হিংস্র_ভালোবাসা🌹 #Season_2 #Writter_Farhana_Chobi #পর্ব-২৩ .

0
781

#হিংস্র_ভালোবাসা🌹
#Season_2
#Writter_Farhana_Chobi
#পর্ব-২৩
.
.
🍁
মেঘ ফারহার দুহাতে চুমু দিয়ে উঠে ফারহার ঠোট জোড়ায় বেশ কিছুক্ষন চুমু খেয়ে বললো …… আমার প্রত্যেকটা কথা তোমার এই ছোট্ট মাথায় ভালো করে ঢুকিয়ে নেও প্রেয়শী …..

হঠাৎ করে মেঘের ফোন টা বেজে ওঠায় মেঘ ফোন টা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে রিসিব করে ………

—” ওয়াট ,,আর ইউ শিওর আসলাম ..?”(মেঘ)

—” ইয়েস বস ,,, ডক্টরের লাস টা মাত্র পুলিশ পোষ্ট মোর্টেমের জন্য পাঠিয়েছে…”(আসলাম)

— তাহলে আমার সন্ধেহ টাই ঠিক … আসলাম এ্যাস সুন এ্যাস পসিবেল ওদের নিয়ে হসপিটালে চলে আয়…”(মেঘ)

—” বস হসপিটাল কেন ..?? আপনার কিছু হয়নি তো ..?”(আসলাম)

মেঘ আসলামের কথায় বিরক্ত হয়ে দাতেঁ দাতঁ চেপে বলে উঠলো ….” বিশ মিনিট সময় দিলাম এর ভিতর যেন তোকে আমার সামনে দেখতে পাই আদারওয়াইজ …..বাকি টা বলার আগে আসলাম বলে উঠলো ….”বস আমি দশ মিনিটে আপনার সামনে হাজির হচ্ছি প্লিজ কাম ডাউন ..”

আসলাম কল ডিসকানেক্ট করে দ্রুত বেরিয়ে পরলো ……মেঘ কেবিনে ঢুকে দেখে ফারহা ঠিক একি ভাবে বসে আছে …মেঘ ফারহা পাশে বসতে ফারহা চমকে ওঠে ..মেঘ ফারহা কর চমকে যেতে দেখে শক্ত করে জরিয়ে ধরে বলে … “আই’ম সরি প্রেয়শী ,আমার জন্য তুমি কষ্ট পাচ্ছো বাট ট্রাস্ট মি আমি চাই নি তোমাকে কষ্ট দিতে কিন্তু ছেলে গুলো তোমাকে ওভাবে জরিয়ে ধরা দেখে নিজের রাগ টা আর কন্ট্রোল করতে পারি নি …..ফারহা এবার মেঘের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে …মেঘ তার প্রেয়সী কে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে কিছু বলতে যাবে তার আগে ঝড়ের গতিতে আসলাম এসে উপস্তিত হয় কেবিনের বাইরে ….আসলাম কেবিনের বাইরে থেকে দরজায় নক করে ….

—” কামিং আসলাম ..”(মেঘ)

আসলাম কাচুমাচু মুখ করে ভিতরে ঢুকে মেঘের সামনে দারায়….

—” বস ওনারা বাইরে দারিয়ে আছে ..”(আসলাম)

—” ইউ ইডিয়েট ,ভিতরে ডাকো তাদের..এটাও বলে দিতে হয়..”(মেঘ)

আসলাম ভয়ে দ্রুত গতিতে কেবিন থেকে বেরিয়ে যায়…মেঘ ফারহার থুতনি ধরে আলতো করে চুমু দিয়ে বলে…” প্রেয়শী সামনে তাকিয়ে দেখো কারা এসেছে….”

