#হিংস্র_ভালোবাসা🌹
#Season_2
#Writter_Farhana_Chobi
#পর্ব-৪১
.
🍂
.
—” হ্যালো বস মেঘ চৌধুরী হসপিটাল থেকে একা বেরিয়েছে…??”
—” ওয়াও গ্রেইট নিউজ ,,,কোন গার্ড ছাড়া মেঘ একা বেরিয়েছে… কাজ টা তো আমার আরো সহজ হয়ে গেল .. মেঘ আর তার ডান হাত আসলাম কে খতম করার …” কথাটা বলে অট্টো হাসিতে ফেটে পরলো ফাহিম ………
মেঘ গাড়ি নিয়ে রাস্তায় এদিক ওদিক খুজতে লাগলো … ফারহার ফোন নাম্বার না থাকায় মেঘ ফারহা কে ট্রেস করতে পারলো না…. হঠাৎ করে মেঘের গুলি লাগা হাত টা ব্যাথায় টন টন করে উঠলো …. মেঘের চোখের সামনে যেন সব ঝাপসা হতে লাগলো…… মেঘ গাড়ি চালাতে চালাতে জ্ঞান হারিয়ে ফেললো … নিয়ন্ত্রণ হীন গাড়ি রাস্তার ল্যাম্প পোষ্টের সাথে ধাক্কা লাগে……. মেঘ গাড়ি থেকে ছিটকে রাস্তার পাশে পরে যায়…. হঠাৎ এমন এক্সিডেন্ট দেখে অনেক মানুষ মেঘ কে ঘিরে ফেলে ……
.
.
.
এদিকে হসপিটালে মেঘের অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে ফাহিম তার দল বল নিয়ে জ্যাকের উপর এট্যাক করে…… আদিল ওয়াসরুমে থাকায় ফাহিম আদিল কে দেখতে পায়নি…..বাইরে শোর গোলের আওয়াজ পেয়ে আদিল দ্রুত ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে আসে …..এসে দেখে মেঘের অতিরিক্ত লোক আহত হয়ে পরে আছে জ্যাকের পায়ে গুলি লাগায় জ্যাক হাটতে পারছে না ….. আদিল দৌড়ে জ্যাকের কাছে আসে….
—“ওয়াট ইট ইজ দিস ব্রো তোমার এই অবস্তা হলো কি করে , কে করলো তোমাদের উপর এট্যাক..??”(আদিল)
—” আদিল আসলাম কে বাচাও ফাহিম চৌধুরী আসলাম কে শেষ করে দিবে…”( জ্যাক)
—” কিহ মামু?? ” ফাহিম নাম টা শুনে আদিলের মাথা যেন ধুপ করে রাগে জ্বলে উঠলো ….জ্যাকের হাতে থাকা গান টা নিয়ে দ্রুত ICU রুমের দিকে চলে গেল…. আদিল ICU রুমে দরজা খুলে দেখে ফাহিম আসলামের মুখের অক্সিজেন মার্কস খুলে দেওয়ার জন্য হাত বাড়াতে আদিল ফাহিমের হাতে শুট করে দিলো…. ফাহিম নিজের হাত ধরে নিচে ছিটকে পরলো …. ফাহিম কিছুটা ভয় পেয়ে পিছুনে তাকিয়ে দেখে আদিল কে দেখে ফাহিম শক্টড আদিল যে হাতে গান নিয়ে ওকে শুট করলো এটা ফাহিম কল্পনাও করতে পারে নি…..এতোমধ্যে ফাহিমের বাকি দল বল চলে আসলে আদিল চালাকি করে ফাহিমের মাথায় গান ধরে …. আদিলের এমন কাজে ফাহিম হচকিয়ে যায়… ফাহিমের লোকেরা আদিলের দিকে গান তাক করে দারিয়ে আছে আর আদিল ফাহিমের মাথা বন্দুকের ফিগারে হাত রেখে দারানো……. আদিল দাঁতে দাঁত চেপে ফাহিমের কানের কাছে মুখ এনে বলে……
—” নিজের ভালো চাও তো মামু তোমার লোকদের গান নিচে ফেলতে বলো আদারওয়াইজ আই উইল শুট ইউ…”(আদিল)
—” আদিল আর ইউ আউট অফ মাইন্ড… আমি তোর মামু আর তুই তোর মামুর মাথায় গান ধরেছিস…. তাও আবার আমার তোর শত্রু কে বাচাতে …তুই জানিস এরা বেঁচে থাকলে তোকে আমাকে তোর মা বাবা কে মরতে হবে…???”(ফাহিম )
—” আমি সব জানি তবে তুমি এটা জানো না ,,,তোমাদের এই শত্রু শত্রু খেলার কারন টা আমি জেনে গেছি….তোমাদের করা সব অন্যায়ের প্রমান আমি পেয়েছি….”(আদিল)
–আদিলের কথা শুনে ফাহিমের মনে যে শেষ আশা টুকু ছিলো তাও ধুপ করে নিভে গেল….ফাহিম বুজতে পারলো আদিল কে কোন ভাবে কনভেইস করা সম্ভব নয় তাই নিজের লোকদের গান নামাতে বললো…. ফাহিমের লোকেরা গান নামাতে পিছুন থেকে মেঘের লোকেরা ফাহিমের লোকদের আটকে ফেলে …. ফাহিম অবাক হয়ে যায় আদিলের কুট বুদ্ধি দেখে….
