তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡 #DcD_DaS #পর্ব__________10

0
116

#তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡
#DcD_DaS
#পর্ব__________10

বর্তমান……….

:+প্লিজ দোস্ত ওদের বাচা । এই বলে রিক আমার কোলে শেষ নিশ্বাস তেগ করে । তারপর আমি ওদের ও ভাবে রেখেই চলে আসি রিকে বাসার সামনে । ওদের বাসার সামনে এসে দেকি জেক এক দিষ্টিতে রিকের বাসার দিকে তাকিয়ে আছে । জেক ছিল আমাদের ক্লাস মিট তবে ওর সাথে আমাদের তেমন কোন কথা হতো না ।(নিদ্র)

:+তাহলে আমাদের এই জেক ভাই সেই জেক ।(রাসেল)

:+হ্যা ।(নিদ্র)

:+তারপর কি হলো ভাই ।(রাসেল)

:+তারপর আমি জেককে ওখানে দেখে চমকে উঠি । ওর কাছে যেতেই দেখলাম ওর চোখে পানি । আমি জেককে পাস কাটিয়ে ওদের বাসার ভিতরে গেলাম । ভিতরে গিয়ে আমার যেন মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরলো । আন্টি মানে জেসিকার আম্মু রক্তাক্ত হয়ে ফ্লোরে পরে আছে । আর জেসিকার মেয়ে রিধি শরীর ফ্লোরে পরে লাফাচ্ছে । গলা কেটে দেওয়া হয়েছে ওর । আমি দৌড়ে গিয়ে রিধিকে কোলে নেই । কিন্তু আমি কিছু করতে পারলাম না । এই দু’হাতের উপরেই রিধি শেস নিশ্বাস তেগ করে । রিধিকে রেখে আমি আন্টিকে ধরলাম আন্টির ও একই অবস্তা গলা কেটে দেওয়া হয়েছে । তারপর আমি রিসব কে খুজতে লাগলাম । এতপর একটা রুমে গিয়ে রিসবকে পাই । রিসবের পেটে আর বুকে দু’টো ছুটি বসানো । খাটের উপরে ওর শরীর লাফাচ্ছে । আমি রিসবের কাছে গিয়ে ওর পেট আর বুক থেকে ছুরি বের করে ফেলি । তারপর আমি রিসবকে কোলে নিয়ে দৌড়ে বাহিরে আসি । বাহিরে এসে দেখি জেক একই অবস্তায় দারিয়ে আছে । জেকের সাথে তখন গারি ছিল । আমি জেকের সাথে কোন রকম কথা বলে আমি আর জেক ওর গাড়ি নিয়ে । রিসবকে হসপিটালে নিয়ে আসি । কিন্তু রিসবকেও আমি বাচাতে পারলাম না । হসপিটালে আসার ১ ঘন্টা পর রিসব আম্মু আম্মু করতে করতে মারা যায় । জেক তখন আমার সাথে হসপিটালে ছিল । প্রথমে আমার জেককে সন্দেহ হয় । পরে যানতে পারি এই নির্মম পরিস্থতি জেক নিজের চোখে দেখেছে । সেই রাতে সব কিছু ধামা চাপা দেওয়ার জন্য আমি আর জেক জেকের গারি নিয়ে বেরিয়ে পরি । ধামা চাপা দেওয়ার একটাই কারন নিজ হাতে সবাইকে সাস্তি দেব বলে । প্রথমে রিকের বাসায় এসে আন্টি আর রিধিকে গাড়িতে তুলি । তারপর আবার সেই যায়গায় যাই যেখানে আমার তিন বন্ধু শেস নিশ্বাস তেগ করে পরে আছে । সেই যায়গা এমন এক যায়গা যেখানে কোন মানুষ যায় না । সেই যায়গায় দেখা