হিংস্র_ভালোবাসা🌹 #Season_2 #Writter_Farhana_Chobi #পর্ব-১৮

0
601

#হিংস্র_ভালোবাসা🌹
#Season_2
#Writter_Farhana_Chobi
#পর্ব-১৮
.
.
🍁
— ভাই আমি যা বলি ভেবে চিনতে বলি ৷ তোমার ছেলে কিন্তু তোমার মতো হয়নি ও জানে ও না ওর বাবা কতো টা খারাপ শুধু ওর সামনে ভালো মানুষির মুখোশ পরে থাকা ৷ আর তাই বলছি ফারহার সাথে রাহুলের বিয়ে দিয়ে ওদের অন্য কোন দেশে পাঠিয়ে দেও ভুলে যেয়ো না মেঘ এখনো বেচে আছে আর ওর থেকে বাচার চাবিকাঠি হলো ফারহা…….(মোহনা)

— বাহ এই না হলে আমার বোন ৷ সরি রে তোকে ভুল বোঝার জন্য আমি আজই রাহুলের সাথে কথা বলবো…….

— কার বিয়ের কথা হচ্ছে মামুনি…(আদিল)

আদিলের গলা পেয়ে ফাহিম মোহনা দুজনে চমকে ওঠে ৷ দরজার দিকে তাকিয়ে দেখে আদিল দারিয়ে …….
.
.
— ” কার বিয়ের কথা হচ্ছে মামুনি..??”(আদিল)

আদিলের কথা শুনে মোহনা ফাহিম একে অন্যের দিকে তাকিয়ে সস্থির নিশ্বাস ফেলে আদিল কে মোহনা বলে উঠলো ………

—” তোর আপুর বিয়ের কথা হচ্ছে আদিল..”(মোহনা)

—” কিহ আপুর বিয়ের কথা হচ্ছে আর আমি জানি না ..”(মুখ গম্ভির করে)

—” আরেহ আমার বাচ্চাটা দেখছি অভিমান করেছে ৷ দেখো আদিল আমরা যাষ্ট ফারহার বিয়ে নিয়ে আলোচনা করছিলাম ৷ এখনো ঠিক হয়নি”(মোহনা)

— ” হ্যা আদিল সোনা তোমার মামুনি ঠিক বলেছে ৷ আমরা যাষ্ট ফারহার বিয়ে নিয়ে আলোচনা করছিলাম ৷”(ফাহিম)

— ” বুজলাম এখন বলো আমার হবু জিজুটা কে ???”(আদিল)

—” আদিল তোমার মামাতো ভাই রাহুলের সাথে ফারহার বিয়ের কথা ভাবছিলাম আমরা….”(মোহনা)

আদিল তার মামুনির কথা শুনে কিছুক্ষন চুপ থেকে মোহনা কে বলে উঠলো …..

— ” বাহ খুব ভালো কথা রাহুল দা আমার জিজু হবে ৷ আপু কি জানে রাহুলদার বিষয়..??”(আদিল)

—” নাহ আদিল তুমি তো জানো আমি কতো বছর পর তোমাদের কাছে আসলাম ৷ রাহুল কে তো ফারহা ছোট বেলায় দেখেছে তারপর লন্ডনে চলে যাওয়ার পর আর তোদের সাথে রাহুলের দেখা হয়নি..”(ফাহিম)

—” ওহ তাই বলো যাই হোক মামা তোমরা কি খুব তারাতারি আপুর সাথে রাহুলরদার বিয়ে দিতে চাও..? নাহ মানে আপুর পড়ালেখা শেষ হওয়া পযর্ন্ত অপেক্ষা করলে হতো না??”(আদিল)

—” নাহ আদিল সে পর্যন্ত অপেক্ষা করলে অনেক দেরি হয়ে যাবে ..”(ফাহিম আনমনে কথাটা বলে উঠলো )

—” কিহ কিসের দেরি হয়ে যাবে মামা ..??”(আদিল)

