Life_Game পার্ট-৪ #writer_Rukaiya_Rakhi

0
250

#Life_Game
পার্ট-৪
#writer_Rukaiya_Rakhi

একটা ধারালো ছু*রি দিয়ে রউফের জিহ্বা কে*টে দেয় শ্রাবণী।তারপর ওর মাথায় অ্যাসিড ঢে*লে দেয় । অ্যাসিড ধীরে ধীরে ওর মাথা থেকে পুরো শরীরে ছড়িয়ে যেতে থাকে। কষ্টে রউফের গোঙরা*নির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে শুধু। জি*হ্বা না থাকায় চিৎ*কার করতে পারছে না সে।এক পর্যায়ে রউফের পুরো শরীর অ্যাসিডে ঝলসে যায় আর রউফ ও নিস্তেজ হয়ে যায়। মানে রউফ মা*রা গেছে।
– উফফ! কি যে ভালো লাগছে । তোদের সব গুলো কে আমি এভাবেই কষ্ট দিয়ে মা*রবো।
——
-স্যার স্যার! কে বা কারা রউফ খান কে মা*রলো কিছু খুজে পেয়েছেন?
– না ! আমরা এখনো কিছু বের করতে পারিনি কিন্তু আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি খুব দ্রুতই বের করতে পারবো।
এখন যিনি কথা বলছেন ইনি হলেন এস আই নূর, রউফ খানের খু*নের investigation এর দায়িত্ব তাকে দেয়া হয়েছে।রউফের এভাবে খু*ন হওয়া নিয়ে খুবই চিন্তিত নুর । এত বড় বিজনেসম্যানকে এত নিখুঁত ভাবে কে খুন করতে পারে। নির্মম খু*ন অথচ খু*নীর বেপারে কেউ আন্দাজই করতে পারছে না। আর যাই হোক বন্ধুর মৃ*ত্য এভাবে মেনে নেয়া যায় না।
——
– বাসায় কেউ আছেন? হ্যালো! কেউ আছেন?
কালকে একটা সস্তির ঘুম দিয়েছে শ্রাবণী। কিন্তু সকাল সকাল কারো ডাকাডাকিতে প্রচন্ড বিরক্ত নিয়ে ঘুম থেকে উঠলো সে।
– ধুরু এত সকাল সকাল কে ডিস্টার্ব করতে আসলো আবার!
শ্রাবণী চোখ ডলতে ডলতে গিয়ে গেট খুলে দেয় ।
– হেই! হাই, আমি আদিত্য। মেহরাব আদিত্য।তোমার সামনের ফ্ল্যাটেই থাকি।
– হুম,তো তাতে আমি কি করবো?(ডোন্ট কেয়ার ভাব নিয়ে)
– না আসলে আমরা পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকি অথচ তোমায় দেখি নি এখনো। নতুন নাকি?
– সেটা আপনি জেনে কি করবেন!
– never mind! তোমার নামটা জানতে পারি?
– বেশি কথা না বলে, যে কাজে আসছেন সেটা বলেন।
– why so rude yar!
– আমি এমনই । যদি কোনো কাজ থাকে বলেন নাহলে আমি গেট লাগিয়ে দিলাম।
শ্রাবণী গেট লাগাতে যাবে তখনি
– আরে আরে wait ! আসলে সকালে কফি বানাতে গিয়ে দেখি যে চিনি শেষ হয়ে গেছে। একটু চিনি হবে?
– হুম দাড়ান আনছি।
– okh
-এই নিন আপনার চিনি।
– thank you so much।
– জি এখন আপনি আসতে পারেন।
– এভাবে বিদায় করে দিচ্ছ! কোথায় আরো বলবা ভিতরে যেতে তা না।
– আপনার কথা বলা শেষ? আর শেষ না হলেও আমি আর শুনতে চাচ্ছি না ।
এটা বলে শ্রাবণী আদিত্যর মুখের উপর গেট লাগিয়ে দেয়।
– এই এই এই! আরে ধুর কোথায় একটু আসলাম ভাব জমাতে কিন্তু এ তো দেখি মুখের উপর গেট লাগিয়ে দিল। যাই হোক কিউট আছে কিন্তু।
চুলে হাত দিয়ে মুচকি মুচকি হাসতে হাসতে আদিত্য সেখান থেকে চলে যায় ।
– কি আজব ছেলে রে বাবা। কই থেকে যে আসে এরা। আমার সকাল সকাল মুড টাই নষ্ট করে দিলো।
—–
– কিরে এভাবে গালে হাত দিয়ে কি ভাবছিস।
সৌম্যর কথায় ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে আদিত্য।
– কই কিছু না ।
– না না কিছু তো একটা অবশ্যই। যেভাবে ভাবনায় ডুবে ছিলি।
– ধুর ভাই কিছুই না। তুই বেশি ভাবিস। আর শোন কালকে কলেজের ফাংশন আছে। সব রেডী তো?
– yeah bro । আমি থাকতে কোনো কিছু ইনকমপ্লিট থাকতে পারে?
– হুম হুম বুজতে পেরেছি। চল দেখি সব ঠিক আছে কি না!
—–
দেয়ালের সাথে নিজের টার্গেট গুলোর ছবি টাঙিয়ে রেখেছে শ্রাবণী।রউফের ছবিতে লাল কালি দিয়ে ক্রস করে দেয় সে। কারণ তার ফার্স্ট রিভেঞ্জ কমপ্লিট। এখন সেকেন্ড টার্গেটকে কিভাবে মা*রা যায় সেটা নিয়ে ভাবছে শ্রাবণী।
– একজনকে তো মে*রেছি। এখন তোকেও মা*রবো।তৈরি থাক।

