#প্যারাময়_লাভ❤❤
#written_by_Nurzahan_akter_Allo
#part_18
রুহি মুগ্ধর রুমে গিয়ে দেখলো মুগ্ধ কালো থ্রীকোয়াটার প্যান্ট আর সাদা সেন্ডোগেঞ্জি পড়ে ঘুমাচ্ছে! একদম বাচ্চাদের মত করে,একটা পা সোজা করে রাখছে আর আরেক পা ভাজ করে রাখছে।এবার রুহির মাথা একটা দুষ্ট বুদ্ধি আসলো!রুহি মুগ্ধর দিকে এগিয়ে গেল!তারপর কফির মগ থেকে কফির নিলো! আর ওর মুখটা ধীরে ধীরে মুগ্ধর কাছে গিয়ে মুগ্ধর ঠোঁটে ঠোঁট রাখে!কারো ঠোঁটের ছোঁয়া পেয়ে মুগ্ধ সাথে সাথে চোখ খুলে!মুগ্ধ চোখ বড় বড় তাকিয়ে থাকে।রুহি মুগ্ধর মুখে কফিটা দিয়ে ঠোঁট কামড়ে ধরে রাখে!মুগ্ধ যতক্ষণ না কফিটা গিলছে ততক্ষণ পর্যন্ত রুহি মুগ্ধর ঠোঁটে আরো জোরে কামড়ে ধরে রাখে।মুগ্ধ উপায় না পেয়ে কফি টা গিলে নেয়।রুহির মুগ্ধর ঠোঁট কামড়ে ধরে রাখে..
–
মুগ্ধ এতটা শক খেয়েছে যে কি বলবো বুঝতে না পেরে রুহির দিকে হাবলার মত তাকিয়ে আছে।রুহির মুখে দুষ্টু হাসি!মুগ্ধর ঠোঁটে রুহির দাঁত বসে গেছে!মুগ্ধ হুট করে রুহির কোমরে ধরে রুহিকে আরো কাছে টেনে নেয়! মুগ্ধ রুহিকে পাশ শুইয়ে দিয়ে রুহির উপর সব ভর ছেড়ে দেয় আর রুহির ঠোঁটে ঠোঁট বসায়!মুগ্ধ রুহির গালে হাত রেখে রুহির ঠোঁটে পাগলের মত কিস করতে থাকে!রুহি মুগ্ধকে সরাতে চেয়েও পারছে না!রুহি মুগ্ধর পিঠে কিস,ঘুষি, মারতে থেকে তাও মুগ্ধ সরছে না।রুহির হয়তো জানাছিলো না! সব জায়গায় সবাইকে চ্যাতানো উচিত না।হিতে বিপরীত কিছু হয়…
–
মুগ্ধ রুহির ঠোঁট ছেড়ে গলাতে নামতেই রুহি মুগ্ধকে ধাক্কা দেয়!মুগ্ধকে রুহি সরাতে তো পারেই নি বরং মুগ্ধই রুহির দুইহাত বেডের সাথে চেপে ধরে বলে…
মুগ্ধঃতোর তো আদর চাই!তাহলে এখন আমাকে বাঁধা দিচ্ছিস কেন???একদম বাঁধা দিবি না….আমাকে আমার কাজ করতে দে।
রুহিঃআর এমন করবো না!এবারের মত ছেড়ে দাও প্লিজ! আমার ঠোঁট টা খেয়ে ফেলো না। (করুন সুরে)
মুগ্ধঃনা কোন ছাড় হবে না!তোকে না বলছি আমাকে তোর এত কাছে টানবি না! আমার মাথা ঠিক থাকে না।তাহলে এমন করলি কেন???আজকে তোর কোন ছাড় নাই…এখন তোকে আদর দিবো! তুই চুপ থাক! একদম নড়বি না…(দুষ্ট হেসে)
রুহিঃ আমার ঠোঁট জ্বালা করছে! আর এমন দুষ্টুমি করবো না এবারের মত ছেড়ে দাও।আমি আর আদরের কথা জীবনেও মুখে আনবো না!প্লিজ ছেড়ে দাও….
