এলোকেশী_কন্যা২__ #written_by_Nurzahan_akter_Allo #part_28 🍁🍁

0
670

#এলোকেশী_কন্যা২__
#written_by_Nurzahan_akter_Allo
#part_28
🍁🍁

রোদ ওর রুমে গিয়ে দেখে অনেক মেয়ে বসে আছে!রোদকে দেখে সব ড্যাবড্যাব করে রোদের দিকে তাকিয়ে আছে।রোদ বিরক্ত হয়ে বের হয়ে গেল ওর রুম থেকে!তারপর ড্রয়িং রুমে গিয়ে দেখে দীদান,বড় মামা,রোদের আব্বু, রোদের আম্মু বসে আছে।রোদ ওর আব্বু কাছে গিয়ে বললো…!!

রোদঃ আব্বু গাড়ির চাবিটা দাও তো।

আব্বুঃ ফ্রেশ না হয়ে এখন আবার কোথায় যাবে??

রোদঃ আমি বাসায় যাবো! এখন মানে এখনই

আম্মুঃ মানে কি রোদ??বাসায় যাবি মানে??

বড় মামাঃ কি হয়েছে রোদ আব্বু??কোন সমস্যা??

রোদঃ আমার আর থাকতে ইচ্ছে করছে না আব্বু। তুমি সবাইকে নিয়ে পরে এসো! আমি আজকে ঢাকা ফিরবো।

আব্বুঃ কি হয়েছে আব্বু??

রোদঃ কালকে থেকে আমি এক মুহূর্তের জন্য শান্তি পাচ্ছি না!হুটহাট করে যখন তখন মেয়েরা আমার রুমে ঢুকে পড়ছে।কালকে রাতে ঘুমাতে পারিনি।আজকে রুমে গিয়ে দেখি আমার রুমটা ওই মেয়েগুলো বুক করে নিয়েছে।আমার জিনিস পএগুলোও যে যার মত ব্যবহার করছে!এসব কি???

আম্মুঃ ওই মেয়েগুলো আদিলের মামাতো বোন!আমি ওদের মানা করছি তাও ওরা শোনেনি।বলছে এই রুমেই নাকি ওরা থাকবে।বিয়ে বাড়ি একটু তো এডজাস্ট করে নিতে হয় তাই না আব্বু…!!

রোদঃ তোমরা করে নাও!আমি মাঝ বরাবর ঝুলাঝুলির কোন কাজে নেই।ওই রুম থেকে এখুনি আমার ট্রলি এনে দাও। আলোর রুমে গিয়ে সাওয়ার নিয়ে আমি এখুনি বেরিয়ে যাবো।(রেগে গিয়ে)

রোদ কথাটা বলে চলে গেল।রোদের আব্বু বা আম্মু আর কিছু বললো না কারন রোদ রেগে গেছে।এখন কিছু না বলাটাই বেটার!রোদ প্রথমত রেগে যাওয়ার আসল কারন রুমে যখন ঢুকছিলো তখন একটা মেয়ের শরীরে ওর নিউ একটা শার্ট দেখছে!আরেকটা মেয়ে রোদের সানগ্লাস পড়ে দাড়িয়ে ছিলো।আর আরেকজন রোদের পারফিউম চেক করছিলো।আর কোন জিনিস না বলে নেওয়াটা রোদ মোটেও পছন্দ করেনা।আর এসব কারনে রোদ বিয়ের বাড়ি যায় না কারন বিয়ে বাড়ি মানেই মেয়েদের গাদ্যারিং!আর মেয়ে গুলোও হয়েছে গায়ে পড়া টাইপের! বলা নেই কয়া নেই, রোদের শার্ট গায়ে জড়িয়ে বসে আছে…!!

