#আঁধারের_তারাবাজি
#অভ্রায়ীনি_ঐশি
#পর্ব_১৭
বিদায়ের সময় ঘনিয়ে এলো তিশুর।,ঠিক হলো বাড়ির মেয়েরা তার সাথে যাবে।,,নোভা আর ইশু মোমকে টেনেই যাচ্ছে যাওয়ার জন্য।,মোমের ইচ্ছে থাকলেও দমে গেলো পলির কথায়।,,
“এই মেয়ে কেন যাবে?,,,জিয়ারা কেউ যাচ্ছে? না তো,,,তাহলে ও কেন যাবে?,,আর কেউ যদি জিজ্ঞেস করে ও কে,,তাহলে কি বলবি তোরা?”
নোভা মুখ ঘুরিয়ে নিলো।ইতু বললো..
“জিয়াপুরা যাচ্ছে না কারন তারা ঐ রকম প্ল্যান করে জামা কাপড় আনেনি তাই।,,,আর মোমও বাড়িতে একা হয়ে যাবে।,,,এর থেকে ভালো ও চলুক আমাদের সাথে।”
পলি বললো..
“না ও যাবে না।,৷ শুধু শুধু তিশুর সমস্যা বাড়বে।”
এবার নোভা উত্তর দিলো..
“নিজের সন্তানের কথা ভাবো?,,তিশুপুর কথা ভাবছো আজ?”
পলি তেতে উঠলো..
“নোভা,,, ”
নোভাও বললো…
“বাড়িতে অতিথি আছে।চিৎকার করবে না।,,,”
পলি নিভে এলো..
“এই বাইরের মেয়েটা যাবে না মানে যাবে না।”
এমন সময় রুমে তেজ ঢুকলো..
“মোম যাইতো ন,,”
ইশু মুখ কুচকে বললো..
“তেজ,,,তুমিও চাচির সাথে তাল মেলাচ্ছো?”
“এক্কারেই না,,,,আই কিত্তাম এতেনের লগে তাল মিলামু?,,,আআরে তো নভ হাডাইছে এই কতা কইবারলাই।,,”
নোভা ভ্রু কুচকে বললো..
“ভাইয়া বলেছে?”
পলি প্রাপ্তির হাসি হাসলেন..
“দেখলি তো,,,আমার ছেলে ঠিক আমার কথা মানে,,,”
নোভা উত্তর দিলো না।, মোম বললো..
“আপু,,,তোমরাই যাও না?,,আমি আবার কেন?,,আমি এখানেই ঠিক আছি।”
নোভা করুন চোখে তাকালো মোমের দিকে।,,
_____
বিদায় পর্ব শেষ হলো।,,রাত বাজে সাড়ে ১১ টা।,,,ডিনার করে তারপরই রুমে ফিরলো সবাই।,,নোভার রুমে মোম আজ একা,,,,পড়নের লেহেঙ্গাটা চেন্জ করবে বলে কাবার্ড থেকে একটা সুতির জামা হাতে নিলো মোম।,,সাথে টাওয়ালটাও নিলো।জম্পেস একটা শাওয়ার নেওয়ার উদ্দেশ্যে…,,
হাতে গুনে গুনে ৪ টা ঔষধ আর একগ্লাস পানি নিয়ে রুমে ঢুকলো নভ।,,,মোমকে ওয়াশরুমের দিকে এগোতে দেখে বললো..
