তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡 #DcD_দীপ্ত #পর্ব__________57

0
589

#তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡
#DcD_দীপ্ত
#পর্ব__________57

:+ডাইনি, শহরের বদমাশ মাইয়া, শাতচুন্নি, লুচ্চি, পেতনী, শেওড়া গাছের পিশাচনী, বুড়ি, ছার বলছি । আমি আব্বুরে ডাক দিবো ।(সজিব)

কে শুনে কার কথা । সজিবকে জাপ্টে জরিয়ে ধরে ঘাড় লিপস্টিকে ঘেড়া ঠোঁট দু’টো, সজিবের কপালে, গালে, গলায়, ঠোঁট প্রর্জন্ত বাদ দেয়নি সুমি । সজিব ইচ্ছা মতো গালি দিয়েও সুমির থেকে ছুটতে পারছে না । সজিবের ফর্সা মুখ’টা লিপস্টিক দিয়ে লাল করে দিয়েছে সুমি । প্রতেক’টা চুমুর দাগ স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে । শেষে ঠোঁটে আরো ঘাড় করে লিপস্টিক দিয়ে, সজিবের ঠোঁট দু’টোতে চুমু দিলো সুমি । এরপর ঠিক বসে, এক গাল হেসে, নীলার দিকে তাকিয়ে বললো ।

:+দেখ নীলা, তোর পিচ্চি বর’টাকে কতো কিউট লাগছে এখন । একে বারে রসগোল্লা ।(সুমি)

সুমির কথা আর কাজ দেখে নীলা আর নিধি তো হেসে কুটি কুটি হয়ে শেষ । তৃপ্তি ঠোঁট টিপে হাসি আটকে কাচুমাচু হয়ে বসে আছে । সুমি নিজের ফোন বের করে ক্লিক ক্লিক করে কয়েক’টা পিক তুলে নিলো । সজিব তো কান্না করে দিয়েছে এবার । সুমি স্বর করে হেসে উঠে সজিবের কপালে আরেক’টা চুমু দিয়ে বললো ।

:+নেন পিচ্চি দুলাভাই । আপনার ইজ্জত আমি নিয়ে নিলাম । এবার আপনি যেতে পারেন ।(সুমি)

এই বলে সজিবকে কোল থেকে নামিয়ে দিলো সুমি । সজিবের অবস্থা দেখে নীলা আর নিধি আরো হেসে কুটি কুটি হয়ে যাচ্ছে । সজিব একটা টিসু নিয়ে কাদতে কাদতে সেখান থেকে চলে গেল । আর সুমির চোদ্দগুষ্টি উদ্ধার করতে লাগলো ।

:+লুচ্চি মাইয়া, আমি ছোট বলে আমার ইজ্জত নিয়া গেছে । বড় হলে দেখাই দিতাম আজ তোরে । এখন আমার মিমির কি হবে । এ্যা এ্যা এ্যা ।(সজিব)

এই বলে টিসু দিয়ে মুখ মুছতে মুছতে কাদতে লাগলো সজিব । হঠাৎ নিদ্রকে দেখে দৌড়ে নিদ্রর কাছে চলে গেল সে । সবিজকে দেখে নিদ্র তো অতো’ভাক । দাঁত কেলিয়ে সজিবকে দু’হাত দিয়ে কোলে নিয়ে নিদ্র বললো ।

:+আপনার এই হাল কে করেছে সালা বাবু ।(নিদ্র)

:+ওই বুড়ি নীলার বেস্টফ্রেন্ড । কি যেন নাম ওর । হ্যা,,সুমি । আমার মিমি ঠিক বলে । নীলা একটা বুইড়া বেডি । মাথার মধ্যে গোবড়, আমারে পিচ্চি বর বানাইয়া, সুমি শাতচুন্নির হাতে তুলে দিয়েছে । এখন আমার মিমির কি হবে । আমার ইজ্জত নিয়া গেছে ওই শাতচুন্নি ।(সজিব)

নিদ্রর কথা শুনে, সজিব এই বলে কাদতে লাগলো । নিদ্রর সামনে দাড়িয়ে ছিল জেক আর রাহুল । সজিবের কথা শুনে তারা তো হাসতে হাসতে শেষ হয়ে যাচ্ছে । জেক আর রাহুল’কেও ইনভেট করেছে নীলা । যাই হোক,, নিদ্র সজিবকে নিয়ে ওয়াসরুমে চলে আসলো । এরপর সজিবে ফ্রেশ করিয়ে দিয়ে, নিজেও একটু পরিপাটি হয়ে ওয়াসরুম থেকে বেরিয়ে আসলো । সজিব এখনো হেঁচকি তুলে কেদে যাচ্ছে । কারন তার ধারণা সুমি তার সব লুপে নিয়েছে । তার ইজ্জত সব নিয়ে গেছে সুমি । নিদ্র বুঝাচ্ছে সজিবকে । যে “সুমি তাকে ছোট ভাই হিসেবে কয়েক’টা চুমু দিয়েছে । এর চাইতে বেশি কিছু না” । কিন্তু সজিব বলছে ।

