কথা দিলাম ‘ 🌸❤️ ||পর্ব ~ ৪২|| 🔞 @কোয়েল ব্যানার্জী আয়েশা

0
262

‘ কথা দিলাম ‘ 🌸❤️
||পর্ব ~ ৪২|| 🔞
@কোয়েল ব্যানার্জী আয়েশা

সিয়ারার দিকে তাকিয়ে সোহমের দিকে তাকাতেই আধভিক দেখলো সোহমও বড়ো বড়ো চোখ করে একবার সিয়ারার দিকে তাকালো এবং তারপরে আধভিকের দিকে তাকিয়ে বললো,

সোহম: হয়ে গেলো! গল্প শেষ! শুরু হওয়ার আগেই মনে হয় আবার শেষ হয়ে যাওয়ার ঘণ্টা বেজে গেলো।

সোহমের কথাটা উপস্থিত তিন জনেই শুনতে পায়। কথাটা আধভিকের কানে যেতেই আধভিক তানিশাকে ছেড়ে সোহমের দিকে ক্ষিপ্র দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে হাত মুঠো করে। কিন্তু সিয়ারার মুখের অভিব্যক্তি একদম স্বাভাবিক। সে চুপচাপ আধভিকের দিকে তাকাচ্ছে আর সোহমের দিকে তাকাচ্ছে। এমন সময় তানিশা সিয়ারার নজর কাড়লো আধভিককে প্রশ্ন জিজ্ঞাসার মাধ্যমে।

তানিশা: ভিকি? এই মেয়েটা কে? (সিয়ারাকে উদ্দ্যেশ্য করে)

তানিশা প্রশ্নটা করলে আধভিক সিয়ারার দিকে এগিয়ে যায় ওর চোখে চোখ রেখে। সিয়ারার সামনে দাঁড়িয়ে পিছন ফিরে আধভিক তানিশাকে বলে,

আধভিক: ও সিয়ারা, সিয়ারা সান্যাল।

এটুকু বলেই আধভিক সিয়ারার পিছনে গিয়ে ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে। সিয়ারার গালে ছোট্ট একটা কিস করে আধভিক বলে,

আধভিক: মাই লাইফ, মাই এভরিথিং।

সিয়ারা আধভিকের হঠাৎ এমন কাজে অপ্রস্তুত হয়ে পরে। পিছনে সোহম মিটিমিটি হাসছে। তানিশা অবাকের চরম পর্যায়। নিজেকে বাস্তবে এনে তানিশা চটপট জিজ্ঞেস করে,

তানিশা: ইউ মিন, ইউ গাইজ আর ইন রিলেশনশিপ?

আধভিক: ইয়েস! এনি ডাউট?

তানিশা: না, আমি জাস্ট বিশ্বাস করতে পারছি না। আধভিক রায়চৌধুরী, মেয়েদের থেকে দুরত্ব বজায় রাখা যাঁর জীবনে রোজকার কাজ ছিলো সে রিলেশনে? যে কি না এসব ভালোবাসা, রিলেশনে বিশ্বাসী ছিলো না সে রিলেশনে? জিসাস ক্রাইস্ট! আই ক্যান্ট বিলিভ ইট। (দুই হাত দুদিকে সরিয়ে, অবাক হয়ে)

সিয়ারা তানিশার এমন কথা শুনে মুচকি হেসে আধভিকের দিকে তাকালে আধভিক হালকা হাসে কাঁধ উঁচিয়ে। সিয়ারা তানিশাকে বলে,

সিয়ারা: এটুকু শুনেই যদি আপনার এই অবস্থা হয় তাহলে আপনার বন্ধুর কাণ্ড কারখানা তো ছেড়ে দিন, কীভাবে আমার প্রেমে পড়েছিল সেটা শুনলে যে কি অবস্থা হবে আমি ভাবছি।

তানিশা: প্লিজ বলিস না ভিকি তুই সিয়ারাকে প্রপোজ করেছিলি!

আধভিক: সিয়ারা প্রথম দেখাতেই আমার পুরো জীবনটা পাল্টে দিয়েছিলো। ও অবশ্য আমাকে অত ভালো ভাবে দেখেনি কারণ ভুলবশত শুটিং সেটে ঢুকে পরেছিলো তো তাই। কিন্তু আমি ওকে দেখেছিলাম, আর ওইটুকু সময়ে ওর উপস্থিতি আমার পুরো পৃথিবী নড়িয়ে দিয়েছিলো। ও তো টেরও পায়নি যে, ভুলবশত শুধু শুটিং সেটে না, আমার জীবনেও ও চলে এসেছিল।

কথা শেষ করে আধভিক আবার সিয়ারার গালে কিস করে ছোট্টো করে আর এইবার সিয়ারা চোখ রাঙানি উপহার দেয় আধভিককে আর আধভিক হেসে ফেলে।

তানিশা: লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট হয়েছিলো তোর এর মানে। মাই গুডনেস আমি ভাবতে পারছি না এতো বড় সারপ্রাইজ ওয়েট করছিলো এখানে আমার জন্য। বাই দ্যা ওয়ে কনগ্রাচুলেশন!