মুগ্ধঃকেন আদর লাগবে না???তুই না কালকে বললি দুইবার বিয়ের কতবার বাসর করতে হয়?এখন তোকে বুঝিয়ে দেই…. (দুষ্টু হেসে)
রুহিঃনা আর লাগবে না!আমার বাসর করার সব শখ মিটে গেছে।আর কোনদিন এমন করবো না। (কাঁদো কাঁদো মুখে)
মুগ্ধঃএকটা কথা মনে রাখিস! কোন খাবারের যদি টেস্ট জানা না থাকা তাহলে! সেই খাবারটি খাওয়ার এত আগ্রহ থাকে না!বাট কোন জিনিস খাওয়ার পর যদি বোঝার যায় সেই জিনিসের টেস্ট অসাধারণ! তখন বার বার সেই জিনিসটাই খেতে মন চাই।
রুহিঃমানে???এটার মানে কি বুঝবো?? (অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে)
মুগ্ধঃযেমন ধর বিরিয়ানী!আর বিরিয়ানীটা এমন একটা জিনিস! এটা যে খাবে না সেই এটার কদর করতে জানবে না !বাট যে একবার এর টেস্ট পাবে সেই বার বার খেতে চাইবে।এবার কিছু বুঝলি…
রুহিঃ হ বুঝেছি!!!
মুগ্ধঃতা বুঝলি শুনি…
রুহিঃবুঝলাম আগের তুলনায় তুমি এখন বেশি বিরিয়ানী পছন্দ করো।আর এখন তুমি বিরিয়ানী
খাবে..
মুগ্ধঃহুম! আর এই বিরিয়ানীটা আমার যখন ইচ্ছে হবে আমি তখনই খাবো।কারন এটার টেস্ট অমৃত!আগে না জানলেও এখন আমি বুঝে গেছি… (দুষ্টু হেসে)
রুহিঃ আমিও খাবো! রেস্টুরেন্টের নাম কি তাই বলো??চল এখনই যায়…(অনেক খুশি হয়ে)
–
মুগ্ধ আবার দুষ্টু হেসে রুহি কানের পেছনে একটা হাত ঢুকিয়ে আবার রুহির ঠোঁটে ঠোঁট রাখে!রুহি ছটফট করতে থাকে!গাধী রুহি মুগ্ধর কথা বুঝতে না পেরে ওর বিপদ ওই ডেকে আনলো।রুহি পড়ছে এবার মাইনকার চিপায়! মুগ্ধকে চমকায় দিতে এসে নিজেই এখন চমকে চমকিত হয়ে গেছে।মুগ্ধও কম না সুযোগে সৎ করছে!আর মুগ্ধর রুহিকে ছাড়ার তো কোন নামই নেই।মুগ্ধ এমন ভাবে রুহির ঠোঁটে ডিপকিস করছে যেন মনে হচ্ছে কত বছর মুগ্ধ না খেয়ে ছিলো।প্রায় ৫মিঃ১৩ সেকেন্ড পর মুগ্ধ রুহি ছেড়ে হাঁফাতে থাকে।রুহিও হাঁফাতে হাঁফাতে বলে…
রুহিঃছাড়লে কেন???থাকো এভাবে থাকো!ছাড়তে কে বলছে শুনি !সারাজীবন এভাবেই লেপ্টে থাকতে!দরকার লাগলে ফেবিকল লাগিয়ে নাও।অসভ্য, লুচু পোলা একটা।
মুগ্ধঃআর খাবি বিরিয়ানী??? আর একটু খা!আমার তো আরো খেতে ইচ্ছে করছে…(দুষ্টু হেসে)
রুহিঃ তোমার বিরিয়ানীর মায়েরে বাপ!তুমি খাও তোমার বিরিয়ানী। সাত সকালে আমার ঠোঁট ডাকাতি করতে একবারো লজ্জা করলো না তোমার…(রেগে গিয়ে)
মুগ্ধঃনা!এত দিন মিস করছি!তবে আর মিস করবো না! এবার থেকে এই ডাকাতি প্রতিদিন হবে রেডি থাকিস।অনেক ছাড় দিয়েছি আর না…
–
মুগ্ধ কথাটা বলে হাসতে হাসতে ওয়াশরুমে চলে গেল!আর রুহি বেডের উপর বসে রাগে গজগজ করতে করতে বললো…
