#তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡
#DcD_DaS
#পর্ব__________8
জুতির এরকম কথায় নিদ্র একটু অবাক হয়ে জুথির দিকে ভালো করে তাকালো । কি এমন জিনিস চাইবে জুথি নিদ্রর কাছ থেকে । ভিডিওটা দেখার পর থেকে কেমন যেন হয়ে গেছে জুথি ।
:+কি জিনিস বল । এই জীবনে তো অনেক কিছুই কেরে নিয়েছিস তুই আমার থেকে । আর কি নিবি তুই বল ?(নিদ্র)
:+আমি আর কিছু চাই না নিদ । সুধু তোর ছেলে পেলেদের বল আমার হাতের বাধন খুলে দিতে ।(জুথি)
নিদ্র হালকা হাসলো । জুথির দিকে একটু ভালো করে তাকিয়ে বলল ।
:+কেন কোন প্লেন আছে নাকি জুথি ওদের মারার ।(নিদ্র)
নিদ্র জুথিকে সব সময় জেসিকা বলে ডাকে । হঠাৎ নিদ্র জুথিকে জুথি বলে ডাকায় জুথির বুকে ডাক’টা তিরের মতো এসে লাগে ।
:+আমি মরতে চাই নিদ । এক হয় আমার হাতের বাধন খুলেদে । আর না হয় আমাকে মেরে ফেল ।(জুথি)
চিৎকার দিয়ে কাদতে কাদতে ফ্লোরে মাথা ঠেকালো জুথি । নিদ্র এবার উচ্চ স্বরে হেসে উঠে । নিদ্রর রুমের সামনে দ্বারিয়ে থাকা বজলুর-সালমা-তৃপ্তি-সজিব অবাক হয়ে নিদ্রর দিকে তাকিয়ে আছে ।
:+এই ছেলের কি হয়েছে আবার । একবার হাসছে তো আবার কাদছে । একটু আগে কাদলো এখন আবার হাসছে ।(সালমা)
ফিসফিস করে সালমা বললো বজলুরকে ।
:+আমি কিছু বুঝতে পারছি না ।(বজলুর)
:+আব্বু আমাদের দেখা উচিত ভাইয়া কার সাথে কথা বলছে । আর কেনই বা একবার কাদছে আবার হাসছে ।(তৃপ্তি)
:+না এখানেই দারিয়ে থাকি দেখি কি হয় ।(বজলুর)
নিদ্র হাসি থামিয়ে চিৎকার দিয়ে বলে উঠলো ।
:+মরন মাই ফুট । তোকে এই ভাবেই বাচতে হবে । তিলে তিলে মরবি তুই । মরন জন্তনা কতটা কঠিন সেটা তুই তিলে তিলে বুঝবি ।(নিদ্র)
জুথি আর কোন কথা বলছে না । সুধু ফ্লোরে মাথা ঠেকিয়ে কেদে যাচ্ছে । আজ তার বিবেক নারা চারা দিয়ে উঠেছে । বার বার সে নিজকে নিজ সপ্নে তলিয়ে যাচ্ছে । ছোট দু’টো বাচ্চা তার আসে পাসে আম্মু আম্মু বলে দৌড়াচ্ছে । তার দু’টো গালে বার বার চুমু খাচ্ছে বাচ্চা দু’টো । আর তার আম্মু সোফার উপর বসে পান খাচ্ছে । তার ভালোবাসার মানুষ মানে জুথির স্বামী নিজ রুমে বসে কানে হেটফোন লাগিয়ে গান সুনছে । আর বার বার জুথির দিকে উকি ঝুকি মেরে তাকাচ্ছে । এসব ভাবছে আর অনু সূচনা হচ্ছে জুথির । নিজের কত সুন্দর হাসি খুসি সংসার সে নিজ হাতে ধংশ করে দিলো । নিজ হাতে তার প্রিয় জনদের হত্যা করার জন্য অস্ত্র তুলে দিয়েছে অন্যের হাতে । জুথি এখন মনে মনে ভাবছে । কেন তাকে এই পৃথিবিতে মেয়ে হিসেবে পাঠালো । আর কেনই বা তার মন এতো নিক্রিষ্ট হলো । কেন সে এই পাপের পথ বেছে নিলো । যার জন্য তার নিস্পাপ দু’টো বাচ্চা / আম্মু /স্বামীকে সে এই পৃথিবিতে থাকতে দিলো না । মনে মনে বলছে আর পুরোনো দিনের কথা গুলো ভাবছে জুথি ।
