মেজেস্টার_স্বামী★ part-13 writer–sarmin…

0
369

#মেজেস্টার_স্বামী★
part-13
writer–sarmin…

ইভা,,,,,,মেঘ আসলে আমি তোর বাবার দেয়া সত্যে তোকে জিতাতে চেয়েছি। আমি চাইনি তুই কোন সমস্যার মুখো মুখি দ্বারাস।

কারন আমি তোর কারনেই পরীক্ষা র হল পযন্ত জেতে পেরেছি।তুই যদি ঐ দিন আমার পরীক্ষা জন্য যে টাকা প্রোয়জন ছিল তা না দিতিস তাহলেতো আমি পরীক্ষা দিতেই পারতাম না।

তাই তোর জন্য এটটুকো আমি করতেই পারি।

তাই বলে তুই নিজের কেরিয়ার নস্ট করে আমাকে সোধকরবি।আমি এটা কিছুতেই মেনে নিবনা।আমি এখনি মেজেস্টার স্যার কে সব বলেদিব।

ইভা,,,,,,,না মেঘ তুই এমন কিছুই করবি না।তোর আমার কসম লাগে।

আমি আর ইভাকে কিছুই বলতে পারলাম না।তাই রাগ করে ফোনটা কেটে দিলাম।আজ নিজে কে খুব অপরাধী মনে হচ্ছে। আমার কপাল টাই খারাপ সবার ভালো করতে যেয়ে নিজেই আরো খতি করল দেই।

আমি খুব কান্না করছি এমন সময় মেজেস্টার স্যার চলে আসলেন। আমাকে উনি জিগ্গাসা করেন আমি কেন কান্না করছি।কিন্তু আমি কোন জবাব দিতে পারছি না। তাই স্যার আমার কাছে এসে বলেন।

দেখ মেঘ আমি জানি না তুমি কি কারনে এতটা কান্না করছো।তবে তুমি কান্না করার মত কোন কাজ আমি করেছি আমার মনে হয় না।

এবার আমি স্যার কে জরিয়ে ধরে আরো বেশি কান্না করছি।এবার স্যার আমাকে কয়েক টা চুমো দিলেন।

এই পাগলি কেন কান্না করছো। আমি আছিতো তোমার পাসে। তোমাকে আমি সারা জীবন আগলে রাকবো।একটা আচোর ও তোমার গায়ে আমি লাগতে দিবনা।
এবার চলো মা খাবার খেতে ডাকছে।

স্যার আমাকে নিয়ে নিচে চলে আসলেন শাশুরি মা আমাদের খাবার দিলেন।

শাশুরি মা,,,,,,,রোদ আমার তোর সাথে একটা কথা ছিলো। খাবার শেষে তুই আমার রুমে আায়।বউ মা তুমি ও এসো।

খাবার শেষে আমি – স্যার শাশুরি মায়ের রুমে আসলাম
বাবা- মা রুমে বসে আছে।

স্যার,,,,,মা বলো কেন ডেকেছো,কি বলবে।

শাশুরি মা,,,,,,,রোদ আমি আর তোর বাবা দু জনই চাই। আমাদের ঘরে একটা বাচ্চা আসুক।

মানে কি বলতে চাইছ মা। কিসের বাচ্চা আসবে আমাদের ঘরে।

কেনো তোর আর মেঘার বাচ্চা।মানে আমাদের নাতি নাতনি।

স্যার,,,,,,মা তুমি এ কথা আর কখনো বলবেনা। আগে মেঘা নিজে পতিস্টিত হয়ে নিক।
আমি চাই না ও আমার পরিচয়ে পরিচিত হক।ওর নিজের ও একটা পরিচয় হওয়া প্রোয়জন।

আমি আর এখানে এক মূহত্ত না দ্বারিয়ে রুমে চলে আসলাম। স্যার এসে আমাকে বলেন ।

স্যার,,,,,মেঘ তুমি কিছু মনে করোনা।আসলে সব বাবা- মা এর তার সন্তান দের নিয়ে এমন একটা সপ্ন থাকে।আর আমার যে এরকম সপ্ন নেই এরকম না।তবে এর জন্য তোমার আমার দু জনের ই সময়ের প্রয়োজন।

যাই হোক। এবার সোন আমার কিছু বন্ধু আসবে তুমি মায়ের সাথে রান্নায় সাহায্য করো।সন্ধা নাগাত স্যার এর কয়েক জন বন্ধু আসলো। ওনাদের নাস্তা দেওয়ার জন্য শাশুরি মা আমাকে পাঠালেন।

আমি নাস্তা নিয়ে ওনাদের সামনে গেলাম ।

স্যার,,,মেঘা কাজের আন্টি কোথায় তুমি কেনো এসেছ।

না মানে স্যার আন্টি বাসায় চলে গেছে।তাই মা আমাকে আসতে বলেছেন।

এই রোদ এই মেয়েটা কেরে। দেখতে তো খুব সুন্দরি আমিতো প্রেমে পরে গেলাম।

এই লোকটার এমন বাজে ম্যন্তব সুনে আমি ওখান থেকে চলে আসলাম।

স্যার,,,,দেখ ও আমার বোনের বান্ধবী। ওকে কোন খারাপ চোখে দেখবি না।

আমি এটা ভেবে অবাক স্যার আমার সত্য পরিচয় টা তার বন্ধু দের কাছে দিতে পারলোনা।আমি এতোটাই অজোগ্য।

রাত হয়ে গেছে স্যার ওনার বন্ধু দের বিদায় করে রুমে আসলেন। এরি মাঝে স্যার আমার হাত ধরে দেওয়াল এর সাথে ঠেকিয়ে বলেন।

এই তোমাকে ওদের সামনে যেতে আমি বলেছিলাম।

তুমি কেনো গেলে। তোমাকে ওরা বাজে কথা বলার সাহস পেতো নাকি।

এই আপনে ডায়লক বাত দেন আপনি কি মনে করেন নিজেকে হে নবাব।আমি আপনার কাছে এতটাই অযোগ্য যে আপনার বন্ধুদের কাছে আমার সত্যি পরিচয় টা দিতে পারলেন না।

আমার হাত টা ছারোন মিঃ রোদ। আমি ব্যথা পাচ্ছি।

আর সোনেন,আজ থেকে আপনার সাথে আমার কোন কথা হবেনা যতদিন না আমি আপনার যোগ্য হচ্ছি।

চলবে,,,,,,,,

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here