উষ্ণ_প্রেমের_আলিঙ্গন #পর্ব১৫ #আফিয়া_আফরোজ_আহি

0
53

#উষ্ণ_প্রেমের_আলিঙ্গন
#পর্ব১৫
#আফিয়া_আফরোজ_আহি

উৎসব মুখর পরিবেশ। আদ্র ভাইদের বাড়িতে পুরো পল্টন এসেছে হাজির হয়েছি। আজকে ফুফা ফুপ্পির ত্রিশ তম বিবাহ বার্ষিকী। তাই পরিবারের সবাইকে নিয়ে ছোটো খাটো আয়োজন চলছে। আম্মুরা সবার রান্না ঘরে ফুপ্পিকে রান্নায় হেল্প করছে। আব্বু, বড় আব্বু, ফুফা তিনজন মিলে রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করছে। আমরা সব কাজিনরা মিলে গল্প আড্ডায় মগ্ন। সবার মাঝে শুভ ভাই অনুপস্থিত। মেডিকেলে এমার্জেন্সি থাকায় সে আসতে পারে নি। দুপুরে খাওয়া দাওয়া শেষে সবাই চলে গেলেও আমাকে আর ইভাকে ফুপ্পি জোর করে রেখে দিলো।
ইভা আর আরু মিলে গল্প করছে। আমার সেদিকে মন নেই। হটাৎ ইচ্ছে হলো ছাদে যাবো। যেই ভাবা সেই কাজ। ছাদে যাওয়ার আগে আদ্র ভাইয়ের রুম পড়লো। আদ্র ভাই আছে নাকি দেখতে উঁকি দিলাম। সারারুমে কোথাও তার অস্তিত্ব নেই। ব্যালকনিতে থাকলেও থাকতে পারে সেই উদ্দেশ্যে ব্যালকনি তে উঁকি দিলাম। মাহশয় কোথাও নেই। আদ্র ভাইয়ের রুমের চারপাশে চোখ বুলাচ্ছি। আদ্র ভাইয়ের রুমটা যেন সাদায় মোড়ানো। দেয়ালের রং থেকে শুরু করে বিছানার চাদর পর্যন্ত সাদা রঙের। আকস্নাৎ চোখ গিয়ে আটকালো একটা ডায়রিতে। ডায়েরি টা দেখে এগিয়ে গেলাম। ডায়েরির ওপরে গোটা গোটা অক্ষরে লেখা,
“আমার রৌদ্রময়ী”

রৌদ্রময়ী নামটা দেখে ভ্রু কুঁচকে এলো। এই নাম এর আগেও আমি আদ্র ভাইয়ের মুখে শুনেছি। কিন্তু কে এই রৌদ্রময়ী? আদ্র ভাইয়ের ভালোবাসা? আদ্র ভাই কি তবে কাউকে ভালোবাসে? মনের মাঝে উত্তেজনা কাজ করছে। ডায়েরি টা খুলবো তখন মাথায় এলো কারো ব্যক্তিগত জিনিসে হাত দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু আমার যে জানতে ইচ্ছে করছে। এখন দেখে নেই পড়ে নাহয় আদ্র ভাইকে সরি বলে দিবো। ডায়েরির প্রথম পাতায় খুলতে নজরে এলো,

“আমার রৌদ্রময়ীর আরেক নাম শুভ্রপরী”
“যার শুভ্রতায় নেই কোনো খুঁত, নেই করো কলঙ্ক, নেই কোনো অহংকার আর না আছে কাউকে আঘাত দেওয়ার ক্ষমতা আছে শুধু সীমাহীন মায়া। যে মায়া এতটাই ভয়ংকর আসক্ত হওয়ার পর তার নেশা পৃথিবীর সকল নেশাকে হার মানিয়ে দিয়েছে আমার কাছে”