—” কি হলো মামু এতো অবাক কেন হলে আমি তোমার বোনের ছেলে তোমার বোনের রক্ত আমার শরীলে বইছে আর আমি তোমাদের মতো ছল ছাতুরি জানবো না এটা কি করে সম্ভব ???”(আদিল)
—” কাজ টা একদম ঠিক করলি না আদিল ,,,ছেড় দে আমার লোকদের আমি ওদের নিয়ে চলে যাচ্ছি…”(রেগে বললো ফাহিম)
—” ওহ রেইলি ছেড়ে দিবো ওকে …” আদিল মেঘের লোকদের ইশারা করতে মেঘের লোকেরা ফাহিমের লোকদের শুট করে দেয় …সাথে সাথে মেঝেতে রক্তের স্রোত বইতে থাকে … ফাহিম নিস্তব্ধ হয়ে গেল তারি চোখের সামনে তার লোকদের এভাবে মরতে হবে তা ফাহিম ভাবতেও পারেনি…..
—” মামু তোমার লোকদের ছেড়ে দিয়েছি চাইলে তোমাকে ও ছেড়ে দিতে পারি কিন্তু না আমি ছাড়বো না তোমাকে ছাড়বে জিজু আর ফারহা আপু…”(আদিল)
আদিল যে কিসের ছেড়ে দেওয়ার কথা বলছে তা ফাহিমের বুজতে আর বাকি নেই ….ফাহিম আর কথা বাড়ালো না … চুপ করে রইল…. আদিল মেঘের লোকদের হাতে ফাহিম ছেড়ে দিতে চেয়ে ও ছেড়ে দিলো না …
—” মামু আজ আমি তোমাকে ছেড়ে দিলাম তবে ভেবো না তুমি বেঁচে গেছ … তোমার মৃত্যু তোমার কাছে খুব তারাতারি ধেয়ে আসছে শুধু অপেক্ষা করো ….” আপনারা এই লোক টাকে ঘাড় ধরে হসপিটালের বাইরে ধাক্কা মেরে বার করে দিন তবে খবরদার কেউ অনার গায় হাত দিবেন না….”(আদিল)
আদিলের কথা মতো ফাহিম কে ঘাড় ধরে ধাক্কা মেরে হসপিটাল থেকে বার করে দিলো …. ফাহিম হসপিটাল থেকে বেরিয়ে রাগে সাপের মতো ফস ফস করতে করতে চলে গেল……
—” আপনারা দ্রুত লাশ গুলোর ব্যাবস্তা করুন আর এই রক্তের যেন কোন চিন্হ না থাকে সেটাও দেখবেন..” (আদিল)
—” আদিল দ্রুত জ্যাকের কাছে যায় কিন্তু ডক্টর আর তার বাকি টিম মেঘের আহত লোকদের ট্রিটমেন্ট দিতে থাকে …. তাই আদিল আর জ্যাকের সাথে কথা বলতে পারে না … তবে মেঘ কে লাগাতার ফোন করতে লাগলো সব টা জানানোর জন্য……..
.
🍂
.
মেঘের জ্ঞান ফিরতে মেঘ নিজেকে নিজের বেড রুমে আবিষ্কার করে … মেঘ মাথা ধরে বেড থেকে উঠতে যাবে তখনি অনুভব করে কেউ তাকে জড়িয়ে ধরে আছে…..নিজের দিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখে ফারহা তার প্রেয়শী তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরেছে…… মেঘ ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে রাত দশটা তার মানে আর দুঘন্টার মধ্যে যদি আসলামের জ্ঞান না ফিরে তাহলে….. মেঘ আর ভাবতে পারছে না … তাকে এখুনি হসপিটালে যেতে হবে …. কিন্তু নিজে কে বাড়িতে প্রেয়শীর সাথে দেখে মেঘ প্রচন্ড অবাক হয় …. ব ভুলে ফারহার কপালে চুমু দেয় সাথে সাথে ফারহার ঘুম ভেঙে যায় … ফারহা মেঘ কে ছেড়ে দিয়ে উঠে বসে……
—” মেঘরাজ তুমি এই অবস্তায় হসপিটাল থেকে বের হওয়ার সাহস কি করে পেলে হ্যা ..??”(রাগি গলায় বললো ফারহা)
—” তো,,তোমাকে খুজতে একমিনিট কি বলে ডাকলে আমাকে??? মেঘরাজ!!!”(অবাক হয়ে জানতে চাইলো মেঘ)
মেঘ কে মেঘরাজ বলে ফারহা থতমত খেয়ে গেল….