রুহিঃকেউ আমাকে তুলে আছাড় দাও রে!আমার আর বেঁচে থাকতে ইচ্ছে করছে না।এজন্য আম্মু ঠিকই বলে কোনকিছু অতিরিক্ত ভালো না।ইসসস রে আমার ঠোঁটটা অবস্থা খারাপ করে দিসে!শালা উগান্ডার বানর দেখিস! তোর ঠোঁটে ঠাডা পড়বে!তোর ঠোঁটে নিউমোনিয়া হবে!তোর নামে নামে কেস করবো তুই আমার ঠোঁটকে ধর্ষণ করছিস।
–
রুহি মুগ্ধর গুষ্ঠী উদ্ধার করতে করতে ওর বাসায় চলে যায়!মুগ্ধ ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে রুহি নেই।মুগ্ধ মুচকি হেসে অফিসের জন্য রেডি হয়ে একেবারে নিচে নামে।মুগ্ধর আম্মু মুগ্ধকে বলে রুহিকেও ডাকতে ব্রেকফাস্ট করা জন্য…
মুগ্ধঃরুহি তো আমার রুমে নাই..
আম্মুঃবাসায় চলে গেল নাকি তাহলে
মুগ্ধঃহবে হয়তো
আম্মুঃওহ! আমি রুমে গেছি তখন মনে হয় তোকে কফি দিয়েই চলে গেছে।
মুগ্ধঃহুমমম!!!
(আর কি করছে তা তো তুমি জানো না আম্মু!আর কালকে থেকে আমাকে ঠিক কতটা চাপে রাখছে!সেটা আমিই জানি)
আম্মুঃ সামনে মাসের ২ তারিখে তোদের বিয়ের ডেট ঠিক করছি।
মুগ্ধঃ….
আম্মুঃশপিং শুরু করতে হবে!ইনভাইটের কার্ড দিতে হবে..এখন অনেক কাজ।
মুগ্ধঃ হুমমম
(এটাও ছিলো আমার কপালে!বিয়ে করা বউকে আবার বিয়ে করতে হবে।যদিও রুহির মত এমন বউ যার কপালে থাকে!তাহলে এরকম আরো আনকমন কিছু হবে! আর এটা কে কমন কিছু বলেই চালিয়ে দিতে হবে।আমি দোয়া করি এমন বউ যেন কোন ছেলের কপালে না ছুটে!কারন মুগ্ধ ছাড়া রুহিকে কেউ সামলাতে পারবে না।আর রুহিকে সামলানো সবার কাম্য নয়।মনে মনে)
–
তারপর মুগ্ধ বাসা থেকে বের হতেই দেখে!রুহি বারান্দায় কুট্টুশকে কোলে নিয়ে দাড়িয়ে আছে!মুগ্ধকে দেখে রুহি মুখ ভেংচি দিলো!মুগ্ধ ফোন বের করে রুহিকে মেসেজ দিলো…
….রুহি বিরিয়ানী খাবি!অনেক টেস্ট… পুরাই অমৃত হা হা হা
রুহির রাগের কটমট করে বললো…..
আমার লাগবে না!তোমার বিরিয়ানী তুমিই গিলতে থাকো! অসভ্য …
–
মুগ্ধ একটা ডেভিল হাসি দিয়ে অফিসে চলে গেল!রুহিও আম্মুও রুহি জানালো যে মুগ্ধর সাথে ওর বিয়ে ঠিক করছে!রুহি মনে ভাবছে…
রুহিঃ ধুর ছাতার মাথা!সবাই ঠিকই বলে আমি একটু বেশি বুঝি!আর কয়েকদিন ওয়েট করলে সবার মতেই বিয়েটা হতো!বেশি বুঝলে যা হয় আর কি! সোনা বাঁধানো কপাল আমার! বিয়ে করতে চাইলাম একবার আর বিয়ে হয়ে গেল দুইবার।এসব কি হচ্ছে কিছুই বুঝতেছি না।তবে যাই হোক খুব একটা খারাপ হচ্ছে না!এবার হ্যাট্টিক করে বিয়ে করে তারপর ইতিহাসের পাতায় নাম লিখাবো। আহ্ কি যে শান্তি….
