💖 স্বপ্নের প্রেয়সী 💖
Part – 34
______________________________
বাসর তো সাজানো কমপ্লিট এবার বউকে না, আমরা জামাই কে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দিলাম।
আর বউকে বাহিরে দাড় করিয়ে রাখলাম।
আজব হলে ও এটাই সত্যি, নতুন আবিষ্কার।
মনি আন্টিকে ঢুকতে দিবো ই না।
এর জন্য টাকার পাশাপাশি বর কনে কে শর্ত ও মানতে হবে।
মনি আন্টির বাড়ি থেকে আসা সবার সাথে আবার হাসি মজা আর ঠাট্টা শুরু হয়ে গেল।
অনেকেই এসেছেন, সাথে ফারহান ভাইয়া কে প্রপোজ করা ঐ আপু টা ও এসেছেন।
আর মিরন ভাইয়া তো আছেন ই।
আমাদের শর্ত ছিলো চাচ্চু তো টাকা দিয়ে ই দিয়েছেন , কিন্তু মনি আন্টিকে আমাদের সকলের সামনে চাচ্চু কে প্রপোজ করতে হবে।
এই নিয়েই ছেলে পক্ষ আর মেয়ে পক্ষের ঝগড়া।
মেয়ে পক্ষ বলে বর কনে কে প্রপোজ করবে আর আমরা বলি কনে বর কে।
অবশেষে আমরাই জয়ী হলাম, মনি আন্টি সবার সামনে চাচ্চু কে প্রপোজ করলো।
দুজোন ই লজ্জায় লাল নীল হচ্ছিলো।
তারপর এদের দুজন কে ছেড়ে দিয়ে আমরা সবাই চলে আসলাম।
_______________________
রাত প্রায় 12 টা বাজতে চলল আজকে আমরা সবাই বাসর জাগবো।
তাই ছাদের উপর সব ডেকোরেশন করা হয়েছে।
সবাই যে যার মতো ফ্রেস হতে গেল।
আমি সোজা রুমে ঢুকে কোনো দিকে না তাকিয়ে ই দরজা লক করে দিলাম তাও লাইট অন না করেই।
সাইট টেবিলের লাইট টা জ্বালানো ছিলো।
পেছন ফিরে তাকাতেই কারো উপস্থিতি টের পেতেই ভয়ে চিৎকার করতে যাবো।
আর তখনি কেউ একজন আমার মুখ চেপে ধরলো ।
এক মুহূর্তে আমি দমে গেলাম, কারন সেই মাতাল করা পারফিউম।
ফারহান ভাইয়া আমার মুখ ছেড়ে বলল
– আর একটু হলে তো পুরো বাড়ি কে এখানে নিয়ে আসতি।
আমি মাথা নিচু করে বললাম
– আমি কি জানি আপনি এখানে।
ফারহান ভাইয়া একটা নিশ্বাস ছেড়ে বললেন
– এখন বাসায় যেতে গেলে এটা সেটা করতে গিয়ে দেরি হয়ে যাবে।
আর তদের বাসার সব রুম বুকিং ইনফেক্ট রিফাত নিজেই লাইনে দাঁড়িয়ে আছে , তাই উপায় না পেয়ে তোর রুমে আসতে হলো।
আমি তোর ওয়াসরুম ইউস করতে পারি ?