রোদের মামা গিয়ে মেয়েগুলোকে দিলো একটা ধমক কারন ওদের রুমে দেখিয়ে দিয়েছে তারপরেও ওরা এই রুমে এসেছে!রোদ মেয়েগুলোকে বললো ওর যেসব জিনিস ওরা ইউজ করে সেগুলো যাতে নিয়ে যায়!মেয়ে গুলোকে হা করে দাড়িয়ে থাকতে দেখে রোদ একটা ধমক দিলো আর ওর শার্ট, সানগ্লাস আর পারফিউমটা ওদের দিয়ে দিলো!রোদ একমাত্র আলো ছাড়া কোন মেয়ের সংস্পর্শের জিনিস ইউজ করতেও চাই না।অন্য কোন মেয়ের শরীরে জড়ানো শার্ট তো অনেক দূরের কথা ….!!

কোন একজন মেয়ে রোদের রুমে থাকা ওয়াশরুমে আছে! তাই রোদ আলোর রুমে গিয়ে দেখে ওয়াশরুমের ভেতর থেকে মেঘ আর আলোর কথা শোনা যাচ্ছে। রোদ হুড়মুড় ওয়ারুমে ঢুকে গেল।রোদকে দেখে দুইজনের হাসি বন্ধ হয়ে গেল!রোদ ওর শার্ট খুলে সাওয়ারে নিচে দাড়িয়ে গেল!আলো আর মেঘ হা করে রোদের দিকে তাকিয়ে আছে!রোদ ওর শরীরে লেগে থাকা কাদা গুলো ধুয়ে নিলো তারপর মাথায় শ্যাম্পু করে নিলো!রোদ ওর চুল ঝাকাতেই চুলের পানি আলোর গায়ে পড়লো!রোদ ওর মত সাওয়ার নিচ্ছে আর এমন ভাব করছে মনে হচ্ছে ওয়াশরুমে ও ছাড়া আর কেউ নাই।
আলো মাথা নিচু করে নিচের দিকে তাকিয়ে আছে!আর রোদের গুষ্ঠী উদ্ধার করছে!মেঘকে তো আলো সাবানের ফেনা দিয়ে ভূত বানিয়ে দিয়েছে!রোদ সাওয়ার শেষে ওর টাওয়াল নিয়ে শরীর মুছে টাওয়াল টা পড়ে নিলো!আর ভেজা ড্রেস রেখে আলোর দিকে তাকিয়ে বললো…!!

রোদঃ এগুলো ধুয়ে দাও!একটু যদি ময়লা থাকে তো। তো তোমাকে কাপড়ের মত করে আছাড় দিবো।

আলোঃ(একট ছেলে এত নিলজ্জ্ব হয় কি করে?)

রোদঃ শর্টস্ নাই তাই এত লজ্জা পাওয়ার কিছু হয়নি।

আলোঃ…….
আল্লাহ দড়ি ফেলো আমি তরতর করে দড়ি বেয়ে উপরে উঠে যায়!ইসস কি লজ্জা কি লজ্জা! আল্লাহ এই পেলাডাকে সবই তো দুইহাত ভরে দিলে! সাথে এক বালতি লজ্জা দিলে না কেন? এক চিমটি পরিমান লজ্জা যদি এই পোলার থাকতো তাহলে হরহর করে কোন মেয়েকে এক কথা বলার আগে একটু হলেও ভাবতো! মন তো চাচ্ছে নিজেই চিকা মরা বিষ খাইয়া মইরা যায়….(মনে মনে)

রোদের কান্ড কথা শুনে মেঘ আর আলো এখনো হাবলার মত তাকিয়ে আছে! কারন রোদ খুব রেগে আছে সেটা ওর মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে। রোদের আম্মু রোদকে বললো ওই রুমে যেতে!রোদ উঁকি মেরে দেখলো রুমের বাইরে কেউ আছে নাকি।যখন দেখলো কেউ নেই তখন রোদ ওর রুমে চলে গেল আর মনে মনে মেয়েগুলোকে কয়েক দফা ঝাড়া শুরু করে দিলো….!!রোদের আম্মু রোদকে ডেকে বলল..!!