মেঘের কথা শুনে ফারহা রোবটের মতো সামনে তাকিয়ে দেখে ইভা তিন্নি দারিয়ে আছে … তিন্নি ইভা ছুটে এসে ফারহা কে জরিয়ে ধরে কাদঁতে লাগলো …..ফারহা তিন্নি ইভাকে দেখে চোখের পানি আটকে রাখতে না পেরে হু হু করে কেদেঁ বলে… ” আ,,,আমি পারি নি ইভা আমি পারিনি তোর ভালোবাসা কে বাচাতে সব শেষ হয়ে গেছে ..আমি পারলাম না….” কাদতে কাদতে ইভা তিন্নির কোলে জ্ঞান হরিয়ে ঢলে পরে ফারহা …. মেঘ দ্রুত ফারহা কে কোলে নিয়ে বেডে শুইয়ে দিয়ে ডক্টর কে চিৎকার করে ডাকতে থাকে…মেঘের এমন চিৎকার শুনে সব ডক্টররা হন্ত দন্ত হয়ে কেবিনে ছুটে আসে….

—” কি হয়েছে মিঃ চৌধুরী ? …. ডক্টর মেঘের উপর দৃষ্টি সরিয়ে বেডের উপর ফারহা চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকতে দেখে কে দেখে বুজতে পারে এনিথিং সিরিয়াস ….ডক্টর মেঘের চোখ মুখ দেখে ভয়ে দ্রুত ফারহার চেকয়াপ করতে থাকে ….

—” ডক্টর প্রেয়শীর কি হয়েছে..?? হঠাৎ করে জ্ঞান হারালো কেন..??”(মেঘ)

—” অতিরিক্ত টেনশনের কারনে আপনার মিসেস জ্ঞান হারিয়েছে…”(ডক্টর)

ডক্টরের মুখে মিসেস শুনে তিন্নি ইভা অবাক চোখে মেঘের দিকে তাকিয়ে থাকে মেঘ সে দিকে খেয়াল না করে ডক্টরের কাছে জ্বিগাসা করে……

—-” ডক্টর রিপোর্ট কখন আসবে ..??” আর প্রেয়শীর জ্ঞান কখন ফিরবে..??(মেঘ)

—” মিস্টার চৌধুরী কিছুক্ষনের মধ্যে মিসেস চৌধুরীর জ্ঞান ফিরে আসবে ৷ আর ওনার রিপোর্ট টা আসতে দুদিন টাইম লাগবে…”(ডক্টর)

—” ডক্টর রিপোর্ট টার বিষয় যেন কেউ না জানতে পারে আর এই নিন এটা আমার পার্সোনাল নাম্বার রিপোর্ট আসলে আমাকে কল দিয়ে জানাবেন..”(নরম গলায়)

—” ইয়েস অফকোর্স মিস্টার চৌধুরি আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন এই বিষয়ে কেউ কিছু জানবে না..”(ডক্টর)

ডক্টর চলে যেতে ইভা তিন্নি মেঘ কে প্রশ্ন করতে চাচ্ছে কিন্তু ভয়ে কিছু বলতে পারছে না …মেঘ বুজতে পারলো তিন্নি ইভা ওকে কিছু বলতে চায় তাই ভনিতা না করে মেঘ সোজাসুজি তিন্নি ইভা কে বলে উঠলো …….

—” সালিকা তোমাদের মনে হয়তো অনেক প্রশ্ন আমাকে নিয়ে তাই না..??”

মেঘের কথা তিন্নি মাথা নারে…তা দেখে মেঘ আবার বলে উঠলো …” সালিকারা তোমাদের সব প্রশ্নের উওর তোমরা পেয়ে যাবে সঠিক সময় হলে কিন্তু তার আগে তোমাদের হেল্প দরকার আমার ….

—” আমাদের হেল্প ..??” (অবাক হয়ে ইভা বললো)

ইভার চোখ মুখ দেখে মেঘ হেসে ফেলে …” খুব অবাক হওয়ারি বিষয় এটা আই নো বাট আমি তোমাদের ফোর্স করতে চাই না ৷ তোমরা নিজে থেকে যদি তোমার বান্ধুবীকে হেল্প করো তাহলে হবে….”