করতে বলেছিল রিক আমাকে । এতপর সেই যায়গায় গিয়ে আমি ওদের তিনজনের লাশ নিয়ে বেরিয়ে পরি । মোট ছয় জনের লাশ নিয়ে আমি সেদিন বেরিয়ে পরি এই গ্রামে উদ্দেশ্য । জেককে সেদিন আমি এখানে আনিনি । কারন পথে যদি আমি পুলিশের হাতে ধরা খাই তাহলে আমারও মিত্যু নিশ্চিত । কারন আমার কাছে কোন প্রমান নেই যে ওদের কে মেরেছে । এতপর ভোর ৫টায় এখানে এসে পৌছাই আমি । আমার অবস্তা দেখে আলম চাচা সেদিন হত ধম হয়ে পরেন । পরে আমি আমার চাচা বজলুরকে সব খুলে বলি । তারপর আমরা তিন জন মিলে ছয়টা কবর খুরি । সেই ছয়টা কবরে একেক টাতে এক একজনকে সুয়িয়ে দেই । সব কিছু শেষ করে আমি খুজতে বের হই জেসিকাকে । কিন্তু আমি ওকে কোথাও খুজে পাই না । কারন ও ঢাকা শহর ছেরে পালিয়ে গেছে । আমার বন্ধুদের যারা মেরে ছিল তাদের খুজে পাই আমি । আর ওদের খুজে পেতে জেক আমাকে সাহায্য করে । কারন জেক ওদের দেখে ছিল রিসব রিধি আর জেসিকার আম্মুকে মারতে । তারপর নিজে হাতে সাস্তি দেই ওদের সব কয়টাকে । কিন্তু আমি জেসিকাকে খুজে পাই না । ওদের জিগ্যেস করে ছিলাম । ওরা কেও যানে কিনা জেসিকা কোথায় গেছে । কিন্তু ওরা বলেছিল কেওই কিছু যানে না । শেষ নাকি ওদের সাথে আমার বন্ধুদের মারার ডিল হয় ওই সময় দেখা হয়ে ছিল । আর দেখা হয়নি জেসিকার সাথে । এরপর থেকে আমার লাইফ এলো মেলো হয়ে যায় । কিন্তু জেক এসে আবার সেই এলোমেলো লাইফ গুছিয়ে দেয় । তারপর আমি আর জেক অনার্স কমপ্লিট করি । এই পাচ বছর ধরে অনেক খুঁজেছি জেসিকাকে কিন্তু কোথাও পাইনি । শেষ আজ দেখা হয় । আমি প্রথমে ওকে চিনতে পারিনি । তবে ওর মুখটা কেমেন যেন চেনা চেনা লাকছিল । তাইতো গারিতে বার বার ওর দিকে তাকাচ্ছিলাম । আমি শেষ সিইওর হই ওর পেটের কাটা দাগ দেখে । ছোট বেলায় ওর পেটে দা দিয়ে কোপ দিয়ে ছিলাম আমি । সেই দাগ দেখে আমি সিইওর হই এটাই জেসিকা । আর আজই ওর মিত্যু হয়ে যায় । এই ছিল পুরো কাহিনি । আর বাকিটা সবাই যানে ।(নিদ্র)

—————————–

:+শেষ হলো তোর সেড ইস্টুরি । না আরো বাকি আছে ।(রনি)

:+আরে রাগছিস কেন । জেসিকাকে কবর দিবে তারপর বাড়ি যাবে ।(আরিয়ান)

:+যা সালা সুনবোই না তোর এই কাহিনি ।(রনি)

:+কেন ।(আরিায়)

:+সুনাবি বলে ছিলি রোমাঞ্চকর লাভ ইস্টুরি । আর সেই কখন থেকে বক বক করে যাচ্ছিস সেড ইস্টুরি । কাহিনি কি । (রনি)

:+এই পর্বের পর থেকে সুরু হবে নিদ্র আর তৃপ্তির কাহিনি । আর এতোখন যা সুনলি সব ছিল নিদ্রর অতিতে লাইফের ঘটে যাওয়া বড় দুঃখের একটা অংশ ।(আরিয়ান)