:+ওই মেয়ে বলছে আমার সব ইজ্জত নিয়া গেছে । তুমি ওখানে থাকলে বুঝতা । ঊমম ঊমম করে কেমনে আমারে চুম্মা দিচ্ছিল । এখন আমার মিমির কি হবে । ও এগুলো শুনলে আর আমাকে চুমু খাবে না ।(সজিব)

এই বলে হেচকি তুলতে লাগলো সজিব । নিদ্র পড়ে গেলো বিপাকে । একে এখন সালমার কাছে দিয়ে আসলে, একটা গন্ড গোল পাকিয়ে দেবে । নিজের কাছেও রাখতে পারছে না । কারন এখানে পরিচিত অনেক লোকজন আছে । সজিবকে এভাবে কাদতে দেখলে, কি না কি ভাববে তারা । নিদ্র, সজিবকে হালকা ধমক দেয় । এতে সজিব একদম চুপ হয়ে যায় ।

——————————————–

দুপুর ২টা বাজে…………
খাওয়া দাওয়া শেষ করে, তৃপ্তি, নীলা, সুমি আর নিধি বসে আছে তৃপ্তির রুমে । কাল রাত বেশ আমোদের সাথে কাটিয়ে ওরা । হই হুল্লোড় চলছে নীলাদের ফ্ল্যাটে । ওখানে বসে আড্ডা দেওয়া সম্ভব না । তাই নিদ্রদের ফ্ল্যাটে, তৃপ্তির রুমে আড্ডা বসিয়েছে ওরা । বিয়ে’টা রাতে ফেলেছে ইমন । কারন তার সাথের অনেকে আসবে এই বিয়েতে । আর সে যদি দিনে বিয়ে করে, তাহলে কেও আসতে পারবে না । সবারই নিজস্ব পেশা আছে । যার তরুন বিয়ে রাতে হবে । সজিব তৃপ্তির কোলে বসে রাগে ফুঁসছে । সুমি, নীলা আর নিধি মিটমিট করে হাসছে । নিরবতা কাটিয়ে নীলা, সজিব’কে বললো ।

:+আমাকে জ্বালিয়ে ছিলি না গ্রামে । এখন কেমন লাগছে ।(নীলা)

বলেই হেসে উঠলো নীলা । সাথে সুমি আর নিধি । সজিব কাদো কদো মুখ করে তৃপ্তির দিকে তাকিয়ে বললো ।

:+আমার ঢাকা আসাই ভুল হয়েছে । আর আসবো না আমি । জীবনেও আর আসবো না ।(সজিব)

এই বলে অন্য দিকে মুখ ঘুরিয়ে বসলো সজিব । তৃপ্তি ভাইয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে রাগ কমানোর চেষ্টা করতে লাগলো । হঠাৎ নীলা হাত বারিয়ে, তৃপ্তির কোল থেকে টান মেরে সজিব’কে নিজের কাছে নিয়ে গেলো । সজিব লাফা লাফি সুরু করে দিলো । নীলা শক্ত করে সজিব’কে জরিয়ে ধরে মিষ্টি হেসে বললো ।

:+রাগ করছে বুঝি আমার পিচ্চি বর’টা । ওলে বাবাআআআ । ওকে সরিইইইইই আমার পিচ্চি বর । আর কেও তোমাকে কিছু করবে না । এই প্রোমিজ করছি ।(নীলা)

এই বলে সজিবের কপালে ছোট করে চুমু খেলো নীলা । সজিব রাগে গজগজিয়ে বলে উঠলো ।

:+লাগবে না তোমার সরি বলা । আমার ইজ্জত আরেক জনের হাতে তুলে দিয়ে, এখন আদর দেখাতে আসছে । ছারো বলছি আমাকে । আমি এখানে থাকবো না । আমি আম্মুর কাছে যাবো ।(সজিব)

নীলার কথা শুনে, এই বলে মোড়াতে থাকলো সজিব । কিন্তু নীলার থেকে কি ছোট সজিব ছুটতে পারে । নীলা শক্ত করেই সজিব’কে জরিয়ে ধরে বললো ।

:+আমার তো বিয়ে হয়ে যাবে । তখন তো, তোর সাথে দুষ্টুমি করতে পারবো না । তাই শেষ বাবের মতো দুষ্টুমি করে নিয়েছি । রাগ করিস না ।(নীলা)

