হিংস্র_ভালোবাসা🌹 #Season_2 #Writter_Farhana_Chobi #পর্ব-১৭

0
765

#হিংস্র_ভালোবাসা🌹
#Season_2
#Writter_Farhana_Chobi
#পর্ব-১৭
.
.
🍁
ইভা গেটের দিকে তাকিয়ে থেকে বলে উঠলো …” ফারু আগুন স্যার আসলো না তো !! তুই তো ওনার একটা গাড়ি খারাপ করে দিসিস মে বি উনি হয়তো রিচ ফ্যামিলিতে বিলং করে তাই আজ নিউ কার নিয়ে এসেছে…….”

ইভার কথা শেষ হতে না হতে ফারহার দিকে তাকিয়ে দেখে ফারহা থর থর করে কাপছেঁ ইভা ফারহা কে টার্চ করতে ফারহা ওখান থেকে ছুটে ক্লাসে চলে আসে ৷ ফারহার পিছু পিছু রাব্বি হাসান আফিফ ইভা তিন্নি দৌড়ে যায় ৷

ফারহা ক্লাসে ঢুকে শেষ ব্যান্চের পিছুনে গিয়ে লুকিয়ে পরতে ফারহা দরজা বন্ধ করার শব্দ পেয়ে উকি দিয়ে দেখে মেঘ হাতে বড় মোটা একটা লাঠি নিয়ে টেবিলের উপর বারি মারছে৷ প্রত্যেকটা লাঠির আঘাতের শব্দে ফারহা কেপেঁ কেপেঁ উঠছে……

— ” আই নো প্রেয়শী তুমি এই ক্লাস রুমে আছো ৷ ভালোই ভালো বলছি বেরিয়ে আসো নয় তো আমি রেগে গেলে তোমার জন্য খুব একটা ভালো হবে বলে মনে হয় না..”(মেঘ)

— “হায় হায় এখন আমি কি করি এই রাক্ষসটার কথা তো একে বারে বেমালুম ভুলে গিয়েছিলাম ৷ কি করে ভুললাম আমি আর আজ তো আমি পুরো সেজে গুজে কলেজে এসেছি ৷ কা,,কাল তো রাক্ষস টা বলে দিয়েছিলো কলেজে বোরকা পরে আসতে ৷ কোন ভাবে না সাজি কিন্তু আমি তো রাক্ষসটার কথার পুরো উলটো টা করেছি…এ্যা এ্যা কি হবে এখন আমার রাক্ষস টা যে ভাবে রেগে আছে এখন আমি যদি সামনে যাইতো আমাকে ওই মোটা লাঠি দিয়ে মারে তাহলে তো আমি সোজা উপরে চলে যাবো তাহলে আমার গুলু মুলু সোনারা তো এতিম হয়ে যাবে ৷ না না ফারহা কিছু একটা ভাব এই রাক্ষস টার হাত থেকে কি করে বাচা যায়……

ফারহা বের হয়ে আসতে না দেখে মেঘের রাগ যেনো দ্বিগুন বেড়ে গেলো ৷ মেঘ রেগে ক্লাস রুমের বেন্চ চেয়ার টেবিল ভাঙ্গচুর করা শুরু করলো এটা দেখে ফারহা ভয়ে আঁতকে উঠলো ……

— ওহ মাই খাট , এই রাক্ষস টা দেখছি সব ভেঙ্গে চুরে ফেলছে ৷ এখন যদি সামনে না যাই পরে হয়তো এই চেয়ার টেবিলের মতো আমাকেও মাথায় তুলে আচাড় মারবে ,,,নায়য়য়য়য়য়া ওরকম ফেললে তো কোমরে লাগবে তার থেকে বড় রাক্ষসটার সামনে যেয়ে দারাই তাহলে নিশ্চয় মাথায় তুলে আচার মারবে না🤔🤔……

