বিষাক্তময় আসক্তি – পর্ব ৫৬

0
552

#বিষাক্তময়_আসক্তি(The Villain 😈)
#Sumaiya_Akter_Mim
#পর্ব_৫৬…………🌼

“আঁধারের কালো ছায়া গ্ৰাস করছে প্রাকৃতিকে। আকাশের কালো রং ধারন করেছে সম্পূর্ণ শহর জুড়ে।।রাতের আকাশে না আছে তারাদের মেলা না আছে আধ খাওয়া রুটির মতো চাঁদ। চারিদিক জুড়ে রয়েছে অন্ধকার আর অন্ধকার।এই ঘুটঘুটে অন্ধকার রাতের সাথে তাল মিলিয়েছে কাশ্মীরের জনপ্রিয় স্নো ফল।। অন্য দিনের তুলনায় আজকে জেনো খুব বেশি স্নো ফল হচ্ছে।কি বিশাল ঝড়, আশেপাশের সব দুমরে মুচড়ে শেষ করে দিবে এমন পরিস্থিতি।।। ঝড়ের কারনে রাস্তা, গাছপালা আশেপাশের সব কিছু স্নো ফলে ডুবে আছে।ছোট ছোট বাড়িগুলোর ছাদ পর্যন্ত বরফে ঢেকে গিয়েছে এতো পরিমাণ স্নো ফল হচ্ছে।।।

“রাত একটার কাছাকাছি,ওটি এর সামনে চেয়ারে মাথা নিচু করে বসে আছে ইরফান।গত তিন ঘণ্টা যাবত একই ভাবে বসে আছে সে।।গার্ডরা দৌড়াদৌড়ি করছে ডাক্তাদের সাথে।।এই হতে সাত বারের বেশি ডাক্তার নার্স বের হচ্ছে আর ঢুকছে একবারো ইরফান মাথা তুলে জিজ্ঞাসা করেনি আয়ানা কেমন আছে।একমনে আয়ানার সাদা রঙের উরনাটা যাতে রক্ত লেগে আছে তা বুকে জড়িয়ে মাথা নিচু করে বসে আছে। এমন স্থির বসে থাকতে দেখে সবাই অস্থির হয়ে পরেছে ভয়ে।।বাড়ির সবাই কান্না আর ভয়ের কারনে স্থির হয়ে বসতে পারছে না।।।আয়ানাকে যখন রক্তাত্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় সব ডাক্তার ,নার্স তারাতাড়ি করে ওটিতে নিয়ে যায়।। ইরফান খানের স্ত্রীর এই অবস্থায় এখানে দেখে সবাই ভয় পেয়ে যায়।।যদি কিছু হয় তাহলে একটা লোকও বাঁচবে না হাসপাতালের।সবাই ভয়ে ভয়ে নিজেদের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করছে কেউ ভয়েও ইরফানের সামনে আসছে না।।। ইরফান শুধু আয়ানাকে ওটিতে নেওয়ার সময় ডাক্তাদের উদ্দেশ্য শান্ত গলায় একটা কথাই বলেছে,,,, কিছুক্ষণ আগেও হাসি মুখে সুরক্ষিত আমার সামনে ছিলো ঠিক সেইরকম জেনো হয়ে যায়, না হলে কী হবে কারোর ধারণাও নেই।বলে আয়ানার কপালে চুমু খেয়ে শরীরের চাদর দিয়ে গায়ের রক্তাত উরনাটা নিয়ে চেয়ারে বসে পড়ে আর কোনো কথা বলেনি।।ডাক্তারা ইরফানের কথা শুনে কাঁপা কাঁপা শরীর নিয়ে ওটিতে ঢুকে পড়ে।।। লেখিকা সুমাইয়া আক্তার মিম। ইমরান খান এদিক ওদিক করছে ঠিক মতো বসতেও পারছে না টেনশনে। কাশ্মীরের সবচেয়ে বড় হাসপাতালে আয়ানাকে আনা হয়েছে।সব বড় ডাক্তারা চিকিৎসা করছেন। অনেকে কাজ শেষে বাড়ি চলে গিয়েছিল তাদেরকেও গার্ড দিয়ে তোলে নিয়ে আসা হয় হাসপাতালে যাতে কোনো অসুবিধা না হয়।। বেষ্ট চিকিৎসা হয়।।যেকোনো ভাবে সকাল হওয়ার আগে আয়ানার জ্ঞান ফিরা চাই নাহলে রণক্ষেত্র শুরু করে দিবে ইরফান, কিছু রাখবে না সব ধ্বংস করে দিবে।।।আয়ানার জন্য প্রচন্ড খারাপ লাগছে বুকের ভেতর কেমন ব্যথা অনুভব করছেন তিনি।অনেক পছন্দের আয়ানা তাঁর, খুব ভালোবাসেন তিনি। নিজের কোনো মেয়ে নেই কিন্তু আয়ানাকে দেখলে মনে হয়,যদি একটা মেয়ে থাকতো তাহলে ঠিক এইভাবে আদুরে গলায় বাবা বলে ডাকতো।। কিছুক্ষণ আগে নামাজে আয়ানার সুস্থ জীবনের জন্য আল্লাহর কাছে দু হাত তুলে দোয়া চাইলেন জেনো জলদি সুস্থ হয়ে যায়।। আসিয়া বেগম হাসপাতালের মহিলা নামাজের রুমে এখনো নামাজি বিছিয়ে কান্না করছে আয়ানার জন্য।বড় অদুরে সবার তাই সবার জেনো কষ্টটা একটু বেশি হচ্ছে।।।সাফিয়া বাড়িতে আছে সেও কান্না করতে করতে নাজেহাল অবস্থা। ইসহাকের কারনে হাসপাতালে আসতে পারেনি তাই বাড়িতে থেকে আল্লাহর কাছে আয়ানার সুস্থতা কামনা করছে।।।

