেসেছি….. তার জন্যই আপনাকে বিয়ে করে নিজের ভালোবাসাকে পেতে চেয়েছি…… এতে কি ভুল ছিল আমার………
………….
ইহান: আমি জানি আনহা আপনার সাথে ওইরকম আচরন করে আমি অন্যায় করেছি। কিন্তু ভালোবেসে কোনো অন্যায় করিনি। কারন মানুষের ফিলিংস কোনো কিছুর জন্য সীমাবদ্ধ নয়। ভালোবাসা ধর্ম বর্ন জাত কিছুই মানে না…. সেখানে আমার দোষটা কই আনহা……. আমিও তো শুধু আপনাকে চেয়েছি……………
৷,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,[ বাকিটা পরের পর্বে জানবেন ]
আপনাদের কাছে কি মনে হয় কে ঠিক আর কে ভুল। আনহা নাকি ইহান………….