— “এই যাহ কি বলে ফেললাম আদিল কিছু বুজতে পারে নি তো ..?? ……নাহ আদিল বলছিলাম যে রাহুলের তো স্টাডি শেষ আর এখন আমার বিজনেস সামলাচ্ছে তাই বলছিলাম এখনি বেষ্ট টাইম রাহুল আর ফারহার বিয়ে দেওয়ার …”(ফাহিম)

—” ভালো কিন্তু আগে আপুর মতামত টা প্লিজ নিয়ে নিও “(আদিল)

—” অবশ্যই তোদের মতামত ছাড়া আমি কখনো কিছু করেছি যে আজ করবো তুই নিশ্চিন্ত থাক ফারহার মতা মত নিয়ে আমরা বিয়ে নিয়ে এগোবো তার আগে না…”(মোহনা)

—” আচ্ছা মামুনি আমি একটু বাহিরে যাচ্ছি আসতে লেট হতে পারে তুমি টেনশন করো না “(আদিল)

আদিল আর না দারিয়ে বেরিয়ে গেলো ….এদিকে আদিল কে যেতে দেখে মোহনা ফাহিম যেন হাফ ছেড়ে বাচঁলো ….

—” জোড় বাচা বেঁচে গেছি ভাইয়া ..”(মোহনা)

—” হ্যা ঠিক বলেছিস ,তোর এই ছেলে টা ভিষন ইনটেলিজেন্ট ওকে দেখলে বোঝা যায়৷ তাই ওর সামনে সাবধানে কথা বলতে হবে সব সময় …”(ফাহিম)

—” ঠিক বলেছো ভাইয়া কিন্তু এখন কি করবে ?? রাহুল কে কি তুমি দেশে আসতে বলবে..??”

—” একদম আজ আমি ওকে কল করে আসতে বলছি তুই ওর রুম টা গুছিয়ে রাখিস ও আবার এলোমেলো রুম পছন্দ করে না…”(ফাহিম)

—” চিন্তা করিস না রাহুল আসার আগে সব রেডি থাকবে..”

— ” তাহলে ওকে আজকের ফ্লাইটে বি ডি তে আসতে বলি কি বল??”

—” তার জন্য অপেক্ষা করছো কেনো ফোন লাগাও..”

মোহনার কথা শুনে ফাহিম ফোন বের করে রাহুল কে কল দিলো……..
.
.
🍁
.
.

—” ওহ মাই গড , কিন্তু একটা কনফিউশন আছে তিন্নি..??”(ইভা)

—” বলে ফেল..?”(ইভা)

—” তোর কথা গুলো শুনে বুজতে পারলাম ওই কিলার লুক মানে জিজু ফারু কে একবার মাত্র দেখেই প্রেমে পরলো আজীব মাইরি..”(ইভা)

ইভার প্রশ্ন শুনে হাসান আফিফ রাব্বি একসাথে বলে উঠলো কারেক্ট ইভা সেম প্রশ্ন আমাদের ও তিন্নি ও কনফিউশনে পরে গেলো ওদের কথা শুনে তখন ফারহা বলে উঠলো …….

—” তিন্নি ওই রাক্ষস টার সাথে আমার একবার দেখা হয়নি এই নিয়ে তিন বার দেখা হয়েছে..”(ফারহা)

ফারহার কথা শুনে তিন্নি হাসান রাব্বি ইভা আফিফ এক সাথে কিকক বলে চেচিয়ে উঠলো ……..

—” পেত্নির নানি তোলে তোলে টেম্পু চালাও আর আমরা জিগায়লে হরতাল শালী..সব টা ক্লিয়ার করে বল … জীজুর সাথে দেখা হওয়ার পর পর কি কি হয়ছে…”(তিন্নি)

তিন্নির কথা শুনে ফারহার মুখে নিমিষে অন্ধকার নেমে এলো কারন ওদের সব টা খুলে বলা মানে রাজুর হাত কাটার কথাও বলতে হবে …..ফারহার ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে ইভার কথায়…..এই ফারু কোথায় হারিয়ে গেলি …..নিশ্চয় মেঘ জিজুর কল্পনায় …….

