দেওয়ানা_(আমার ভালোবাসা) #Writer_রিক্তা ইসলাল মায়া #Part_১৭

0
969

#দেওয়ানা_(আমার ভালোবাসা)
#Writer_রিক্তা ইসলাল মায়া
#Part_১৭

🍂
আমি স্তব্ধ ও অসহায় দৃষ্টিতে আবারও উনার দিকে তাকিয়ে কিছুটা সাহস জুগিয়ে কাঁপা কাঁপা গলায় বলি,,,,

—-” আপনি,,,,,

সাথে সাথে উনি আমার আরও কাছে এসে বলে,,,,

—-” শিশশশইইই

রিদ মায়া দিকে আরও কিছুটা ঝুকে কানে কাছে ফিসফিস করে বলে উঠে,,,,

—” ভালবাস তাকে যাকে কন্ট্রোল করতে পারবে,,, যদি ভালবাসা তোমাকে কন্ট্রোল করতে চাই তাহলে থাকে ধংশ করে দেয়া উচিত,,,

বলে মায়ার দিকে তাকায় রিদ, মায়া ভয়াৎ চেহারা দেখে নিচে দিকে তাকিয়ে স্মৃত হেঁসে আবার মায়ার দিকে তাকায়,,,, পরে পকেটে গুঁজানো হাতটা বেড় করে, মায়ার হাত স্লাইড করতে করতে ওপর তুলে মায়ার গাল স্পর্শ করে,,,, যা মূহুর্তে মায়ার কেঁপে ওঠে নিজের চোখ বন্ধ করে ফেলে,,, আর নিজের লেহেঙ্গা দু স্লাইড খামচি ধরে,,,,

রিদ মায়ার দিকে একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে মায়ার কপালে আলতো করে নিজের হাত স্পর্শ করে,,, মায়া আবারও রিদ এ স্পর্শে কেঁপে ওঠে,,,

রিদ একহাত দিয়ে মায়ার কপালের টিকলিটা খুলে পাশে ফেলে দেয়,,, তারপর মুখে আসা চুল গুলো কানের পিছনে গুজিয়ে দিয়ে,,, কানের দুল খুলতে লাগল,,, এক এক করে কানের দুল গুলো খুলের পাশে ফেলে দেয়,,,, পরে গলায় হাত দিতেই মায়া চমকে তাকায় রিদ এ দিকে,,, কিন্তুু ভয় আর অস্থিরতায় কিছু বলতে পারে না,,, রিদ শান্ত দৃষ্টিতে তার কাজ করে চলছে,,, সে মায়ার গলার হারটা বের করে আনার জন্য উচু করে পিছনে নিতেই মায়ার চুলের মধ্যে আটকে যায়,,, মায়া চোখ মুখ শক্ত করে রেখেও হালকা শব্দ,, আহহহ,,, বের হয়ে যায় মুখ থেকে,,,, রিদ থামে,,, কপাল কুচকে মায়ার দিকে তাকায়,, তার এ শব্দটা মোটেও পছন্দ হয়নি তাই সে সাথে সাথে হারটা টান দিয়ে চিরে ফেলে দেয়,,, মায়া চুলে আবারও ব্যাথা পায়,,, তাই রিদকে নিয়ে কাছ থেকে সরানো জন্য নিজের দুই দিয়ে রিদ এ বুকে রেখে হালকা ধাক্কা দেয়,,,, কিন্তুু তার এ ধাক্কাটা কারও পছন্দ হলো না,,, রিদ প্রচন্ড রেগে একবার মায়ার হাতে দিকে তাকিয়ে,,, সাথে সাথে হাত দুটো চেপে ধরে দেয়াল এর সাথে,,, যার ফলে মায়ার কাঁচের চুরি গুলো ঝনঝন শব্দ করে চন্ন্য ছাড়া হয়ে ভেঙে নিচে পরে যায়,,, আর কিছু চুরি মায়া হাতের পূর্বে কাটা স্থানে ডুকে রক্ত ঝরতে থাকে,,,, মায়া আর না পেরে হু হু হু শব্দ করে কান্না করে দেয় প্রচন্ড ভয়ে,,,

