Selfish – (Part:02)

0
379

গল্প :- #Selfish
পর্ব :- ০২
Writer :- #JS
.
.
.
-:তারপর আমি ওখান থেকে চলে আসি। আর রাত্রে হালকা কিছু খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়েই কাজের উদ্দেশ্যে বের হলাম।
!
কিন্তু আজকেও যখন কোন কাজ না পেয়ে হতাশ হয়েই সন্ধার সময় বাড়ির দিকে আসছিলাম।
তখনি দেখি একটা লোক রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার পাশে পরে আছে।
তাকে এ অবস্থায় দেখে আমি অনেকটাই ভয় পেয়ে যাই।
এজন্য আমি দ্রুত ওখান থেকে চলে যেতে ধরলাম। কিন্তু হঠাৎ করেই কেন যানিনা মনে একটা কথাই ভেষে উঠল। যদি লোকটা বেচে থাকে?
তাহলে ত লোকটাকে হাসপাতালে নিলে বাঁচতে পারে। কিন্তু আবার ভাবলাম যদি পুলিশ কেস হয়?
আর যদি পুলিশ আমাকেই তার এ অবস্থার জন্য দায়ি করে?

তবুও আমার মন আর বিবেক একটা কথাই শুধু বলছিলো,
মানুষের উপকার করাই মানুষের ধর্ম।
এজন্য আমি আর সাত পাঁচ না ভেবেই একটা অটো ডেকে লোকটাকে নিয়ে হাসপাতালে চলে যাই।
ওখানে নিয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই দেখলাম ডাক্তাররা ওনাকে দ্রুত অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যায়।

আর এতে আমি একটু অবাকও হলাম। কেননা সাধারনত এরকম কোন রক্তাক্ত লোক কে যদি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে ডাক্তার রা বলে আগে পুলিশের পারমিশন নিয়ে আস। আরো কত কি?

যায় হোক ওনাকে ওটিতে নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরে দেখলাম মুহুর্তে হাসপাতালের চারপাশে পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে।
(যেন মনে হচ্ছে ভিতরে কোন সন্ত্রাসি আছে। আর তাকে যেন ধরতে আসছে)

পুলিশের একজন অফিসার দেখলাম ডাক্তারদের সাথে কি বিষয় নিয়ে যেন কথা বলছিলেন।
আর ডাক্তাররা হাতের ইশার করে আমার দিকে কি যেন দেখিয়ে দিলো।
আর এতেই পুলিশ অফিসার তাকে আর কিছু না বলেই আমার দিকে খুধার্ত বাঘের মত আসছে।

(আমি ওনার চোখ মুখ দেখে কেমন যেন ভয় লাগছে।বার বার মনে হচ্ছে এই বুঝি আমাকে বলে বাবু মামা বাড়ী চল।)

অফিসার আমার কাছে এসেই বলতে লাগল..
–এই ছেলে তোমার নাম কি?(খুব শান্ত ভাবে) (অফিসার)

–স্যার আমি কাব্য আহম্মেদ

–তা তুমি স্যারকে কি ভাবে চেন। (অফিসার)

–স্যার আপনার কথা ঠিক বুঝলাম না। আমি আপনাদের কোন স্যারকে তো চিনি না।

–অহ্ সরি।
স্যার বলতে আমি বোঝাতে চেয়েছিলাম যে প্রন্সিপাল স্যার মানে যাকে তুমি হাসপাতালে নিয়ে এসেছো তাকে কি তুমি কোন ভাবে চেন?

–না স্যার ওনাকে তো আমি চিনি না। আমি রাস্তায় ওনাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে এখানে নিয়ে এসেছি।

–ওহ্ আচ্ছা ঠিক আছে।

–স্যার আমি কি এখন যেতে পারি। এমনিতেই অনেক দেরি হয়ে গেছে।

–না এখন যাওয়া যাবে না। আগে স্যারের জ্ঞান ফিরুক।তারপর তাকে কিছু জিজ্ঞাসা বাদ করার পর যেতে পারবে।

(কি ঝামেলায় পড়লাম রে বাবা। কখন যে লোকটার জ্ঞান ফেরে। আর কখন যে বাড়ি যাবো।)

–কিছু বললে?(অন্য দিকে তাকিয়ে) (অফিসার)

–কই না স্যার।
(হায় আল্লাহ কিছু একটা করো। আমি বারবার আল্লাহকে ডাকছিলাম )
তখনি একটা নার্স এসে বলতে শুরু করল…

–আপনারা চাইলে এখন স্যারের সাথে দেখা করতে পারেন। (নার্সের কথা শুনে আমি এতটাই খুশি হলাম যে মন চাচ্ছে এখনি তারে একটা পাপ্পি দেই।)