রোদের আম্মুঃ আব্বু মাথা ঠান্ডা কর!তুই চলে গেলে আলোকে আমরা একা একা সামলাতে পারবো না।আলোর কথা ভেবে দেখ একবার।আর ওই মেয়েগুলো কেন এই রুমে আর কেউ আসবে না।সোনা আব্বু আমার যাস না প্লিজ! আর তুই চলে গেলে আলোরও মনটা খারাপ হয়ে যাবে।আমার সোনা ছেলে যাস না…!!

রোদঃহুমমম!

রোদের আম্মু মুচকি হেসে রোদের মাথায় হাত বুলিয়ে চলে আসলো!ওইদিকে মেঘ আর আলো দুষ্টুমির সাথে সাওয়ার নিয়ে নিলো!রোদ ড্রেস পড়ে নিলো আর চুল গুলো মুছে নিলো।আলো ওর মাথায় টাওয়াল পেচিয়ে রুমে এলো!মেঘ ওর টাওয়াল পড়েই আয়নার সামনে দাড়িয়ে ড্রেস ধরে ধরে দেখছে কোনটা পড়বে!আলো মুচকি হেসে ওর, মেঘ আর রোদের ভেজা কাপড় গুলো বারান্দায় মেলে দিলো।রোদের আম্মু আলোকে একটা শাড়ি দিয়ে গেল পড়ার জন্য! যেটা রোদ পাঠিয়েছে কৌশলে ওর আম্মুকে দিয়ে।আলো মেঘকে রেডি করিয়ে দিলো! আলোর পছন্দ করা সেই ইউনিক এ্যাশ কালারে পান্জাবী টা পড়ছে মেঘ!এ্যাশ কালার পান্জাবীর সাথে সাদা কালার চুরিদার পড়ছে মেঘ!আলো মেঘকে রেডি করিয়ে রোদের রুমে পাঠিয়ে দিলো!

আলো প্যাকেট খুলে দেখে এ্যাশ আর ব্ল্যাক কম্বিনেশনের অসম্ভব সুন্দর একটা শাড়ি!শাড়িটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে শাড়িটা অনেক দামী।রোদের আম্মুর সাহায্য নিয়ে আলো শাড়িটা পড়ে নিলো!রোদের আম্মু আলোর চুল গুলো হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে শুকিয়ে নিলো!রোদের আম্মু আলোর চুল শুকাতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা। রোদের আম্মু আলোর চুল গুলো নিয়ে খুব সুন্দর করে খোঁপা করে দিলো! আর খোঁপার এক সাইডে পরপর চারটে গোলাপ খোঁপাতে গেথে দিলো!তারপর ঠোঁটে হালকা করে লিপস্টিক আর কাজল দিয়ে দিলো!এক হাতে ব্যাচলেট আর আরেক হাতে স্টেনের এক গোছা চুড়ি।আঙুলে পর পর তিনটা স্বণের আংটিও পড়িয়ে দিলেন।আর ছোট্ট কালো টিপ আলোর কপালে দিয়ে দিলো! যাতে কারো কোন বদনজর না লাগে আলোর উপর।
রোদের আম্মুর মেয়ে নাই তাই সাজিয়ে দেওয়ার শখটা আলোকে দিয়েই পূরণ করলো।রোদের আম্মু আলোকে অবাক হয়ে দেখছে। মেকাব নেই কোন ভারী সাজগোজ নেই শুধু হালকা লিপস্টিক, কালো একট টিপ আর কাজলেই অসাধারণ দেখাচ্ছে আলোকে।রোদের আম্মু মুচকি হেসে আলোর কপালে আদর দিয়ে দিলো! তারপর উনি রেডি হতে চলে গেলেন।