—” নাহ আমি তো মেঘ বললাম আচ্ছা সরি আর আপনার নাম ধরে ডাকবো না ..”(কথা ঘুরানোর জন্য বললো ফারহা)
—” নো নেভার তুমি আমাকে মেঘ বলেই ডাকবে আর তুমি বলবে নট আপনি ওকে নাহলে কিন্তু…”(মেঘ)
—“রাক্ষস একটা কথায় কথায় ভয় দেখায়…” বির বির করে ফারহা বললে ও মেঘের কানে কথাটা ঠিকি পৌছে গেল ,,,মেঘ যেন ফারহার এই রাগ অভিমান ভালোবাসা গুলো খুব মিস করছিলো …মেঘ মুখ টিপে টিপে হাসছে ফারহার আড়ালে……
মেঘের ফোন অনেকক্ষণ ধরে ভাইব্রেট করছে এতোক্ষন মেঘের চোখে না পরলে ও এবার পরলো মেঘ ফারহার ঠোটে আলতো করে ঠোট ছুইয়ে ফোনটা হাতে নিলো আর ফারহা ফ্রেস হয়ে চেন্জ করতে চলে গেলো…. মেঘ কল রিসিব করে কানে ধরতে আদিল এক নিশ্বাসে সব টা বলে ফেললো ….. আদিলের কথা শুনে মেঘের চোখ মুখে রাগে হিংস্র চেহারা টা ফুটে উঠলো … রাগে হাতের পাশে ল্যাম্প লাইট টা নিয়ে ছুড়ে ফেললো … বিকট শব্দে ফারহা দ্রুত ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে এসে মেঘ কে কোথাও খুজে পায় না … সারবেন্টের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায় মেঘ দু মিনিট আগে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেছে….ফারহা দ্রুত ওর ফোন নিয়ে মেঘের লোকেশন ট্রাক করার চেষ্টা করে …..
—” এই লোকটা কে নিয়ে আর পারছি না এতো রাগ কোথা থেকে আসে আল্লাহ মালুম কি হয়ছে কিছুই তো বুজতে পারছি না …. লোকেশন দেখেতো মনে হচ্ছে রাক্ষস বর টা হসপিটালের দিকে যাচ্ছে…..”
ফারহা ফোন হাতে নিয়ে মেঘ আদিল আর জ্যাকের জন্য গরম গরম খাবার নিয়ে বাড়ি থেকে বের হতে নিলে মেঘের গার্ড রা ফারহা কে আটকে দেয়……
—” কি বেপার আপনারা আমার পথ আগলে দারালেন কেন..??”(ব্রু কুচকে জ্বিগাসা করলো ফারহা)
—” আপনার বাড়ি থেকে বের হওয়া নিষেধ ম্যাম..”(গার্ড)
—” কে দিয়েছে এই অর্ডার আপনাকে…??”(রাগি গলায় জানতে চাইলো ফারহা)
—” কিং”
ফারহা আর কথা বাড়ালো না … কারনটা ফারহা ভালো করেই জানে যে মেঘে আদেশ ছাড়া এরা ওকে কোন ভাবেই বাড়ি থেকে বের হতে দিবে না ,,,তাই ফারহা দ্বিতীয় পদ্ধতি অবলম্বন করলো…. বাড়ির পিছুন থেকে দেয়াল টপকিয়ে বেরিয়ে গেল গার্ডদের আড়ালে………
.
🍂
.
,—“বাকিরা কেমন আছে সালাবাবু..??”(মেঘ)
—” বাকিদের জখম তেমন গভির না খুব তারাতারি ওরা সুস্থ হয়ে যাবে….তবে জ্যাক ব্রোর সুস্থ হতে কিছু দিন টাইম লাগবে ….”( আদিল)
—” Thank you শালাবাবু তুমি যদি তখন ফাহিম চৌধুরী কে না আটকাতে তাহলে হয়তো আসলাম কে আর …বাকি টা বলতে না দিয়ে আদিল বলে উঠলো …” জিজু একটা সত্যি কথা কি জানেন আমি আপনার শালাবাবুর পাশাপাশি আমি আপনার কাজিন হই তাহলে কেন এতো ফরমালিটি…..”(নিশ্চয় বুজতে পারছেন মেঘের বাবার সত বোনের ছেলে আদিল সে হিসেবে মেঘের কাজিন )
আদিলের কথা শুনে মেঘে চোখ মুখ কেমন হয়ে গেল … হয়তো আদিলের কাছে এমন একটা কথা আশা করেনি মেঘ ….