এই বলে সজিব’কে জরিয়ে ধরে বসে থাকলো নীলা । আর সজিবের রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করতে লাগলো । হঠাৎ সজিবের ছোট কাধে তরল কিছু পড়াতে, চমকে উঠে সে । ঘার কাত করে নীলার মুখের দিকে তাকালো সজিব । নীলার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । “শতো মেয়েদের ভালোবাসার মানুষ’টির সাথে বিয়ে হোক’না কেন । পরিবারের জন্য মেয়েদের মন কাঁদবেই । বিয়ের পর প্রতেক’টা মুহুর্তে মনে পড়বে পরিবারের সাথে কাটিয়ে যাওয়া দিন গুলোর কথা । বন্ধু/বান্ধবীদের সাথে কাটিয়ে যাওয়া দুষ্টু মিষ্টি সময় গুলোর কথা । নীলার ও এখন মনে পড়ছে তার হাসি খুশির দিন গুলোর কথা । বাবা মায়ের সাথে মিষ্টি ঝগড়া করে কাটিয়ে দেওয়া সময় গুলোর কথা”।

———————————————

রাত সারে ১২টা বাজে……..
বিয়ে’টা হয়ে গেলো ইমন আর নীলার । এখন বিদায়ের পালা । নাজমা বেগমকে জরিয়ে ধরে অঝরে কেদে যাচ্ছে নীলা । নাজমা বেগমও মেয়েকে জরিয়ে ধরে কেদে যাচ্চেন । আরাফাত সাহেব ইমনের পাসে দারিয়ে আছেন । তৃপ্তি, সুমি আর নিধি এক পাসে দারিয়ে আছে । নিদ্র, জেক আর রাহুল আরেক পাসে দারিয়ে আছে । সালমা, আমেনা, ফরহাদ আর বজলুর আরেক পাসে । বাকি সবাই ধিরে ধিরে গাড়িতে উঠছে । নীলার নানু আর মামি নাজমা বেগম আর নীলাকে সামলাচ্ছেন । নাজমা বেগমকে ছেরে দিয়ে আরাফাত সাহেবকে জরিয়ে ধরে কেদে উঠলো নীলা । আরাফাত সাহেবের চোখ দিয়ে পানি পারছে । তবুও তিনি মেয়েকে সামাল দিচ্ছেন । নীলাকে সংসারিক কিছু কথা বললেন তিনি । অতপর সকলের থেকে বিদায় নিয়ে গাড়িতে উঠে বসলো নীলা । নীলা গাড়িতে বসতেই ইমনও তার পাসে উঠে বসলো । চোখের সামনে থেকে গাড়ি হন বাজিয়ে চলা সুরু করলো । গাড়ি’টা যতখন প্রর্জন্ত দেখা গিয়েছিল । ততখন প্রর্জন্ত তাকিয়ে ছিল সবাই । গাড়ি’টা চোখের সামনে থেকে অদৃশ্য হতেই সবাই নিজেদের গাড়িতে উঠে বসলো বাড়িতে ফিরে আসার জন্য । বাড়িতে এসে যে যার রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে শুয়ে পড়লো । ক্লান্ত শরীর বেডের উপর ফেলতেই ঘুমিয়ে পড়লো সবাই । খুব ভোরে কপালে ওষ্ঠের উষ্ণ ছোয়া লাগতে ধিরে ধিরে চোখ দু’টো খুললো তৃপ্তি । ঘুম জোড়ালো ঘোলাটে চোখে সে দেখলো সালমা তার পাসে আধ শোয়া হয়ে তার মাথায় হাত বুলাচ্ছে । তৃপ্তি কাত হয়ে সালমাকে জরিয়ে ধরলো । সালমা বলে উঠলো ।

:+আমরা চলে যাবো এখন । উঠে নামাজ পড়ে’নে তাড়াতাড়ি ।(সালমা)

সালমার কথা কানের মধ্যে যেতেই, সালমাকে ছেরে দিয়ে শোয়া থেকে উঠে বসলো তৃপ্তি । এরপর চোখ দু’টো ডলে গোল গোল করে সালমার দিকে তাকিয়ে বললো ।

:+কি বলছো আম্মু তুমি । আসলে দু’দিন হলো না, তার মধ্যে এখন আবার চলে যাওয়ার কথা বলছো ।(তৃপ্তি)

সালমা বেড থেকে নেমে দারিয়ে শান্ত উদাস কন্ঠে বললেন ।

:+থাকতাম আরো কয়েক দিন । কিন্তু তোর আব্বুর কাজ পড়ে গেছে । সামনের বছর ইলেকশন । এখন যদি উনি কোনো গা ফেয়ালি করেন লোকদের মধ্যে । তাহলে হয় তো সামনের বছর তিনি পাস নাও করতে পারেন । এমনি তেই তোর আব্বুর পিছনে লোক লেগে আছে । একটু সুতো পেলেই পুরো ইউনিয়ন রটিয়ে বেরায় তারা ।(সালমা)

