তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡 #DcD_দীপ্ত #পর্ব__________31

0
107

#তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡
#DcD_দীপ্ত
#পর্ব__________31

১ ঘন্টা ড্রাইভ করার পর একটা রেস্টুরেন্টের সামনে এসে গাড়ি পার্ক করলো নিদ্র । এই এক ঘন্টা কেও কোন কথা বলেনি । তৃপ্তি সুধু নিদ্রর মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল । আর নীলা,,,,,,সেই তো গাড়িতে উঠার পর থেকেই নিদ্রর দিকে তাকিয়ে আছে । গাড়ি ব্রেক করতেই নীলা আর তৃপ্তির হুস ফিরে । নিদ্র পিছনে তাকানোর আগেই তারা গাড়ির জানালার কাচ ভেদ করে অন্য দিকে তাকায় । নিদ্র এক বার পিছনে তাকিয়ে নিজের সিট বেল গায়ের উপর থেকে খুলতে খুলতে তৃপ্তি আর নীলার উদ্দেশ্য বললো ।

:+এখান থেকে কিছু খেয়ে নেওয়া যাক । বাসা থেকে তো কিছুই খাওয়া হালো না ।(নিদ্র)

:+আমি খাবো না ।(তৃপ্তি)

সোজা সাপটা নিদ্রর মুখের উপর বলে দেয় তৃপ্তি । নিদ্রর রাগ হলেও নিদ্র রাগ দেখালো না ।

:+এই সুইটি কি বলছিস । আমার খুব খিদে পেয়েছে । বাসা থেকে কিছু খেয়ে আসতে পারিনি তোর জন্য । প্লিজ না করিস না ।(নীলা)

তৃপ্তির কানে কানে ফিস পিস করে বলে নীলা ।

:+কিরে যাবি তোরা । নাকি আমি একাই গিয়ে খেয়ে আসবো ।(নিদ্র)

নিদ্রর কথায় শুনে নিদ্র দিকে তাকালো তৃপ্তি ।

:+হ্যাঁ,,,না,,,মানে,,,যাবো ।(তৃপ্তি)

:+তাহলে গাড়ি থেকে বের হ ।(নিদ্র)

বলেই গাড়ির দরজা খুলে ড্রাইভিং সিট থেকে নেমে দারালো নিদ্র । গাড়ির পিছনের দরজা খুলে দিতেই তৃপ্তি আর নীলা বেরিয়ে আসলো । নিদ্র আগে আগে হেটছে আর তৃপ্তি নীলার হাত ধরে নিদ্রর পিছু পিছু হেটে যাচ্ছে । অতপর রেস্টুরেন্টের ভিতরে গেল তারা । রেস্টুরেন্টের ভিতরের একটা কোনার টেবিলে বসে পরলো নিদ্র তৃপ্তি আর নীলা । নিদ্র হাতের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে টাইম দেখলো । ১০টা বেজে ৩৫ মিনিট…….। এখনো অনেক দুর যেতে হবে । ওয়েটার আসতেই খাবার অডার দিলো যে যার মতো । খাওয়া দাওয়া শেষ করে রেস্টুরেন্টের বিল দিয়ে আবার গাড়িতে উঠে বসলো তারা । নিদ্র গাড়ি ড্রাইভ করছে আর গাড়ির ভিতরের লুকিং গ্লাসে বার বার পিছনের দিকে তাকাচ্ছে । নিদ্র দেখলো নীলা হাই তুলতে তুলতে গাড়ির সিটের সাথে হেলান দিয়ে চোখ বুঝে নিয়েছে । যার মানে হলো তার ঘুম পাচ্ছে । এরপর নিদ্র তৃপ্তির দিকে তাকালো । দেখলো তৃপ্তি নিদ্রর সামনে রাখা নিদ্রর মোবাইলের দিকে একবার তাকাচ্ছে । আবার নিদ্রর মুখের দিকে একবার তাকাচ্ছে । এটা দেখে নিদ্র একটা মুচকি হাসি দিলো । তৃপ্তি ফাস ফাস করছে নিদ্রর ফোন নিজের কাছে নেয়ার জন্য । কিন্তু পারছে না । কি করবে ভেবে পাচ্ছে না তৃপ্তি । একবার ভাবছে নিদ্রকে বলবে । পরে আবার ভাবে শয়তান, বান্দর আমাকে চড় দিয়েছে । একে বলবো কেন ? লাগবে না আমার এর ফোন । বোরিং লাগছে খুব তৃপ্তির । নীলা টাও ঘুমিয়ে পরেছে । চরম বিরক্তি নিয়ে গাড়ির জানালা দিয়ে প্রকৃতি দেখতে থাকে সে । কিছু সময় যাওয়ার পর নিদ্র আবার লুকিং গ্লাসের দিকে নজর দেয় । দেখে তৃপ্তি গোমড়া মুখ করে বাহিরের দিকে তাকিয়ে আছে । যদিও তার মুখ দেখা যাচ্ছে না । তবুও নিদ্র তৃপ্তির দু’চোখ দেখে বুঝে নেয় । নিদ্র গাড়ি রাস্তার এক পাসে দার করালো । এরপর মোবাইল’টা হাতে নিয়ে তৃপ্তির দিকে তাকিয়ে হাত বারিয়ে দিয়ে বললো ।