–ঠিক আছে আপনি যান আমরা ভিতরে যাচ্ছি।(অফিসার)

(তারপর আমরা ভিতরে যেতেই লোকটা পুলিশ অফিসারকে উদ্দেশ্য করে বলতে শুরু করলো)

–আরে বাবা ফরহাদ তুমি এখানে।(লোকটা)

–হ্যাঁ স্যার আমি।(সালাম দিয়ে)আপনি এখন কেমন আছেন।(অফিসার ফরহাদ)

–আমি ভালো আছি। তুমি কেমন আছো?(লোকটা)

(ধুর কি লোকটা লোকটা করছি আসলে উনিতো একজন শিক্ষক তাকে তো স্যার বলে ডাকা উচিত)

–এই তো স্যার আছি মোটামুটি। তা স্যার আপনার এই অবস্থা কি ভাবে হল।(ফরহাদ)

–আমিও ঠিক বলতে পারি না আমার সাথে কি থেকে কি হয়ে গেলো। সন্ধায় একটু বাহিরে হাঁটতে কি বের হলাম। তখন কোথায় থেকে কিছু মুখোস পড়া ছেলে এসে আমাকে মেরে চলে যায়। যাইহোক ওসব বাদ দাও। তা তোমার সাথে এ ছেলেটা কে একে তো ঠিক চিনলাম না। (স্যার)

–স্যার ওর নাম হল কাব্য। এই কাব্য ই আপনাকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তা থেকে এখানে নিয়ে এসেছে।

–আরে তার বাবা তোমাকে যে কি ভাবে ধন্যবাদ দিবো সে ভাষা আমার কাছে নেই।

–স্যার এখানে ধন্যবাদ দেওয়ার কিছুই নেই। এটা আমার কর্তব্য, আর আল্লাহতালা তার প্রত্যেক বন্দাকে একে অপরের উপর কিছু অধিকার বা দায়িত্ব এবং কর্তব্য দিয়েছে আর আমি তারিই একটা পালন করার চেষ্টা করেছি মাত্র। (আমি)

–সবাই যদি তোমার মতো ভাবতো তাহলে আজ আমার এ অবস্থা হতো না। আর না পৃথিবীতে এত অশান্তি থাকতো।(স্যার)

–স্যার আমাকে এখন যেতে হবে। আর আপনি যদি কাউকে সন্দেহ করেন তাহলে অবশ্যই আমাকে জানাবেন।(ফরহাদ)

–ঠিক আছে বাবা কিছু মনে করতে পারলে তোমাকে অবশ্যই জানাব।…………
ওহ তা বাবা কাব্য তুমি কি করো?(স্যার)

–এইতো স্যার বেকার বসে আছি আর কাজ খুঁজছি।

–কি বলো বাবা এই বয়সে কাজ খুঁজছো মানে। এখন তো তোমাদের লেখাপড়া করে নিজেকে তৈরি করার সময়। আর তোমার কথাবার্তা শুনে তো মনে হয় তুমি লেখা পড়া করো বা লেখাপড়া যানো।(স্যার)

–আর লেখাপড়া স্যার।
যে মানুষ নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারে সে করবে লেখাপড়া।
তবে হ্যা লেখাপড়া অবশ্যই করবো। কিন্তু তার জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে।

–তোমার কথা ঠিক বুঝলাম না।

–কিছু না স্যার, আমি এখন আসি।

–তা তুমি কতদুর পড়েছো।

–এইতো স্যার ইন্টার পরীক্ষা দিয়েছি।

–তা তোমার রেজাল্ট কি?

–50 স্যার
(রেজাল্টের কথা বলতেই আমার মনটা আবার খারাপ হয়ে গেলো। তবুও মাথা নিচু করে বললাম)

–ওহ তা তোমার এস এস সির রেজাল্ট কি ছিল?

–গোল্ডন এ প্লাস।বিজ্ঞান থেকে।

–কিহ গোল্ডেন পেয়েছিলে আর ইন্টারে এত খারাপ রেজাল্ট করলে কি ভাবে?(অবাক হয়ে)

–ঐ যে স্যার বললাম না নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মেরেছি। আর সে জন্য আজ আমি পরিবার থেকে আলাদা হয়েছি।
যাই হোক স্যার আমার কথা বাদ দিন। আমাকে এখন যেতে হবে।নআর কালকে আবার কাজের খোঁজে বের হতে হবে।

–স্যার :….(কি যেন ভাবছে)

–আসি স্যার।
এই বলে আমি যখনি রুম থেকে বের হতে যাব। তখনি স্যার বলে উঠলেন….

–তা তুমি কি আর পড়তে চাও না।?