তখনি রিদ প্রচন্ড রেগে রি রি করতে করতে বললো,,,

—” আমাকে ছুঁয়ার অধিকার আমি কাউকে দেয়নি,,, আর তুই আমার এখানটায় এভাবেই ছুঁয়ে দিলি,,,, (বুকে ইশারা করে) এত বড় কলিজা তর যে আমাকে ছুঁয়ে দিলি,,,,

মায়া ভয়ে নিশ্বঃচুপ হয়ে হিচকি তুলে কান্না করতে লাগল,,, কি হচ্ছে তার সাথে কিছুই তার বোধগমন হচ্ছে না,,, আর রিদই বা তার সাথে কেন এমন করছে তাও বুঝতে পারছে না,,,, তাই চুপ করে আছে ভয়ে,,,,
তখনি আবারও শক্ত গলায় রিদ বলে উঠে,,,,,

—-” মেরে দেয়,,, শেষ করে দেয়,,, আমার অবাধ্য হয়ে বেচে যাবি এত সোজা সব কিছু হুম,,,, আমার ইশারা ছাড়া আমার একটা কাগজও নড়েচড়ে না,,, সেখানে তুই অন্যে রং এ রেঙ্গে গেলি,,, (মায়ার গাল জোরে চেপে ধরে),,,,, একজন ভালোবাসে ড্রেস দিল আর তুই সেটা পড়ে ফেললি,,, তর বুক কাঁপল না,,, আমার কথা মনে পড়ল না একবারও,,,, ভালোবাসা,! ভালোবাসা ছেহ,,, কি আছে এ ভালোবাসায় আমাকে বলতো,,, ভালোবাসা নাম করে নিজের চাহিদা মেটাতে চাস তুই তাই না,,, ধিক্কার তর ভালোবাসা,,,,

রিদ একহাতে মায়ার চুল টেনে ধরে অন্য হাতে মায়ার গাল জোরে চেপে ধরে নিজের সাথে মিশিয়ে রাগে রি রি করতে করতে আবারও বলে উঠে,,,,,

—-” তকে পিষে ফেলতে ইচ্ছে করছে নিজের সাথে,,,
তকে কেটে ফেলতে ইচ্ছে করছে,,,, আহ্রমাদ রিদ খাঁন না কখনো কাউকে কিছু বলার সুযোগ দেয় আর না দিবে, তাহলে তুই কেন পাবি বল হুম,,,,

চোখ মুখ রক্ত লাল করে দাতে দাত চেপে আবারও বলে উঠে,,,,

—” আমি তোকে ঘৃণা করি, এতটা ঘৃণা করি, যতটা ঘৃণা করলে কেউ কখনো কাউকে ভালোবাসার নামই নিবে না,,, আমি তোকে কতটা ঘৃণা করি,,, যদি তুই বুঝতে পারতি তাহলে আমার সামনে কখনো এসে দাঁড়াতে পারতিস না,,,, আজকের পর থেকে যদি তুই আমার সামনে আসিস তহ,,, আই সয়ার,,, আমি তোকে মেরে দিব,,,, তকে শুধু আমার ফ্যামেলির জন্য টলরেড করি, নয়তো আমি তকে আমাকে জালানোর অপরাধে অনেক আগেই পুড়িয়ে দিতাম বুঝিচিস তুই,,,, উহুম,,, (কিছু একটা চিন্তা করে) এখনো দেরি হয়নি তকে পুড়ানো যাবে তাই না,,, হুম তাই,,, তাহলে দেরি কেন শুভ কাজে,,,,

বলেই আশিক বলে ডাক দিতে লাগল,,, মূহুর্তে আশিক হাজির হতে ওর কাছে গিয়ে ওকে কিছু একটা বলে আবার মায়ার কাছে আসে,,,, মায়া স্তব হয়ে ভয়ে কেপে কেপে উঠে কান্না করছে মায়া নিচু করে,,,, তখনি আবার রিদ এ গলা আওয়াজ ওর কানে আসতেই আবারও সারা শরীর কেঁপে ওঠে মায়ার,,, রিদ চিৎকার করে বললো,,,,