:+বাচকার পাগলে বাচকার । রোলায়েগা কেয়া । বাকি’টা সুরু কার ।(রনি)

:+ওকে বেটা ।(আরিয়ান)

————————————

জুথিকে কবর দিতে দিতে প্রায় রাত ৪টা বেজে যায় ।
জুথিকে কবর দিয়ে জেক আর বাকি ছেলে দের বিদায় দিয়ে দেয় নিদ্র । তারপর আবার চলে আসে আলমকে নিয়ে চেয়ারম্যান বাড়ি । গেটের তালা খুলে ভিতরে গিয়ে দারিয়ে পরলো নিদ্র । কারন তার সামনে দ্বারিয়ে আছে বজলুর ।

:+কোথায় গিয়ে ছিলি ।(বজলুর)

নিদ্র অন্য দিকে তাকিয়ে বলল ।

:+জেসিকাকে কবর দিতে ।(নিদ্র)

:+আমাকে একটা বার ডাকা যেতো না ।(বজলুর)

:+তুমি ঘুমোচ্ছিলে তাই আর ডাকিনি ।(নিদ্র)

এই বলে বজলুরকে পাস কাটিয়ে বাড়ির ভিতরে ঢুকে পরে নিদ্র । বজলুর আলমকে প্রশ্ন করলো ।

:+কোথায় কবর দিয়েছেন ওকে ।(বজলুর)

:+সেই যায়গায় যেখানে পাচ বছর আগে ছয়জন লোককে কবর দিয়ে ছিলাম আমরা ।(আলম)

:+আচ্ছা আপনি এখন চলে যান । কিছুখন পর আজান দিবে ।(বজলুর)

আলমকে বিদায় দিয়ে বাড়ির ভিতরে আসলো বজলুর । নিদ্র তার রুমে এসে আবার সাওয়ার নিলো । কেটে যাওয়া হাতে পানি লেগে গেছে কিন্তু সেদিকে কোন খেয়াল নেই ওর । সাওয়ার নিয়ে কাপর চেঞ্জ করে ওয়াসরুম থেকে বের হলো নিদ্র । এতপর খাটে শরীর এলিয়ে দিলো ।

ভোরে বাড়ির পাসের মসজিদের আজানের শব্দে ঘুম ভেঙে যায় সালমার । ঘুম থেকে উঠে খাটের উপর বসে চার পাসে তাকিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে আসলো সালমা । নতুন একটি দিনের সূচনা নামাজ পড়ে করবেন তিনি । রুম থেকে বেরিয়ে তৃপ্তির রুমে গেল সালমা । তারপর তৃপ্তির খাটের পাসে বসে তৃপ্তিকে ডাকতে লাগলো ।

:+তৃপ্তি মা উঠ আজান দিয়েছে নামাজ পরবি না ।(সালমা)

:+আহ আম্মু যাও তো ঘুমোতে দাও । আজ নামাজ পরবো না । প্রতি দিনই তো পরি ।(তৃপ্তি)

:+নামাজ পরবি না মানে । উঠ উঠ ।(সালমা)

এই বলে তৃপ্তিকে সুয়া থেকে উঠিয়ে বসালো সালমা । তারপর তৃপ্তির হাত ধরে টেনে ওয়াসরুমে দিয়ে আসলো ।

:+অযু করে নামাজ পড়েনে তারাতারি । তারপর নাহয় আবার ঘুমোবি ।(সালমা)

:+আম্মু,,,,,,,,।(তৃপ্তি)

:+যা বলছি তাই । কথার যেন নরচর না হয় ।(সালাম)