আমি মাথা উঁচু করে বললাম
– আপনি আবার কবে থেকে আমার অনুমতি নেওয়া শুরু করলেন।
ফারহান ভাইয়া মৃদু হেসে আমার চোখে হালকা ফু দিলেন।
আর আমি বরাবরের মতো আবেশে চোখ বন্ধ করে নিলাম ।
ফারহান ভাইয়া আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে বললেন
– কিছু সময় কিছু বিষয়ের জন্য অনুমতি নিতে হয়।
আর কিছু জিনিস জয় করতে হয়।
এই বলেই ওনি ওয়াসরুমে ঢুকে গেলেন।
শাওয়ার নিয়ে পুরু রেডি হয়ে ই ফিরে এলেন ।
চুল গুলো ভেজা , তাই ফারহান ভাইয়া ট্রাওয়াল দিয়ে মাথা মুছতে লাগলেন।
ট্রাউজার এর সাথে একটা ফুল হাতা ট্রি শার্ট পরেছেন।
আমি নিচু হয়েই আছি, ফারহান ভাইয়া আমার দিকে তাকিয়ে বললেন
– যাহ ফাস্ট সাওয়ার নিয়ে আসবি কিন্তু ।
একসাথেই যাবো, আর আমার পাশে বসবি।
এটা যেন ভুল না হয়, তাহলে কিন্তু খবর আছে।
আমি মাথা ঝাঁকিয়ে সম্মতি জানালাম।
আমি তাড়াতাড়ি সাওয়ার নিতে চলে গেলাম।
সাওয়ার শেষে বেরিয়ে দেখলাম ফারহান ভাইয়া রুমের বাইরে দাড়িয়ে আছেন।
যাক বাবা লোকটার ঘটে বুদ্ধি আছে তাহলে।
আমি দরজা লক করে দিতে দিতে বললাম।
পাঁচ মিনিটের মধ্যে ই আসছি।
যেহেতু শীত আর ছাদে আড্ডা হবে তাই টপস এর সাথে জিন্স এর প্যান্ট আর শর্ট জ্যাকেট পড়ে নিলাম।
চুল গুলো খোলা রেখেই বের হলাম।
ফারহান ভাইয়া চুল খোলা দেখেই চোখ রাঙালেন যার কারনে চুল গুলো হালকা খোলা রেখে কাটা ব্যান দিয়ে বেঁধে নিলাম।
ফারহান ভাইয়া রিমি দের কে ও ডেকে নিয়েছেন।
সবাই এক সাথে ছাদে চলে গেলাম।
ছাদে সবাই মাদুর এর উপর ফমের বিছানা তে বসলাম।
মোট 17 জন বসলাম।
ওরা 8 জন আর আমরা 9 জন।
আমি ফারহান ভাইয়ার কথা মতো ওনার পাশেই বসলাম।
এই দিকে মিরন ভাইয়া এটা ওটা বলেই যাচ্ছে।
অবশ্য আমার আগে বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর ফারহান ভাইয়া ই দিয়ে দিচ্ছন।
হাসি ঠাট্টা চলতে থাকলো, এর মাঝে মিনু স্নাসক আর কফি দিয়ে গেল।
সবাই আড্ডা দিচ্ছি, কিন্তু ফারহান ভাইয়া কে প্রপোজ করা মেয়ে টা অর্থাৎ শ্রেয়া আপু আমার দিকে একটু রাগি চোখে তাকিয়ে আছেন।
আমি ওনার রাগের কিছুই বুঝলাম না।
আমাকে বেশ কয়েকবার প্যাচ এ ও ফেললেন।
কিন্তু আমি হলাম ফারাবি যে এই পৃথিবীর কাউকে ভয় থুক্কু ফারহান ভাইয়া বাদে কাউকে ভয় পায় না।
আর না হার মানে হুওও।
শ্রেয়া আপু বেশ রেগে আছে।
ফারহান ভাইয়া এবার শ্রেয়া আপু কে ফোরন কাটলো ।
এক্সলি আমার গালফেন্ড একটু ও গায়ে পড়া মেয়ে নয়।