আজকে আদিত্যদের কলেজে ফাংশন। সব কিছু আয়োজনের দায়িত্ব তাকে দেয়া হয়েছে। সকাল থেকেই অনেক বেস্ত আদিত্য।
– এই আদিত্য শোনো। একটু এদিকে আসো তো।
– জি স্যার বলেন।
– আমাদের কলেজে ইন্টারে একটা নতুন মেয়ে ভর্তি হয়েছে।আজকে ফাংশনে সে গান গাইবে। তাই সব কিছু রেডী করতে হবে তোমার।
– নতুন কোন মেয়ে? আমাকে তো বলা হয়নি।
– হুম হুট করেই সব হয়ে গেছে। তুমি একটু বেপার টা দেখো।
– আচ্ছা স্যার এটা কোনো ব্যাপার না আমি দেখছি সব।

কিছু সময় পর ফাংশন শুরু হয়ে যায়। সবাই ফাংশন উপভোগ করলেও একটু ও সময় পাচ্ছে না আদিত্য। এমনকি এই পর্যন্ত নতুন মেয়েটার নাম ও শোনা হয় নি তার।
-এবার আপনাদের সামনে গান গাইবে মিস শ্রাবণী।
শ্রাবণী নামটা শুনে স্টেজের দিকে তাকায় আদিত্য । কারণ এই নামটা সে আগে শোনেনি আর ফাংশনে এই নামের কারো লিস্ট ও তার কাছে দেয়া হয়নি। আদিত্য বুজতে পারে তারমানে এই সেই মেয়েটা। কিছুক্ষণ পর শ্রাবণী স্টেজ এ আসে। শ্রাবণীকে দেখে পুরা শকড হতে যায় আদিত্য।
– আরে এটা তো পাশের ফ্ল্যাটের মেয়েটা।
শ্রাবনীর দিকে হা করে তাকিয়ে আছে আদিত্য। আজকে শ্রাবণী নীল রঙের শাড়ি পরেছে। সাথে হালকা করে সেজেছে। আপনারা এখন হয়তো ভাববেন যে আমি বলবো দুধে আলতা গায়ের রং তার। মোটেও না ! খুব বেশি ফর্সা না শ্রাবণী। কিন্তু তার এই গায়ের রং টাই তার সাথে বেশি মানিয়েছে। হরিণীর মত চোখ দুটোকে কাজল আরো ফুটিয়ে তুলেছে। সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর লাগছে তাকে ।
– কবি ঠিকই বলেছিলেন। শ্যাম বরণ কন্যা গুলোকে শাড়ী অপরূপ লাগে । হায় মে মার গেয়া।
শ্রাবনীর গান শুনে আদিত্য ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে। এক দৃষ্টিতে শ্রাবনীর দিকে তাকিয়ে গান শুনছে সে।
তুমি আকাশের বুকে বিশালতার উপমা
তুমি আমার চোখে তে সরলতার প্রতিমা।।

আমি তোমাকে গড়ি
ভেঙেচুরে শতবার।
রয়েছ তুমি বহুদূরে..
আমাকে রেখে ছলনায়।

এ হৃদয় ভেংগে গেলে
জানি কি তা
লাগে না লাগে না জোড়া
লাগে না লাগে না জোড়া!
(বাকিটা নিজ দায়িত্বে শুনে নিবেন)

শ্রাবনীর গান শেষ হওয়ার সাথে সাথে চারপাশে করতালির আওয়াজ ভেসে ওঠে। আর আদিত্য তো পুরো অবাক হয়ে গেছে।
– হায় পুরাই ফিদা হয়ে গেলাম। পাশের ফ্ল্যাটের রুড মেয়েটা যে এত ভালো গান গাইতে পারে ভাবতেই পারিনি। খুব তাড়াতাড়ি কিউটি রুড মেয়ে তুমি আমার হবে।(বাকা হেসে)

চলবে?