“ওয়েট,,”
মোম থামলো,,,পেছনে ফিরে তাকালো। নভকে দেখে একটু অবাক হলো,,,তবে বেশি নয়,,,নভ এগিয়ে এসে মোমের হাতে ঔষধ গুলো দিয়ে বললো…
“ডিনার করে যে আরো কয়েকটা ঔষধ আছে,,তা মনে নেই?,,সব মনে থাকলেও এই তিন বেলা সময় করে ঔষধ খাওয়ার কথা কি করে ভুলে যাও তুমি?,,”
মোম কিছু না বলেই খেয়ে নিলো ঔষধ গুলো।,তারপর গ্লাসটা টেবিলে রেখে এগোতে নিলো ওয়াশরুমের দিকে,, তবে পারলো না,,,তার আগেই নভ তঅর হাত ধরে হেচকা টেনে এনে নিজের বুকের উপর ফেললো,,,,
মোম ঘাবড়ালো,,,চোখের দৃষ্টি এলোমেলো হলো…
“ক্ কি করছেন?,,,চেঞ্জ করতে হবে আমায়,,”
নভের চোখে মুখে দুষ্টু হাসি খেলা করলো…
“আমিই করিয়ে দেবো।,,,”
চোখ ছানাবড়া হয়ে গেলো মোমের।কি বলে এই লোক?,,,
নভ চোখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখলো মোমকে।হঠাৎই প্রশ্ন ছুড়লো..
“লজ্জা পাচ্ছো না এভাবে? ”
মোম বুঝলো না কথাটার মানে।বোকার মতোই প্রশ্ন করলো…
“মানে?”
নভ ভ্রু কুচকালো,,, মোম এতো স্বাভাবিক কি করে?,,
নভ মোমের চোখে চোখ রাখলো। মুখে ফুটলো দুষ্টু হাসি।,,,,,বা হাতটা এগিয়ে নিয়ে মোমের পেটে আস্তে করে চিমটি কাটলো।
“আউচ”
বলেই নভের হাতের দিকে তাকাতে গিয়েই চোখ বড় বড় হয়ে গেলো মোমের।নিজের অবস্থা দেখে বলেই ফেললো..
” আস্তাগফুরিল্লাহ”
বলেই এদিক ওদিক তাকালো,,,,ড্রেসিন টেবিলের পাশে চোখ যেতেই পেয়ে গেলো কাঙ্খিত বস্তুটি।,,,তখন জুয়েলারি খোলার সময় যে লেহেঙ্গার ওড়নাটা খুলে রেখেছিলো,,তা এতোক্ষণ মাথাতেই আসেনি।,,,, ছুট লাগিয়ে ওড়নাটা নিতে যাবে তার আগেই পেছন থেকে দুটো শক্ত পোক্ত হাত মোমের কোমড় আকড়ে ধরে হেচকা টান মারলো,,,,।টাল সামলাতে না পেরে মোমের পিঠ গিয়ে লাগলো নভের বুকে।,,,।
ঠোঁটদুটি তির তির করে কাপছে মোমের।নভের উষ্ণ নিঃশ্বাস আছড়ে পরছে মোমের ঘাড়ে।এটায় যেন সারা শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যাচ্ছে মোমের।,,,
নভের হাত দুটোও বিচরন করছে মোমের কোমড় পেট জুড়ে।,,, অস্পষ্ট স্বরে বলে উঠলো মোম…
”ক্ কি করছেন টা কি,,,”
নভের নেশালো কন্ঠ…
“কি সমস্যা তোমার?”
বলেই মোমের ঘাড়ে ঠোঁট ছোয়ালো,,,মাথাটা আপনাআপনিই হালকা কাত হয়ে গেলো মোমের।,,,চোখ দুটো খিচে বন্ধ করে রাখলো,,,
“ছ্ ছাড়ুন,,,,,”
“কেন?”
বলেই আরেকটু এগিয়ে গলার দিকটায় আবার ঠোঁট ছোয়ালো নভ।
“আ্ আমার অস্বস্তি হচ্ছে।,”
নভ কিছু বললো না,,,মোমকে আরেকটু চেপে ধরলো,,,,, তখনই দরজা দিক থেকে নিশানের কন্ঠ ভেসে এলো…
“নভ ভাইয়া,,,আছিস তুই এখানে?”