নিদ্র জুথিকে এভাবে দেখতে পারছে না । তার মন চাচ্ছে জুথিকে এখন কুপিয়ে হত্যা করতে । জুথির সাথে দেখা হওয়ার পর থেকে নিদ্র মন একটুও শান্ত নেই । তার মন সুধু বার বার বলছে । নিদ্র এই বেইমানকে কুপিয়ে হত্যা কর এর এই পৃথিবীতে বাচে থাকার কোন অধিকার নেই । কিন্তু কিছু কারনে নিদ্র জুথিকে মারবে না । সুধু তার বিবেক টাকে জাগিয়ে তুলেছে । একজনের কাছে প্রোমিজ করছে নিদ্র যে জুথিকে সে কিছু করবে না । জুথির পাসে দ্বারিয়ে থাকা ছেলেটির উদ্দেশ্য নিদ্র বলল ।
:+রাফি জেক কৈ দেখছি না যে ।(নিদ্র)
:+ওই যে সোফার উপর বসে আছে ভাইয়া ।(রাফি)
:+ওর কাচে ল্যাপটপ নিয়ে যা ।(নিদ্র)
:+দিতে হবে না আমি নিয়ে নিয়েছি বলল ।(জেক)
এই বলে জেক টেবিলের উপর থেকে ল্যাপটপ হাতে নিয়ে দ্বারালো । জেক এতো খন চুপচাপ নিদ্র আর জুথির কথা সুনছিল । নিদ্র জেকের উদ্দেশ্য বলল ।
:+জেক ওর হাতের বাধন খুলে দিয়ে তোরা চলে আয় ।(নিদ্র)
:+কি বলছিস তুই নিদ্র । আমি নিজে চোখে দেখেছি তিনজন মানুষের মরন আন্ত নাথ সেইদিন । সেদিন প্রথম আমি দেখেছি একজন মানুষ কতটা কষ্টে মারা যায় । সেদিন আমি প্রথম মার্ডার হতে দেখেছি । সেদিনের রাতের কথা আমি কোন দিনও ভুতে পারবো না নিদ্র ।(জেক)
:+জেক তোর কাছে হাত জোর করছি ভাই ওর কিছু করিস না ।(নিদ্র)
:+কিন্তু কেন নিদ্র । এতো গুলো মানুষের খুনিকে এভাবে ছেরে দিতে পারি না আমি ।(জেক)
:+তোর কাছে হাত জোর করছি ভাই ওর কিছু করিস না । আমি একজনের কাছে প্রোমিজ করেছি আমি ওর কিছু করবো না । প্লিজ আমার কথা’টা রাখ ।(নিদ্র)
জেক নিজের চোখ বুঝে নিলো । নিদ্র জেকের দিকে ল্যাপটপের স্কিনে তাকিয়ে রইলো । কিছুখন পর জেক চোখ খুলে বলল ।
:+ঠিক আছে নিদ্র তুই যা বলবি তাই হবে । তাহলে আমি কল কেটে দেই ।(জেক)
:+এই না না না । তুই আগের ওর হাতের বাধন খুলে দিয়ে গারির কাছে আয় তারপর কল কাটবি ।(নিদ্র)
নিদ্র যানে জেক এখন কল কেটে দিয়ে কি করবে । তাই সে কল কেটে দিতে বারন করছে । জেক একটা ছেলেকে বললো ।
:+এই রাসেল ওর হাতের বাধন খুলে দে ।(জেক)
:+ঠিক আছে ভাই ।(রাসেল)
এই বলে রাসেল নামের ছেলেটি জুথির হাতের বাধন খুলে দিলো । জেক নিদ্রর সাথে কথা বলতে লাগলো । হটাৎ নিদ্রর চোখ জেকের পিছনে যায় ।
:+জেক ল্যাপটপটা আর একটু উপরে উঠা তো ।(নিদ্র)
:+কেন ।(জেক)
:+আরে ভাই উঠাতে বলছি উঠা ।(নিদ্র)
নিদ্রর কথা মতো জেক তার সামনে থেকে ল্যাপটপটা আরো একটু উচু করে ধরলো ।
:+হ্যা এবার ঠিক আছে তো । নাকি আরো একটু উপরে তুলবো ।(জেক)
নিদ্র জেকের পিছনে ভালো করে তাকিয়ে চিৎকার দিয়ে বলে উঠলো ।
:+জেক ওর হাতে ছুরি এলো কৈ থেকে ।(নিদ্র)
নিদ্রর মুখে ছুরির কথা সুনে । জেক পিছনে তাকালো । দরজার সামনে দ্বারিয়ে থাকা বজলুর-সালমা-তৃপ্তি-সজিব কেপে উঠলো । চারো জনে দৌড়ে রুমের ভিতরে এসে নিদ্রর পিছনে দারিয়ে ল্যাপটপের দিকে তাকালো । তারা দেখতে পেলো একটা ছেলের পিছনে একটা মেয়ে ছুরি নিয়ে দারিয়ে আছে আর একটা ছেলে ফ্লোরে পারে আছে ।
:+সরি নিদ । (জুথি)
এই টুকু জেকের ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে নিদ্রর উদ্দেশ্যে বলে জুথি । এরপর আবার চিৎকার দিয়ে উপরের দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো জুথি ।
