বিষাক্তময় আসক্তি – পর্ব ২

0
1551

বিষাক্তময় আসক্তি (The Villain 😈)
Sumaiya Akter Mim
পর্ব ২🌼🌼

বাংলাদেশ*****

🎸🎸🎸🎸🎸🎸🎸🎸

Dil charkhe ki ik tu dori (x2)
Sufi iska rang haye

Isme jo tera khwaab piroya (x2)
Neendein bani patang

Dil bharta nahin
Aankhen rajjti nahin (x2)

Chahe kitna bhi dekhti jaaun
Waqt jaaye main rok na paaun

Tu thodi der aur thehar ja soneya
Tu thodi der aur thehar jaa

Tu thodi der aur thehar ja zaalima
Tu thori der aur thehar jaa

Haaye din tere bin ab jee na paaye
Din tere bin ab jee na paaye
Saans na leti raat
Ishq karein tere honthon se
Ishq karein mere honthon se
Bas ik teri baat

Teri doori na sahoon
Door khud se rahoon (x2)

Tere pehlu mein hi reh jaun
Tu hi samjha jo main chaahun

Tu thodi der aur thehar ja soneya
Tu thodi der aur thehar jaa

Tu thodi dair aur thehar ja zaalima
Tu thodi dair aur thehar jaa

Naiyo lagna, naiyo lagna
Tere bin dil mera (x4)

Dil minnate kare
Na tu jaa na pare (x2)

Tere jaane se jee na paaun

Tu thodi dair aur thehar ja soneya
Tu thodi dair aur thehar jaa

Tu thodi der aur thehar ja zaalima
Tu thodi der aur thehar jaa

Tu thodi der aur thehar ja zaalima
Tu thodi der aur thehar ja.. (thehar ja)

Tu thodi der aur thehar ja zaalima
Tu thodi der aur thehar ja
Tu thodi der..
Bas thodi der aur thehar ja

আয়ানা আয়ানা বড় মা কল করেছে জলদি আয়।।
আসচ্ছি দি । নিজের হাতের গিটার টা রেখে বারান্দায় থেকে নিচে গেলো।।। এতক্ষণ বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে একমনে গান গাচ্ছিলো সে।।

সালাম বড় মা কেমন আছেন (আয়ানা)
সালাম।কেমন আছে আমার আম্মিটা।।(বড় মা)
জ্বী ভালো।। সাফিয়া আপ্পি জিসান ভাইয়া কেমন আছে আর বড় বাবা কেমন আছে।।(আয়ানা)
সবাই ভালো একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা ছিল ্্্্্্।।।।। কিছুক্ষণ কথা বললো তারপর ফোন রেখে দিল।।