— ” মেঘ রাক্ষস টার কথা জানতে চাস তাই না???”(ফারহা)

—” হ্যা হ্যা বল প্লিজ প্লিজ প্লিজ ”

ফারহা ওই দিনে পুরো ঘটনাটা ওদের খুলে বলে …ফারহার মুখে মেঘের এমন ভয়ঙ্কর কথা শুনে ওদের মুখের কথা যেন হারিয়ে গেছে ফারহা চোখ তুলে আফিস রাব্বি হাসানের দিকে তাকিয়ে দেখে ওরা রিতিমতো ভয়ে কাপঁছে ….. ফারহা ওদের কি বলবে বুজতে পারছে না কারন ও ওদের ভয়ের কারনটা খুব ভালো করেই বুজতে পারছে …আফিফ হুট করে তিন হাত দুরে গিয়ে দারালো ….তিন্নি ইভা আফিফের কান্ড দেখে কিছু বুজতে পারলো কিন্তু ফারহা ঠিকি বুজতে পারছে ……সব কথা শোনার পর তিন্নি বলে উঠলো ফারহা……

— ” দেখ ফারু যা হবার তাই হয়ে গেছে তুই তা নিয়ে ভাবিস না কিন্তু ভুলেও জিজুর অবাধ্য হওয়ার চেষ্টা করিস না কারন টা তুই ভালো করেই জানিস…”(তিন্নি)

—” তারমানে তুই কি বলতে চাস তিন্নি ওই খুনি কে আমি ভালোবাসবো ? তার কথা মতো চলবো ! এটা যদি তুই ভেবে থাকিস তাহলে ভুল ভাবছিস ৷ কারন ওই রাক্ষস টা চাইলে ও কখনো আমার চোখে হিরো হতে পারবে না ভিলেন ,,হা ভিলেন আমার কাছে ওই মেঘ চৌধুরী ….”

—” বইন বিশ্বাস কর তোর কপালে বহুত দুঃখ আছে ৷ তোর এই কথা গুলো যদি জিজুর কোন ভাবে কানে যায় তাহলে তোর খবর আছে…”(তিন্নি)

— ” আমার কপালে কি আছে তা আমি জানি না তবে আমার জেদ সম্পর্কে তুই ভালো করেই জানিস আমি যেটা বলি তা করে দেখাই …”(ফারহা)

—” সেটা সময় আসলে দেখা যাবে এখন ক্যানটিনে চল আমার খুব খিদে পেয়েছে..”(তিন্নি)

—” তোরা যা আমার খিদে নেই “….ফারহা কথাটা বলে উলটো হাটা দিতে নিলে ফারহার ফোন টা বেজে ওঠে ফারহা আননোন নাম্বার দেখে রিসিব না করে সাইলেন্ট করে রাখে ৷ কল টা কেটে যাওয়ার পর আবার ফোন টা বেজে ওঠে ফারহা বিরক্তি নিয়ে কল টা রিসিব করে…

—” হ্যালো কে বলছেন..?”(বিরক্তি নিয়ে)

— “প্রেয়শী ……..ফারহা প্রেয়শী নাম টা শুনে চমকে যায়…..

—-” আ,,,,আপনি …???”(ফারহা)

—” হ্যা আমি কেন অন্য কাউকে আশা করছিলে বুঝি..??”(দাতেঁ দাঁত চেপে বলতে লাগলো মেঘ)

—” আপনি আমার নাম্বার পেলেন কি করে..??”(ফারহা)

ফারহার কথা শুনে মেঘ ফোনের ওপাশ থেকে হু হা হা করে হেসে ওঠে …

—” জানু তুমি ভুলে যাচ্ছো কেন বার বার আমি কে আর কি কি করতে পারি আর এতো একটা ফোন নাম্বার …চাইলে তোমাকে ও নিজের কাছে মুহূর্তে নিয়ে আসতে পারি ….(মেঘ)

—” হু কিডন্যাপ করে তাই তো…?”

