#হিংস্র_ভালোবাসা🌹
#Season_2
#Writter_Farhana_Chobi
#পর্ব-২২
.
.
🍁
ফারহা মেঘের গলা পেয়ে রাব্বি হাসান কে ছেড়ে সামনে তাকিয়ে দেখে মেঘ চোখ মুখ লাল করে ওর দিকে তাকিয়ে আছে দেখে মনে হয় এখুনি ওই রক্তচক্ষু দিয়ে এখুনি ভর্ষ করে দিবে ফারহা মেঘ দেখে ভয়ে কান্না করতে ভুলে গেলো ….এদিকে মেঘ আসলাম কে ইশারা করতে আসলাম রাব্বি হাসান কে গান ধরে বাইরে নিয়ে যায়… ফারহা কিছু বলতে যায় তখনি মেঘ ফারহা কে থামিয়ে দিয়ে বলে উঠলো ..” আমার কথা না শুনে কাজ টা ভালো করলে না প্রেয়শী ,,,You have to pay for this …….”
মেঘ ফারহা কে রেখে রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে যায় রাব্বি আর হাসান কে নিয়ে…ফারহা এখনো ওখানে স্টাচু হয়ে দারিয়ে আছে ..কি থেকে কি হয়ে গেলো ফারহা নিজেই বুজতে পারছে না … তিন্নি ইভা পিছুন থেকে এসে ফারহা কে জরিয়ে ধরে কেদে ফেলে …..
—“ফারহা জিজু কে আটকা নাহলে জিজু হাসান রাব্বি কে মেরে ফেলবে বাচা ওদের কে…”(তিন্নি কাদতে কাদতে বললো ফারহা কে)
ফারহা এবার আর কান্না আটকাতে পারলো না তিন্নি কে জড়িয়ে ধরে হু হু করে কেঁদে উঠলো ….” আমি কি এমন পাপ করেছি তিন্নি বল না কি পাপ করেছি ? কেন আমার সাথে এমন টা হচ্ছে ..??”
তিন্নি ফারহার চোখের পানি মুছে দিয়ে ফারহার দুই বাহু ধরে ঝাকিয়ে ফারহা কে বলে ….” ফারহা নিজেকে শক্ত কর আর এখুনি জিজুর কাছে গিয়ে জিজু কে আটকা নয় তো অনেক দেরি হয়ে যাবে ওদের কে এতোখনে হয়তো …. বাকি টা বলার আগে ইভা চিৎকার করে তিন্নি কে বলে …. ” চুপ তিন্নি চুপ আমার হাসানের কিচ্ছু হবে না ওকে আমি ফিরিয়ে আনবো কাউ কে কিছু বলতে হবে না …”কান্না করতে করতে তিন্নি চিৎকার করে বলতে লাগলো কিছু মুহূর্তের জন্য তিন্নি ফারহা স্তব্ধ হয়ে ইভার কথা শুনতে লাগলো …ফারহা তিন্নির বুজতে বাকি নেই যে ইভা হাসান কে ভালোবাসে …ফারহা ইভার মুখের দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো …. ইভা আমি তোর ভালোবাসার কিছু হতে দিবো না ….আমি আমার বন্ধুদের বাচাবো …
—” যদি না বাচাতে পারিস তাহলে…???”(ইভা)
—” তাহলে আমি নিজে নিজেকে শেষ করে দিবো …” কথা টা বলে ফারহা আর এক মুহূর্ত না দারিয়ে দৌড়ে রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে পরলো ….রাস্তায় কোন রিকসা টেক্সি না পেয়ে ফারহা পাগলের মতো রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে মেঘের বাড়ি পৌছালো………ফারহা বাড়িতে ঢুকতে নিলে গার্ড পথ আটকায় কিন্তু আসলামের ইশারায় ফারহা কে ভিতরে ঢুকতে দেয় …ফারহা বাড়ির ভিতরে ঢুকে রাব্বি হাসানের আর্তনাদ শুনতে পায় আর সেই আওয়াজটা কে ফলো করে ফারহা একটা রুমে এসে পৌছায় …. তাকিয়ে দেখে ফ্লোরে পরে আছে হাসান রাব্বির রক্তাক্ত লাশ………….
♠️বর্তমানে………..(প্রথম পার্ট পরলে বুজতে পারবেন )
.
.
.
—” প্রেয়শী ইউ নো ওয়াট তোমাকে আমি ছাড়া অন্যকেউ টার্চ করবে তা আমি মেনে নিবো তা তুমি ভাবলে কি করে ?? ওদের ভাগ্য ভালো ওদের লাশটা এখনো আমার হায়নাদের লান্চ করার ব্যাবস্তা করেনি…”(মেঘ)
মেঘের কথা শুনে ফারহা স্থির দৃষ্টিতে মেঘের দিকে তাকিয়ে বলে ……….”আমার বেস্ট ফ্রেন্ড ইভার ভালোবাসা কে আজ আপনি নিজের হাতে খুন করলেন মিঃ মেঘ চৌধুরী আমি আপনাকে কখনো ক্ষমা করবো না কখনো না … এর জন্য আপনাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে আর সেটা আমি আপনাকে দিবো …..”