সাথে সাথেই ছিটকে সরে গেলো মোম।,,,দ্রুত ওয়াশরুমে ঢুকে দরজা লাগালো।,,,
তখনই নিশান দৃষ্টি দিলো রুমের ভেতরে।নভকে দাড়িয়ে থাকতে দেখে বললো…
“তুই তাহলে এখানেই,,,ওমাহ,,মোম কই?”
নভের স্বাভাবিক কন্ঠ…
“আমায় লাগবে নাকি মোমকে?,,”
“ঐ আর কি,,,দুজনকেই,,”
“আছে ও।বল কি বলবি?”
“আমার রুম বুকিং হয়ে গেছে।,,,,এখন আখি আর নীল যদি আজ রাতে মোমের সাথে এখানে থাকতে পারতো,, সুবিধা হতো আর কি।,,আমি নোয়ানদের সাথে ম্যানেজ করে নিবো।”
“ওরা কোথায় ঘুমাচ্ছে? ”
“ড্রয়িং স্পেচে নিচে বিছানা করা হয়েছে।,,”
“ওকেয়।,,,,তবে আখিকে বলবি,,মোমের যাতে কোনো প্রবলেম না হয়।,,আমি কি বোঝাতে চাইছি,আশা করি তুই বুঝতে পারছিস,,”
“বুঝেছি।,,আখি যে মোমের সাথে কেন এমন মিস বিহেভ করছে,তা আমিও বুঝতে পারছি না।,,,ওকে অনেক বুঝিয়েছি।,,বাট…”
“থাক ওসব,,,তবে বারাবাড়ি করলে আমিই স্টেপ নিবো,,শুধু তোর ওয়াইফ দেখে এখনো সামলে আছি।,,,,নাহলে…,,আচ্ছা যা তুই,,,,ওদের পাঠিয়ে দিস।”
“মোমকে জিজ্ঞেস করবি না?”
“মোম এমন মেয়ে না যে না করবে।,,যা তুই।। ”
চলে গেলো নিশান।,,,নভ গিয়ে দাড়ালো ড্রেসিনের সামনে।,,,হাতে তুলে নিলো মোমের ওড়নাটা,,,আনমনেই হাসলো।নাকের কাছে নিয়ে ঘ্রাণ নিলো,,,,তবে যা পেলো তা নিয়ে সন্দিহান,,,এটা কি কোনো পার্ফিউমের ঘ্রাণ,নাকি মোমের শরীরের।,,,
আর ভাবলো না,,রেখে দিলো ওরনাটা,,,ঘুরে দাড়াতেই দেখলো মোমের তখনকার ড্রেসটা বাইরেই রয়ে গেলো।,, একটা নিঃশ্বাস ফেলে সেগুলো হাতে নিয়ে ওয়াশরুমের দরজায় ঠকঠক করলো।,,,,
“মোম,,,ওপেন দা ডোর।”
সাথে সাথেই মোমের কর্কশ কন্ঠ ভেসে এলো…
“একদম খুলবো না,,,আপনি যান এখন।”
“তুমি চেঞ্জ করছো?”
“হ্যা,,,কেন?”
“কি পড়ছো?”
“আপনাকে বলবো কেন?”
এবার নভও ধমকে উঠলো..
“স্যাট আপ ফাজিল মেয়ে।ড্রেস বাইরে রেখে উনি চেঞ্জ করছে।,,,”
মোমের খেয়াল হলো, সে ড্রেসই নিয়ে আসেনি।,,দাত দিয়ে জ্বিভ কাটলো সে।,,,আসতে করে দরজাটা খুলে মাথাটা বের করলো।নভ দেখলো মোমকে।,,,হাতার দিকে একটুখানি লেহেঙ্গাটা দেখা যাচ্ছে। তার মানে চেঞ্জ করতে যায়নি এখনো।,,,,,
“টাওয়াল কই?শাওয়ার নিবো আমি।”
“নো,,,এতো রাতে শাওয়ার নিয়ে আবার মাথা ধরানোর দরকার নেই,,”
মোম কথা বাড়ালো না।হাত বাড়িয়ে নিয়ে নিলো ড্রেসটা,,,,নভ দুষ্টু হেসে বললো…
“আবেগে ভাসছিলে এতোক্ষণ? ”
মোম অপ্রস্তুত হলো,,,,দ্রুত বললো..