ফারহার মুখে এমন বাচ্চামি কথা শুনে মেঘের এই মুর্হতে ইচ্ছে করছে ফারহার ওই রসগোল্লার মতো গাল দুটো খেয়ে ফেলি কিন্তু মেঘ নিজের ইচ্ছে টাকে দমিয়ে রেখে কড়া গলায় বলে উঠলো ……

— প্রেয়সী এই মুহূর্তে তুমি তিনু বেবির সাথে ক্যানটিনে যাবে গট ইট ….(মেঘ)

মেঘ যখনি ক্যানটিনে যাবার জন্য অর্ডার করলো সাথে সাথে ফারহা পিছুনে তাকিয়ে দেখে তিন্নি মুখে এক শয়তানি মার্কা হাসি দিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে আছে….ফারহার বুজতে বাকি নেই রাক্ষসটাকে সব ইনফরমেশন কে দিচ্ছে …. ফারহা দাত কটমট করতে করতে তিন্নিদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে …..এদিকে মেঘ ফোনে হ্যালো হ্যালো বলে যাচ্ছে কিন্তু ফারহার সে দিকে নজর নেই …প্রচন্ড রাগ নিয়ে তিন্নির দিকে এগিয়ে গেলো ফারহা………
.
.
🍁
.
.
—” জ্যাক আমি তোকে আবার ও অফার দিচ্ছি কতো টাকা চাস তুই??? আমি দিতে রাজি আছি.??(আশিকুর )

আশিকের কথা শুনে জ্যাক যেনো গা কাপিয়ে হাসতে লাগলো …কিছুক্ষন পর জ্যাক হাসি থামিয়ে আশিকুরের গাল চেপে ধরে জ্যাক বলে ওঠে …..

— ” ইউ বাস্টার্ড ,তোর সাহস কি করে হয় আমাকে আবার অফার করার !! আমি কোন বেইমান না যে নিজের বসের সাথে বেইমানি করবো…বুজতে পেরেছিস ৷ এর পর থেকে যদি কখনো এরকম অফার দিস তবে তোর সেদিন তোর জীবনের জন্য শেষ দিন হবে …”(জ্যাক)

—” তাহলে আমাকে ছেড়ে দে আর কতো দিন এভাবে বন্দি থাকবো আমি ..?? পারছি না থাকতে দম বন্ধ হয়ে আসে আমার …”(আশিকুর)

—” রেইলি তাহলে তো তোর জন্য স্পেশাল কিছু এরেন্জমেন্ট করা প্রয়োজন …..কথা টা বলে জ্যাক ওর লোক দের ডেকে বলে……. একে এখান থেকে শিফট করে পিছুনের রুমে নিয়ে যা….”

—” ইয়েস স্যার”

লোক গুলো আশিকুর কে ওই বাধা অবস্তায় জানালা বিহিন একটা ছোট বদ্ধ রুমে আশিকুর কে রেখে আসে…..

—” তো আশিকুর রহমান এবার নিশ্চয় আপনার দম বন্ধ হয়ে আসবে না..??”(জ্যাক)

জ্যাকে কথা শুনে আশিকুর রহমান অসহায় দৃষ্টিতে জ্যাকের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে ৷ জ্যাক আশিকুরের দৃষ্টি উপেক্ষা করে মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দেয়….
.
.
🍁
.
.
ঠাসসসসস হ্যা ফারহা তিন্নির সামনে এসে তিন্নির গালে থাপ্পোর বসিয়ে দেয় ফারহা …. হুট করে ফারহার এমন রুপ দেখে ইভা রাব্বি হাসান আফিফ ভয় ঘাবড়ে যায় ….তিন্নি গালে হাত দিয়ে টলমল চোখে পানি নিয়ে ফারহার দিকে তাকিয়ে থাকে …..ফারহা মেঘের উপর রাগ টা যে তিন্নির উপর ফারহা দেখালো তা বুজতে কারোর কোন অসুবিধা হলো না ……

—” তিন্নি তুই আমাকে বলতো তুই কি আমার বেস্ট ফ্রেন্ড নাকি ওই খুনি টার বেস্টফ্রেন্ড ..???”(ফারহা)

ফারহার কথার উওরে তিন্নি কাদো কাদো মুখ করে বলে….তোর বেস্ট ফ্রেন্ড ….