—-” চুল বাধ তাড়াতাড়ি,,,,

—“,,,,,,,,,,,

—-” তুই কি তর চুল বাধবি নাকি আমি পুড়িয়ে ফেলবো,,, (রেগেমেগে রক্ত লাল চোখে)

মায়া কাপা কাপা হাতে নিজের লম্বা চুল গুলো হাত খোপা করতেই রিদ এগিয়ে এসে মায়ার শরীল থেকে মায়ার ওড়নাটা টান দিয়ে ফেলে দেয় নিচে,,, মায়া চমকে ঝটপট করে নিজের দু হাত আড়াআড়ি ভাবে বুকে রাখে তারপর অশ্ররু সিক্ত চোখে রিদ এ দিকে তাকায়,,,, মায়ার তাকানোতে রিদ আরও একধাপ বেশি রেগে যায় তাই হাত দুটো টেনে ধরে এবং হাতে থাকা মোটা বালা গুলো টেনে টেনে বের করে নেয়,,,,

আর আয়ন এ করে দেওয়া ব্যান্ডেজটা ও টেনে চিরে ফেলে দেয়,,,, যার ফলে মায়া হাত থেকে অঝর দ্বারা রক্ত বয়তে থাকে,,,, পরে রিদ মায়াকে ঠাসসসস করে নিজের সর্বএ শক্তি দিয়ে চড় মারে,,,, মায়া ছিটকে গিয়ে পরে পাশে থাকা আয়না টার মধ্যে,, আর সাথে সাথে আয়নাটা ভেঙ্গে ঝনঝন শব্দ করে নিচে পরে যায় আর কিছু কাঁচ মায়ার কপালে ডুকে রক্ত ঝড়তে থাকে,,,, মায়া পরে গিয়ে শব্দ করার আগেই রিদ আবার মায়াকে টেনে ধরে সামনে এনে আবারও চড় মারে পর পর দুটো দুই গালে,,,, কাটা ঠোঁট, কাটা নাক, আর ফাটা কপাল বেয়ে চুয়ে চুয়ে রক্ত পড়ছে মায়ার,,,

মায়া কাপা শরীলে টলমলে ঝাপসা চোখে রিদ দিকে তাকাতেই রিদ মায়া দু বাহু জোরে চেপে ধরে নিজের সাথে মিশিয়ে নিয়ে কিছু বলবে,,,, তখনি পিছন থেকে কেউ ডাক দেওয়াতে আরও ক্ষেপে যায়,,, পাশ ফিরে আশিকের দিকে তাকিয়ে থাকে রক্ত লাল চোখে,,,,

আশিক ভয়ে মাথা নিচু করে কিছু জিনিস এগিয়ে দিয়ে যাওয়ার সময় মায়ার দিকে একবার তাকিয়ে আঁৎকে উঠে মায়ার অবস্থা দেখে, আর যাওয়া সময় মনে মনে বলে উঠে,,,, আল্লার তুমি রক্ষা করো,,, এ তান্ডব যেন সবকিছু শেষ না করে দেয়,,,

রিদ মায়াকে নিজের কাছ থেকে ধাক্কা দিয়ে দূরে সরিয়ে দেয়,,, আর পাশ থেকে পেক্টোল বোতল নিয়ে নেয়,, আর মায়া কিছু বুঝা উঠার আগেই গরগর করে মায়ার লেহেঙ্গা নিচের পাটাতে ডেলে দিতে দিতে বললো,,,,

—-” আজকের পর তুই কখনও আমার সামনে আসার সাহসও করবি না,,, আর না করবি কারও কাছে যাওয়ার সাহস,,,,

মায়া ডুলতে ডুলতে ঝাপসা চোখে রিদের দিকে তাকানো চেষ্টা করে, কাপা কাঁপা একহাত বাড়িয়ে দিয়ে কাপা কাঁপা গলায় অস্পষ্ট সুরের কিছু বলতে চাইছে,,, কিন্তুু তা বলার জন্য শক্তি সঞ্চয় করতে পারছে না,,,