উল্টো ওকে আমি ধরে বেঁধে আমার কাছাকাছি রাখি।
আর ওর ভয় পাওয়া, লজ্জা পাওয়া এইসব আমি ইনজয় করি।
আমার গায়ে পরা মেয়ে একদম ই পছন্দ না।
শ্রেয়া আপু এইবার একদম দমে গেলেন।
আর আমি মুখ চেপে হাসছি।
আরে ভাই তোর সাথে ফারহান সাহেব এর ঝামেলা আমার সাথে কেন রাগ দেখাস।
যত্তসব
তারপর সবাই মিলে কয়েকটা গেইম এর নাম
ডিসকাস করা হলো।
সবার মতামত নিয়ে ট্রুথ
আর ডেয়ার খেলবো বলে ঠিক করা হলো।
কিছুক্ষণের মধ্যেই সমস্ত আয়োজন কমপ্লিট হয়ে গেল ।
বোতল ঘোরাতেই প্রথমে রিমির দিকে তাক হলো ।
সবাই ক্লেপ দিলো, রিমি কে বলা হলো ট্রুথ অর ডেয়ার রিমি তরিঘরি করে বলল
ডেয়ার ।
সবাই মিলে রিমি কে বললাম
– গান শুনাতে।
রিমি গান শুরু করে দিলো।
Pal..do pal… ki
Hi kyun hai Zindagi
Is pyar ko hai
Sadiyan kaafi Nahin
গান শেষ হলে সবাই সিটি আর ক্লেপ দিলো।
আবার বোতল ঘোরাতেই রিফাত ভাইয়ার দিকে পড়ল।
রিফাত ভাইয়া ট্রুথ নিলো।
রিফাত ভাইয়া কে কনে পক্ষ থেকে একজন বলল
– মনিকার আগে কারো সাথে রিলেশন করেছো।
রিফাত ভাইয়া ঢোক গিললো।
মনিকা আপু রিফাত ভাইয়ার দিকে চেয়ে আছে।
রিফাত ভাইয়া মেকি হাসি দিলো।
রিফাত ভাইয়া কে জোড়াজোড়ি করতেই রিফাত ভাইয়া বলল
– হুমম।
আর এই দিকে মনিকা আপু রেগে আছে।
পারে তো চোখ দিয়েই গিলে খেয়ে ফেলে।
রিফাত ভাইয়া নিজেকে সামলে বলল
– আরে আট দিনের রিলেশন ছিল।
ঐটাকে প্রেম বলে নাকি, জাস্ট মজা করে করেছিলাম।
মনিকা আপু মুখ বাঁকিয়ে বসে রইলো।
সবাই হাসতে হাসতে, আবার বোতল ঘোরানো হলো।
এবার বোতল তাক হলো শ্রেয়া আপুর দিকে।
শ্রেয়া আপু ডেয়ার নিলো, তাই সবাই ডিসকাস করে ডান্স করতে বলল।
আর শ্রেয়া আপু রোমান্টিক গানে রোম্যান্স এর বদলে হট ডান্স দিলো।
কিন্তু যাকে দেখানোর জন্য এতো কাঠ খড় ফুরালো সে একবারের জন্য তাকালো ও না।
এতে সবাই মিট মিট করে হাসছেন।
ফারহান ভাইয়ার দিকে তাকাতেই দেখলাম ওনি আমার দিকে অপলক দৃষ্টি তে তাকিয়ে আছেন।
আমি নিজেকে ঠিক করে বসলাম।
যার ফলে ফারহান ভাইয়ার ঘোর কাটলো।
বোতল ঘোরালে তাক হয় রানা ভাইয়ার উপর ।ওনি ও ডেয়ার পালন করেন।
আবার ঘোরালেই আমার দিকে তাক হয়।
সবাই আমার দিকে তাকিয়ে সিটি বাজানো শুরু করলো।
আমি ডেয়ার নিতে যাচ্ছিলাম আর তখনি ফারহান ভাইয়া আমাকে চোখ রাঙায় ।
যার জন্য ট্রুথ নিই, সবাই আমাকে জিজ্ঞাসা করলো
– রিলেশন করেছি কয়টা।
আমি সোজা সাপটা উত্তর দিলাম
– একটা ও না।
সবাই বলল তাহলে অন্য প্রশ্ন করা যাক।
আমি সম্মতি দিলাম।