“বেশ কিছুক্ষণ পর কয়েকজন ডাক্তার বের হয়েছে ওটি থেকে। তাদের মুখে রয়েছে একরাশ চিন্তা আর ভয়।।ডাক্তার গুলো সোজা ইরফানের সামনে মাথা নিচু করে দাঁড়ালো।।দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘন্টা পর ইরফান এতোক্ষণে মাথা উঁচু করে তাকিয়েছে।ইরফানকে দেখে ডাক্তার সহ বাকি সবাই ভয়ে আতকে উঠে।। খুব এলোমেলো লাগছে ইরফানকে। চোখ দুটো অসম্ভব লাল,চুল গুলো সবসময়ের মতো সেট থাকলেও কেমন এলোমেলো হয়ে আছে।।কেমন চোখ মুখে হিংস্রতা ফুটে আছে কিন্তু দৃষ্টি খুবই শীতল জেনো কিছু হয়নি। ইরফান বসা থেকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ডাক্তারকে গম্ভীর গলায় বললো,,,,

—-আয়ু কেমন আছে জানতে চাইবো না শুধু এতোটুকু বলবো,,আমার হাসিখুশি প্রানবন্তর সুস্থ আয়ুকে চাই তাও সকাল হওয়ার আগে।
ইরফানের কথা শুনে ডাক্তারা ভয়ে থরথর করে কাঁপছে। একজন ডাক্তার কাঁপা কাঁপা গলায় বললো,,,,

—-আসলে স্যার বলছি কী,ম্যামের সব চিকিৎসা ঠিকভাবে হয়েছে।ওনার শরীর থেকে গুলি বের করা হয়েছে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে কারনে পর্যাপ্ত পরিমাণের রক্তও দেওয়া হয়েছে কিন্তু!!!গলায় কথা আটকে গিয়েছে ইরফানের দৃষ্টি দেখে তবুও যথাসম্ভব নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রেখে বললো, কিন্তু ম্যামের রক্তে বিরাট বড় ফোবিয়া আছে যার কারণে নিজের শরীরের অতিরিক্ত রক্ত দেখার ফলে ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়েছে যার দারুন প্রভাব উনি রেসপন্স করার চেষ্টা করছেন না।যদি রোগী বাঁচার ইচ্ছা কিংবা আশা ছেড়ে দেয় তাহলে সব হাতের বাহিরে চলে যায়।এমন হতে পারে যদি সকালের আগে জ্ঞান না ফেরে তাহলে কোমায় যাওয়ার সম্ভাবনা আ,,,,,।।
সম্পূর্ণ কথা বলার আগে গার্ডের হাত থেকে বন্দুক নিয়ে ডাক্তারের কলার ধরে গলায় ঠেকালো ইরফান।।সবাই এমন দেখে ভয়ে ছিটকে দূরে সরে যায়। ইরফান এমন ভাবে বন্দুক চেপে ধরেছে ডাক্তারের শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে আছে। ইরফান আরেকটু শক্ত করে ধরে রেগে চিৎকার করে বললো,,,,,