আধভিক: থ্যাংক ইউ তানি! আব, সিয়ু ও হচ্ছে তানিশা বাসু। আমি যখন ক্যালিফোর্নিয়াতে ছিলাম তখন দেব ছাড়া যদি আর কাওর সাথে কথা বলে থাকি তাহলে শুধুমাত্র ওর সাথেই কথা হতো আমার।

সিয়ারা: হাই! নাইস টু মিট ইউ! (হেসে)

তানিশা: হ্যালো! নাইস টু মিট ইউ টু! (হেসে) আচ্ছা ভিকি?

আধভিক: হ্যাঁ?

তানিশা: তুই দেবের বিষয়ে কিছু জানিস? একচুয়ালী, আমি ওর জন্যেই এসেছি এখানে। আমার ওর সাথে দেখা করাটা সত্যি খুবই দরকার। তোরা কি কথা বলিস এখন? সর্ট আউট হয়েছে?

আধভিক: ইয়াহ, সব সর্ট আউট হয়ে গেছে আমার ওর সাথে। তুই বাইরে গিয়ে একটু ওয়েট কর, দেব আসবে কিছুক্ষণের মধ্যে এখানে।

তানিশা: রিয়েলি?

আধভিক: ইয়াহ!

তানিশা: থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ সো সো সো মাচ ভিকি! (আধভিককে জড়িয়ে ধরে)

আধভিক: আরে ঠিক আছে, কি কথা হলো জানাস আমাকে। সোহম, তানিকে নিয়ে যাও কি লাগবে দেখো।

সোহম: আসুন ম্যাম।

সোহমের সাথে তানিশা বেরিয়ে গেলে আধভিক সিয়ারার দিকে তাকালে দেখে সিয়ারা তানিশার যাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছে।

আধভিক: কি দেখছো? তুমি কি কিছুক্ষণ আগের বিষয় নিয়ে ভাবছো? তানিশা শুধুই…

সিয়ারা: আভি প্লিজ! এটুকু বিশ্বাস আমার তোমার প্রতি আছে। তানিশা বা তুমি বলার কিছু আগেই আমি বুঝতে পেরেছি তানিশা তোমার বন্ধু। যাঁর ফ্রেন্ড বানানোরই সাহস নেই সে নাকি আবার গার্লফ্রেন্ড বানাবে। হাহ!!

হাওয়ায় হাত নেড়ে সিয়ারা এগিয়ে গেলো। আধভিক ভ্রু কুঁচকে জিজ্ঞেস করলো,

আধভিক: এটা আমার প্রশংসা ছিলো নাকি অপমান?

সিয়ারা: তুমি যেটা ভাববে সেটাই। (ব্যঙ্গাত্মক ভাবে)

আধভিক ছোট্ট একটা নিশ্বাস ফেলে সিয়ারার কাছে গিয়ে, এক হাত টেনে সিয়ারাকে নিজের দিকে ফেরালো। তারপর সিয়ারার বেরিয়ে থাকা চুলগুলো কানের পাশে গুঁজে দিতে দিতে বললো,

আধভিক: তুমি যদি বলো তাহলে আমি কিন্তু সাহসটা দেখাতেই পারি। শুধু ফ্রেন্ড কেন? গার্লফ্রেন্ড বানিয়ে আরো অনেক কিছু…

সিয়ারা: মাথাতেও আনবে না এই চিন্তাটা। নাহলে আমার থেকে খারাপ আর কেউ হবে না। (দাঁতে দাঁত চেপে)