:+এই নে । এভাবে বসে আছিস কেন । বলতে পারিস না তোর ফোন চাই ।(নিদ্র)

তৃপ্তি কোন কিছু না বলে গাড়ির জানালা দিয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে রইলো ।

:+ফোন চাই না । ঠিক আছে,,,,আমি তাহলে ফোন আবার রেখে দিচ্ছি ।(নিদ্র)

এই বলে নিদ্র যেই না তৃপ্তির সামনে থেকে হাত সরিয়ে আনবে । ওমনি তৃপ্তি দু’হাত দিয়ে থাবা মেরে নিদ্রর হাত থেকে ফোন নিয়ে নিলো । নিদ্র একটা মুচকি হাসি দিলো । এরপর ঠিক হয়ে বসে আবার গাড়ি ড্রাইভ করতে লাগলো সে । নিদ্রর হাত থেকে ফোন নিয়ে, ফোনের লক খুলে সোজা গেম অপেন করলো তৃপ্তি । এরপর আপন মনে গেম খলতে লাগলো সে ।

—————————————

রাত ৮টা বাজে……….
চেয়ারম্যান বাড়ির গেট দিয়ে, গাড়ি বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করালো নিদ্র । দুপুরে একটা রেস্টুরেন্ট থেকে খেয়ে, সেই যে গাড়ি ড্রাইভ করছে আর কোথাও থামেনি সে । এতো সময় ধরে পিছনে এক বারো তাকায়নি নিদ্র । গাড়ি পার্ক করে নিদ্র পিছনে তাকিয়ে দেখলো তৃপ্তি আর নীলা একে অপরের গায়ে ঢ’লে পরে ঘুমিয়ে আছে । এটা দেখে নিদ্র গাড়ির হন জোরে শব্দ করে বাজালো । হুর মুড়িয়ে উঠে গাড়ির সিটে ঠিক হয়ে বসলো তৃপ্তি আর নীলা । নীলা চোখ ঢলতে ঢলতে বললো ।

:+আমারা কি চলে আসছি ।(নীলা)

তৃপ্তি গাড়ি থেকে জানালা দিয়ে চার পাসে উকি দিয়ে বললো ।

:+হ্যাঁ আপু ।(তৃপ্তি)

গারির শব্দ শুনে বাড়ির ভিতর থেকে দৌড়ে বরিয়ে আসে সজিব । তার পিছু পিছু সালমাও বেরিয়ে আসে । নিদ্র গাড়ি থেকে বেরিয়ে গাড়ির পিছনের দরজা খুলে দিলো । দরজা খুলতেই তৃপ্তি নিদ্রর হাতে নিদ্রর ফোন ধরিয়ে দিয়ে গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসলো । তৃপ্তির পিছু পিছু নীলাও বেরিয়ে আসলো । নিদ্র ফোন অপেন করার চেস্টা করলো । কিন্তু পারলো না । কারন তৃপ্তি গেম খেলে নিদ্রর ফোনের বারো দো গুনে চব্বিশ’টা বাজিয়ে রেখেছে । তৃপ্তি গাড়ি থেকে বেরুতেই সজিব এসে তৃপ্তিকে জরিয়ে ধরলো । তৃপ্তিও পরম জন্ত্যে ভাইকে জরিয়ে ধরলো ।