প্রশ্ন করা হলো
– কাউকে ভালো লাগে নাকি।
আমি উত্তর দিতে
পারছিলাম না , তাই বললাম
– কখনো ভাবা হয় নি।
সবাই বলল
– এটা কেমন কথা।
আচ্ছা যাই হোক, শুনো তুমি চোখ বন্ধ করে যাকে দেখতে পাবে তাকেই তোমার ভালো লাগে।
আমি সবার কথা মতো চোখ বন্ধ করলাম।
চোখ বন্ধ করা মাত্র ফারহান ভাইয়ার মুখ ভেসে উঠলো।
ওনার শাসন , বকা, কেয়ার সমস্ত টা।
হঠাৎ আমি কেঁপে উঠলাম সবাই জিঙাসা করতেই বললাম
– তেমন না।
সবাই আবার খেলায় মনোযোগ দিলো।
ফারহান ভাইয়া আমার দিকে তাকিয়ে বাকা হাসলেন।
আমি ভাবলাম, আসলে দিন রাত এই লোকটা আমাকে জ্বালায় তাই আমার সামনে ওনার মুখ টাই ভেসে উঠেছে।
ইসসস নট সিরিয়াস ফেক্ট।
এবার মিরন ভাইয়ার দিকে তাক হতেই মিরন ভাইয়া ট্রুথ নিলেন।
মিরন ভাইয়া কে প্রশ্ন করা হলো
– কাউকে ভালো লাগে নাকি।
মিরন ভাইয়া সরাসরি আমাকে দেখিয়ে দিলেন।
সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছেন।
আর আমি ফারহান ভাইয়া র দিকে।
ফারহান ভাইয়া আমাকে চোখ দিয়ে আসস্ত করলেন।
রিফাত ভাইয়া হেসে উঠলো।
রিফাত ভাইয়া বলল
– আরে নাহ্ ফারাবির জন্য বর তো ফারহান ঠিক করবে।
ফারহান ভাইয়া হেসে বলল
– অবশ্যই।
ওর বর কে হবে সেটা আমি ই ঠিক করবো।
সবাই আবার আড্ডা তে মেতে উঠলাম।একে একে সবার দিকেই পড়ল।
সর্বশেষ ফারহান ভাইয়ার পালা আসলো।
ফারহান ভাইয়া ট্রুথ নিলেন।
সবাই বলল
– তার গালফেন্ড কোথায় থাকে ?
ফারহান ভাইয়া অতি বুদ্ধিমান এর মতো উত্তর দিলেন।
– আমার প্রেয়সী তো আমার পাশেই আছে।
সবাই ব্রু কুঁচকে তাকালো।
ফারহান ভাইয়া হেসে বললেন
– আমার প্রেয়সী আমার অন্তরে আছে, আমার রক্তে আছে, আমার ভাবনাতে আছে।
আমার অস্বস্তি ও ছাড়া বিলীন ।
সবাই জোড়ে হাততালি দিলো।
এমন উত্তর হয়তো কেউ ই আশা করেনি।
আমি ওনার দিকে এক দৃষ্টি তে চেয়ে রইলাম।
কি সুন্দর করে নিজের প্রেয়সীর অবস্থান বর্ননা করলেন ওনি।
নিশ্চয়ই ঐ মেয়েটা বড্ড বেশি ভাগ্যবতী।
এভাবেই আমাদের ট্রুথ ডেয়ার খেলা সম্পন্ন হলো।
সবাই ফারহান ভাইয়া কে রিকোয়েস্ট করলো একটা গানের জন্য ।
সবার রিকোয়েস্ট এ ফারহান ভাইয়া রাজি হলেন আর তারপর গিটার হাতে সুর তুললেন।
Haaan ooo ooo
Hooo ooo hooo ooo
Naaa naaa naaa
Everytime i see you
See you in my dreams
Wanna make you my
Girlfriend like a drug
In my blood streams
Baby I need us need
Ya for whole my life
Wanna make you my
Girlfriend , Girlfriend
…..
…..
…..
…..