আয়ানার সম্পূর্ণ নাম আয়রা আহমেদ আয়ানা।।সবাই আয়ানা বলে ডাকে শুধু বন্ধু মহলের সবাই আয়ু বলে ডাকে বাবা জায়েদ আহাম্মেদ আর মা শিতল আহাম্মেদ ।। দেখতে অনেক সুন্দর আয়ানা ৫.৬” ধবধবে সাদা ফর্সা গায়ের রঙ গোল গোল গালে পিংকি পিংকি আবাহ সব মেয়েদের মত গোলাপী ঠোঁট না পাতলা ঠোঁট দুটো একদম চকলেট কালার মনে হবে চকলেট কালার লিপস্টিক দিয়ে রেখেছে চোখগুলো বড় বড় কিন্তু সাদা অংশের চেয়ে কালো অংশের মনিটা সবচেয়ে বেশি বড় যার কারণে যে কেউ একবার দেখলেই সে চোখের মায়া আটকে যাবে।। গারো কালো দুই জোড়া ব্রো। থুতনির নিচে টকটকে কাল একটা তিল আর গালের মাঝ বরাবর একটা কালো তিল ফর্সা গালে খুবই আকর্ষণীয় দেখা যায়।। এতোটাই ফর্সা আর সবচেয়ে যে কেউ একটু আস্তে করে ধরলে সাদা চামড়ায় রক্তের ছোপ ছোপ বিষয়টা বোঝা যায়।। হাঁটুর নিচ অব্দি ঘন কালো চুল।। ছোট বেলা থেকে চুলের প্রতি আর গিটারের প্রতি তার নেশা।।অবসর সময় হাতে গিটার নিয়ে বারান্দায় চলে যাবে সকলের খুব আদরের আয়ানা।। বাবা-মা এক মিনিটের জন্য চোখের সামনে থেকে সরায় না।। যার কারণে ১৯ বছর হওয়ার পরও আয়না বাবা মার উপর সব সময় নির্ভর থাকতে হয়।।সবসময় বাসা টু ভার্সিটি আর ভার্সিটি টু বাসায় বন্ধু মহলে খুব কমই ঘুরা ঘুরি করেছে।। যেখানে যেতে চাইতো জায়েদ আহাম্মেদ নিজে নিয়ে যেত কারোর সাথে সহজে মিশতে পারে না একদম চুপ চাপ স্বভাবের মেয়ে ঘরে থাকতে পছন্দ করে প্রচন্ড ভিতু প্রকৃতির।। অল্পতেই ভয় পেয়ে যায় আর রেগে গেলে কান্না করে দেয়।।। ছোট বেলায় একটা দুর্ঘটনার পর থেকেই সে এমন তাই মিস্টার জায়েদ আহমেদ আর মিসেস শীতল আহমেদ সবসময় তাকে আগলিয়ে রাখে।। জায়েদ আহাম্মেদ আর শীতল আহমেদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের মেয়ের জন্য ঘর জামাই আনবে মেয়ের থেকে কখনো দূরে থাকবনা।।।আয়ানা তাদের ছোট মেয়ে বড় মেয়ের নাম সায়রা আহাম্মেদ তুতুল।। দেখতে সেও খুব মিষ্টি তুতুল হাফ বিবাহিত।।লাভ মেরেজ ঘরোয়া ভাবে আকাদ হয়েছে তার আর আকাশের।। আকাশ সেনাবাহিনী অফিসার মিশনের কাজে তাকে টুঙ্গিতে যেতে হয়েছে মিশন শেষে তাদের দুমদাম করে আবার বিয়ে দেওয়া হবে।। জায়েফ আহাম্মেদ আর সামিয়া আহম্মেদ আয়ানার সৎ চাচা চাচী।।আয়ানার দাদু দুই বিয়ে করেন তিনি মূলত কাশ্মীরের বাসিন্দা নিজের বাবার পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করেন।।তার প্রথম সন্তান জায়েফ আহাম্মেদ আর দ্বিতীয় সন্তান আয়রার ফুফি আনিশা বেগম।। আনিশা বেগমের দুটো টুইনস মেয়ে আছে সাবিহা আর লাবিহা আয়ানার সমবয়সী।।আয়নার দাদু জাকির আহাম্মেদ ব্যবসার কাজে বাংলাদেশ এসে পছন্দ করে বিয়ে করেন আয়নার দাদি পরীবান কে দেখতে খুব সুন্দর আয়ানা তার দাদীর চেহারার সাথে অনেক মিল আছে তাই তার দাদু তাকে পরীবিবি বলে ডাকে।।। আয়নার বাবা জাকির আহমেদ আর পরীবানের ছেলে এই নিয়ে কখনো সৎ ভাই বোনের মধ্যে জামেলা হয় নাই।।যে কেউ দেখলে বলবে আপন ভাই বোন।। যথেষ্ট মিল তাদের আয়ানা তার চাচা চাচী কে বড় বাবা বড় মা বলে।। আয়নারা বাদে তাদের সম্পূর্ন পরিবার কাশ্মীর থাকে জায়েফ আহাম্মেদ অনেক বলে তাদের সাথে কাশ্মীর চলে যেতে কিন্তু নিজ জম্মভূমি ছেরে যেতে রাজি হয় নি জায়েদ আহাম্মেদ।।।।।।