পরের পৃষ্ঠায় লিখা,
“পৃথিবীর সবচেয়ে কষ্টের কাজ হল একজন মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকা সত্ত্বেও তাকে নিজের মনে লুকিয়ে রেখে সারাজীবন একা একা কাটিয়ে দেওয়া। তবে কোটি কোটি মানুষের ভিড়ের মাঝে পেয়েছি তোমায় খুজে, এই অনুভূতি বোঝানোর নয় হৃদয় দিয়ে নিয়ো বুঝে। তবে যদি বা নাযই বুঝো তবুও ক্ষতি নেই ভালোবেসে যাবো একতরফা”

“বুকের মধ্যে লুকানো হাজারো অনুভূতি আর তিলে তিলে গড়ে তোলা ভালোবাসাই জানে কতটা ভালোবাসি আমি আমার শুভ্র পরীকে। তার মুগ্ধ করা হাসি আর মায়াবী চেহারা দেখলে হাজারো কষ্ট নিমিষেই শেষ হয়ে যায়”

“সে হয়তো কখনোই জানবে না যে তার মায়া মাখা মুখশ্রী সর্বক্ষণ আমার চোখের সামনে ভাসে। সে হয়তো কখনো জানবে না যে তাকে একটিবার দেখার জন্য আমার মন কতটা ছটফট করে।
আমার একতরফা ভালোবাসা তার কাছে কখনো প্রকাশ করতে পারিনি। ভালোবাসা প্রকাশ করতে না পারার মতো ব্যর্থতা অন্য কিছুতে নেই”

“চাইলেই তাকে পেতে হবে এমন না
কিছু চাওয়া হোক দূর থেকে
কিছু চাওয়া হোক শরীর না ছুঁয়ে
কিছু চাওয়া হোক পরিশুদ্ধতাই
ভালোবাসা দূর থেকে সুন্দর।
তোমারে পাওনের লাইগা যে পরিমাণ কান্না করছি আমি সেইটা কখনো আমি নিজের জন্যও করি নাই।
তোমাকে হারানোর ভয়ে বুকে যে যন্ত্রনা অনুভব করেছি সে যন্ত্রনা আমার মৃত্যু যন্ত্রণা কেউ হার মানায়”

“তোমার চোখের চাহনি মারাত্মক। আমার মন খারাপ তোমাকে স্পর্শ করতে পারে না। আমার চোখের জল তোমাকে বিচলিত করতে পারে না,
আমার নিরবতা তোমাকে অস্থিরতা দিতে পারেনা ,
আমার খারাপ লাগা তোমাকে সংবেদনশীল করে তুলতে পারে না,
আমার অনুপস্থিতি তোমাকে শূন্যস্থান দিতে পারেনা
আমি তোমার কেউ না,
আমার জন্য তোমার মনে অনুভূতি সৃষ্টি হয়নি,
কিন্তু আমার সব অনুভূতি ভালোবাসা তোমাকে ঘিরে, আমার পুরো সত্তা জুড়ে তোমার বিচরণ।
আমার রুদ্রময়ী”

“তোমায় কতটা ভালোবাসি তা হয়তো বলে বোঝাতে পারবো না। কিন্তু একটা কথা জোর দিয়ে বলতে পারি আমি একদিন হয়তো নিজেকে ভুলে যেতে পারি কিন্তু তোমাকে কখনোই ভুলবো না।আমার একতরফা ভালোবাসায় বাধা পড়ে থেকে যাবে তুমি সারা জীবন আমার মনের কোণে”

“তোমার উপস্থিতি আমার অন্তরকে শান্ত করে দেয় যা আর কারো উপস্থিতিতে সম্ভব নয়। তুমি কাছে না থাকলেও আমি দূর থেকেই তোমায় দেখে পরানের শান্তি পাই। তুমি ক্ষনিকের জন্য চোখের আড়াল হলেও মনটা কেমন যেন করে উঠে।আমার এই একতরফা ভালো বাসার শেষ যে কোথায় আমি নিজেও তা জানি না, তবে আমি তোমায় ভালোবেসে যাবো চিরকাল”