একটা ধারালো ছু*রি দিয়ে রউফের জিহ্বা কে*টে দেয় শ্রাবণী।তারপর ওর মাথায় অ্যাসিড ঢে*লে দেয় । অ্যাসিড ধীরে ধীরে ওর মাথা থেকে পুরো শরীরে ছড়িয়ে যেতে থাকে। কষ্টে রউফের গোঙরা*নির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে শুধু। জি*হ্বা না থাকায় চিৎ*কার করতে পারছে না সে।এক পর্যায়ে রউফের পুরো শরীর অ্যাসিডে ঝলসে যায় আর রউফ ও নিস্তেজ হয়ে যায়। মানে রউফ মা*রা গেছে।
– উফফ! কি যে ভালো লাগছে । তোদের সব গুলো কে আমি এভাবেই কষ্ট দিয়ে মা*রবো।
——
-স্যার স্যার! কে বা কারা রউফ খান কে মা*রলো কিছু খুজে পেয়েছেন?
– না ! আমরা এখনো কিছু বের করতে পারিনি কিন্তু আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি খুব দ্রুতই বের করতে পারবো।
এখন যিনি কথা বলছেন ইনি হলেন এস আই নূর, রউফ খানের খু*নের investigation এর দায়িত্ব তাকে দেয়া হয়েছে।রউফের এভাবে খু*ন হওয়া নিয়ে খুবই চিন্তিত নুর । এত বড় বিজনেসম্যানকে এত নিখুঁত ভাবে কে খুন করতে পারে। নির্মম খু*ন অথচ খু*নীর বেপারে কেউ আন্দাজই করতে পারছে না। আর যাই হোক বন্ধুর মৃ*ত্য এভাবে মেনে নেয়া যায় না।
——
– বাসায় কেউ আছেন? হ্যালো! কেউ আছেন?
কালকে একটা সস্তির ঘুম দিয়েছে শ্রাবণী। কিন্তু সকাল সকাল কারো ডাকাডাকিতে প্রচন্ড বিরক্ত নিয়ে ঘুম থেকে উঠলো সে।
– ধুরু এত সকাল সকাল কে ডিস্টার্ব করতে আসলো আবার!
শ্রাবণী চোখ ডলতে ডলতে গিয়ে গেট খুলে দেয় ।
– হেই! হাই, আমি আদিত্য। মেহরাব আদিত্য।তোমার সামনের ফ্ল্যাটেই থাকি।
– হুম,তো তাতে আমি কি করবো?(ডোন্ট কেয়ার ভাব নিয়ে)
– না আসলে আমরা পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকি অথচ তোমায় দেখি নি এখনো। নতুন নাকি?
– সেটা আপনি জেনে কি করবেন!
– never mind! তোমার নামটা জানতে পারি?
– বেশি কথা না বলে, যে কাজে আসছেন সেটা বলেন।
– why so rude yar!
– আমি এমনই । যদি কোনো কাজ থাকে বলেন নাহলে আমি গেট লাগিয়ে দিলাম।
শ্রাবণী গেট লাগাতে যাবে তখনি
– আরে আরে wait ! আসলে সকালে কফি বানাতে গিয়ে দেখি যে চিনি শেষ হয়ে গেছে। একটু চিনি হবে?
– হুম দাড়ান আনছি।
– okh
-এই নিন আপনার চিনি।
– thank you so much।
– জি এখন আপনি আসতে পারেন।
– এভাবে বিদায় করে দিচ্ছ! কোথায় আরো বলবা ভিতরে যেতে তা না।
– আপনার কথা বলা শেষ? আর শেষ না হলেও আমি আর শুনতে চাচ্ছি না ।
এটা বলে শ্রাবণী আদিত্যর মুখের উপর গেট লাগিয়ে দেয়।
– এই এই এই! আরে ধুর কোথায় একটু আসলাম ভাব জমাতে কিন্তু এ তো দেখি মুখের উপর গেট লাগিয়ে দিল। যাই হোক কিউট আছে কিন্তু।
চুলে হাত দিয়ে মুচকি মুচকি হাসতে হাসতে আদিত্য সেখান থেকে চলে যায় ।
– কি আজব ছেলে রে বাবা। কই থেকে যে আসে এরা। আমার সকাল সকাল মুড টাই নষ্ট করে দিলো।
—–
– কিরে এভাবে গালে হাত দিয়ে কি ভাবছিস।
সৌম্যর কথায় ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে আদিত্য।
– কই কিছু না ।
– না না কিছু তো একটা অবশ্যই। যেভাবে ভাবনায় ডুবে ছিলি।
– ধুর ভাই কিছুই না। তুই বেশি ভাবিস। আর শোন কালকে কলেজের ফাংশন আছে। সব রেডী তো?
– yeah bro । আমি থাকতে কোনো কিছু ইনকমপ্লিট থাকতে পারে?
– হুম হুম বুজতে পেরেছি। চল দেখি সব ঠিক আছে কি না!
—–
দেয়ালের সাথে নিজের টার্গেট গুলোর ছবি টাঙিয়ে রেখেছে শ্রাবণী।রউফের ছবিতে লাল কালি দিয়ে ক্রস করে দেয় সে। কারণ তার ফার্স্ট রিভেঞ্জ কমপ্লিট। এখন সেকেন্ড টার্গেটকে কিভাবে মা*রা যায় সেটা নিয়ে ভাবছে শ্রাবণী।
– একজনকে তো মে*রেছি। এখন তোকেও মা*রবো।তৈরি থাক।