:+সরি বাবা তোদের এই হত ভাগি মাকে খমা করে দিস । তোদের এই পৃথিবীতে এনে তোদের জন্য কিছুই করলাম না । নিজের সার্থ সিদ্ধি করলাম আমি । সরি আম্মু আমি তোমার ভালো মেয়ে হতে পারলাম না । সরি রিক তোকে ছোট বেলা থেকে ভালোবেসে এসছি তারপর বিয়েও করলাম । তারপর কি হলো আমার রিক । কেন আমি তোর ভালোবাসা থেকে দুরে সরে এলাম । কেন আমি এই পাপের পথে পা বারালাম । মাপ করে দিও আমায় রিক । তোমরা সবাই আমায় মাপ করে দিও । সরি আমার কলিজার বন্ধু বৃষ্টি আর নিলয় মাপ করে দিস তোরা আমায় । বিনা করনে আমি তোদের এই পৃথিবী থেকে বিদায় দিয়েছি । লাস্ট তোকে বলছি নিদ মাপ করে দিস আমায় । মাপ করে দিস । আমি আসছি তোমাদের কাছে আব্বু আমাকে মাপ করে আপন করে নিস । তোর বাবাকে বলিস আমাকে মাপ করে আবার আপন করে নিতে । আমি আসছি বাবা । বায় নিদ ।(জুথি)
শেষের কথা জেকের ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে বললো জুথি । এতপর জুথির হাতে থাকা ছুরি নিজের পেটে নিজে ঢুকিয়ে দিলো । তারপর জেকের ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে একটা হাসি দিয়ে নিজের পেট থেকে ছুরিটা আবার বের করে নিজের গলায় চালিয়ে দিলো । নিদ্র একটা চিৎকার দিয়ে উঠলো । নিদ্র পাসে দারিয়ে থাকা চারো জনে চিৎকার দিয়ে উঠলো । তৃপ্তি আর সজিব ভয়ে চোখ মুখ বুজে সালমাকে জরিয়ে ধরলো । বজলুর এক দৃষ্টিতে ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে রইলো । এটা কি দেখলো সে । কিছু বুজে উঠার আগে এটা কি হয়ে গেল । জেক দৌড়ে জুথির কাছে গেল কিন্তু কিছুই করতে পারলো না । এপাস থেকে নিদ্র চিৎকার দিয়ে বলতে লাগলো ।
:+জেক ওকে তারাতাড়ি হসপিটালের নিয়ে যা ফাস্ট ।(নিদ্র)
কিন্তু কিছু যে আর করার নেই । কারন জুথির সময় শেষ । মিনিট দু’এক ফ্লোরে পরে লাফালো জুথির শরীর । লাল রক্তে ভেসে গেল চার পাস । জেক ল্যাপটপ ফ্লোরে রেখে জুথির রক্তাক্ত শরীর ধরলো সাথে আরো দু’টো ছেলেও ধরলো । কিন্তু কিছু করতে পারলো না । হাতের পালস পরীক্ষা করে দেখলো জেক । এতপর মুখ ঘোমরা করে আবার ল্যাপটপ হাতে নিলো জেক । এতোখন ল্যাপটপ অন্য দিকে ঘুরানো ছিল ।
:+জেক ও ঠিক আছে তো ।(নিদ্র)
এপাসে একজনের যায়গায় আরো চারজনকে সাথে দেখে জেক চমকে উঠলো । এতখন তো নিদ্র সুধু একা ছিল এখন ওর পাসে এরা কারা । জেক সেদিকে খেয়াল না দিয়ে বলল ।
:+সরি নিদ্র ও মারা গেছে ।(জেক)
কথা’টা সুনার পর ল্যাপটপ টাকে হাতে নিয়ে জোরে দেয়ালে চুরে মারলো নিদ্র । তৃপ্তি সজিব আরো ভয় পেয়ে গেল । সালমাকে আরো জোরে জরিয়ে ধরলো দু’জন । বজলুর নিদ্রর দিকে তাকিয়ে রইলো । এতপর খাট থেকে নেমে দেয়ালে ঘুসি দিতে সুরু করলো নিদ্র । আর চিৎকার দিয়ে বলতে লাগলো ।
:+তোর কলিজাকে ভালো করে এই পৃথিবীতে রাখতে পারলাম না বন্ধু । ভালো হয়ে সে মরন পথ বেছে নিয়েছে । আমি পারলাম না তোর প্রান টাকে এই পৃথিবীতে ভালো করে রাখতে । আমি আমার প্রোমিজ পুরোন করতে পারলাম না বন্ধু । মাপ করে দিস আমায় । তোর এই ভাই টাকে মাপ করে দিস ।(নিদ্র)