(পিছন ফিরে বলতে লাগলাম)
–পড়তে তো চাই স্যার।
কিন্তু পড়বো কি ভাবে বলুন। সামন্য যে আমি কলেজের চয়েজ দিবো তার টাকাই আমার কাছে নেই। সেখানে কি ভাবে অন্য কলেজে ভর্তি হবো।

–যদি তুমি পড়তে চাও। তাহলে তোমাকে আমি আমার কলেজে ভর্তি করাতে পারি।

–স্যার করুনা করছেন।
নাকি আমি আপনার জীবন বাচিয়েছি বলে তার প্রতিদান হিসাবে আমাকে আপনি আপনার কলেজে ভর্তি করানোর কথা ভাবছেন?
স্যার যদি এটা ভেবে থাকেন তাহলে ভুল ভাবছেন।আমি কখনো অন্যের উপকার করে তার থেকে সেই উপকারের প্রতিদান নেই না।
আর যদি করুনা করার কথা ভাবেন তাহলে তো আমি কোন দিনও আপনার সেই করুনার ভার নিতে পারবো না। আসি স্যার, আর আমার কথায় যদি মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে মাপ করবেন দুঃখীত….

–তুমি ভুল ভাবছো বাবা। আমি তোমাকে করুনা বা তুমি আমাকে যে উপকার করেছ তার প্রতিদান দিতে চাচ্ছি না।
আমি তোমার কথা শুনে বুঝতে পারছি তোমার মনের ভিতর খুব বড় একটা কষ্ট লুকিয়ে রয়েছে।
যার কারনেই হয়তো তুমি পরীক্ষার খারাপ রেজাল্ট করেছো।
আর হয়তো তুমি ভাবছো আমি আমার উপকারের প্রতিদান দেওয়ার জন্য তোমাকে আমি আমার কলেজে ভর্তি করাতে চাচ্ছি।

কিন্তু তাও না।
আমি তোমার ভিতর কিছু একটা করার ইচ্ছার যে প্রবনতা আছে তা দেখতে পারছি বিধায় আমি ভাবলাম তোমাকে আমার কলেজে ভর্তি করাবো।

এখন ভেবে দেখো তুমি তোমার লক্ষতে এগিয়ে যেতে চাও। নাকি বাকি সব দুর্বলদের মত পিছিয়ে পড়তে চাও। (স্যার)

(স্যারের এসব কোন কথাই আমার মাথা বা মনকে ছুতে পারলো না।)
কিন্তু একটা শব্দ (“দুর্বল”) হঠাৎ এই শব্দটা কেমন যেন রাগ আর জেদ ধরিয়ে দিলো।
আমার কেন যেন চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করছে আমি দুর্বল নই,দুর্বল নই।

তখন মনের ভিতর একটা কথাই উকি দিল। প্রত্যেক মানুষ তার ভুল শুধরানোর একটা সুযোগ পায়। আর আমি যখন একটা সুযোগ পেয়েছি। তখন এটা হাত ছাড়া করা আমার জন্য একটা বোকামি।
কিন্তু আমি কি কারো করুনা নিচ্ছি?

–কিহ হল বাবা। এত কি ভাবছ?(স্যার)

–কিছু না স্যার (স্যারের কথায় আমার ভাবনার ছেদ ঘটল)
ভাবছিলাম আমি আপনার কলেজে ভর্তি হবো। তবে আমার একটা শর্ত আছে।

–কি শর্ত??

–আমার শর্ত এটাই যে আমি আপনার কলেজে ভর্তি হবো। তবে ভর্তির টাকা আমি আপনাকে দিয়ে দিবো।

–ওহ!
এই কথা আচ্ছা তোমার যা ইচ্ছা। আগামিকাল তুমি ****কলেজে যাবে।
আর আমি কলেজে তোমার কথা ফোন করে বলে দিব।
(স্যার)

–আচ্ছা ঠিক আছে,ধন্যবাদ স্যার।

–এখানে ধন্যবাদ দেওয়ার মত আমি কিছুই করি নাই।আর তুমিই তো বললে মানুষ হয়ে মানুষের উপকার করাই ধর্ম।

–তবুও স্যার।
আপনি হয়তো জানেন না আজ আমার মাথা থেকে কত বড় একটা চিন্তার বোঝা নেমে গেললো। যাই হোক স্যার আমি এখন আসি।