ফারহা ভাবতে ভাবতে ধিরে ধিরে মেঘের পিছুনে এসে দারায় ৷ মেঘ বুজতে পারে ফারহা ওর পিছুনে দারিয়ে ,,,মেঘ হাতে লাঠিটা ঘুড়িয়ে ঘুড়িয়ে নিচে ফেলে দিলো …বদ্ধ রুমে লাঠিটা নিচে পরায় বিকট শব্দ হয় ফারহা ভয়ে হাতের নখ গুলো দাতঁ দিয়ে কাটতে লাগলো মেঘ হুট করে পিছুনে ফিরে ফারহার চুলের মুঠি ধরে মুখের সামনে নিয়ে বলে ……তোমার সাহস কি করে হয় প্রেয়সী আমার কথা অমান্য করার..তুমি জানো না আমি রেগে গেলে ঠিক কি কি করতে পারি?? তোমাকে কাল আমি বলেছিলাম না কলেজে আসবে বোরকা পরে নো সাজাগোজ নো চুল খোলা কিন্তু তুমি কি করলে …..Answer me damn it (জোড়ে চিৎকার )

— ” আ,,,আমার ম,,,,মনে, ছি,,,,ছি,,লো না….”(ভয়ে তুতলে বললো ফারহা )

ফারহার কথা শুনে মেঘের নিজে কে যেনো পাগল মনে হচ্ছে ….

—” বলে কি এই মেয়ে কাল ওতো বড় ঘটনা কি করে এক রাতের ভিতর ভুলে যেতে পারে??? নাহ আর ছাড় দিবো না তোমায় প্রেয়শী………. তুমি ভুলে গেছো লাইক সিরিয়াসলি ?? তাহলে তো এখন আমাকে এমন কিছু একটা করতে হবে যাতে তুমি কিছুতেই আর ভুলতে না পারো……..মেঘ একহাত দিয়ে ফারহার ঠোটের উপর স্লাইট করতে করতে ফারহার ঠোট জোড়া মেঘের ঠোট লক করে ফেলে …..ফারহা মনে হয় এক মুহূর্তের জন্য ফ্রিজড হয়ে গেছে ….মেঘ পরম আদরে ফারহার ঠোট জোড়া শুষে নিতে থাকে ৷ মেঘের এক হাত ফারহার চুল ধরা আর অন্য হাত ফারহার কোমর ধরে রাখায় ফারহা একচুল ও নরতে পারলো না…..ফারহার যেন দম বন্ধ হয়ে আসছে চোখের কোন বেয়ে পানি গড়িয়ে পরছে …….দশ মিনিট পর ফারহা কে ছেড়ে দেয় মেঘ……

—” ব্যাস এবার ঠিক আছে ঠোটে আর কোন লিপস্টিক নেই “(মেঘ)

— ” হাউ ডেয়ার ইউ ,,,,আপনার সাহস কি করে হয় আমাকে কিস করার …”(প্রচন্ড রেগে গিয়ে ফারহা বললো)

— ” মাই লাভ বাচ্চাদের মতো কথা বলো না ,,, তুমি খুব ভালো করেই জানো আমি কি কি করতে পারি ৷ গতকালের ঘটনা টা মে বি এখন তোমার মনে পরে গেছে…..”(মেঘ)

মেঘের মুখে গতকালকের কথা বলায় ফারহার চোখে মুখে ভয়ের ছাপ ফুটে উঠলো …..মেঘ ফারহার চোখের কোনে পানি দেখে ফারহা কে কোলে বসিয়ে চোখের পানি ঠোট দিয়ে শুষে নেয় মেঘ….

— ” প্রেয়শী কেন তুমি আমাকে বার বার রাগিয়ে দেও হুয়াই ৷তুমি গতকালই বুঝে গেছো আমি কোন সাধারন পুরুষ নয় আমি এক ভয়ঙ্কর পুরুষ ……যে তোমার জীবনে এন্ট্রি নেওয়ার সাথে সাথে তোমার জীবন আর তোমার নেই আমার জীবনের সাথে জরিয়ে আমার জীবন হয়ে গেছে……”(মেঘ)