–
রুহির আম্মু রুহিকে ডাকলো!রুহি চুপচাপ ওর আম্মুর কাছে বসলো!পরশুদিন সন্ধ্যায় মুগ্ধ সবার সামনে ঠিক কি বলছে রুহির আম্মু রুহিকে বললো।রুহি শুনে খুব খুশি হলো যে মুগ্ধ আর পাঁচটা ছেলের মত না!রুহি ওর আম্মু দিকে তাকিয়ে বললো…
–
রুহিঃএখনকার সিনেমা,নাটক, গলপ দেখে মনে করি সবাই এক রকম তাই না!সত্যি কথা কি জানো আম্মু? বাস্তবতা বিপরীতমুখী!গল্পে, নাটকে দেখা যায় নায়িকার বিয়ে হচ্ছে নায়ক এসে হাজির!আমাদের জীবনটা নাটক,গল্পের মত এত সাজানো গোছানো না!বাস্তবে কিন্তু না তা হয় না।আর মুগ্ধ তোমাদের সাথে যা বলছে একদম ঠিক বলছে!যদি মুগ্ধ না বলতো তো আমিই বলে দিতাম সবাইকে।যদিও আমি দাড়িয়ে দাড়িয়ে সব কিছু নষ্ট হতে দেওয়ার মত মেয়ে না আম্মু….
আম্মুঃ জানিস রুহি সত্যিকারে ভালবাসার সাথে সাহস টাও রাখতে হয়।মন প্রাণ দিয়ে ভালবেসে যদি সাহস করে মুখ ফুটে কাউকে বলতে না তো পারিস তো সেই ভালবাসা জয় হয় না।সেটা অকালে হারাতে হয়….
রুহিঃহুমমম!আর বড় কথা জানো আম্মু।তোমরা বাবা-মায়েরা অনেক সময় অনেক কথা বুঝেও না বোঝার ভান করো।আর তোমাদের এই বিহিভটার জন্য ভেঙ্গে যায় ভালবাসার অসংখ্য ফুলের কলি!আজকে যদি সমবয়সী ভালবাসাগুলোকে তোমরা বড় রা একটু সাপোর্ট করতে তাহলে কাউকে ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েও, হারানোর ব্যাথা বুকে নিয়ে বয়ে নিয়ে বেড়াতে হতো না।আর সবথেকে কষ্টদায়ক ভালবাসা কোনটা জানো আম্মু….
কাউকে ভালবাসার চাদরে খুব যতন করে আগলে রাখার পর! তাকে পেয়েও হারিয়ে ফেলার ব্যাথাটা সব থেকে বেশি কষ্টদায়ক……!!!!!
#আলোমনি___❤
আম্মুঃএটা ঠিক বলছিস রুহি!আমরা বাবা মায়ের চাই আমাদের ছেলে-মেয়ে ভাল থাকুক।আর এই ভাল চাইতে গিয়ে মাঝে মাঝে খারাপ করে ফেলি।
রুহিঃ আর বিডি তে সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ছেলে নিজের পায়ে দাড়ায় নি এক কথায় যাকে বলে বেকার!তোমরা মা বাবারা বলো বিয়ের দেওয়ার কোন মানেই হয় না!ছেলেটার কি দোষ বলো আম্মু সে তো ধাপে ধাপে পড়া শেষ করে তারপর জব করবে তাই না।আর মেয়েটাকে কি করো কসমের দোহাই দিয়ে পায়ে শেকল আটকে দাও!আর আমাদের মেয়েদের সব দরজা বন্ধ করে দাও। বিয়ের আগে যদি বাবা মা মেয়ের দায়িত্ব নিতে পারো বিয়ের পরের কেন নই!আমাদের সমাজে এত এত বানোয়াট নিয়ম বাট এমন নিয়ম কেন নেই যে বিয়ের পর ছেলে জব না পাওয়া পযন্ত মেয়েরা বাবার কাছেই থাকবে!এটা দ্বারা কি বোঝাও আমরা মেয়েরা বোঝা তাই না….বিয়ের আগে বাবার বোঝা আর বিয়ের পর বরের বোঝা।বড় রা যদি একটু সাপোর্ট করতে না তাহলে পালিয়ে বিয়ে নামক কিছু থাকতো না।আর আমরা মেয়েরা যখন বাবা মায়ের কসমের শেকল ভেঙে যেতে পারি না তখন ছেলেটা আমাদের গায়ে একটা ট্যাগ লাগায়!ঠিক কুরবানীর গরুকে যেমন ট্যাগ লাগানো হয় ঠিক তেমন।বাট আমাদের ট্যাগ টা কেমন জানো…..