ফারহার শান্ত গলায় এমন কঠিন কথা গুলো মেঘ মনে হয় হজম করতে পারে নি সাথে সাথে গাড়ি ব্রেক করে থামিয়ে গাড়ি থেকে নেমে …আসলাম কে ফোন করে….
—” ইয়েস বস..”(আসলাম)
—” আসলাম ইমেডিয়েটলি হাসান রাব্বি কে হসপিটালে এডমিট করো ..রাইট নাও…”(মেঘ)
—” ইয়েস বস আমি এখুনি ব্যাবস্তা করছি. ওরা এখনো বেচেঁ আছে…”
মেঘের এই নির্দেশ টা শুনে আসলাম বেশ খুশি হলো …আসলাম নিজেও মেঘের এমন আচরন মেনে নিতে পারছিলো না সামান্য বন্ধু হিসেবে জড়িয়ে ধরায় এতো বড় ত্যাগ দিতে হবে এটা আসলাম ভাবতে পারে নি ..কিন্তু মেঘের আদেশ নির্দেশ অমান্য করার সেই সাহস আসলামের নেই ….তাই বাধ্য হয়ে মেঘের এমন অন্যায় আদেশ আসলাম মেনে নেয়……
মেঘ কল ডিসকানেক্ট করে গাড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে ফারহা নেই … মেঘ আসলামের সাথে কথা বলায় এতোটাই ব্যাস্ত ছিলো যে ফারহা যে কখন গাড়ি থেকে নেমে পরেছে তা বুজতে পারে নি মেঘ…….
মেঘ আসে পাশে ফারহা কে খুজতে লাগলো কিন্ত ফারহা কে কোথায় খুজে পেলো না মেঘ ….মেঘ গাড়ি নিয়ে ফারহা খুজতে লাগলো……..
.
🍁
.
এদিকে ফারহা পাগলের মতো রাস্তার মাঝ পথ দিলে এলোমেলো পা ফেলে হাটতে লাগলো ফারহার চোখে শুধু ভেষে উঠছে রাব্বি আর হাসানের রক্ত মাখা নিথর শরীল……ফারহার দুপাশ দিয়ে শোঁ শোঁ করে দ্রুত স্পিডে গাড়ি যাচ্ছে …. ফারহা কোথায় যাচ্ছে তা ফারহা নিজেও জানে না ….হঠাৎ করে একটা মাল বাহী ট্রাক ফুল স্পিডে ফারহার দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো …. গাড়ীর ড্রাইবার অনেক বার হর্ন দেওয়া সর্তে ও ফারহার ধ্যান ভাঙ্গে নি ফারহা সে গাড়ির দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো উদ্দ্যশ্যে মৃত্যু……….মাত্র কয়েক গজ দুরে দুরত্বে চোখ বন্ধ করে দারিয়ে আছে ফারহা মৃত্যু তার খুব নিকটে দারিয়ে আছে হাতে আছে মাত্র কয়েক মুহূর্ত তারপর সব শেষ ….. ট্রাকটা ফারহা কে ছোয়ার আগে কেউ একজন ফারহা কে খুব দ্রুত গতিতে গাড়ির সামনে থেকে সরিয়ে বুকের সাথে শক্ত করে জরিয়ে ধরে আছে …….আচমকা হাত ধরে টান মেরে বুকে শক্ত করে জরিয়ে ধরায় ফারহার দম বন্ধ হয়ে আসে… ফারহা চোখ মেলে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে মেঘ ওকে জরিয়ে ধরে কাঁদছে … ফারহা মেঘ কে কিছু বলার আগে ফারহা জ্ঞান হারায়……..ফারহা কে জ্ঞান হারাতে দেখে মেঘ প্রচন্ড ভয় পেয়ে যায় …………..
—” প্রে,,প্রেয়শী চোখ খুলো ,,প্লিজ চোখ খুলো আই প্রমিশ ইউ আমি আর তোমাকে হার্ড করবো না ৷ তোমার কথা শুনবো আমি ….যাষ্ট কথা বলো একবার বলো প্রেয়শী…” মেঘের চোখে পানি গড়িয়ে ফারহার মুখে পরতে ফারহার চোখের পাতা নরে ওঠে …মেঘ আর অপেক্ষা না ফারহা কে কোলে নিয়ে হসপিটালে যাওয়ার উদ্দেশ্য গাড়ি স্টার্ট দিলো……….