— ” দে,,,দেখুন…আপনি কিন্তু কাজ টা ঠিক করছেন না আমি আপনাকে ভালোবাসি না আর না বাসবো প্লিজ আমাকে মুক্তি দিন “(.হাত জোড় করে বললো ফারহা)

ফারহার মুখে মুক্তি দিন কথা টা শুনে যেন মেঘের মাথায় ধপ করে আগুন জ্বেলে উঠলো তবুও নিজের প্রেয়শীর সামনে নিজের এই ভয়ঙ্কর রাগ আর দেখাতে চায়না বলে মেঘ দাতেঁ দাঁত চেপে বলে……

—” লিসেন প্রেয়শী আমার জীবনে তোমার প্রবেশ যখন একবার ঘটলো তখন আর তোমার এই জীবনে মুক্তি নেই ,,, এর পর যদিও কোন জীবন থাকে তখন ও তুমি আমাকে তোমার পাশে পাবে অন্য কাউ কে নয়….”

—” আমি বুঝে গেছি আমার জীবন শেষ এই রাক্ষস টা আমার জীবন ভাজা ভাজা করার জন্য এসেছে এর থেকে বাচার আর কোন রাস্তা নেই …”(মনে মনে)

—” না প্রেয়শী আর কোন রাস্তা নেই আমার থেকে বাচার জন্য…”(মেঘ)

মেঘের কথা শুনে ফারহার চোখ দুটো বড় বড় হয়ে গেলো….. এই রাক্ষস টা বুজলো কি করে আমার মনের কথা…?? মন পরতে পারে নাকি !!!

—” ইয়েস মাই লাভ তোমার মন পরতে পারবো না এটা কি করে সম্ভব আফটার অল ইউ আর মাই লাভ …”

— ” লাভ না বাস সালা বজ্জাত ডেভিল পোলা ,,,রাক্ষস ,,, ইচ্ছা তো করে তোরে ইদুরের ভর্তা,, ব্যাঙয়ের কোর্মা ,,,টিকটিকির ডিম ফ্রাই,,, করে খাওয়াই বাট আফসোস পারলাম না…”

ফারহা দাত কটমট করে মেঘের দিকে তাকিয়ে মনে মনে কথা গুলো বললো……মেঘ ফারহার মুখ দেখে বুজতে পারছে তার প্রেয়শী মনে মনে তার ঘুষ্টির সষ্টি করছে….মেঘ ফারহার দিকে তাকিয়ে টেডি স্মাইল দিয়ে বলে…..

—” প্রেয়সী বাইরে তোমার বন্ধুরা তোমার জন্য অপেক্ষা করছে এখন তুমি যদি এরকম সারাদিন আমার কোলে বসে থাকতে চাও তাহলে আমি কিছু মনে করবো না ….”(মেঘ)

—” কিহ কি সব যাতা বলছেন আপনি ….ফারহা দ্রুত মেঘের কোল থেকে উঠে দারিয়ে দরজার দিকে দৌড় দিতে গেলে মেঘ ফারহা হাত ধরে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে…..

—” এই আপনি কি করছেন কি হ্যা ছাড়ুন বলছি…আপনার মতো এমন লুচু মার্কা লোক আমি দুটো দেখেনি ৷ এখন তো দেখছি আপনার থেকে ওই চিপকু ভালো ….”

ফারহা কথাটা শেষ করে মেঘের দিকে তাকাতে দেখে মেঘের চোখ দুটো আগুনের মতো লাল হয়ে আছে ৷এমন ভাবে তাকিয়ে আছে মনে হয় এখুনি ওই চোখ দিয়ে ওকে ভশ্য করে দিবে…. ফারহা ভয়ে একঢক গিলে কিছু বলতে যাবে তার আগে শুরু হয়ে গেলো মেঘের ভালোবাসার ভয়ঙ্কর টর্চার ….রুডলি ফারহা কে কিস করতে থাকে মেঘ চুমু থেকে কামড়ে পরিনত হচ্ছে ….ফারহা আর সহ্য করতে না পেরে সমস্ত গায়ের জোড়ে দিয়ে মেঘ কে ধাক্কা মারে কিন্তু তাতে ও মেঘ কে একচুল নারাতে না পেরে ফারহা এবার কান্না করে দেয়…..ফারহার চোখের পানি মেঘের গাল স্পর্শ করতে মেঘ ফারহা কে ছেড়ে দিয়ে হাত দিয়ে ফারহার গাল চেপে ধরে বলে……