রিদ মায়ার লেহেঙ্গা নিচের পাটাতে পেক্টোল ডেলে দিয়ে খালি বোতলটা পাশে ছুড়ে মারল,, পরে রাগে রি রি করতে করতে লাইটার এ আগুন ধরিয়ে মায়ার দিকে তাকায়,,,, মায়াকে অস্পষ্ট সুরের কিছু বলতে দেখে আর তার দিকে হাত বাড়াতে দেখেও রিদ এ মায়া হল না,,,, রাগটা যেন তার মাথায় চেপে বসেছে যার কারণে মায়ার অসহায় চেহারাটাও চোখে পড়ছে না রিদ এর,,,,
তাই এ মূহুর্তে নিদয় আর পাষন্ড রুপান্তরিত হয়ে উঠেছে,,,, যা ধংশ করে দিয়ার তান্ডবের মেতে উঠেছে আজ রিদ,,, এটা কি তার ধংশ লিলা নাকি অন্য কিছু পিষে দেওয়া চেষ্টা যা এ মূহুর্তে তাকে ঘ্রাস করেছে,,,,

রিদ শতস্ফুরতা সাথে মায়ার ওপর আগুন ছুড়ে মারে,,, আর সাথে সাথে মায়ার লেহেঙ্গার আগুন ছড়িয়ে পড়ে আর দাউদাউ করে জলে উঠে আগুন চারদিকে,,,, নেট এর লেহেঙ্গা হওয়া এক মিনিট সময় ও লাগেনি মায়ার সারা কাপড়ে ছড়িয়ে পড়তে,,,,

আগুনে তাপে, আর প্রচন্ড ভয়ে মায়া সবশক্তি হারিয়ে ডুলে পরে যেতে যেতে রিদকে কিছুটা স্পষ্ট সুরের বলে উঠে,,,,

—-” আমি আর আপনার সামনে আসবো না,,, আপনাকে ভালবেসে আমার পেটে মধ্যে রাখতেও চাইবো না,,,, তবু আমাকে পুড়াবেন না প্লিজ,,,,

বলেই মায়া নিজস্ব শক্তি হারিয়ে ডলে পড়ে যেতে নেই আগুনে ভিড়ে,,, তখনি রিদ মায়াকে দক্ষ হাতে কাছে টেনে নিয়ে সুইমিং পুলের ঝাপ দিয়ে আগুন নেভাই,,,,
মায়াকে পানি ভিতর থেকে মাথাটা বের করে ওপরে তুলে একবার তাকায় সাথে সাথে মায়ার রক্ত মাখা, অসহায় আর অক্ষন চেহারাটা চোখে পড়ে,,, তারপর মায়ার সারা বডিতে চোখ বুলায়,,, লেহেঙ্গার নিচে সম্পূর্ণ ওপরের পাট্টা আগুনে জ্বলে গেছে কিন্তুু নেটের নিচে পাটাটা কিছুটা পুড়েছে যার ফলে পা দুটো পুড়ছে,, অনেক দুর পযন্ত,,,

রিদ সেসব এ পাত্তা না দিয়ে রাগে মায়াকে কোলে তুলে নেয়,,, পরে মায়াকে নিয়ে মায়ার রুমে শুইয়ে রেখে ডাক্তারকে ফোন করে আসতে বলে চিৎকার করে মালাকে ডাকে,,,,

মালার বাড়ি ভিতরে কিচেন দেখা তার দ্বায়িত্ব ছিল বলে সে নিচে ছিল নিজের কাজে,,, তখনি রিদ এ চিৎকার শুনে তৎগুরিয়ে দৌড়ে রিদ এ রুমে দিকে যাওয়া ধরলেই আবার রিদ চিৎকার করে ডাক দেয়,,,
এতে করে মালা রিদ এ ডাক অনুসরণ করে মায়ার রুমে এসে হাজির হয়,,, মাথা নিচু করে ভয়ে কাচুমাচু করে বলে উঠে,,,,