:+কেমন আছো,,, আপু ।(সজিব)

তৃপ্তি সজিবের মাথার পিছনের চুল গুলোতে হাত বুলাতে বুলাতে বললো ।

:+আমি ভালো আছি । তোরা কেমন আছিস ।(তৃপ্তি)

:+আমরাও ভালো আছি ।(সজিব)

এরপর তৃপ্তি সজিবকে ছেরে দিয়ে সালমাকে গিয়ে জরিয়ে ধরে । জোরালো কন্ঠ বলে উঠলো তৃপ্তি ।

:+কেমন আছো,,,, আম্মু তুমি ।(তৃপ্তি)

:+এই তো কোন রকম আছি । ওখানে গিয়ে তো আমাদের কথা ভুলেই গেছিস ।(সালম)

:+কি বলো আম্মু তুমি । আমি তোমাদের কথা ভুলবো কেন । আমি তো প্রতিদিনই তোমার সাথে ফোনে কথা বলি ।(তৃপ্তি)

সালমাকে ছেরে দিয়ে ঠিক হয়ে দারিয়ে বলে তৃপ্তি । হঠাৎ সালমার নজর নীলার উপর পরে । তিনি নীলাকে উদ্দেশ্য করে তৃপ্তিকে বললো ।

:+ওটা কে-রে মা ।(সালমা)

:+ওহ আম্মু,,,, আমি তো উনার সাথে তোমাদের পরিচয় করিয়ে দিতেই ভুলে গেছি ।(তৃপ্তি)

এই বলে তৃপ্তি নীলার হাত ধরে সালমার সামনে এনে দার করিয়ে বললো ।

:+আম্মু উনি হচ্ছেন নীলা আপু । ভাইয়াদের বাড়িতে পাঁচ তলায় ভারা থাকেন । আরে আমি তোমাকে যার কথা বলেছিলাম ,,,,সে । আপু আমার খুব ভালো বন্ধু । আর আপু এই হচ্ছে আমার জানের টুকরা আম্মু ।(তৃপ্তি)

শেষের কথা বলতে বলতে সালমার কাছে এসে সালমার ডান হাত নিজের দু’হাত দিয়ে জরিয়ে ধরলো তৃপ্তি ।

:+আসসালা-মুয়ালাইকুম আন্টি ।(নীলা)

সালমাকে সালাম দিয়ে বলে নীলা । সালমাও সালামের উওর দেন ।

:+ওয়ালাইকুম-আসসালাম । কেমন আছো তুমি মা ।(সালমা)

:+জ্বি আন্টি আমি ভালো আছি । আপনি কেমন আছে ।(নীলা)

:+আমিও ভালো আছি ।(সালমা)

নীলা এক-বার চার পাসে চোখ বুলিয়ে বললো ।

:+আন্টি আংকেলকে দেখছি না যে ।(নীলা)

:+আরে আমি তো এতোখন খেয়েলই করিনি । হ্যাঁ ,,,আম্মু,,, আব্বু কৈ দেখছি না যে ।(তৃপ্তি)

চিন্তিত ভংগিতে বলে তৃপ্তি । সালমা তৃপ্তির মাথায় আলতো করে হাত বুলাতে বুলাতে বললেন ।

:+চেয়ারম্যান আফিস থেকে এখনো আসেনি । একটু পরেই চলে আসবে ।(সালমা)

:+আব্বু যানতো আজ আমি আসবো তাও তিনি চেয়ারম্যান অফিসে বসে আছে । আজ বাড়িতে এলে আব্বু সাথে কথাই বলবো না ।(তৃপ্তি)