সালমা তৃপ্তিকে ওয়াসরুমে দিয়ে বেরিয়ে আসলো তৃপ্তির রুম থেকে । তারপর নিজের রুমে গিয়ে অযু করে নামাজ পরে নিলো । সকালের সব কাজ করে নাশতা বানানোর জন্য কিচেনে চেলে গেল সালমা । তৃপ্তি অযু করে নামাজ পরে আবার ঘুমিয়ে গেল । সকাল ৮টায় আবার ঘুম ভাংলো তৃপ্তির । রুম থেকে বেরিয়ে দোতলা থেকে নিচে নামলো তৃপ্তি । তৃপ্তিদের বাড়িটা তিনতোলা কিন্তু তিন তলায় কেও থাকে না । তৃপ্তি টেবিলে বসতে বসতে বলল ।

:+আম্মু নাশতা দাও খিদে পেয়েছে ।(তৃপ্তি)

সালমা রান্না ঘর থেকে বলল ।

:+ বস আমি নাশতা নিয়ে আসছি । না না না নিদ্রকে ডেকে নিয়ে আয় যা । ছেলেটা বাড়িতে এসেছে প্রজন্ত এখনো কিছু খায়নি,,,,,,।(সালমা)

বজলুর সোফার উপর বসে টিভিতে খবর দেখছিলো । সালমার কথা সুনে বজলুর সালমাকে বলল ।

:+না এখন ডাকার দরকার নেই । কাল সারা রাত ঘুমুতে পারেনি ও । এখন ঘুমুচ্ছে ঘুমুতে দাও পরে ডেকে খায়িয়ে দিও ।(বজলুর)

:+কিন্তু,,,,,,,।(সালমা)

:+কোন কিন্তু না আমি যা বলছি তাই । নাশতা দাও আমাকে আবার চেয়ারম্যান অফিসের দিকে যেতে হবে ।(বজলুর)

:+ টেবিলে এসে বসো ।(সালমা)

বজলুর টেবিলে এসে বসলো । বজলুর টেবিলে বসতেই তৃপ্তি প্রশ্ন করলো ।

:+আচ্ছা আব্বু কাল নিদ্র ভাইয়ার ল্যাপটপে যেই মেয়েটাকে দেখছিলাম,,,,,,,,।(তৃপ্তি)

তৃপ্তিকে আর কিছু বলতে না দিয়ে বজলুর বলল ।

:+ওই মেয়েটা তোমার সেই জেসিকা আপু ছিল ।(বজলুর)

:+কি বলছো আব্বু তুমি । ওটা জেসিকা আপু ছিল ।(তৃপ্তি)

বজলুরের কথা সুনে দারিয়ে এই কথা বললো তৃপ্তি ।

:+হুম । আর এই সব কথা তুমি কাওকে বলবে না । (বজলুর)

:+কিন্তু কেন ?(তৃপ্তি)

সালমা টেবিলে খাবার রাখতে রাখতে তৃপ্তিকে বললো ।

:+তোকে এখন এতো কিছু ভাবতে হবে না । তুমি এখনো ছোট । আর এইসব নিয়ে তুই একদম ভাব্বি না ।(সালমা)

:+আম্মুওও । আমি এখন আর ছোট নেই । SSC পাস করছি । সামনে ইন্টারে ভর্তি হবো ।(তৃপ্তি)

সালমা তৃপ্তির কথার সাথে তালমিলিয়ে । আগের কথা এরিয়ে নিলো ।

:+ওওও । ভালো কথা,, এখন কোন কলেজে ভর্তি হবি ।(সালমা)

:+এখনো কিছু ভাবিনি । কিছুদিন যাক তারপর দেখি ।(তৃপ্তি)

:+যা ভাবার ভাবে নাও তারাতাড়ি । আমাকে আবার সেই কলেজের প্রিন্সিপেল স্যারের সাথে কথা বলতে হবে । যেই কলেজে তুমি ভর্তি হবে ।(বজলুর)

:+ওকে । আচ্ছা আম্মু সজিব কেই ।(তৃপ্তি)

:+ও সকালে চলে গেছে প্রইভেট পরতে । এখন নাশতা খেয়ে নাও আর কথা বলো না । আমার এখনো অনেক কাজ বাকি ।(সালমা)