সালমার কথা শুনে, তৃপ্তি কি বলবে বুঝতে পারছে না । সে বেড থেকে নেমে সালমার হাত ধরে বিনিনয়ের সাথে বললো ।

:+আম্মু আজকের দিন’টা থাকো না ।(তৃপ্তি)

সালমা তৃপ্তিকে ওয়াসরুমের ভিতরে দিয়ে মোহিত কন্ঠে বললেন ।

:+তোর আব্বু কড়া গলায় বলে দিয়েছে । যে আজকেই যেতে হবে । কাল উনার উপজেলায় মিটিং আছে । এখন তাড়াতাড়ি আজু করে নামাজ পড়ে নে ।(সালমা)

এই বলে সালমা পিছনে ঘুরে তৃপ্তির রুম থেকে বেরিয়ে যেতে লাগলো ।

:+আম্মু্,,,,,,,,,,,,,।(তৃপ্তি)

:+আমি বলছি তাড়াতাড়ি আজু করে নামাজ পড়ে নে ।(সালমা)

তৃপ্তিকে থামিয়ে দিয়ে কর্কশ গলায় কথা’টা বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেলেন তিনি । তৃপ্তি অতৃপ্তির নিশ্বাস ফেলে আজু করতে লাগলো ।

কলেজে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছে তৃপ্তি । সালমা, বজলুর আর সজিব ভোরেই গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেছে গ্রামের উদ্দেশ্য । আমেনা আর ফরহাদ অনেক রিকুয়েষ্ট করেছে বজলুর আর সালমাকে কিছুদিন থাকার জন্য । কিন্তু বজলুরের এক কথা । উনি এখন কোন ভাবেই থাকতে পারবেন না । উনাকে গ্রামে যেতেই হবে আজ । তাই আমেনা আর ফরহাদ তাদের বেশি জোরা জুরি করলো না । ভোর পাঁচ’টায় বেরিয়ে গেছে তারা । এখন বাজে ৯টা ৩০ । তৃপ্তি বাইকের উপর বসে আছে চুপচাপ । নিদ্র এক মনে বাইক চালাচ্ছে । আজ কলেজে যাওয়ার মানে বুঝতে পারছে না নিদ্র । গতকাল এতো রাত অবদ্ধি যেগে এখন আবার কলেজ করা । ধুর এই মেয়ের মতি গতি কিছুই বুঝতে পারছে না সে । কাচা ঘুম থেকে নিদ্রকে টেনে তুলে নিয়ে আসছে তৃপ্তি । এদিকে তৃপ্তি নিকাবের ভিতর দিয়ে ঠোঁট টিপে হাসছে । কলেজের ভিরতে বাইক পার্ক করতে, তৃপ্তি বাইক থেকে নেমে সোজা হয়ে দারিয়ে নিদ্রকে বললো ।

:+আজ থেকে আমার বাইক চালানো শিখা সুরু । ঠিক ১২টা বাজে বাইক নিয়ে এখানে চলে আসবা ।(তৃপ্তি)

নিদ্র ভ্রুকুঞ্চন করে তৃপ্তির দিকে তাকালো । তৃপ্তি নিদ্রর উওরের আসা না করে সেখান থেকে লম্বা পা ফেলে চলে গেল । নিদ্র মাথা উপর হাত দু’টো তুলে তৃপ্তির যাওয়ার পানে তাকিয়ে রইলো কিছুখন । এরপর আবার বাইক স্টার্ড দিয়ে সোজা বাসায় চলে আসলো । কারন তার ঘুম যে এখনো পুরো হয়নি । এদিকে ক্লাস রুমে বেঞ্চের উপর বসে এক মনে কিছু ভেবে যাচ্ছে তৃপ্তি । আর কিছুখন পর পর ঠোঁট কামড়ে হাসছে । জুই এখনো আসেনি । তাই বেগ থেকে ফোন বের করে জুইকে একটা মেসেজ পাঠালো সে । সাথে সাথে রিপ্লাই আসলো ।

:+কলেজের কাছা কাছি আছি । একটু সময় লাগবে । বসে থাক, যায়গা থেকে নড়বি না ।(জুই)

মেসেজ’টা দেখে, মুচকি হাসলো তৃপ্তি । এরপর ফোন’টা আবার বেগের মধ্যে পুরে নিয়ে, জুইর জন্য ওয়েট করতে লাগলো । কিন্তু কি যেন একটা ভাবনার মাজে পড়ে গেলো সে । আগেবি মন বার বার ঢেউ খেলে তাকে হাসাচ্ছে । মাথা নাড়িয়ে না না করছে তৃপ্তি । কিন্তু বার বারই আবেগ’টা তাকে ঘিরে ধরে হাসাচ্ছে ।

#চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,

[।কপি করা নিশেদ।]

[।বি.দ্র: ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here