“ছিহ,,,রোমিও একটা…”
বলেই ঠাস করে দরজা লাগালো।
হেসে ফেললো নভ।,,,গিয়ে বসলো খাটে।ফোন বের করে টিপতে লাগলো।,,
প্রায় ৫ মিনিট পর মোম বেরিয়ে এলো।,,
“আজ যে তোমার রেজাল্ট বের হওয়ার কথা ছিলো,,তা কি জানো?”
নভের কথায় মোম ফিরলো তার দিকে।,,
“আজ দিয়েছে?আপনি কি করে জানলেন?”
নভ তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকালো মোমের দিকে।
“এই সামান্য ব্যপার আমি জানবো না?”
মোম কিছু বললো না।,,লেহেঙ্গা টা নিয়ে বারান্দায় রেখে আসলো।,,
“কি পেয়েছো জানো?”
মোম খুব একটা আগ্রহ প্রকাশ করলো না। উদাস হয়ে জানালা দিয়ে বাইরে দৃষ্টি দিলো।
“ফেল উঠেছে না?”
নভ একটু চুপ রইলো। তারপর হঠাৎ বললো..
“তোমার তো এস এস সি তে + ছিলো তাই না?”
“হুম।”
“সাইন্স থেকে প্লাস পেয়েও হিউমিনিটিস নিলে যে?”
“ফার্স্ট ইয়ারে সাইন্সই ছিলো।,,সেকেন্ড ইয়ারে ফার্স্টটার্ম এক্সামে ফেল করেছি।তারপর চেঞ্জ করেছি।,,,ভাইয়ার পরিচিত থাকায় তেমন প্রবলেম হয়নি।”
“না করলেও পারতে।,,,এখন তো মেডিকেলে এপ্লাই করা যেতো?”
নভের কথায় মোম ফিরে তাকালো তার দিকে,,,, ভ্রু জোড়া কুচকানো।তা দেখে নভ বললো…
“4.89 উঠেছে।,,আর একটা পয়েন্টের জন্য প্লাস মিস হলো।”
মোম যেন বিশ্বাসই করতে পারছে না,,,নভ কি বলছে এটা?,,,অবিশ্বাস্য হাসি ফুটলো মুখে…
“স্ সত্যিই?”
নভ হাসলো,,,,উঠে দাড়িয়ে মোমের সটাসরি দাড়ালো।
“হুম।,,,,এবার ভার্সিটি এডমিশনের জন্য রেডি হও।”
মুহুর্তেই মুখটা কালো মেঘে ভরে গেলো মোমের।,,,মাথাটা নিচু করে ফেললো,,,তা দেখে নভ না জানার ভান করে বললো..
“কি হলো?,,,”
মোম সরে দাড়ালো। বিছানার চাদর হাত দিয়ে গোছানোর ভঙ্গিতে বললো…
“ভার্সিটি এডমিশন নেবো না।”
“ওকেয়,,,তাহলে কোনো কলেজে অনার্সে ভর্তি করিয়ে দেবো। এডমিশনের জন্য পড়ালেখার প্রয়োজন নেই।”
“উহুম,,,,কলেজেও ভর্তি হবো না।”
“কেন?”
মোম একটু থামলো।পরে বললো..
“আর ইচ্ছে নেই পড়ালেখা করার।”
নভ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো মোমের দিকে।,,,মেয়েটা নিজের ভাগ্যটা নিয়ে এতোটাই সিরিয়াস হয়ে গেছে,যে এতো ভালো একটা খবর শুনেও কোনো রিয়েকশন দিচ্ছে না।,,
” তো কি?বিয়ে করে সংসার করবে?”