সিয়ারার হাত আধভিকের পেট বেয়ে, বুক হয়ে গলায় আলতো করে চেপে বসে। ঠিক সেই সময় আধভিকের চোখে চোখ রেখে কথাটা বলে সিয়ারা। আধভিক দুষ্টু হেসে সিয়ারার কোমর বাম হাতে আকড়ে ধরে নিজের দিকে টেনে আনে এবং ডান হাত সিয়ারার কানের নীচের রেখে ওর ঠোঁটে নিজের ঠোঁটজোড়া চেপে ধরে। সিয়ারা পরিস্থিতি বুঝে ধীরে ধীরে চোখ বন্ধ করে নিলে ওর ঠোঁটজোড়ার মাঝে ব্যবধান সৃষ্টি হয়। আধভিক মূহুর্তের মধ্যে সিয়ারার নীচের ঠোঁট আকড়ে ধরে এবং স্বাদ নিতে শুরু করে। আবেশে সিয়ারার ডান হাত আধভিকের গলার কাছে শার্টের কলার আকড়ে ধরে এবং বাম হাত আধভিকের কোমরের শার্ট। দুজন দুজনকে পাল্লা দিয়ে, একে অপরকে ভালোবাসছে। হয়তো প্রতিযোগিতা করছে কে কাকে বেশি ভালো বাসতে পারে। এক পর্যায়ে আধভিক বন্য হয়ে উঠতে থাকে। সে সিয়ারাকে নিয়ে একটু পিছিয়ে গিয়ে ওর ঠোঁট ছেড়ে কোমরে দুহাত রেখে হালকা করে উপরে উঠিয়ে ডেস্কে বসিয়ে দিয়েই সিয়ারার কোমর জড়িয়ে ওর গলায় মুখ গুঁজে দেয়।

সিয়ারা চোখ বুজে নীচের ঠোঁট কামড়ে ধরে, একহাত দিয়ে আধভিকের চুলে এবং অন্য হাত দিয়ে পিঠে হাত বুলাতে থাকে আর আধভিকের ভালোবাসার স্পর্শ দ্বারা সুখের মৃদু যন্ত্রণা অনুভব করতে থাকে। এভাবে ও কখনও আধভিককে কাছে পায়নি। প্রথম থেকেই আধভিক নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতো এইভেবে যদি সিয়ারার খারাপ লাগে। আর এখন সেই আধভিককেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এইবার সিয়ারাকে হাল ধরতে হবে নাহলে সেও নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলবে এই ভেবে আধভিক মুখটা দু হাতে সামনে এনে ওর কপালে ঠোঁট ছোঁয়ালো সিয়ারা। একটা ছোট্ট ঢোঁক গিলে ঘন ঘন নিশ্বাস নিতে নিতে সিয়ারা আধভিকের কপালে কপাল ঠেকিয়ে বললো,

সিয়ারা: কন্ট্রোল আভি, এটা অফিস।

আধভিক: কার অফিস এটা হম? আমার অফিসে, আমার বউয়ের সাথে আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি। ইউ আর মাইন, অনলি মাইন! (হাস্কি ভয়েজে)

আধভিকও একভাবে ঘন ঘন নিশ্বাস নিতে নিতে কথা গুলো বলে কিন্তু আধভিকের কথা এবং কথা বলার ধরনে সিয়ারার সারা শরীর জুড়ে শিহরণ বয়ে যায়। গায়ের লোমগুলো দাঁড়িয়ে যায়। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই সিয়ারা হালকা কুঁকিয়ে ওঠে। আধভিক সিয়ারার গলার ত্বক নিজের ঠোঁটের ভাঁজে দাঁত দিয়ে চেপে রাখলে সিয়ারা নিজের ঠোঁট দাঁত দিয়ে চেপে রাখে এবং দু হাত দিয়ে আধভিকের চুল ও কাঁধের শার্ট খামচে ধরে। কিছুক্ষণ ওভাবে থাকার পর আধভিক জায়গাটায় নিজের জিভ ও ঠোঁট বুলিয়ে, ধীরে ধীরে ছোটো ছোটো কিস করতে করতে সিয়ারার গলার এ পাশ থেকে অন্য পাশে চলে যায়। আধভিকের হাত সিয়ারার কোমর ছেড়ে পিঠে বিচরণ করছে নির্দ্বিধায়। আর না পেরে সিয়ারা অনুরোধ করে উঠলো,

সিয়ারা: আভি প্লিজ আর নাহ!

আধভিকের হাত ও ঠোঁট দুটোই থেমে গেলো নিজের জায়গায়। নিজেকে শান্ত করার জন্য সিয়ারার গলাতেই চুপ করে মুখ গুঁজে বড়ো বড়ো নিশ্বাস ফেলতে লাগলো আধভিক। এদিকে সিয়ারারও একই অবস্থা।

বেশ কিছুক্ষণ পর,

আধভিক ও সিয়ারা দুজনেই পুরোপুরি শান্ত হয়ে গেছে তবে একে অপরের থেকে দূরে সরেনি। একইভাবে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আছে। সিয়ারা লজ্জা পাচ্ছে এইবার যে, কীভাবে আধভিকের দিকে তাকাবে। কিন্তু আধভিক ভাবছে সে হয়তো আজ একটু বেশিই বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। একবার সিয়ারার পারমিশন নেওয়া হয়তো ওর উচিত ছিল। এখন কীভাবে সিয়ারার দিকে তাকাবে বুঝতে পারছে না ও। তাই আস্তে করে ওভাবে থেকেই বললো,

আধভিক: সিয়ু, আই অ্যাম সরি। আমার উচিত ছিলো তোমার থেকে পারমিশন নেওয়া। আমি জানি না আমার কি হলো। আজকে সকাল থেকেই আমি তোমাকে ভীষণ, ভীষণ মিস করছিলাম। তোমাকে কাছে পেতে মন চাইছিলো। তাই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনি। আই অ্যাম এক্সট্রিমলি সরি, আর এমন হবে না আই প্রমিজ।

সিয়ারা: কিছুক্ষণ আগে তুমি নিজে কি বললে সেটা ভুলে গেলে এর মধ্যে?