— ” তোর এই মুখে শুধু আমার নাম আসবে অন্য কোন পুরুষের নাম মুখে আনলে তোর এই ঠোটের অবস্তা আজ যা করলাম আগামি তে ও তাই করবো সাথে তাকে ও দশ হাত মাটির নিচে পুতে রাখবো ৷ বুজতে পেরেছিস ??”

মেঘের এমন প্রচন্ড রাগ দেখে ফারহা ভয়ে থর থর করে কাপছেঁ …..মেঘের কথায় ফারহা কে কোন রেন্সপন্স করতে না দেখে মেঘ এবার দেয়ালে স্বজোড়ে এক ঘুশি মারে ….

— ” কি বললাম তোকে বুজতে পেরেছিস আমি তোকে কি বলেছি..??”(জোড়ে চিৎকার করে)

ফারহা মাথা নারে মানে হ্যা বুজতে পেরেছি ….

মেঘ ফ্লোর থেকে ফারহার ওড়না তুলে সুন্দর করে মাথায় ওড়না জরিয়ে দেয় ফারহা কে ….

— এখন চলো …..

মেঘ পারহার হাত ধরে ক্লাস রুমের দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে এসে দেখে ফারহার সব বন্ধুরা দারিয়ে আছে ৷ যেহেতু তিন্নি কে মেঘ চেনে তাই তিন্নির উদ্দ্যেশ্য মেঘ বলে উঠলো ……

— “তিনু বেবি আমি কে এতোক্ষনে নিশ্চয় বুজতে পেরে গেছো…”(মেঘ)

— ” ইয়েস জিজু বাট আমি ভাবতে পারছি না আপনি আমার বান্ধবী কে ওহ মাই গড বাংলাদেশের টপ বিজনেসম্যান ধুর শুধু বাংলাদেশ কেনো লন্ডন, ইউ এস , প্যারিস আরো কতো না দেশ আছে এতো গুলো দেশে আপনার বিজনেসের রাজত্ব চলে সে কিনা আমার বান্ধবী কে ওহ আল্লাহ কেউ আমারে ধর…..”(এক্সসাইটেট হয়ে)

—” তিনু বেবি সব যখন জানোই তখন একটা কথা বলে দিচ্ছি আমার প্রেয়সীর দ্বায়িত্ব এখন থেকে তোমার ওর গায়ে যদি কোন ফুলের টোকা ও লাগে তাহলে এই লাঠিটা দেখছো তো (মোটা লাঠিটা দেখিয়ে)…”

—” ইয়ে হা জিজু দেখলাম তো বাট ট্রাস্ট মি এই লাঠির প্রয়োজন পরবে না “”(তিন্নি)

—” গুড আর কোন ছেলে কে যেনো ওর আশে পাশে না দেখি তাহলে বুজতেই তো পারছো…!!”(মেঘ)

—” হ্যা জী,,,জু……”(ভয়ে তুতলিয়ে বললো তিন্নি)

—” এই তো আমার সালিকার মতো কথা ৷ এখন আমি আসছি কলেজ শেষ হলে আমার গাড়ি তোমাকে পৌছে দিবে ঠিক আছে ?”(মেঘ)

—” ওকে জীজু…”

মেঘ সবার সামনে ফারহার কপালে চুমু দিয়ে বেরিয়ে যায় ৷ এদিকে মেঘ কে যেতে দেখে ফারহা দ্রুত ওয়াসরুমে গিয়ে বার বার ঠোটে পানি দিয়ে ঘষতে থাকে তা দেখে তিন্নি ইভা ফারহা কে বলে ….