হাত থামলো মোমের,,,,কেমন যেন আনমনা হয়ে গেলো সে।,,,
“সেই বাসনা আর নেই আমার।,,,,আর ভার্সিটি ভর্তি হয়েই বা কি,,,,আর তো মাত্র কয়েকটা মাস।”
বুকটা মোচড় দিয়ে উঠলো নভের।,,,,,গিয়ে দাড়ালো মোমের মুখোমুখি।,, দুকাধে হাত দিয়ে মোমকে নিজের দিকে ঘোরালো।,,,
“তোমার কিচ্ছু হবে না,,,তুমি ভার্সিটিতেও পড়বে।আর অনার্সেও সি জিপিএ আনবে।দেন মাস্টার্স,, বিসি এস,,যতদুর যাওয়া যায়।,,,”
একটু থামলো নভ,,,,মোম অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো নভের দিকে। মাথায় একটা প্রশ্ন হঠাৎই চাড়া দিয়ে উঠলো…,,,’উনি কি আমার অসুস্থতার ব্যপারে কিছু জানে?’
“আমি কালই তোমার বইগুলো এনে দেবো,,, আর এডমিশন টেস্টের জন্যও আনবো সব।,,এমনিতেই অনেক লেইট হয়ে গেছে।আর টাইম লস করা যাবে না।,,,,,,তোমার রেজাল্ট দেখে মনে হলো,,,পাব্লিক না হলেও প্রাইভেট ভার্সিটিতে চলে আসবে।,,”
বলেই নভ দরজা পর্যন্ত গিয়ে আবার দাড়ালো,,,,পেছন ফিরে বললো..
“ওহ,,,,আখি আর নীলসোনা আজ এখানে তোমার সাথেই ঘুমাবে।,,,যদি কোনো প্রবলেম হয় তাহলে ঐযে খাটে ফোন রাখা আছে,,,ফোন দেবে আমায়,,আর যদি পার্সোনাল হয় তবে কাকিয়ার নম্বরে কল দিও,নম্বর সবগুলোই সেইভ করা আছে।কারবারি করে একা একা রুম থেকে বেরোতে যেও না,, বাড়ি ভর্তি লোকজন।ঘুমানোর আগে দরজা ঠিক মতো লক করে ঘুমিও।,,, আমি ফোনের লক ওপেন করে রেখেছি।”
” ফোনটা নিয়ে যান।,,আমি ফোন ইউজ করি না।”
“আমি জানি।,,,,প্রয়োজন ছাড়া তো আর ধরবে না।,,,আর পাশে রাখার দরকার নেই,,,সেন্ট্রাল টেবিলে রেখো,,,তাহলেই আর রেডিয়েশনের কারনে তোমার মাথা ব্যথা করবে না।’
বলেই নভ যেতে নিলো,,,,পেছন থেকে মোম শক্ত কন্ঠে বললো..
“আমি আর পড়ালেখা করতে চাই না।,”
সাথে সাথেই নভ উত্তর দিলো…
“তোমার বর বড় ব্যবসায়ী বলে ভেবোনা তার অঢেল টাকা আছে।,,,তাই ভবিষ্যতে ফুটবল টিমের মতো বাচ্চা সামলানোর জন্য,তোমারও রোজগার করতে হবে।”
মোম কথাটা আগা মাথা কিছুই বুঝলো না,,,বোকার মতো ভ্রু কুচকে বললো…
“ফুটবল টিম?”
নভ যেতে যেতে স্বাভাবিক গলায় উত্তর দিয়ে গেলো…
“হ্যা,,,,১১ জন জুনিয়র প্লেয়ার।,,,তবে তুমি চাইলে অপান্যান্ট টিমও রেডি করতে পারি,,,আমার কোনো প্রবলেম নেই,”
+++চলবে++++
#আঁধারের_তারাবাজি
সকল পর্বের লিংক
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=122110547678106938&id=61553208165829&mibextid=2JQ9oc