.
🍁
.
—” মোহনা ফারহা কোথায় ..??”(ফাহিম)
—” মেয়েটা মাকে জালিয়ে খেলো দেখো গিয়ে বন্ধু বান্ধবীদের সাথে দেখা করতে গেলো হয়তো ..!”(মোহনা)
—” বাহ তুই জানিস না ফারহা কোথায় এখন ? তাহলে আমার কাছে শোন মেঘ… মেঘের সাথে আছে ফারহা…”(ফাহিম)
মেঘের নাম শুনে চমকে গিয়ে মোহনার হাত থেকে পানির গ্লাস টা টুপ করে নিচে পরে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেলো…..
—” মে,,,মেঘ মেঘ কি করে ফারহার খোজ পেলো ..??”(ভর্য়াথ কন্ঠে)
—” সেটা তো আমি ও ভেবে পাচ্ছি না বোন কিন্তু মেঘ যদি সত্যি ফারহা কে চিনে থাকে তাহলে আমাদের এতো বছরের পরিকল্পনা ব্যার্থ হয়ে যাবে..”(ফাহিম)
—” নাহ ভাই তা আমি হতে দিবো না ,,, ছয় বছর আগে আমি আমার নিজের হাতে আমার সৎ ভাই ভাবি কে খুন করেছি শুধু তাদের নয় ফারহার বাবা মা,,, ফারুক খান তার স্ত্রী আফরীন কে ও তুই আমি আশিক ফাহাদ মিলে খুন করেছি শুধু মাত্র ওদের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়ার জন্য আর যখন এই সম্পত্তি ভোগ করার সময় এসে গেছে তখন মেঘ এসে সব নষ্ট করে দিবে তা আমি কিছুতেই হতে দিতে পারি না ৷ আমি আমার সৎ ভাই কে ছাড়লাম না এই এই নিজ হাতে খুন করেছি তাদের আর তার ছেলে আমার পথের কাটা হলে ছেড়ে দিবো ..!! হা হা হা উপরে ফেলবো আমার রাস্তা থেকে …বুজতে পেরেছিস ….উপরে ফেলবো….”
ফাহিম তার ছোট বোনের এমন রুপ এতো বছর পর দেখে ভিতরে ভিতরে ঘাবড়ে যায় ,,, কিন্তু তা মুখের ভাব ভঙ্গিতে প্রকাশ না করে ঢক ঢক করে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিলো ফাহিম তারপর মোহনা কে জ্বিগাসা করলো…….” এখন তোর প্লান কি ?? ”
—” জানতে চাস , তাহলে শোন……………”(মোহনা)
—” বাহ কি প্লান এই না হলে আমার বোন..”(ফাহিম)
—” ভাই রাতে আমার সাথে তোকে একটা জায়গায় যেতে হবে যেখানে আশিক আমি সব প্লান করি..”(মোহনা)
—“ওকে ..”
.
🍁
.
—” দেখুন ভালো হচ্ছে না কিন্তু ছেড়ে দিন আমাকে ..”(ডক্টর)
—” হা হা হা লাইক সিরিয়াসলি ..! আমি আপনাকে ছেড়ে দি আর আপনি সুর সুর করে মেঘ চৌধুরী কে ফেক রির্পোটের কথা জানিয়ে দিন তাই না..হা হা হা”( অজানা আগন্তুক )
—” না না আপনি ভুল বুজছেন আমি মিঃ চৌধুরী কে কিচ্ছু বলবো না ট্রাস্ট মি ..প্লিজ আমাকে ছেড়ে দিন..”(ডক্টর)
—” তা তো হবার নয় ডক্টর , আমি আমার প্লানে কোন খুত রাখতে চাই না ..আর সে খুত টা কে যানেন আপনি…”(অজানা আগন্তুক )
—” দেখুন আপনার কথা মতো মিসেস চৌধুরীর ফেইক রিপোর্ট বানিয়ে মিথ্যে বলেছি মিঃ চৌধুরীর সাথে ….এখন আপনি এভাবে আমাকে আটকে রাখতে পারেন না মিস্টার..”(ডক্টর)
—” কে বললো ডক্টর আমি আপনাকে আটকে রাখবো আমি তো এখন চিরদিনের জন্য মুক্তি দিতে এসেছি …” কথাটা বলে আবার সেই ভয়ঙ্কর হাসি তে মেতে উঠলো আগন্তুক …..
ডক্টর ভয়ে গলা দিয়ে আর কোন কথা বের হচ্ছে না ….