—” এক মিনিট জিজু আপনার কথা আমি বুজতে পারছি না একবার বলছেন আপনাকে হেল্প করতে আবার বলছেন ফারু কে হেল্প করতে ..??”(তিন্নি)

—-” তিন্নি প্রেয়শীর সামনে অনেক বড় বিপদ অপেক্ষা করছে ওকে বাচাঁতে হলে ওর ছায়া হয়ে থাকতে হবে কিন্তু আমি এই চাইলে ও প্রেয়শীর ছায়া হয়ে থাকতে পারবো না তাতে ওর বিপদ বাড়বে তাই আমার হার্মবেল রিকুয়েস্ট যে তোমরা দুজন আমার প্রেয়সীর ছায়া হয়ে থাকবে যতোদিন না আমি চাই…”(মেঘ)

—” জিজু আ…..বলতে পারলো না তিন্নি বেডে তাকিয়ে দেখে ফারহা চোখ মেয়ে তাকিয়েছে…তিন্নি মেঘ কে কিছু না বলে ফারহার কাছে গিয়ে ফারহা কে জরিয়ে ধরে বলে….” ফারু তুই ঠিক আছিস ??? কোন কষ্ট হচ্ছে না তো তোর..??”

—” নাহ আমার কোন কষ্ট হচ্ছে না কিন্তু তুই কি বলছিলি ওনাকে…??”

তিন্নি আমতা আমতা করে বললো…” তোর জন্য সারপ্রাইজ আছে ফারু চল আমার সাথে..”

মেঘ বুজতে পারলো তিন্নি কিসের সারপ্রাইজের কথা বলছে ..মেঘ বাধা না দিয়ে ফারহা কে কোলে তুলে নিলো ফারহা কিছু বলতে যেয়ে ও বললো না কারন ও ভালো করে জানে মেঘ কে এখন কিছু বললে ও মেঘ শুনবে না তাই ফারহা চুপ করে রইল……..মেঘ ফারহা কে নিয়ে দ্বিতীয় তালা থেকে তৃতীয় তালায় নিয়ে এসে ICU রুমের সামনে এসে দারালো তখনি ডক্টর ICU রুম থেকে বেরিয়ে এসে মেঘ কে দেখে চমকে যায় …..

—” আরেহ মিস্টার মেঘ চৌধুরী আপনি এখানে আর এনি তো আপনার….বাকিটা ডক্টর ইরফান কে বলতে না দিয়ে মেঘ দাতেঁদাত চেপে ডঃ ইরফান কে বলে উঠলো ….” স্টপ ডক্টর আমি আপনার এই ইউজ লেস কথা শোনার জন্য আসি নি পেশেন্ট কেমন আছে এটা জানার জন্য এসেছি….”(মেঘ)

মেঘের কথা শুনে ডক্টর কিছু টা দমে গেলেন ….ডক্টর কে চুপ থাকতে দেখে তিন্নি রেগে ডক্টর কে বলে ওঠে …” ডক্টর আপনার কাছে কিছু প্রশ্ন করেছে জিজু আন্সার করুন না হলে … ডক্টর চমকে যায় তিন্নির মতো বাচ্চা মেয়ের মুখে এমন থ্রেট শুনে ..ডক্টর আমতা আমতা করে মেঘের উদ্দ্যশ্যে বলে উঠলো …. মিস্টার চৌধুরী পেশেন্ট দুজনের অবস্তা খুব ক্রিটিকাল ছিলো কিন্তু গত এক ঘন্টায় পেশেন্ট দুজনের অবস্তা এখন আউট অফ ডেন্জার ……

—-” কাদের কথা বলছে ডক্টর ??? কারা আউট অফ ডেন্জার ?? এই খুনি রাক্ষস টার কাছে কি জানতে চাইবো.!! নাহ থাক “(মনে মনে)

—” আমরা কি দেখতে যেতে পারি ডক্টর…?”(ইভা)