আধভিক: (নিশ্চুপ)

সিয়ারা: তুমি বললে, “আমার অফিসে, আমার বউয়ের সাথে আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি। ইউ আর মাইন, অনলি মাইন!”

আধভিক: হ্যাঁ কিন্তু তোমার পারমিশন নেওয়াটাও উচিত ছিলো। তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে নিজের যা ইচ্ছা করার মানে তোমাকে জোর করা যেটা ঠিক নয়।

সিয়ারা: আমি কি একবারও তোমাকে আটকেছি বা দূরে সরানোর চেষ্টা করেছি? তোমাকে বাঁধা যখন দিইনি তাহলে কীভাবে তুমি আমাকে জোর করলে? যখন আটকালাম তখন তো তুমি থেমেই গেছো আভি। তুমি আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাওনি আভি।

সিয়ারা বিষয়টা বুঝিয়ে বললে আধভিক সোজা হয়ে সিয়ারার দিকে তাকাতেই দেখে সিয়ারা মাথা নীচু করে আছে। আধভিক সিয়ারার গালে আঙুল ছোঁয়াতেই অনুভব করে সেগুলো হালকা গরম হয়ে যাচ্ছে। আধভিক বাঁকা হেসে সিয়ারাকে আরেকটু লজ্জা দেওয়ার জন্য বলে,

আধভিক: তাহলে তুমি বলতে চাইছো তোমার ইচ্ছাতেই সব হয়েছে। তার মানে তুমি চাও আমি তোমার এতোটা কাছে আসি, তাই তো?

সিয়ারার গাল দুটো লাল হতে শুরু করে আধভিকের কথায় ঠিক যেমনটা আধভিক চেয়েছিলো। আধভিক নিজের লোভ সামলাতে না পেরে সিয়ারার মুখ নিজের হাতের মাঝে নিয়ে, দু গালে ঠোঁট ছুঁয়ে ঠোঁটে গভীরভাবে নিজের ঠোঁট ছোঁয়ায়। আধভিক সরে আসতেই সিয়ারা নিজেকে আধভিকের বুকের মাঝে লুকিয়ে নেয়। আধভিক হেসে সিয়ারার মাথায় হাত বুলাতে থাকে সিয়ারাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

দরজায় আবার নক করার আওয়াজ হলে আধভিক কিছুক্ষণ চুপ থাকে তবে সিয়ারা সরে আসে। আধভিককে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সিয়ারা বলে,

সিয়ারা: আভি, কেউ এসেছে?

আধভিক মাথা নাড়িয়ে সিয়ারার কোমর দু হাত দিয়ে ধরে ওকে নীচে নামিয়ে দাঁড় করিয়ে দেয়। তারপর নিজের চেয়ারে বসে পরে। আধভিককে দেখে সিয়ারাও অপরদিকের চেয়ারে বসে পরে যাতে কোনো ক্লাইন্ট আসলে সমস্যা না হয়।

আধভিক: কাম ইন!

আধভিকের বলতে দেরী হলো কিন্তু দরজার বাইরে থাকা ব্যক্তির ভিতরে আসতে দেরী হলো না। সে গটগট করে আধভিকের দিকে তেড়ে আসলে সিয়ারা বিড়বিড় করে বলে ওঠে,

সিয়ারা: দেব এখানে কি করছে?

দেবাংশু: (ডেস্কে বারি মেরে) তানিশা এখানে কি করছে ভিকি? তুই ওকে আমার সাথে দেখা করার সুযোগ করে দিয়েছিস? লাইক সিরিয়াসলি? (প্রচণ্ড রেগে)

আধভিক: (শান্ত ভাবে) ও আমার সাথে দেখা করতে এসেছিলো। বললো তোর সাথে দেখা করাটা খুব দরকার তাই…

দেবাংশু: তাই তুই ওকে আমার সাথে দেখা করার সুযোগ করে দিলি? তুই কি ভুলে গেছিস তানিশা আমার এক্স গার্লফ্রেন্ড? নাকি এটা ভুলে গেছিস ওর জন্যে তোর আমার আমার মধ্যে ঝামেলা হয়েছিলো?

#[ফিরে_আসবো_আগামী_পর্বে🥀]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here