—–

“এক আকাশ সমান ভালোবাসা নিয়েও কেউ কেউ ছেড়ে যায় আবার এক বিন্দু ভালোবাসা পেলে সে থেকে যায় সারাজীবন। যে থাকার সে যেকোন অযুহাতেই থাকবে, থাকতে চাইবে আর যে চলে যাওয়ার সে যেকোন বাহানায় দোষ ধরবে অপমান করবে তারপরে হয়তো নিজে বলে কিংবা না বলেই চলে যাবে।
প্রেম কখনোই ফুরায় না
কিছু প্রেম বাতাসে মিশে যায়,
কিছু প্রেম সমুদ্রের জলে ভেসে যায়,
কিছু প্রেম মানব মনে লেগে থাকে,
কিন্তু প্রেম নিঃশেষ হয় না কখনো।
একদিন ওই দূর আকাশের মেঘ হব
ঝুম বৃষ্টি হয়ে ছুয়ে দেবো তোমায়।

তুসি বরং পরের জন্মে সুখ হয়ে এসো,
আমি দুঃখ হয়ে তোমায় পাহাড়া দেবো অবিরত।
অন্ধকারে মিশে যাওয়া কিছু দুঃখ, মানুষের চোখ এড়িয়ে যায়,
হৃদয় গভীরে জমা থাকে যে কথা, তা কি কখনো প্রকাশিত হয়?”
—–

“সবুজের সমারোহ,
সবই আছে চারিদিক।
শুধু তুমি নেই,
তোমার অস্তিত্বহীনতায় সবদিক।

ভালোবাসা সুন্দর, যদি সেটা ভালোবাসা হয়।
লোক দেখানো কিংবা স্বার্থ আদায়ের উদ্দেশ্যে যদি ভালোবাসি বলা হয়,তাহলে সেটা নিকৃষ্ট, ঘৃণ্য।

একবার কাউকে মনে ধরে গেলে,
এর পরে আর কাউকেই ভালো লাগে না।
সৌন্দর্য আসলে আপেক্ষিক। কুৎসিত মানুষও কারো চোখে সুন্দর। আবার, সবথেকে সুন্দরীও হয়তো কারো কারো চোখে ভালো লাগা হয়ে ওঠে না।

নীলাভ আলোয় রক্তরাঙা ফুলের দলে,
আমি তোমার ছবি আঁকি।
জানা কি আর ছিলো তবে,
পরিশেষে হবে সবই ফাঁকি?

দূরে যেতেই হবে, নিশ্চিত।
মধ্যপথে অযথাই আমাদের কিছুদিনের একসাথে কিছু স্মৃতি জমানোর খেলা”
—–

“তোমাকে ভেবে লেখা চিঠিগুলো,
নদীর তলদেশে জমা হয়।
মাছ আর জলজ জীব ছিড়ে ছিড়ে খায় সেসব কথা জমানো চিঠি।

এমন বিষণ্ণ লাগে কেনো?
এই মেঘ! এই বৃষ্টি!
এই পঁচে যাওয়া শহর!
ভেজা রাস্তা, মেঘলা আকাশ!
মৃদু আলো! সব মায়ার বহর!
এইতো চেয়েছিলাম আজীবন!
তবু কেনো বিষণ্ণ এই লগণ?”
—–