রোদ আলোর রুমের দরজা নক করে!আলো রোদকে ভেতরে আসতে বলে!রোদ দরজাতে দাড়িয়ে আলোর দিকে একবার তাকায়! তারপর রোদ রুমের দরজা আটকে আলোর কাছে এগিয়ে আছে!আলোর কাঁপাকাপি অলরেডি শুরু হয়ে গেছে রোদকে দেখে!আলো হা করে রোদকে দেখছে! কারন রোদ আলোর পছন্দ করা সেই পান্জাবীটা পড়ছে!আলো অবাক হয়ে দেখছে!রোদ পান্জাবীটার কালো জিন্সের পড়েছে! একদম আলোর শাড়ির সাথে কালার ম্যাচ করে!আর সাথে কালো ওয়াচ, চুল গুলো স্পাইক করা, ঠোঁট গুলো তো বাচ্চাদের মত লাল হয়েই থাকে সবসময় ।আর এ্যাশ কলারটা মনে হচ্ছে রোদের জন্যই তৈরী! একদম রোদের বডি অনুযায়ী পান্জাবীটা! যার কারনে আরো বেশি ভালো দেখাচ্ছে। আলো কল্পনাও করেনি রোদকে এতটা সুন্দর দেখাবে পান্জাবীটাতে।রোদ আলোর তাকানো দেখে বললো….!!

রোদঃ জীবনে কোনদিন ছেলে দেখো নি!এভাবে তাকিয়ে আছো কেন?অসভ্য মেয়ে

আলোঃনা মানে আস আসলে

রোদঃ আর তোমাকে এভাবে সং সাজতে কে বলছে??এভাবে সং সেজে গেলে যাতে ছেলেরা তাকায় তাই এভাবে যাচ্ছো???থাটিয়ে এমন থাপ্পড় লাগাবো! যাতে এবার থেকে এসব ইচ্ছের কথা ভাবনাতে আসলেও শিউরে উঠো!ফাজিল কোথাকার(দাঁতে দাঁত চেপে)

আলোঃ…..

রোদ আলোকে টেনে ওর সামনে দাড় করায়!আর আলোর চুলের খোঁপা থেকে গোলাপ গুলো টেনে খুলে মেঝেতে ছুড়ে ফেলে দেয়!তারপর রোদ ওর আম্মুর করে দেওয়া খোঁপাটাও খুলে দিলো!আলো ছলছল চোখে রোদের দিকে তাকিয়ে আছে!রোদ আলোকে একদম সাধারণ ভাবে হাত খোঁপা করতে বললো!আলো রোদের কথা মত হাত খোঁপা করলো।আর খোঁপাতে রাবার ব্যান্ড লাগালো যাতে খুলে না যায়।

তারপর রোদ আলোকে একটা সিল্কের কালো কালারের হিজাব দিলো পড়তে!আলো হিজাবটা নিয়ে আয়নার সামনে যেতে নিলে! রোদ আলোর থেকে হিজাব নিয়ে নিজে পড়াতে শুরু করে দিলো।আলো ড্যাব ড্যাব করে রোদের দিকে তাকিয়ে আছে।তারপর রোদ আশে পাশে তাকিয়ে বারান্দায় গেল!আর টাওয়ালটা ভিজিয়ে আলোর ঠোঁটের লিপস্টিক মুছে দিলো।আলো টু শব্দ করছে না শুধু হ্যাবলার মত হা করে রোদের কাহিনী দেখছে!রোদ আবার বারান্দায় টাওয়ালটা মেলে দিয়ে আসলো আর আলোর ঠোঁটে একদম হালকা করে গোলাপি চ্যাপষ্টিক দিয়ে দিলো! আলো ডান হাত ধরে গুনে গুনে চারটা কালো স্টেনের চুরি রেখে বাকি গুলো খুলে ফেললো।বাম হাতে তিনটা আংটির মধ্যে দুইটা আংটি রেখে একটা খুলে ফেললো।হিজাবে খুব সুন্দর একটা ব্রুজ আটকে দিলো!রোদ আলোর কপালে থেকে টিপ টাও তুলো ছুঁড়ে ফেললো!তারপর রোদ কয়েক পা পিছিয়ে আলোর মাথা থেকে পা পর্যন্ত দেখলো! তারপর রোদ আলোর চারপাশে দিয়েও একবার ঘুরে শাড়ি ঠিক করে পড়ছে কিনা চেক করে নিলো।