ইভার প্রশ্নের উওরে ডক্টর কিছু বলতে যাবে তার আগে মেঘ ফারহা কে নিয়ে ICU রুমে ঢুকে যায় … ডক্টর বারন করতে যেয়ে ও করতে পারে না মেঘের ভয়ে ….. ডক্টর খুব ভালো করেই চিনে মেঘ কে তাই অযথা বেশি কথা বাড়ায় নি……….ফারহা কেবিনে ঢুকে চোখ ছানাবড়া হয়ে যায় রাব্বি হাসান কে দেখে কিন্তু পরে এক সস্থির নিশ্বাস ফেলে এটা ভেবে ইভার ভালোবাসা আর আমার বন্ধুদের প্রানে মরতে হয়নি বেঁচে আছে ওরা ….ফারহা খুশি তে কেদে ফেলে অন্য দিকে ইভা হাসানে কাছে গিয়ে সারা মুখে চুমু তে ভরিয়ে দেয় …..” হাসান তুই তারাতারি সুস্থ হয়ে যা প্লিজ তোকে এভাবে আমি আর দেখতে পারছি না তোকে যে আমার তোকে ঘিড়ে যে অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছে তা তোকে জানতে হবে প্লিজ চোখ মেলে তাকা একবার আমাকে দেখ প্লিজ হাসান…….ইভা কান্না করতে থাকে হাসানের হাত ধরে …. তিন্নি ইভার কাধে হাত রাখতে ইভা উঠে তিন্নি কে জরিয়ে ধরে কেদে ফেলে ….” তিন্নি হাসান কে উঠতে বল না .. ওকে যে আমার অনেক কথা বলার আছে…”

–” পাগলামি করে না ইভা ,,ডক্টর কি বললো শুনলি না ওরা এখন আউট অফ ডেন্জার.. খুব তারাতারি সুস্থ হয়ে যাবে ওরা তুই ভাবিস না …”(তিন্নি)

ফারহা মেঘের কোলে বসে কাদতে থাকে …. মেঘ পুরো টা সময় ফারহা কে কোলে রাখে একবারের জন্য ও কোথাও বসতে দেয়নি ফারহা কে…… মেঘ ফারহা কে কাদতে দেখে তিন্নি ইভা কে বলে…. সালিকারা কান্না একটু কম করো না হলে কিছুক্ষনের মধ্যে কেবিন টা একটা পুলে পরিনত হবে তখন কিন্তু তোমাদের নাকানি চুবানি খেতে হবে চোখের পানি তে ……

ইভা তিন্নি ফারহা অবাক হয়ে মেঘের দিকে তাকিয়ে আছে ওরা বিশ্বাস করতে পারছে না এই রাগি মানুষ টাও মজা করতে পারে কাউ কে হাসাতে পারে ……মেঘ ওদের এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে বুজতে পারলো ও কি বলেছে তাই কথা ঘুরাতে বললো….” এখন আমাদের কেবিন থেকে বের হতে হবে না হলে তোমাদের কান্নার আওয়াজে ওদের ডিসট্রাব হবে…..

তিন্নি ইভা মেঘের কথা মতো কেবিন থেকে বেরিয়ে আসে ৷ মেঘ ফারহা কে নিয়ে সোজা হসপিটাল থেকে বেরিয়ে এসে ফারহা কে গাড়িতে বসিয়ে দেয় মেঘ …..

—” শান্ত হয়ে গাড়িতে বসো আমি এখুনি আসছি আর হ্যা গাড়ি থেকে যদি আগের মতো না বলে নামো তাহলে আমি কি কি করতে পারি তা তুমি ভালো করেই জানো…??”(মেঘ)

মেঘের কথা শুনে ফারহা মাথা নাড়লো ..মেঘ ফারহার কপালে চুমু দিয়ে গাড়ি লক করে তিন্নি ইভার দিকে এগিয়ে গেলো ……ততোক্ষনে আফিফ এসে হাজির হয় মেঘের সামনে……….

—” জিজু আমরা আপনাকে আর ফারু কে হেল্প করতে রাজি আছি ,,, কি করতে হবে আমাদের সেটা বলুন…”(তিন্নি)

মেঘ বাকা হেসে আফিফ ইভা তিন্নি কে ব্লুটুথ দিলো ….