“কোন এক উপন্যাসে পড়েছিলাম: মানুষের জীবনে তাদের প্রিয় মানুষের কাছ থেকেই সবচেয়ে বড় আঘাত টা আসে। আর এই কষ্টটা সারাটি জীবন হৃদয়ে দাগ কেটে যায়, যা যেকোনো মানুষকে জীবিত থেকেও জীবন্ত লাশের মত মৃত বানিয়ে রাখে। আমি আজ এই কথাগুলোর সত্যিকারের বাস্তবতা অনুভব করছি।
লুকোচুরিই তো প্রেমের আসল মজা । যেদিন থেকে প্রেম স্বীকৃতি পেয়ে যায় সেদিন থেকেই প্রেমের মজা চলে যায়।
যদি তুমি একশ হতে বেঁচে থাকো, আমি একদিন একশ বিয়োগ হয়ে বাঁচতে চাই তাই তোমাকে ছাড়া আমাকে কখনো বাঁচতে হবে না।
যারা অতিরিক্ত ভালোবাসা পায় তারা ভালোবাসা ধরে রাখতে পারে না। তারা সব সময় ভালোবাসাকে অবহেলা করে। জীবনের একটা সময় গিয়ে ভালোবাসা পাওয়ার জন্য চিৎকার করে কাঁদে কিন্তু ভালোবাসা তখন আর ধরা দেয় না। কারণ সময় ঠিকই প্রতিশোধ নেয়।

The best line is,
কিছু ভালোবাসার লুকিয়ে রাখতে হয়,
কিছু জিনিস সারা জীবন অপ্রকাশ্য রাখতে হয়,
কিছু পরিস্থিতিতে ভালোবাসা কষ্ট হলেও বিসর্জন দিতে হয়,তবে ভালোবাসা মনের গহীনে রয়ে যায়”
—–
আমি যে কোনো পরিস্থিতিতে ভালবাসি
তোমার জন্য অপেক্ষা করতে রাজি
মনে রাখবে তোমায় কে ছেড়ে দিলেও
আমি তোমার পিছু কখনো ছাড়বো না।

ভালবাসলেই যে পেতে হবে এমন তো কথা নেই কিছু ভালোবাসা না হয় ভিতরে বন্দী হয়ে থাকুক আর আমার রোদ্রময়ী মুক্ত আকাশে ডানা মেলে উড়ুক”
—-

“আমার রৌদ্রময়ী ঠিক চাঁদের মতোই,
ছুঁতে ইচ্ছে হলেও ছোঁয়া যায় না!
শুধু দূর থেকে মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে থাকা যায়
আর সীমাহীন ভালোবাসা যায
স্পর্শে নয় অনুভবেও ভালবাসা যায়
হকনা দূরত্ব তাতে কি আসে যায় !
নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসি
এর থেকে বড় কিছু কি হয়?

জমে থাকুক অনুভূতি অযত্নের আড়ালে চাপা পড়ুক দীর্ঘশ্বাস, মুচকি হাসির বেড়াজালে!

Time Changes but
Same Feelings Never
সময় বদলায় কিন্তু কিছু অনুভূতি বদলায় না!

প্রহর শেষে আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্র মাস,
তোমার চোখে দেখেছিলাম আামার সর্বনাশ”
—–

“আমি চাই ক্যান্সারের মতন মারাত্মক একটি রোগ আমাকে স্পর্শ করুক! তারপর মারা যাবো বলে: সেই আশায় হলেও মানুষ আমাকে একটু ভালোবাসুক!
ভালো তো আমি তোমাকেই বাসবো
পাওয়া না পাওয়া তো ভাগ্যের ব্যাপার..!
গল্পটা তখনই ভালো ছিলো
যখন তুমি ছিলে অপরিচিত আর আমি
ছিলাম আমার আমিতে সীমাবদ্ধ༅༎•
নিভে যাও,
অন্ধকারে মিলিয়ে যাও,
ঠিক যেখান থেকে তোমার উৎপত্তি,
সেখানে হারিয়ে যাও…”
—–

“পৃথিবীতে সবচেয়ে জঘন্যতম অনুভূতি হচ্ছে প্ৰিয়মানুষটার চোখে অন্য কারো জন্য ভালোবাসা দেখা। সেই যন্ত্রনায় যেন মৃত্যু হয় বারে বার। হৃদয় ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয় বহুবার”

তুমি ভাগ্যবান, আমি অভাগা
তুমি যারে পাইছো আমি তারে হারাইছি
সে আমার তীব্র শখের নারী ছিল
তুমি তার শখের পুরুষ
তোমাকে খুশি করতে গিয়ে
আমাকে ধ্বংস করে দিয়েছে…!