এরপর সবাই নাশতা করে যার যার কাজে চলে গেল । বজলুর চলে গেল চেয়ারম্যান অফিসে । সালমা চলে গেল নিজের কাজ রান্না বান্না করতে । তৃপ্তি চলে এলো নিজের রুমে । তৃপ্তি নিজের রুমে খাটে বসে নিদ্রর আনা ডল দিয়ে দুষ্টুমি করতে লাগলো । কিছু সময় পার হওয়ার পর আর ভালো লাকছিল না ওর । তৃপ্তি নিজের রুম থেকে বেরিয়ে নিদ্রর রুমে গেল । গিয়ে দেখলো নিদ্র অপার ঘুমে তলিয়ে আছে । বেলা এখন ১০টা বাজে । তৃপ্তি নিদ্রর পাসে এসে বসলো । নিদ্রর ভিজে যাওয়া হাত ফেনের বাতাসে এতোখনে সুকিয়ে গেছে । তৃপ্তি নিদ্রকে ধাক্কা দিতে দিতে ডাক দিলো ।

:+ভাইয়া । এই ভাইয়া উঠো । সকাল ১০টা বেজে গেছে ।(তৃপ্তি)

:+হুমম্মমমমমমম ।(নিদ্র)

:+কি হুমমমম । উঠো বেলা হচ্ছে ।

:+হুম্মমমম।(নিদ্র)

:+আরে উঠো না ।(তৃপ্তি)

তৃপ্তি নিদ্রকে জোরে একটা ধাক্কা দিলো । নিদ্র ধাক্কা খেয় ঘুম থেকে উঠে বসলো । নিদ্র চোখে খুলে দেখলো তৃপ্তি তার ফোন হাতে নিয়ে বসে আছে ।

:+এই কি হয়েছে তোর ।(নিদ্র)

:+তোমার ফোনের লকটা খুলে দাও না ।(তৃপ্তি)

:+কি করবি ।(নিদ্র)

:+গেম খেলবো । দাও না ভাইয়া প্লিজ প্লিজ ।(তৃপ্তি)

:+দেবো না আমার ফোনে চার্জ নেই ।(নিদ্র)

:+একটু খেলবো দাও না প্লিজ ।(তৃপ্তি)

:+কোন গেম নেই আমার ফোনে ।(নিদ্র)

:+আমি প্লেস্টোর থেকে ইনিস্টউল করে নেবো । দাও না প্লিজ ।(তৃপ্তি)

নিদ্র আর কোন কথা না বলে তৃপ্তির হাত থেকে ফোন নিয়ে লক খুলে দিলো । তৃপ্তি খুশি হয়ে নিদ্রর হাত থেকে তারাতাড়ি ফোনটা নিয়ে নিলো ।

:+থ্যাংস ইউ ভাইয়া ।(তৃপ্তি)

নিদ্র আবার সুতে যাবে তখনি তৃপ্তি বলে উঠলো ।

:+আরে আবার সুতেছো কেন । উঠো আম্মু খাবার নিয়ে বসে আছে ।(তৃপ্তি)

নিদ্র ভালো করে বসে । তৃপ্তির দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলল ।

:+খাবার তো আমার এখানে ।(নিদ্র)

:+মানে কি বলছো তুমি । খাবার এখানে মানে । আমি তো খাবার নিয়ে আসিনি ।(তৃপ্তি)

:+না কিছু না ।(নিদ্র)

:+তাহলে তারাতাড়ি যাও ফ্রেশ হয়ে আসো ।(তৃপ্তি)

:+ওকে কিউটি ।(নিদ্র)

:+এই আমার নাম তৃপ্তি কিউটি না ।(তৃপ্তি)

:+আমি তো তোকে কিউটি বলেই ডাকবো,,,,, ।(নিদ্র)

#চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

((কপি করা নিষেধ))

[বি.দ্র: ভুল ত্রুটি ক্ষমার দিষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here