গাল ফুলিয়ে বললো তৃপ্তি ।

:+আরে বোকা মেয়ে । চেয়ারম্যান অফিসে আজ একটা দরবার বসছে । সালিস ডেকেছে একটা ছেলের বিরুদ্ধে । সেই দরবার শেষ করে তারপর আসবে ।(সালমা)

তৃপ্তির মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বলে সালমা ।এদিকে নিদ্র গাড়ির পিছনের ডিকি থেকে লাগেজ গুলো বের করছে । নিদ্রর পাসে দারিয়ে আছে চেয়ারম্যান বাড়ির গেটের দারোয়ান আলম চাচা । তখনি নিদ্র অনুভব করে কেও তার পিছনে পেন্ট ধরে টানছে । নিদ্র চট করে পিছনে ঘুরে দেখলো সজিব দারিয়ে আছে । নিদ্র হাত থেকে ফোন’টা পকেটে পুরে একটা হাসি দিকে সজবিকে দু’হাত দিয়ে উচু করে ধরে বললো ।

:+কেমন আছেন পিচ্চি সালা বাবু ।(নিদ্র)

সজিব ভ্র-উচু করে নিদ্রর দিকে তাকিয়ে বললো ।

:+কে তোমার সালা বাবু ।(সজিব)

নিদ্র আমতা আমতা করে একবার আলমের দিকে আবার সজিবের দিকে তাকালো । ভুল যায়-গায় ভুল বাক্য বলে ফেলেছে সে । এটা বুঝতে পেরে নিদ্র বললো ।

:+ইয়ে না মানে । পিচ্চি ব্রাদার । হ্যাঁ,,,পিচ্চি ব্রাদার কেমন আছেন ।(নিদ্র)

সজিব একটা হাসি দিয়ে বললো ।

:+আমি ভালো আছি । তুমি কেমন আছো ভাইয়া ।(সজিব)

:+আমিও ভালো আছি ।(নিদ্র)

:+ভাইয়া আমার জন্য কি নিয়ে আসছো ।(সজিব)

নিদ্র সজিবকে মাটিতে নামিয়ে দার করিয়ে বললো ।

:+কিছু নিয়ে আসি নি আপনার জন্য ।(নিদ্র)

নিদ্রর কথা সুনে সজিবের মুখ কালো হয়ে যায় । সে উলটো ঘুরে হাটা ধরতে নিলেই নিদ্র সজিবকে পিছন থেকে জরিয়ে ধরে মাটি থেকে আবার উচু করে নিজের বুকের সাথে জরিয়ে নেয় ।

:+এতো রাগ আমার পিচ্চি ব্রাদারের ।(নিদ্র)

:+যাও তোমার সাথে কথা বলবো না । ছারো আমায় ।(সজিব)

:+আরে বাবা এতো রাগ করলে চলে । আমি আমার পিচ্চি ব্রাদারের জন্য কিছু নিয়ে আসবো না তা-কি হয় ।(নিদ্র)

নিদ্রর কথা সুনে সজিবের মুখ হাসি ফুটে উঠে । সে টুসুর করে নিদ্র গালে একটা চুমু বসিয়ে দেয় ।

:+আমি যান-তাম তুমি নিয়ে আসবে । দাও না ভাইয়া প্লিজ ।(সজিব)

নিদ্র সজিবকে কোল থেকে না-মিয়ে গাড়ির ডিকি থেকে একটা বক্স বের করে সজিবের হাতে দেয় । আসলে দুপুরে রেস্টুরেন্টে খাওয়ার পর নীলা আর তৃপ্তিকে গাড়িতে বসিয়ে তারপর নিদ্র সজিবের জন্য এটি কিনে । সজিব বক্স’টা হাতে পেয়ে এক দৌড়ে বাড়ির ভিতরে চলে গেল । নিদ্র একটা হাসি দিয়ে গাড়ির ডিকি থেকে বাকি লাগেজ গুলো বের করলো । এরপর নিদ্র আলমের হাতে দুই’টা লাগেজ আর নিজের হাতে নিজের লাগেজ নিয়ে সালমার সামনে আসলো ।