আয়ানা তোর সব গুছানো হয়েছে ওই খানে আমরা অনেক দিন থাকবো তো অনেক জিনিস নিয়ে নে ।।।(তুতুল)

ওকে দি আমি সব গুছিয়ে নিয়েছি।।

এই নে এগুলো ওইখানে প্রচুর ঠান্ডা এই জেকেট গুলো ব্যাগে গুছিয়ে নে আয়ানা মিসেস শীতল রুমে ঢুকতে ঢুকতে বলল।।

আয়ানা:আম্মি এতো গুলো জেকেট কে পরবে তুমি বরং একটা রেখে বাকি গুলো নিয়ে যাও।।

মিসেস শীতল: এতো গুলো কোথায় আয়ানা মাত্র চার টা ওই খানে খুব ঠান্ডা সাথে স্নো ফল তো আছেই।।সরো সরো আমি গুছিয়ে রাখছি তা বলে তিনি ব্যাগ গোছানো শুরু করলেন।।।পাশ থেকে তুতুল বলে উঠলো।।

আচ্ছা আম্মি হঠাৎ কেনো বড় মা আর বড় বাবা সাফিয়ার বিয়ে ঠিক করলো । যেখানে ছেলেটা অসুস্থ।। দেশে কি ছেলে কম ছিল 🤨

এসব তোমাকে ভাবতে হবে না বোনের প্যাকিং করায় সাহায্য করো বড় ভাই আর ভাবি ভেবে চিন্তে নিশ্চয়ই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।।।

হয়তোবা।।তার পর প্যাকিং করায় মনোযোগ দিল সবাই।।।
তখন সাফিয়ার বিয়ের কথা বলার জন্য মিসেস সামিয়া কল করেছিল।।আর সাফিয়ার বিয়ে ইসহাকের সাথে ঠিক হয়।।ওই দিন সাফিয়া কে দেখার পর ইসহাক এর মধ্যে পরিবর্তন দেখা দেয় তাই ইমরান খান সাফিয়ার সাথে ইসহাক এর বিয়ে ঠিক করে মি জায়েফ আহাম্মেদ আর সামিয়া আহম্মেদ এক কথায় রাজি হয়ে যায় কারন ইমরান খানের কথার উপরে কথা বলার সাহস তাদের নেই।।।
সব প্যাকিং করে মিসেস শীতল রুম থেকে চলে যায় আর যাওয়ার আগে তারাতাড়ি দুজনকে ঘুমিয়ে যেতে বলে।।।

মিসেস শীতল যেতে হঠাৎ আয়ানা বলে ওঠে,আচ্ছা দী সাফিয়া আপ্পি কে কেন একজন অসুস্থ ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে আর সাফিয়া আপ্পি এই বিয়েতে রাজি তো কিছু টা চিন্তিত মুখ করে বলল।।

তুতুল বিছানা ঠিক করতে করতে বলল ,কি জানি আমার কেমন বিষয়টি গোলমাল লাগছে ডাল মে কুচ কালা হে।।আম্মি যেইভাবে রিয়েকট করলো 😒।।

হুম কিন্তু বড় মা আর বড় বাবা আপ্পির অমতে বিয়ে ঠিক করবে না।।‌

হতেও পারে যা এখন ঘুমা কালকে তারাতাড়ি ওঠতে হবে আমি খুব এক্সাইটেড।।

শুভরাত্রী দি বলে বিছানায় শুয়ে পরলো কিছুক্ষণ পর ঘুম এসে ভর করলো দু চোখের পাতায়।।।‌

কলিং বেল এর আওয়াজে মিসেস শীতল উপরের নিজের রুম থেকে বের হয়ে ড্রইং রোমের লাইট জ্বালিয়ে মেইন ডোর খুলে দিলেন।। জায়েদ রুমে এসে নিজের জুতা জোড়া জুতার সেলফে রেখে অফিসের ব্যাগটা শীতলের হাতে দিয়ে সোফায় গিয়ে বসলেন শীতল দরজা আটকিয়ে স্বামীর জন্য পানি আনতে গেলেন কিচেনে।।।পানির গ্লাস জায়েদ এর হাতে দিতে এক চুমুকে সম্পূর্ন পানি পান করে ফেলেন।।তার পর শীতলের উদ্দেশ্যে বলেন।।