—” ছিঃ ছিঃ ছিঃ এটা আমি কি করলাম একজন ডক্টর হয়ে টাকার লোভে আজ এতোবর অন্যায় কি করে করতে পারলাম !! আর তাই হয়তো এটাই আমার প্রাপ্য শাস্তি…”ডক্টর মনে মনে ভেবে নিয়েছে এটা তার করা অপরাধের শাস্তি যা এখন পেতে চলেছে….. আগন্তুক গান বের করে ফিগার টিপে ডক্টরের কপালের মাঝ বরাবর একটা বুলেট ঢুকিয়ে দেয় সাথে সাথে ডক্টরের প্রান হীন নিথর দেহ চেয়ার থেকে গড়িয়ে নিচে পরে যায়……………তা দেখে আগন্তকের চোখে মুখ খুশিতে চিক চিক করে উঠলো…….
—” আহা আমার কাজ শেষ এবার ফারহার পালা …ওকে তো মরতেই হবে আমার হাতে ……..”(আগন্তক)
.
🍁
.
—” মিঃ চৌধুরী চিন্তার কোন কারন নেই আপনার মিসেস এখন ঠিক আছে ..আসলে কিছু দেখে হয়তো শক্টড পেয়েছে তাই জ্ঞান হারিয়েছে ৷”(ডক্টর)
—” প্রেয়শী ঠিক হয়ে যাবে তো ডক্টর ওর কিছু হবে না তো …??”
—” নো নো মিঃ চৌধুরী কিচ্ছু হবে না কিন্তু খেয়াল রাখবেন কোন ভাবে যেন কিছু নিয়ে টেনশন না করে আর একটু রেস্ট নিলে ঠিক হয়ে যাবে..”(ডক্টর)
ডক্টরের কথা শুনে মেঘের কলিজায় যেন পানি ফিরে এলো গত একঘন্টা ধরে মেঘ পাহলের মতো শুধু ছটপট করেছে শুধুমাত্র ফারহার জন্য …মেঘের আজ নিজের উপর রাগ হচ্ছে ওর এই ভয়ঙ্কর রাগের জন্য ওর এই রাগ টাই নিজের কাছের মানুষদের ওর থেকে দুরে যেতে হচ্ছে … ফারহা কে হারানোর ভয় মেঘের চোখে মুখে স্পষ্ট …. মেঘ ডক্টরের পারমিশন ছাড়াই ফারহার কেবিনে ঢুকে পরে …. মেঘ কেবিনে ঢুকে দেখে ফারহা হাতে একটা ছুড়ি নিয়ে বেডের উপর বসে আছে মেঘ ভয় পেয়ে ফারহার হাত থেকে ছুড়ি টা ছিনিয়ে নিয়ে দুরে ছুড়ে মারে … ফারহা বেড থেকে নামতে নিলে মেঘ ফারহার সামনে হাটু গেড়ে বসে পরে ফারহার হাত দুটো চেপে ধরে বলে ……” তুমি যদি আমাকে ছেড়ে যাওয়ার কথা চিন্তাও করো ? তোমাকে মেরে মাটিতে পুতে দিব.. যে তোমাকে আমার থেকে আলাদা করার বিন্দুমাত্র ট্রাই করবে তাকে দুনিয়া থেকে সরাতে আমি এক সেকেন্ড ও ভাববো না .. কিন্তু তুমি যদি আমার কাছ থেকে এখন এই মূহূর্ত থেকে সরে যাওয়ার কথা ভাবো আই প্রমিস টু ইউ ………আই উইল কিল ইউ .. ডোন্ট ইউ এভার ডেয়ার টু স্টে এওয়ে ফ্রম মি .. যত পারো সামনে থেকে কষ্ট দেও , আমি তোমার মুখ দেখে সব কষ্ট সহ্য করে নিবো কিন্তু দূরে গেলে কি করবো তা তোমায় বলেই দিয়েছি… তুমি আমার শুধু আমার তোমার প্রত্যেকটা অঙ্গ প্রতঙ্গে টার্চ করার অধিকার শুধু আমার মাইন্ড ইট???
মেঘ ফারহার দুহাতে চুমু দিয়ে উঠে ফারহার ঠোট জোড়ায় বেশ কিছুক্ষন চুমু খেয়ে বললো …… আমার প্রত্যেকটা কথা তোমার এই ছোট্ট মাথায় ভালো করে ঢুকিয়ে নেও প্রেয়শী …..
হঠাৎ করে মেঘের ফোন টা বেজে ওঠায় মেঘ ফোন টা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে রিসিব করে ………
.
.
.
(বিঃদ্রঃ দু আরাই ঘন্টা বসে লিখি আর আপনারা তা পরে একমিনিট ব্যায় করে মতামত প্রকাশ করে উৎসাহ প্রদান করতে পারেন না ৷ যদি স্টোরি টা ভালো না লাগে প্লিজ বলে দিবেন আমি এতো কষ্ট করে আর লিখবো না…)
#চলবে………………..🖤🖤🖤