বলে দেয়ালে ঘুসি দিতে লাগলো নিদ্র । বজলুর তারতারি গিয়ে নিদ্রকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে একটু সাইডে নিয়ে গেলো । নিদ্র বজলুরের থেকে ছুটতে আপ্রাণ চেষ্টা করতে লাগলো । কিন্তু পারলো না কারন বজলুর তাকে পিছন থেকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে আছে । অনেক খনপর নিদ্র শান্ত হলো । তৃপ্তি সালমা সজিব চোখে জল নিয়ে নিদ্রর দিকে তাকিয়ে রইলো । শান্ত হয়ে শরীরের ভার ছেরে দিয়ে ফ্লোরে বসে পরলো নিদ্র । আর তার দু’হাত থেকে রক্ত পরতে লাগলো । সালমা তৃপ্তি আর সজিবকে নিয়ে রুম থেকে চলে গেল । বজলুর নিদ্রর পাসে বসে বললো ।
:+কে ছিল ওই মেয়ে নিদ্র ।(বজলুর)
বজলুরের কথা সুনে চোখ দিয়ে পানি পরতে লাগলো নিদ্রর । এই পানি জুথির জন্য নয় । এই পানি তার সেই বন্ধুদের আর জুথির আম্মু তার বাচ্চা দু’টোর জন্য । হ্যা জুথির জন্যও হয়তো একটু মন কাদছে কারন সে একসময় নিদ্রর কাছে একটা ফ্রেন্ড ছিল ।
:+এই সেই মেয়ে চাচু । যে পাচ বছর আগে আমার থেকে আমার বন্ধুদের কেরে নিয়েছে । তার আম্মুকে সে লোক পাটিয়ে হত্যা করেছে । তার নিষ্পাপ বাচ্চা দুটোকে হত্যা করিয়েছে ।(নিদ্র)
:+কিহহহহহ । এটা জেসিকা ছিল ।(বজলুর)
:+হ্যা চাচু ।(নিদ্র)
:+কাদিস না । ও ওর পাপের শাস্তি পেয়েছে । ওর সাথে এটাই হওয়ার উচিত ছিল ।(বজলুর)
সালমা তৃপ্তি আর সজিবকে তাদের রুমে পাঠিয়ে দিয়ে ফাউস্ট বক্স নিয়ে নিদ্রর রুমে এলো আবার ।
:+কিন্তু চাচু চোখ যে আর পানি আটকিয়ে রাখতে পারছে না । এটা কিসের কষ্ট । জেসিকাকে এভাবে নিজের চোখের সামনে মরতে দেখে । নাকি আমার সেই বন্ধুদের হত্যা কারি আজ আমার চোখের সামনে মরছে বলে খুশিতে চোখের জল পরছে ।(নিদ্র)
:+যানি নারে ।(বজলুর)
সালমা নিদ্রর রুমে এসে । কোন কথা না বলে নিদ্রর কাটা দু’টো হাতে ওয়াস করে বেন্ডেজ করে দিলো ।
:+মানুষের রুপ অনেক । বাহিরে থেকে বুঝা যায় না । সে রকমই ছিল জেসিকা ।(সালমা)
:+না চাচি আম্মা ও সে রকম ছিল না । শহরে গিয়ে ও সেই রকম হয়ে গেছে ।(নিদ্র)
:+হ্যা আমি সবই যানি । জেসিকা যখন এখানে ছিল খুব ভালো একটা মেয়ে ছিল । যেই শহরে গেল ওমনি তার রং পালটে গেল ।(সালমা)
:+আ,,,,,,,,,,,,।(নিদ্র)
নিদ্র কিছু বলার আগে তার ফোন বেজে উঠো । নিদ্র হাতে ভর দিয়ে উঠতে যাবে ওমনি আহহহ বলে আবার বসে পরলো । কারন তার হাত এখন কাটা । দেয়ালে ঘুসি দেয়াতে তার হাত কেটে গেছে ।
:+তোকে উঠতে হবে না তুই বস আমি দেখছি কে কল করছে ।(বজলুর)
নিদ্রর পাস থেকে উঠে আসলো বজলুর । এতপর খাটের উপর থেকে নিদ্রর ফোন হাতে নিলো । ফোনের স্কিনে তাকিয়ে দেখলো,,,,,,,,,,,,,,,,,,,।
#চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
((কপি করা নিষেধ))
[বি.দ্র: ভুল ত্রুটি ক্ষমার দিষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ]