সবার প্যাকিং করা হয়েছে আমাদের সকালের মধ্যে রওনা দিতে হবে দশটার ফ্লাইট।।

হুম হয়ে গেছে পাশে বসতে বসতে বলল।।

আয়ানা ঘুমিয়ে গেছে টাই লোজ করতে করতে বলল।।

হুম চলো ফ্রেশ হয়ে আসো আমি খাবার দিচ্ছি।।।

না আগে আয়ানাকে দেখে আসি আজকে সারাদিন দেখিনি। বলে সোজা শিড়ি বেয়ে আয়ানার রুমে গেল।। গিয়ে দেখে একটা বেডে আয়ানা আর অন্য টায় তুতুল।
আয়ানার পাশের টেবিলের উপর হালকা আলোর লাইটটা জ্বালানো আয়ানা ছোটবেলায় থেকে অন্ধকারে থাকতে পারে না মানে হয় অন্ধকারে ডুবিয়ে দিচ্ছে তাকে ঘুমানোর সময়ও লাইট জ্বালিয়ে ঘুমায়।।জায়েদ আহমেদ মেয়ের পাশে বসে মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকে অজান্তেই তার চোখে পানি এসে পরে কেনো জানি আজ খুব ভয় করছে মেয়ের জন্য মনে হচ্ছে মেয়েকে হারিয়ে ফেলবে নানা আজব আজব কথা খেয়ালে আসছে খুব খারাপ কিছু হবে মন বলছে হঠাৎ কাঁধে হাতের স্পর্শে সেইদিকে তাকালো শীতল দাঁড়িয়ে আছে।‌

কিছু কী হয়েছে।। (শীতল)
মেয়ের মাথায় চুমু খেয়ে কাথাটা আরেকটু টেনে দিয়ে বাহিরে চলে গেলেন।। শীতল ও সেইদিকে তাকিয়ে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে রুমের দরজা টা চাপিয়ে চলে গেলেন তিনি।।

কাশ্মীর****
মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছে একজন লোক সাথে দুইটা মেয়ে ও আছে যারা দুই দিক থেকে ধরে আছে তাকে মেয়েগুলোর শরীরের বস্ত্র নেই বললেই চলে খুবই বাজে পোশাক হঠাৎ লোকটার চোখে আলো পরায় লোকটি জোরে গাড়ি ব্যাক করে যার ফলে মেয়ে গুলো ভয় পেয়ে যায়।।লোকটি ঢুলতে ঢুলতে গাড়ি থেকে নেমে কিছু বলতে যাবে তখনই তার সামনের লোকটি দেখে ভয়ে আতকে উঠে কারন তার সামনে স্বয়ং ইরফান খান দারিয়ে আছে মিনমিনে গলায় বললেন

সালাম হুজুর। (লোকটি)
কী আমির হাসান ভালোই তো সুখে আছেন আসেপাশে পাখি নিয়ে ঘুরেন মেয়ে গুলোর দিকে ক্রুধ দৃষ্টি নিক্ষেপ করলো আর সাথে সাথে মেয়েগুলো সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু দৌর যেতেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ল মাথার খুলি বেদ করে দুটি গুলি দুজনের মাথা ঢুকে পরল কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে দুজন মারা গেলো।।।তা দেখে দৌরে পালালো আমির হাসান তার মৃত্যু আজ র্নিদারিত আজরাইল চোখের সামনে দৌড়ে পাশে পাটের গুদামে ঢুকে পরল এতোক্ষণে নেশা কেটে গেছে এখন মনে মনে বিপদ দূর হওয়ার ধোঁয়া পরছে।।নিজ হাতে নিজেকে শেষ করতে ইচ্ছে করছে কেনো যে ইরফানের সাথে লাগতে গেছিল আজকে সকালে ইরফানের গুডাউন থেকে এক কোটি টাকার হিরোইন ইয়াবা চুরি করেছিল মৃত্যু তাকে ভর করে ছিল না হলে ইরফানের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা কখনো না এতো গুলো টাকার হিরোইন ইয়াবা দেখে নিজেকে সামলাতে পারেনি তাই তো কিছু চুরি করেছে ভেবেছে ইরফান বুঝবে না সে তো আর এটা জানে না ইরফানের চোখ ফাঁকি দেওয়া ইম্পসিবল।।।। হঠাৎ করে