—” আ’ম সরি জিজু ,,বাট আপনি সারা দিন কোথায় ছিলেন..?”(আদিল)
আদিলের প্রশ্ন শুনে মেঘ থমকে গেল …কারন এই বেপারটা মেঘের মাথা থেকেও আউট হয়ে গেছিলো …ভাবনায় পরে গেল মেঘ…
—” আমি তো প্রেয়শী কে খুজতে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পরেছিলাম হঠাৎ মাঝরাস্তায় হঠাৎ হাতে ব্যাথা শুরু হয় তারপর তারপর কিছু মনে নেই …তাহলে প্রেয়শী কি করে আমায় খুজে পেল..??? “(মেঘ)
—” জিজু কিছু বলছেন না যে..??”
—” রাক্ষসটা কি বলবে ভাই ?? আমি বলছি সারাদিন তোর জিজু কোথায় ছিলো…”(ফারহা)
ফারহার গলা শুনে মেঘ আদিল দুজনে পিছুনে ফিরে তাকায়… ফারহা হাতে দুটো টিফিন কারি ….মেঘের যেন মুহূর্তে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল ফারহা কে হসপিটালে দেখে….ওর বারন থাকা সত্যে কোন সাহসে ফারহা বাড়ি থেকে বের হয়….ফারহা বুজতে পারলো মেঘ রেগে আছে আর মেঘের রেগে থাকাই স্বাভাবিক কিন্তু ফারহার যেন আজ তা গায়ে মাখতে ইচ্ছে হলো না মেঘের সামনে দিয়ে আদিলের কাছে গিয়ে আদিলের হাতে টিফিন কারি টা দিল…..
—-” আপু তুই কতো ভালো রে আমার খুব খিদে পেয়েছিলো তুই খাবার না আনলে হয়তো না খেয়ে থাকতে হতো..”(আদিল)
আদিলের কথা শুনে ফারহা মুচকি হেসে আদিলে চুল গুলো হাত দিয়ে এলোমেলো করে দিয়ে মেঘের কাছে গিয়ে দারালো… মেঘ ফারহার হাত টেনে ধরে আদিলের থেকে একটু দুরে নিয়ে গিয়ে দারাতে মেঘ ফারহার গাল শক্ত করে চেপে ধরে দেয়ালের সাথে ……
—-“” কেন শুনিস না আমার কথা বল ?? সমস্যা কি তোর তুই বুঝিস না আমি তোকে কতোটা ভালোবাসি … যতোটা বাসলে নিজেকে তোর জন্য শেষ করে দিতে এক সেকেন্ড ও ভাবি না …””
—“”” আমার লাগছে মেঘ ছা,,ড়ো প্লিজ…””
মেঘ রাগে ফারহার ঠোটে কামড় বসিয়ে দেয় … ফারহা নিজেকে ছাড়ানোর জন্য ছটপট করতে থাকে … মেঘ তার সমস্ত রাগ ফারহার ঠোটের উপর ঢেলে দিয়ে ফারহা কে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিয়ে পিছুনে মুরে জোড়ে জোড়ে শ্বাস নিতে থাকে…. আদিল অনেকক্ষণ যাবত মেঘ ফারহার জন্য অপেক্ষা করে ও যখন মেঘ ফারহা কে আসতে দেখছে না দেখে আদিল কিছুটা এগিয়ে গিয়ে দেখে ফারহা ফ্লোরে পরে আছে …
আদিল আপু বলে চিৎকার দিয়ে দৌড়ে ছুটে আসে ফারহার কাছে… হঠাৎ আদিলের এমন চিৎকার শুনে মেঘ ঘাবড়ে গিয়ে পিছুনে তাকিয়ে দেখে দেয়ালে রক্ত লেগে আছে আর নিচে তার প্রেয়শী …. মেঘ কিছু মুহূর্তের জন্য যেন স্টাচু হয়ে গেল ……..আংশিক এমন ঘটনা দেখে মেঘের পা যেন আটকে গেল আদিল মেঘের কাধ ধরে ধাক্কা দিতে মেঘের হুস ফেরে …. মেঘ দ্রুত ফারহা কে কোলে নিয়ে ডক্টরের কাছে যায়…. ডক্টর ফারহা কে চেকয়াপ করে যা বললেন তা শোনার জন্য মেঘ মটেও প্রস্তুত ছিল না … দু পা পিছিয়ে গেল মেঘের ….
.
.
.
#চলবে………..
(বিঃদ্রঃ ভুলট্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন৷ )