আমরা লোভী!আমরা ভালাবাসা চিনি না আমরা টাকা চিনি!আমরা কষ্ট দিয়ে বুকে রক্ত ঝরাতে পারি!আমরা ছলনাময়ী, আমরা পাষাণ……..
আম্মুঃকোনটাই ভুল বলিস নি…
রুহিঃতবে আমি বা মুগ্ধ এমন না।আমরা জানি কি করে ভালবাসার জয় আনতে হয়।আমি খুব লাকি মুগ্ধর মত কাউকে পেয়ে…
–
রুহি আর ওর আম্মু বেশকিছু সময় গল্প করে!রুহি যতই দুষ্টুমি করুক ওর আম্মুকে কোন কিছু না বলে থাকতে পারে না।বাট বিয়ের কথা মুগ্ধ মানা করছে তাই রুহি ওদের বিয়ের কথা চেপে গেল।প্রতিটা ছেলের মেয়ের উচিত তার বাবা মাকে বেস্ট বন্ধু বানানো!যাতে মনের সব কথা বলা যায়।আর মাঝে মাঝে আমাদের বেস্ট বন্ধু গুলো বাঁশ দিতেও কম করে না!কিন্তু বাবা-মা আমাদের এমন একটি ছায়া যারা আমাদের দোষ গুলো বার ধরিয়ে দেয় বলে!এত বোঝায় আর সেটাকে মনে হয় বাবা মায়েরা বেশি ঘ্যান ঘ্যান করে!তাই আমরা সহজে বাবা মা কে কোন কথা শেয়ার করি না।তবে বিপদে পড়লে বাবা মা ছাড়া উদ্ধার হতে পারি না।
–
বেস্ট বন্ধুকে আমরা ছায়া ভাবি!আমরা আমাদের মনে কোনে জায়গা দেয়!তবে একটা কথা সবার জেনে রাখা উচিত,মনে করো….
তুমি তোমার বন্ধু কে সব কথা শেয়ার করো!তাকে না বলতে তুমি কিছুতেই শান্তি পাও না।যখন তোমার বয়/গফকে কিস করো! সেই কথা যখন তোমার বন্ধুকে বলো!তখন তোমার বন্ধু মনে মনে হাসে!তোমাকে খারাপ না ভাবলেও যাকে কিস করছো তাকে তোমার বন্ধু ভাবে সেই নোংরা!সত্যি কথা তিতা হলেও আসল সত্যি সেটা হলো, আমরা আমাদের বন্ধু কে বিলিভ করে যা বলি! সেই বন্ধুই একদিন তোমাকেই সেই কথা নিয়েই এমন ভাবে আঘাত করবে তখন উঠে দাড়ানোর ক্ষমতা থাকবে না!তাই বন্ধুকে বিশ্বাস করো তবে অন্ধ বিশ্বাস নয়।আর বাবা মাকে বন্ধু বানাও ঠকবে না…..বাবা মায়েরা আর কিছু করুক তোমাদের ঠকাবে না, টিজ করবে না।
বন্ধুর মত আপন ছায়া যেমন আর কেউ হয়না তেমনি….!!!!
বন্ধুর মত মুখোশধারী বন্ধু!এর মতো অন্য কোন শএু রাও হতে পারে না…..!!!!!
–
To be continue…..
(আজকে অনেক কথা তুলে ধরছি গল্পে!ভুল কিছু বলে থাকলে মাফ করবেন…)