—” এই ব্লুটুথ সব সময় তোমাদের কানে রাখবে আর যেহেতু এটা খুব ছোট তাই সহজে কারোর নজরে আসবে না ..এটার মাধ্যমে তোমাদের সাথে আমার কন্টাক হবে আন্ডারস্টান্ড …?? আর হ্যা তোমাদের কখন কি করতে হবে তা আমি পরে জানিয়ে দিবো তোমাদের “(মেঘ)

—” ওকে জিজু …”(ইভা তিন্নি)

—” অনেক রাত হলো আসলাম তোমাদের বাড়িতে পৌছে দিবে ওর সাথে গাড়িতে যাও আমি প্রেয়শী কে নিয়ে যাচ্ছি …”(মেঘ)

মেঘের কথা মতো আফিফ ইভা তিন্নি আসলামের গাড়িতে উঠে বসে৷ অন্যদিকে মেঘ ফারহা কে নিয়ে গাড়ি স্টাট দিয়ে বেরিয়ে পরে…….
.
🍁
.
—” সরি ড্যাড আমি তোমার কথা রাখতে পারবো না ৷ আমি সামিরা কে বিয়ে করতে পারবো না৷”(আগুন)

—” ওয়াট আর ইউ সেইয়িং আগুন তুমি ভুলে যাচ্ছো আমি আমার বন্ধু কে কথা দিয়েছি আর আমি আমার কথা জান দিয়ে হলেও রাখি ….”(আরিয়ান খান)

—” আই নো ড্যাড আর সেই জন্য আমাকে দেওয়া কথা তুমি রাখো নি…রাইট..?”( আগুন)

নিজের ছেলের মুখে এমন কথা শুনে আরিয়ানের খুব কষ্ট হচ্ছে কিন্তু একমাত্র ছেলে কে বাচাঁতে আরিয়ান খান কঠিন রুপ ধারন করেছে…….

—” আগুন আমি তোমার সাথে কোন ভাবে আর্গুমেন্ট করতে চাই না … সারবেন্ট তোমার ড্রেস নিয়ে আসছে তুমি দ্রুত রেডি হয়ে নেও আজ তোমার এঙ্গেজমেন্ট হবে সামিরার সাথে আর একটা কথা আজ যেন কোন সিনক্রিয়েট না হয় আর যদি কোন সিনক্রিয়েট করো তাহলে আমার মরা মুখ দেখবে ….”(আরিয়ান )

আরিয়ান খান আগুন কে কথা বলার সুযোগ না দিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে আসলেন….এদিকে আগুনের চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পরছে ……ছেলেরা নাকি কষ্ট পেলেও কাঁদে না কিন্তু আজ আগুন কাদছে নিজের ভালোবাসা কে চোখের সামনে শেষ হতে দেখে কাঁদছে আগুন … সার্বেন্ট দরজায় নক করতে আগুন চোখের পানি মুছে নিয়ে সার্বেন্ট কে আসতে বলে……

—” স্যার এ গুলো বড় স্যার পাঠিয়েছে আপনার জন্য ..”

—” বেডের উপর ররাখো…”(আগুন)

আগুনের কথা মতো বেডের উপর আগুনের জন্য আনা ড্রেস রেখে চলে যায় সার্বেন্ট ,,,,আগুন ফ্রেস হয়ে ড্রেস টা পরে মিররে নিজেকে কয়েক বার ভালো করে দেখে নিলো ” হুম পার্ফেক্ট ” চকলেট ওয়াইট শার্ট তার উপর ব্লাক ব্লেজার ব্লাক প্যান্ট হাতে ব্রান্ডের ওয়াচ , অন্য হাতে গোল্ডের মোটা চেইন চুল গুলো জেল দিয়ে সেট করা ব্যাস রেডি….. আগুন মিররের দিকে তাকিয়ে রহস্যজনক হাসি দিয়ে বেরিয়ে গেলো রুম থেকে………..
.
.
.
#চলবে…………………🍁🍁🍁

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here