—-কোমায় নয় ডাক্তার সুস্থ আয়ুকে চাই আমার।যদি আমার আয়ু জান আগের মতো আমার সাথে কথা না বলে তাহলে তোর প্রান প্রিয় শ্বাস আর ভেতর থেকে বের হবে না। আমি ওখানে আটকিয়ে চির নিদ্রায় শায়িত করবো। বলে ধাক্কা মেরে ছেড়ে দেয়। ছাড়া পেতে ডাক্তার জোরে জোরে কাশতে লাগলো। ইরফান ঘারে হাত রেখে এদিক সেদিক ঘার ঘুরিয়ে সকলের উদ্দেশ্যে শান্ত গলায় বললো,,
আমি আর তিন ঘণ্টা সময় দিচ্ছি সকালের আলো ফুটার আগে আয়ুকে আমার সুস্থ চাই, নাহলে সকালের আলো কারোর দেখা হবে না। বাঁকা হেসে একবার ওটিতে চোখ বুলিয়ে চলে যায়।। ইরফান চলে যেতে ডাক্তারা পুনরায় নিজেদের সব টুকু দিয়ে আয়ানার জ্ঞান ফিরানোর চেষ্টা করছে সকালের আগে জ্ঞান ফিরাতে হবে নাহলে তাঁরা কেউ আর সকালের আলো দেখতে পারবে না।।।।

“অন্যদিকে”🦋
টুপটাপ রক্ত ফ্লোরে পড়তে এক বিদঘুটে আওয়াজের ধ্বনি হতে থাকে চারিদিকে।। প্রচন্ড ভাড়ি হয়ে আছে মাথাটা যার কারনে চোখ টেনে খুলতে পারছে না নিশান উদ্দিন।।।গতো অনেকক্ষণ যাবত তাকে এইভাবে চেয়ারের সাথে বেঁধে রেখেছে।। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে চোখ খুলে না রাখতে পারলেও টেনে টেনে চোখ খুলে।। আশেপাশে তাকিয়ে আতকে উঠে সে হঠাৎ তখন আয়ানাকে ব্রিজে গুলি মারা এবং তাঁর গুলি খাওয়ার কথা মনে পরে যায়। ভয়ে জরোসরো হয়ে যায় সে, তাহলে কী তাকে বন্দি করে নিয়ে আসা হয়েছে ভাবতে আরো কুকিয়ে যায় সে।। একটা হাত তো আগে গিয়েছে ইরফানের হাতে এখন পুরো শরীর আলাদা হবে।যতোবার ইরফানের হিংস্র খুনের কথা শুনেছে আর দেখেছে ভয়ে শিউরে উঠেছে সে।আর আজকে নিজেও ঠিক সেইভাবে মরবে ভেবে পাগলের মতো চিৎকার করতে লাগলো প্রানে বাঁচার জন্য।।। ভয়ে পাগলের মতো এদিকে সেদিকে তাকাচ্ছে। পায়ে বন্দুক লাগায় ব্যথায় জান যায় যায় অবস্থা।‌। ভালো করে নিজেকে খেয়াল করে দেখতে পেলো পরনে কোনো কাপড় নেই শুধু সর্ট প্যান্ট ছাড়া ।আর রুমটায় প্রচন্ড ঠান্ডা যার কারনে সারা শরীর অবশ হয়ে যাচ্ছে তাঁর।ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পরছে দাঁতে দাঁত লেগে আসছে ঠান্ডায়।। তবুও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাঁচার। নিজের মৃত্যু আগাম দেখে সে পাগল প্রায়।।তাকে যেখানে রাখা হয়েছে এটা ইরফানের স্পেশাল ডেন্জারেস ওয়াল্ড।চারাদিকে কাঁচ দিয়ে আবদ্ধ একটা হলে রাখা সে যেখানে ফ্রিজিং পদ্ধতি চালু।রুমে প্রত্যেকটা জিনিস কারেন্ট দিয়ে চলছে।আশে পাশে জোরে জোরে পানির ঢেউয়ের আওয়াজে আরো ভয় পেয়ে যায় নিশান।‌সারা রুমে চিকচিকে পানি।আস্তে আস্তে ঠান্ডা কমে গিয়েছে রুমের তাই কিছুটা শান্ত হয় সে।‌আজকে বাঁচতে পারলে কখনো ইরফানের দারের কাছেও ঘেঁসবে না। কিন্তু আদো কী তা সম্ভব?
হঠাৎ লাইটের আলো নিভছে আর জ্বলছে আর খটখট শব্দে দরজা খুলে যাচ্ছে। ভয়ে নিশান আবার পাগলামী শুরু করে দিয়েছে তখন কানে আসে একটা শব্দ যে শব্দ তাঁর হৃদপিন্ড চলা বন্ধ হওয়ার উপক্রম।যে আওয়াজের বিষাক্ত সুরে ঝাঁজরা করে দিচ্ছে তাঁর শরীর।। আওয়াজ আরো কাছে থেকে আসছে যা সে এখন স্পষ্ট শুনতে পারছে,,,
পুপু পু্্্্পু পু পুপু পু্্্্পু পু্্্্্্্।।
অস্পষ্ট সুরে বলে উঠলো, ইরফান খান।।
ইরফান বাঁকা হেসে গার্ডদের এনে দেওয়া চেয়ারে হাত প্রশারিত করে আরাম করে বসে পরলো।।।নিশান উদ্দিনকে থরথর করে কাঁপতে দেখে পৈশাচিক হাঁসি ফুটে উঠে মুখে।মাথা ঝাঁকিয়ে ডেবিল হেসে বললো,,,,