—” তাহলে তুই কোন সাহসে আমি কি করি না করি তার ইনফরমেশন ওই খুনি রাক্ষস টা কে দিস বল কোন সাহসে..??”( প্রচন্ড রেগে ফারহা বলতে লাগলো)

—” আ,,,,,আম সরি ফারু ,কিন্তু আমি কি করবো বল জিজু ……জিজু কথাটা উচ্চারন করতে ফারহা তিন্নির দিকে আগুন দৃষ্টি নিক্ষেপ করতে তিন্নি ঘাবড়ে বলে ফেলে………ফারু একদম এভাবে আমার দিকে তাকাবি না তোর কি মনে হয় আমি এই সব ইচ্ছে করে করছি হু নাহ একদম না …. এই দেখ …. তিন্নি ফোন বের করে মেঘের পাঠানো থ্রেট টাইপ মেসেজ ফারহা কে দেখালো …….ফারহা মেসেজ গুলো দেখে যেনো রেগে ফেটে পরছে কোন ভাবে রাগ টা সামলাতে পারছে না ফারহা ,,,,তিন্নির ফোন টা কেড়ে নিয়ে ফারহা স্বজোড়ে মাটিতে আচার মারে সাথে সাথে তিন্নির ফোন ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় ,,,,,,, এতোক্ষন তো কান্না টা চাপিয়ে রেখেছিলো তিন্নি কিন্তু নিজের প্রিয় ফোনটার এই হাল দেখে কান্না আর চাপিয়ে রাখতে না পেরে ভ্যা ভ্যা করে কেদে দিলো ….. এতোক্ষন রাগে ফারহা হুস না থাকলেও তিন্নির কান্না দেখে ফারহার হুস ফেললো…….

—” এটা আমি কি করলাম রাগের মাথায় তিন্নির প্রিয় ফোন টা ভেঙ্গে ফেললাম ! সব হয়েছে ওই রাক্ষসটার জন্য ওর জন্য আজ প্রথম বার আবার বেস্টি কে এতোজোড়ে থাপ্পোর মারলাম…….ফারহার এখন রাগ হচ্ছে মেঘের উপর ওকে পেলে ফারহা হয়তো লবন মরিচ ছাড়া কাচা ছিবিয়ে খেতো ……

—-” তিন্নি কাদিস না একটা ফোন গেছে তো তাতে কি তোকে নতুন ফোন দিবে ফারহা কাদিস না…(চোখের পানি মুছে দিয়ে বললো ইভা)

— ” তিন্নি কাল তোর নতুন ফোন পেয়ে যাবি এখন কান্না অফ করে ক্যানটিনে চল আমার খিদে পেয়েছে….”(ফারহা)

—” এই ফারু কিছুক্ষণ আগে না বললি তোর খিদে নেই তাহলে এখন কেন ক্যানটিনে যাবার কথা বলছিস??”( হেচকি তুলতে তুলতে বললো তিন্নি)

—” আর একটা যদি বাজে প্রশ্ন করিস তো তোর অন্য গালটা আমার হাতের থেকে বাচতে পারবে না..” (ফারহা)

ফারহার কথা শুনে তিন্নি ভয়ে অন্য গাল টা হাত দিয়ে ঢেকে ফেলে ..তা দেখে ফারহা মুচকি হেসে তিন্নির হাত ধরে সামনে এগিয়ে যায়….কিন্তু ক্যানটিনের সামনে কৃষ্ণচূড়া গাছটার কাছে ছাত্রীদের জটলা দেখে ফারহা তিন্নি আফিফ রাব্বি হাসান ইভা এগিয়ে গিয়ে যা দেখলো তা দেখার জন্য ওরা কেউ মটেও প্রস্তুত ছিলো না কারন……….
.
.
.
.
(কি এমন দেখলো ফারহা আন্নেরা কি বলতে পারেন ???)
#চলবে…………..🍁

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here