পুপু পু্্্্পু পু পুপু পু্্্্পু পু্্্্্্্শীষ ভেসে আসতে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে নিজের হাত উপরে করে দাড়ায় আমির সে দরা পরে গেছে আজকে সে শেষ ইরফান তখনি এই বিষাক্ত শিষ বাজায় যখন সে খুব রেগে থাকে পরপর চারটা গুলি জাজরা করে দেয় আমিরের বুক মাটিতে লুটিয়ে পড়ে সে।।।

পুপু পু্্্্পু পু পুপু পু্্্্পু পু্্্্্্্পুনরায় শীষ বাজাতে বাজাতে বের হয়ে যায় সে।।।।।

🌼🌼🌼
সকালের সূর্যের আলো চোখে পরতে ঘুম ভাঙল আয়ানার চোখ ঢলতে ঢলতে ওয়াশরুমে চলে গেল ফ্রেশ হয়ে নিজের বিছানা গুছিয়ে বাবার রুমের দিকে পা বাড়ালো তুতুল এখনো ঘুমিয়ে রুমে গিয়ে মায়ের পাশে বসে পরে শীতল এতোক্ষণ কুরআন তেলাওয়াতের করছিল মেয়েকে পাশে বসতে দেখে কুরআন এর শেষ পাতা টা পরে তা বন্ধ করে গিলাফের ভিতর মুরিয়ে সঠিক স্থানে রেখে মেয়ের পাশে গিয়ে বসে।।।
শুভ সকাল আয়ু সোনা মেয়েকে জরিয়ে।।
শুভ সকাল আম্মি।আব্বি জগিং থেকে ফিরে আসে নি।।(আয়ানা)
না এখনি এসে পরবে আমি এখন নাস্তা বানাবো আমাকে সাহায্য করবে কেমন।।
ওকে আম্মি😊।।
তারপর দুজন মিলে নাস্তা বানালো এরই মাঝে জায়েদ আহাম্মেদ বাসায় এসে সোফায় বসল জায়েদ কে আসতে দেখে আয়ানা শরবত নিয়ে তার বাবার কাছে গেল।। এটা তার রোজকার কাজ।
শুভ সকাল আব্বি শরবতের গ্লাস এগিয়ে দিয়ে।।
শুভ সকাল আমার আম্মু মেয়ের হাত থেকে শরবতের গ্লাস নিয়ে মেয়েকে পাশে বসা লেন।।‌
আহ আয়ান মা তোর হাতের এই শরবতটা অসাধারণ হয় মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে এমন শরবত কেউ বানাতে পারবে না।।
তাহলে আমার হাতের শরবতটা কি পানি পিছন থেকে শীতল চিৎকার করে বলে উঠে।।
তোমার হাতের পানিও আমার কাছে অমৃত মনে হয় 😁

শীতল:😒😒।
জায়েদ: আহ রেগে যাচ্ছো কেনো তুমি আমার মেয়েকে হিংসা করছো এটা ঠিক না।।।
শীতল: হয়েছে আর মেলোড্রামা করতে হবে না ফ্রেস হয়ে খেতে আসো বলে চলে যায়।।
ওদের কান্ড দেখে আয়ানা মুচকি হেসে উপরে তুতুলকে
ডাকতে উপরে চলে যায়।।

চলবে 🌼
(সবাই এবার বুঝতে পেরেছেন নায়িকা কে আজকে পার্ট ছোট দেওয়ার জন্য দুঃখিত লিখার সময় পাই নি কেমন হয়েছে কমেন্ট করে জানাবেন 😊🌻🌻)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here