ফারহান ভাইয়া গানটা গাইছিলেন আর আর চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছিলেন।
মাঝে মাঝে চোখাচোখি হলেই আমার বেশ লজ্জা লাগছিল ।
গান শেষ হলে সবাই হৈ হৈ করা শুরু করলো।
শ্রেয়া আপু তো উঠে গিয়ে ফারহান ভাইয়ার হাত ধরে বলা শুরু করলো।
– আর একটা গান প্লিজ ফারহান , আর একটা।
ফারহান ভাইয়া বেশ বিরক্ত হচ্ছে কিন্তু তেমন কিছু বলতে পারছেন না।
আর ওনাকে এমন যাতাকলে পড়তে দেখে আমি মুখ চেপে হেসে যাচ্ছি।
ফারহান ভাইয়া কোনো মতে হাত ছাড়িয়ে বলল
– আমার প্রেয়সী এই সব নিয়ে পড়ে আমাকে বকা দিবে।
আবার কান্না ও জুড়ে দিতে পারে তাই একটু দূরে দূরে থাকো।
সবাই ফারহান ভাইয়ার কথায় ও হোওও বলতে লাগলো।
ফারহান ভাইয়া মৃদু হেসে আমার পাশে এসে বসলেন।
আর শ্রেয়া আপু বেচারার মুখ টা দেখার মতো ছিল।
হাহাহহহহ
সবাই একযোগে গান আড্ডা হৈ হুল্লর করতে লাগলাম।
তারপর বারবিও ও করা হলো, বারবিও খেয়ে সবাই মিলে আনন্দ হৈ চৈ করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম কে জানে।
সূর্যের কোমল রশ্মি চোখে পড়তেই ঘুমটা আলগা হলো।
ধীরে ধীরে চোখ খুলতেই দেখলাম আমি ফারহান ভাইয়ার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিলাম।
আর ফারহান ভাইয়া এক দৃষ্টি তে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন।
বেশ অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম, ইসসস আর কারো কাঁধ পেলাম না।
আশে পাশে তাকিয়ে দেখলাম সবাই ঘুম।
থাক ভালোই হয়েছে, কেউ উঠে নি।
আরমোরা ভেঙে উঠতে গেলেই , ফারহান ভাইয়া হাত ধরে নিলেন।
আমি ব্রু কুঁচকে তাকালে
ফারহান ভাইয়া হেসে বললেন
– সবাই কে টেনে তুলতে হবে।
হেল্প কর, আমি একে একে সবাই কে ডাকতে লাগলাম।
মিরন ভাইয়ার কাছে যেতেই ফারহান ভাইয়া হালকা টান মেরে দূরে সরিয়ে দিলেন।
আমি বিষয়টা বুঝতে পেরে একটু চুপ হয়ে গেলাম।
তারপর ওনি নিজেই মিরন ভাইয়া কে ডাক দিলেন।
সবাই কে উঠিয়ে , চলে গেলাম নিচে।
নাস্তা করে মিরন ভাইয়ারা বেরিয়ে পড়বেন।
শুধু একজন আপু থাকবে মনি আন্টির সাথে।
তাই সবাই ফ্রেস হয়ে নাস্তা করে নিলাম।
তারপর কিছুক্ষণ মিরন ভাইয়ারা আমাদের সাথে আড্ডা দিয়ে বেরিয়ে গেলেন।
এদের সবাই কে বিদায় জানিয়ে রুমে যাবো ।
তখনি ফারহান ভাইয়া আমাকে হেচকা টান মেরে বাসা থেকে বের করে নিলেন।
_______________________________
📌.
উমমম মনে হচ্ছে কালকের মধ্যে 1000 ফলোয়ার হবে না।
তবু ও আমার সকল রিডার্স দের কাছে অফুরন্ত ভালোবাসা রইলো।
গল্প টা 38+ পার্ট করতে চেয়েছিলাম । এখন মনে হচ্ছে 40+ পার্ট হয়ে যাবে।
সবাই আমার পাশে থাকবেন।
( আসসালামুআলাই রির্ডাস । প্রতি টা পার্ট এ একটি কমেন্ট আমাকে হাজারো মনোবল দেয়।
একটি কমেন্ট করে জানাবেন গল্প টি কেমন হচ্ছে ।
আর আপনাদের মতামত ও জানাতে পারেন।
আমি আমার সাধ্য মতো চেষ্টা করবো।
গল্প টি ভালো লাগলে অবশ্যই একটি রিভিউ দিবেন।
আমার লেখা গল্প পেতে পেজ এ ফলো দিয়ে পাশে থাকুন )
বি : দ্র : ভুল ত্রুটি মাপ করবেন ।
💜 হ্যাপি রিডিং 💜
চলবে
ফাতেমা তুজ