সবকিছু ঠিক ঠিক আছে দেখে রোদ ওর রুমে চলে গেল!তারপর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই এসে জমজমের পানি আলোর পুরো শরীরের ছিটিয়ে দিলো!জমজমের পানি শরীরে পড়াতে আলো প্রথমে কেঁপে উঠে! এর মধ্যে মেঘ ঘেমে নেড়ে একাকার হয়ে রুমে আসলো!মেঘ রোদকে বললো রোদের মত সাজিয়ে দিতে!রোদ আবার টাওয়াল এনে মেঘের মুখ মুছে দিয়ে চুল ঠিক করে দিলো!দুই ভাইয়ের স্টাইল দেখে আলোর মাথা ঘুরছে মনে হচ্ছে এদেরই আজকে বিয়ে!রোদের দেখে মেঘও ওর হাতে ওয়াচ পড়লো! তারপর রোদের মত করে মেঘও ওর পান্জাবীর হাতা কনুই পর্যন্ত তুলে রাখলো..!!

মায়া আর নেহা এসে আলোকে নিচে নিয়ে গেল সবাই রেড়ি!রোদ ওর রুমে গিয়ে পারফিউম দিলো সাথে মেঘও দিলো!দুই ভাই চোখে সানগ্লাসও পড়ে নিলো।রোদ পড়ছে ব্ল্যাক আর মেঘ পড়ছে ব্লু…..!!

মেঘঃ দাভাই কার দিকে মেয়েরা বেশি তাকাবে দেখো তো (ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাড়িয়ে)

রোদঃআমার দিকে (চুল ঠিক করতে করতে)

মেঘঃ যাহ্!ঢপ মেরে না তো।(ভাব নিয়ে)

রোদের আম্মু আলোকে এমন সাজে দেখে ভ্রু কুচকে আলোর দিকে তাকালো! আলোো করুণ চোখে তাকালো রোদের আম্মুর দিকে!রোদের আম্মু বুঝতে পারে যে এটা উনার গুনধর ছেলেরই কাজ হবে!সবাই ভারী মেকাব করছে এত এত গয়না,কড়া লিপস্টিক দিয়েছে তার মধ্যে আলোর একদম পানি পানি সাজে! তবে সবাই আড়চোখে আলোকে দেখছে!মেঘ আর রোদকে সিড়ি দিয়ে নামতে দেখে সবাই এবার ওদের দিকে তাকায়!দুই ভাই একই রকম ড্রেস পরিহিত আর দুই দেখতেও মাশাল্লাহ……!! তার উপরে আজকে যেই লুক দিয়েছে তাতে দুইজনকেই পুরাই চকলেট বয় লাগছে..!!

আলোর রোদকে দেখে মুখ ভেংচি দিয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে থাকলো!রোদ মুখে বাঁকা হাসি দিয়ে ওর বাবার পাশে এসে দাঁড়ালো! রোদের আব্বু রোদকে গাড়ির চাবি দিয়ে বললো মেঘ, আলো আর রোদ যাতে ওদের গাড়িতে যায়।রোদ চাবিটা নিলো আর মেঘ আর আলোকে আসতে বললো!রোদের আম্মু মেঘকে ভুজুংভাজুং দিয়ে আটকে রাখলো আর আলোকে রোদের কাছে পাঠিয়ে দিলো!সবাই যে যার মত গাড়িতে উঠে বসলো!এদিকে আলো একা রোদের সাথে যেতে চাচ্ছে না! রোদের আম্মু জোর করে আলোকে রেখে ওনারা ওদের মত চলে গেল….!!

রোদ গ্যারেজ থেকে গাড়ি বের করে আনে আর আলোর সামনে এসে গাড়ির দরজা খুলে দিলো!আর আলো গাড়িতে উঠে বসলো….

To be continue….

(আমি আইডি নিয়ে খুব চিন্তিত!কারন আমার আইডিটা নষ্ট করার জন্য অনেকে উঠে পড়ে লেগেছে!মনটাও ভালো নেই! তাই আবার কবে কখন দিবো নিজেও জানিনা!আর বানান ভুল হলে নিজ দায়িত্বে শুধরে নিবেন!)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here