—-” জে স্যার,,, ডাকছিলেন,,,

রিদ দাতে দাত পিষে মালাকে বললো,,,,

—-” দশ মিনিট সময় দিলাম তকে,,, দশ মিনিটের মধ্যে মায়ার ড্রেস চেঞ্জন করিয়ে বের হহ,,, চুপচাপ

মালা মাথা নাড়াতেই, রিদ মায়ার রুমের ব্যালকুনিতে চলে যায়,,, মালা ধীর পায়ে মায়ার দিকে এগিয়ে গিয়ে তাকাতেই আতংকে উঠে মায়ার অবস্থা দেখে,,, সাথে সাথে দৌড়ে মায়াকে কিছু বলতে যাবে তার আগেই রিদ এর কথা মনে পড়ায় কোনো শব্দ করতে পারল না,,, কিন্তুু নিজের চোখে পানি ধরে রাখতে পারলোনা,,,,
কারণ মালা মায়াকে অনেক ভালোবাসে,,, মায়া সবাইকে এত এত ভালোবাসা দিয়ে মাতিয়ে রাখে এবং সারা বাড়ি মায়ার দুষ্টমিতে প্রাণফুল্লোড় হয়ে থাকে,,,,, আর তার খিলখিল করে হাসিতে যেন পুরো খাঁন বাড়ি হাসতে থাকে,,, আর তার এত আদরের মায়ার সাথে এমন অবস্থা যেন কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না মালা,,, তাই নিশ্বঃদে কেঁদে কেঁদে মায়ার ড্রেস চেঞ্জন করিয়ে দিয়ে দ্রুততা সাথে বের হয়ে যায় সবার উদ্দেশ্য কিন্তুু মাঝ পথে গিয়ে ও থেমে যায় কারণ এখন কাউকে কিছু বললে নিহার এনগেজমেন্ট সমস্যা হবে,,,, তাই কাউকে কিছু না বলে উল্টো পথে হেটে আবার মায়ার রুমে প্রবেশ করে হাটের এক পাশে চুপচাপ দাঁড়িয়ে পরে,,,

রিদ রুমে আসতেই হতম্বুব হয়ে দ্রুত গতিতে একজন বয়স্কর মহিলা ডক্টর ডুকে মায়ার রুমে,,, রিদকে কিছু না বলেই মায়াকে দ্রুততার সঙ্গে দেখতে থাকে,,,, পরে সাথে সাথে প্রশ্ন করে বসে,,, কে মেরেছে ওকে,,? বলেই রিদ এ দিকে তাকায়,,,, মহিলা টির এমন প্রশ্নে কপাল কুচকে বিরক্তি নিয়ে তাকাতেই,,, মহিলা ডক্টর
ভয়ে থমথমে গলায় বললো,,,,,

—- ” আসলে প্রচন্ড ভয়ে আর গভীর আঘাতে ক্ষান হারিয়েছে,,,, আমি ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে দিচ্ছি আজকে আর উঠবে না সাথে কিছু মেডিসিন ও লিখে দিচ্ছি,,,,, কপালে আঘাতটা বেশি গভীর পেয়েছে তাই সুস্থ হতে একটু সময় লাগবে আর হাতে পায়ে আমি ব্যান্ডেজ করে দিয়েছি,,, কিন্তুু মায়া পুড়ল কিভাবে ওহ তো

—” কাজ শেষ! নাউ গু। আশিক উনাকে নিচে নিয়ে যা,,,

এ মূহুর্তে রিদের আবারও রাগ উঠছে,,,, রাগটা যেন কিছুতেই কমাতে পারছে না ও,,,, কিছু ভেঙে গুলিয়ে আবার গড়ে তোলা ইচ্ছা করছে রিদের কিন্তুু সেটা কি,,, কি আবার ধংশ করতে চাই ও,,, কাকে নিজের রাগের শিকার করতে চাই,,, সেটা কি মায়া নাকি অন্য কেউ,,,, জানা নেই রিদ এ,,,, শুধু জানে এ মূহুর্তে তার ভয়ংকর কিছু করতে ইচ্ছা করছে সবকিছু ধংশ করে দিতে ইচ্ছা করছে,,,,,,

চলবে,,,,,,,

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here