আপনি ও একদিন অন্য কারো হয়ে যাবেন, আর আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবো আর বলবো। কি কপাল তার যে আপনাকে না চাইতে পেয়ে গেলো ,আর আমি এতো চেয়েও পেলাম নাহ।
এটা আমার জীবনের সব চেয়ে বড় একটা আক্ষেপ হয়ে থেকে যাবে চিরকাল ।

তুমি বসন্তের ফুলের চেয়েও সুন্দরী,
ইসস আমি যদি কবি হতাম!
তাহলে তোমার সুন্দর সৌন্দর্যকে উৎসর্গ করে
শত শত কবিতা লিখতাম”
—–

“অতঃপর……
সে কোনো কালেও জানতে পারবে না!
তাকে কতটা আকুলতা নিয়ে!
মোনাজাতে চাওয়া হয়েছিল
যতবার ভাবি তাকে ভুলে যাবো
ততোবারই তাকে নতুন করে ভালোবেসে ফেলেছি
নেশার মতো ছিল তার চেহারাটা
প্রতিদিন না দেখলে মন ভরতো না
আজ বহুদিন হয়ে গেল তাকে দেখিনি!

আপনি পৃথিবীর কাছে সবচেয়ে অসুন্দর হলেও আপনি আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুদর্শনী নারী। কিন্তু প্রকৃতির কি অদ্ভুদ নিয়ম আমি চাই আপনাকে আপনি চান অন্য কাউকে”
—–

“অপ্রকাশিত এক অনুভুতি তুমি!
দিন শেষে তোমার শুন্যতা আমায় গোপনে কষ্ট দেয়
যারা একতরফা ভালোবেসেছে
তারা জানে শূন্যতা আর ভালোবাসা কি?
প্রকাশ করার জন্য পুরা একটা জন্ম কম পড়ে যাবে যে আমি তোমায় কতটা ভালোবেসেছিলাম”

“ভালোবাসি রৌদ্রময়ী”
—–

ডায়েরিটা বন্ধ করে বুকের সাথে চেপে ধরলাম। একটা মানুষ এতো আকুলতা নিয়েও ভালোবাসতে পারে তা জানা ছিলো না। হাসি খুশি মানুষটার মনে যে এতো ব্যাথা জমে ছিলো কখনো অনুভব হয়নি। কিন্তু কে সেই ভাগ্যবতী যাকে আদ্র ভাই এতটা ভালোবাসে। নাম খোঁজার জন্য ডায়েরিটা বুক থেকে আলগা করতেই কিছু একটা নিচে পড়লো। হাতে নিয়ে দেখি নুপুর। নুপুরটা কেমন চেনা চেনা লাগছে। অনেক ক্ষণ ভাবার পর মনে পড়লো এটা তো আমার নুপুর। এই নুপুর জোড়া দাদুমনি দিয়েছিলো আমায়। একদিন হটাৎ করে কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিলো এরপর আর খুজে পাইনি। কিন্ত এটা আদ্র ভাইয়ের কাছে কিভাবে এলো? যেখান থেকে এটা পরছে সেই পৃষ্ঠা খুলতেই নজর এলো আমার ছোটবেলার ছবি। নিচে গোটা গোটা অক্ষরে লিখা,
“আমার রৌদ্রময়ী”

#চলবে?

(আদ্রর লেখা গুলোর মাঝে আপনাদের কোনটা বেশি ভালো লেগেছে? ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। পর্বটা কেমন হয়েছে জানাবেন। ধন্যবাদ)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here