আজকে আদিত্যদের কলেজে ফাংশন। সব কিছু আয়োজনের দায়িত্ব তাকে দেয়া হয়েছে। সকাল থেকেই অনেক বেস্ত আদিত্য।
– এই আদিত্য শোনো। একটু এদিকে আসো তো।
– জি স্যার বলেন।
– আমাদের কলেজে ইন্টারে একটা নতুন মেয়ে ভর্তি হয়েছে।আজকে ফাংশনে সে গান গাইবে। তাই সব কিছু রেডী করতে হবে তোমার।
– নতুন কোন মেয়ে? আমাকে তো বলা হয়নি।
– হুম হুট করেই সব হয়ে গেছে। তুমি একটু বেপার টা দেখো।
– আচ্ছা স্যার এটা কোনো ব্যাপার না আমি দেখছি সব।

কিছু সময় পর ফাংশন শুরু হয়ে যায়। সবাই ফাংশন উপভোগ করলেও একটু ও সময় পাচ্ছে না আদিত্য। এমনকি এই পর্যন্ত নতুন মেয়েটার নাম ও শোনা হয় নি তার।
-এবার আপনাদের সামনে গান গাইবে মিস শ্রাবণী।
শ্রাবণী নামটা শুনে স্টেজের দিকে তাকায় আদিত্য । কারণ এই নামটা সে আগে শোনেনি আর ফাংশনে এই নামের কারো লিস্ট ও তার কাছে দেয়া হয়নি। আদিত্য বুজতে পারে তারমানে এই সেই মেয়েটা। কিছুক্ষণ পর শ্রাবণী স্টেজ এ আসে। শ্রাবণীকে দেখে পুরা শকড হতে যায় আদিত্য।
– আরে এটা তো পাশের ফ্ল্যাটের মেয়েটা।
শ্রাবনীর দিকে হা করে তাকিয়ে আছে আদিত্য। আজকে শ্রাবণী নীল রঙের শাড়ি পরেছে। সাথে হালকা করে সেজেছে। আপনারা এখন হয়তো ভাববেন যে আমি বলবো দুধে আলতা গায়ের রং তার। মোটেও না ! খুব বেশি ফর্সা না শ্রাবণী। কিন্তু তার এই গায়ের রং টাই তার সাথে বেশি মানিয়েছে। হরিণীর মত চোখ দুটোকে কাজল আরো ফুটিয়ে তুলেছে। সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর লাগছে তাকে ।
– কবি ঠিকই বলেছিলেন। শ্যাম বরণ কন্যা গুলোকে শাড়ী অপরূপ লাগে । হায় মে মার গেয়া।
শ্রাবনীর গান শুনে আদিত্য ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে। এক দৃষ্টিতে শ্রাবনীর দিকে তাকিয়ে গান শুনছে সে।
তুমি আকাশের বুকে বিশালতার উপমা
তুমি আমার চোখে তে সরলতার প্রতিমা।।

আমি তোমাকে গড়ি
ভেঙেচুরে শতবার।
রয়েছ তুমি বহুদূরে..
আমাকে রেখে ছলনায়।

এ হৃদয় ভেংগে গেলে
জানি কি তা
লাগে না লাগে না জোড়া
লাগে না লাগে না জোড়া!
(বাকিটা নিজ দায়িত্বে শুনে নিবেন)

শ্রাবনীর গান শেষ হওয়ার সাথে সাথে চারপাশে করতালির আওয়াজ ভেসে ওঠে। আর আদিত্য তো পুরো অবাক হয়ে গেছে।
– হায় পুরাই ফিদা হয়ে গেলাম। পাশের ফ্ল্যাটের রুড মেয়েটা যে এত ভালো গান গাইতে পারে ভাবতেই পারিনি। খুব তাড়াতাড়ি কিউটি রুড মেয়ে তুমি আমার হবে।(বাকা হেসে)

চলবে?

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here