—-খুব অপকর্ম করার কারনে বাবা ভাই চাচা সব হারিয়ে তুই বেঁচে ছিলি কারন আমি তোকে এতো আরামের মৃত্যু দিতে চাইনি চেয়েছি তোকে তোর একটা হাত কেটে দিয়ে সময় নিয়ে আরাম করে মারবো কিন্তু তোর তর সয় নি।তোর চাচাকে জানিস এখানে এনে মাডার করেছি। শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গকে ক্ষতবিক্ষত করে আমার র্সাকের খাবার বানিয়েছি আজকে তোকেও একই অবস্থা করবো কিন্তু আরো জঘন্য ভাবে। বলে উচ্চ স্বরে হাসতে লাগলো।।। নিশান ভয়ে থরথর করে কাঁপছে পাগলের মতো কাদতে কাদতে বললো,,,

—-দয়া করে ছেড়ে দিন আমি আর খারাপ কাজ করবো না এখান থেকে অনেক দূরে চলে যাবো।দয়া করেন স্যার।।। লেখিকা সুমাইয়া আক্তার মিম।তার কথা শুনে ইরফান হিংস্র হায়েনার মতো ঝাঁপিয়ে পরলো তাঁর উপর।লাথি মেরে চেয়ার থেকে ফেলে দিয়ে ইচ্ছে মতো মারতে লাগলো আর বলতে লাগলো,,,,

—-তুই ছেড়েছিস আমার জানকে।তোর জন্য আমার জান এতোটা কষ্ট পাচ্ছে আমিও তোকে এর থেকে আরো বেশি কষ্ট দিয়ে মারবো।বলে গরম করা ধারালো ছুরি দিয়ে বুকের বাম পাশে আঘাত করতে লাগলো।। নিশান ছটফট করছে। ইরফান প্রথমে বেঁচে থাকা হাতটা কেটে দিলো যার কারনে ঘর কাঁপিয়ে চিৎকার করে উঠলো নিশান। শরীর থেকে প্রান প্রায় চলে গিয়েছে।।নিশানের চিৎকারে বিরক্ত হয়ে একটা কাপড় দিয়ে মুখ চেপে ধরলো যার কারনে নিশানের গোঙানির আওয়াজ ছাড়া কিছুই শুনা যাচ্ছে না।। ইরফান মৃদু হেসে বললো,,, আরেকটু কষ্ট কর তাহলে পৌঁছে যাবি তোর প্রিয়জনের কাছে।।বলে ধারালো ছুরি দিয়ে বুক থেকে খুব যত্ন করে হার্ট বের করছে।।।।যখন দেখলো নিশান কোনো আওয়াজ করছে না তখন তাকে ছেড়ে দিলো আর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে বললো,,

—ছি এতো তাড়াতাড়ি মরে গেলো।।এতো ছোট জান তোর। মেরে ভালো লাগেনি।হাতের গ্লাভস খুলে মুখ বাঁকিয়ে বাঁকা হেসে আবার বললো,,, পৃথিবী থেকে আরেকটা ডাসটবিন শেষ বলে গার্ডকে ইশারা করতে দুজন গার্ড লাশ নিয়ে সুইমিং পুলের কাছাকাছি গিয়ে একটা বাটন ক্লিক করতে খুব জোরে জোরে ঘন্টার আওয়াজ হয় আর ততখানি জোরে জোরে ঢেউ তুলে উপরের দিকে উঠে আসে র্সাক।র্সাককে উপরে আসতে দেখে গার্ডরা উপর থেকে লাশ নিচে ফেলতে হা করে গিলে নেয় নিশান উদ্দিনকে র্সাক।।।।। তারপর ঢুব দিয়ে চলে যায়।
কাজ শেষ করে ইরফান ডেবিল হেসে চুল ঠিক করতে করতে বের হয়ে যায় আর মুখে তাঁর বিষাক্ত সেই শিস্
পুপু পু্্্্পু পু পুপু পু্্্্পু পু্্্্্্্।।।।।

“হাসপাতাল থেকে কল আসতে ইরফান তারাতাড়ি ছুটে যায় হাসপাতালে তাঁর প্রেয়সীর কাছে।।।
(গল্পটা কেমন হয়েছে সবাই গঠন মূলক মন্তব্য করবেন।১৫০২ শব্দের পর্ব কেউ ছোট বলবেন না।। শেষ পর্যন্ত সকলকে পাশে থাকার অনুরোধ রইল ধন্যবাদ সবাইকে 💞)

#To_be_continued
#happy_readind🦋🦋

//লেখিকা সুমাইয়া আক্তার মিম✵//

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here