:+কেমন আছো,,,,চাচি আম্মা ।(নিদ্র)

নিদ্র কথা সুনে নিদ্রর দিকে তাকালো সালমা ।

:+আমি ভালো আছি । তুমি কেমন আছো ।(সালমা)

:+আমিও ভালো আছি ।(নিদ্র)

নিদ্রর “ভালো আছি ” এই কথা’টা সুনে তৃপ্তি বিরবির করে বললো ।

:+ভালো তো থাকবেই । আমাকে মেরে এখন ভালোই আছে । ওটা আমাদের বাড়ি ছিলনা বলে কিছু বলিনি । এবার এটা আমাদের বাড়ি । এবার দেখাবো মজা । চান্দু আমাকে মারা,, হুমমমমমম ।(তৃপ্তি)

নিদ্রর দিকে তাকিয়ে বিরবির করে বললো তৃপ্তি । সালমা নিদ্রর দিকে এক-বার আবার তৃপ্তির দিলে তাকিয়ে বললো ।

:+তুই আবার কি বিরবির করছিস ।(সালমা)

তৃপ্তি একটু ভেবাচেকা খেয়ে বললো ।

:+না আম্মু কিছু না ।(তৃপ্তি)

:+চল,,, বাড়ির ভিতরে চল ।(সালমা)

:+চাচুকে দেখছি না যে ।(নিদ্র)

বজলুরকে না দেখতে পেয়ে বলে উঠলো নিদ্র ।

:+সালিসে গেছে ,,,,চলে আসবে কিছুখন পর । তোমার বাড়ির ভিতরে এসে রেস্ট নেও ।(সালমা)

:+আচ্ছা চলো ।(নিদ্র)

অতপর বাড়ি ভিতরে আসলো সবাই । সালমা নিদ্রকে,,, নিদ্রর আগের রুমই দেখিয়ে দিলো । আর নীলাকে একটা নতুন রুমে নিয়ে গেল । তৃপ্তি ,,,,তৃপ্তির আগের রুমে চলে গেল ।

————————————-

রাত ১০ বেজে ৫৬ মিনিট……….
খাবার টেবিলে বসে আছে বজলুর,নিদ্র,সজিব,আর,সালমা । তৃপ্তি আর নীলা আগেই খেয়ে নিয়েছে । এতো’টা পথ জার্নি করায় তাদের শরীর একটু দুর্বল হয়ে পরেছে । নীলা জীবনে ফাস্ট এতো দুরে জার্নি করলো । তাই রাতে তারাতাড়ি খেয়েই ঘুমিয়ে পরছে সে । তৃপ্তির ও শরীর দুর্বল থাকায় সেও খেয়ে ঘুমিয়ে পরেছে । বজলুর নিদ্রর উদ্দেশ্য বললো ।

:+আসতে কোন সমস্যা হয়নি তো ।(বজলুর)

নিদ্র প্লেট থেকে মাথা তুলে বজলুরের দিকে তাকিয়ে বললো ।

:+না চাচু ।(নিদ্র)

:+তোর আব্বুর কাছে ফোন করেছিস ।(বজলুর)

:+হুম,,, কথা হয়েছে ।(নিদ্র)

:+ঠিক আছে । খেয়ে দেয়ে রুমে গিয়ে রেস্ট নে ।(বজলুর)

:+আচ্ছা,,,,।(নিদ্র)

খাওয়া দাওয়া পর্ব শেষ করে নিদ্র নিজের রুমে চলে আসলো । নিদ্র রুমে এসে চার্জে থেকে ফোন খুলে হাতে নিয়ে দেখলো জেক,রাহুল,সাব্বিরের অনেক গুলো কল । রাত ১১টা বেজে যাওয়ায় নিদ্র আর কল বেক করলো না । বেডের উপর সুয়ে ঘুমিয়ে পরলো সে ।

#চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,

(।কপি করা নিষেধ।)

[।বি.দ্র: ভুল ত্রুটি ক্ষমার দিষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here