— ” কি করছিস কি ফারু ঠোটের চামরা উঠে যাবে তো..”(তিন্নি)

—” যাক উঠে ওই বাজে লোকটা আমার ঠোটে স্পর্শ করেছে ৷ আমি চাই না ওর কোন স্পর্শ আমার শরীলে লাগুক ..”(ফারহা)

—” তাই বলে এভাবে ,,পাগল হয়ে গেলি নাকি হ্যা ছাড় এই সব ..”

ইভা রুমাল দিয়ে ফারহার মুখ মুছিয়ে দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে দেখে আফিফ রাব্বি হাসান অবাক চোখে ফারহার দিকে তাকিয়ে আছে…

—” ফারহা এই সব কি আর লোক টা কে ..??”

—” সব বলছি তার আগে অন্য কোথাও চল ওকে নিয়ে বসি তারপর সব কথা হবে ….”(তিন্নি)

বট গাছের নিচে বসে আছে ফারহা তিন্নি ইভা রাব্বি হাসান আফিফ ….

— এবার বল প্লিজ সবটা জানতে আমরা কি হচ্ছে এই সব….(আফিফ)

— তাহলে শোন….(তিন্নি)
.
.
🍁
.
.
— ভাই তোর কি হয়েছে এরকম করছিস কেনো ? তোর কি শরীল খারাপ লাগছে..??(মোহনা)

—” হ্যা রে মোহনা সকাল থেকে মাথার ভিতর কেমন যেন একটা ঝিম ঝিম করছে ”

— রাতে ঘুম হয়নি নির্ঘাত,,,রেস্ট কর আর ভাইয়া একটা কথা বলতে আসা ৷ আমি ভাবছিলাম ফারহা কে যদি তোমার ছেলে রাহুলের সাথে বিয়ে দেওয়া যায় তাহলে কেমন হতো ?? আর এমনিতে রাহুল ফারহা কে ছোট বেলা থেকে পছন্দ করে…(মোহনা)

— তুই কি চাইছিস মোহনা তা আমি খুব ভালো করে বুজতে পারছি ৷ তুই চাইছিস আমরা যেন ফারহা কে না মারি ওকে বাচিয়ে রাখি তাই না…(ফাহিম)

— নাহ মানে ভাই …বাকি টা বলার আগে ফাহিম মোহনা কে ধমক দিয়ে থামিয়ে দেয় ….

— ” শোন মোহনা তোর এই ভালো মানুষির জন্য না একদিন আমাদের সবাই কে মরতে হয় ৷ তাই বলছি তোর এই ভালো মানুষি ঝেড়ে ফেলে আমার বোন হয়ে যা …”(ফাহিম)

— ভাই আমি যা বলি ভেবে চিনতে বলি ৷ তোমার ছেলে কিন্তু তোমার মতো হয়নি ও জানে ও না ওর বাবা কতো টা খারাপ শুধু ওর সামনে ভালো মানুষির মুখোশ পরে থাকা ৷ আর তাই বলছি ফারহার সাথে রাহুলের বিয়ে দিয়ে ওদের অন্য কোন দেশে পাঠিয়ে দেও ভুলে যেয়ো না মেঘ এখনো বেচে আছে আর ওর থেকে বাচার চাবিকাঠি হলো ফারহা…….(মোহনা)

— বাহ এই না হলে আমার বোন ৷ সরি রে তোকে ভুল বোঝার জন্য আমি আজই রাহুলের সাথে কথা বলবো…….

— কার বিয়ের কথা হচ্ছে মামুনি…(আদিল)

আদিলের গলা পেয়ে ফাহিম মোহনা দুজনে চমকে ওঠে ৷ দরজার দিকে তাকিয়ে দেখে আদিল দারিয়ে …….
.
*
.
*
(আচ্ছা রাহুলের সাথে যদি ফারহার বিয়ে তাহলে ক্যামন হবে ???
আর মেঘ বা কি করবে ???
আগুন ও তো ফিরে আসবে তখন আরিয়ান কি জ্ববাব দিবে???ভাবনার বিষয়🤔🤔🤔)
#চলবে…………….🍁

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here