–ঠিক আছে সাবধানে যাও।
ছেলেটার সাথে মনে হয় আমার মতো ই কিছু একটা হয়েছে।
তা না হলে যতো খারাপ রেজাল্টই করুক না কেন কোন বাবা মাই তাদের সন্তানকে নিজেদের থেকে দুড়ে ঠেলে দেয় না।
বলেই একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন ।(মনে মনে কথা গুল ভাবল স্যার)
!
!
!
আজ আমার খুব খুশি লাগছে। আজ যদিও একটা কাজও পেলাম না। তবে আল্লাহতালা আমাকে আজ যা দিয়েছেন তা আমার কাছে এতটাই দামি যা বলার মত না। যাইভহোক অনেক রাত হয়েছে। তাই আর কোন কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম।

পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উপে ফ্রেস হয়ে দুটো বিস্কিট খেয়ে কলেজের সব কাগজ নিয়েই কলেজের দিকে একটু তাড়াতাড়িই বের হয়ে গেলাম।

(কি করবো বলেন এখন ত আর আমি বাবার হোটেলে থাকিনা। এখন নিজেকেই নিজের জন্যে সব করতে হয়)

যাই হোক প্রায় আধা ঘন্টা পড় আমি স্যার যে কলেজের প্রন্সিপাল সেই কলেজে পৌছে যাই।কলেজের ভিতর যাওয়ার সাথে সাথেই দেখি কলেজের ছেলে_মেয়েরা আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে,আবার কেও কেও আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে।
(হয়ত আমার পোশাক দেখে)

আমি সেদিকে খেয়াল না দিয়ে কলেজের অফিস রুমের দিকে যেতেই হঠাৎ করেই…কিছু একটার সাথে ধাক্কা খেয়ে পড়ে গেলাম। আর এদিকে পুরো কলেজে হাসির রোল পড়ে গেলো।

(হে আল্লাহ আমি কি কোন পিলারের সাথে ধাক্কা খেলাম নাকি।
কিন্তু পিলারের সাথে ধাক্কা খেলে তো আমার ব্যাথা পাওয়ার কথা, তাহলে আমি শুধু মাটিতে পড়ে গেলাম কিন্তু ব্যাথা পেলাম না কেন? ব্যাপারটা কি।
তাই মাটি থেকে উঠতে উঠতে সামনে তাকাতেই দেখি একটা মেয়ে)
(শুধু মেয়ে বললে ভুল হবে যেন একটা নীল পরী)

আমার সামনে রাগী লুক নিয়ে দাড়িয়ে আছে। তার আমার দিকে তাকিয়ে থাকা দেখে মনে হচ্ছে আমাকে যেন চিবিয়ে খাবে। তাই পরিস্থিতি সামলে নিতে আমি মাথা নিচু করে “সরি” বলতেই।

…..ঠাসসস,ঠাসসস (বুঝতে পারলেন না মেয়েটা আমাকে চড় মেরেছে। আর এত জোড়েই চড় মেড়েছে যে মনে হচ্ছে আমার সব কয়টা দাত বের হয়ে যাবে)
চড়ে মেরেই বলতে লাগল..

–কোথায় থেকে যে এসব খ্যাত লুইচ্চা ছেলে আমাদের কলেজে আসে আল্লাই জানে।(মেয়েটা)

–দেখুন আপু আমি ইচ্ছা করে..

–ঐ খ্যাতের বাচ্ছা খ্যাত এটাই বলতে চাচ্ছিসত তুই ইচ্ছা করে আমার সাথে ধাক্কা খাস নাই।?
তোদের মত ছেলেদের আমার খুব ভাল করেই চেনা আছে। আমাদের মত বড় ঘড়ের সুন্দরি মেয়ে দেখলেই ধাক্কা খেতে মন চায় না।
(এরকম আর আনেক বাজে কথা বলে সে চলে যায়।আর আমি মাথা নিচু করে সব সহ্য করে নিলাম। আমি চাইলেই মেয়েটার প্রত্যেকটা কথার জবাব দিতে পারতাম। কিন্তু না আমি তা করলাম না।কারন আমি আমার জীবনে মেয়েদের সাথে কোন সমস্যা বা কোন সম্পর্কে জড়াতে চাই না।)

যাই হোক তারপর আমি অফিস রুমে গিয়ে এক স্যারের কাছ থেকে সহকারী প্রন্সিপালের রুমের ঠিকানা নিয়ে প্রন্সিপালের রুমের কাছে গিয়ে দরজায় নক করতেই

–কাম ইন। (সহ. প্রন্সিপাল)

আমি ধন্যবাদ স্যার।(সালাম দিলাম)

–তোমাকে তো চিনতে পারলাম না।(সহ. প্রন্সিপাল)

–স্যার আমাকে প্রন্সিপাল স্যার পাঠিয়েছেন।

–ওহ তুমিই তাহলে সেই কাব্য।
গতকাল রাতে স্যার আমাকে সব বলে দিয়েছেন। আর আমি সব কিছু প্রায় ঠিক করে রেখেছি। তা তুমি কি তোমার সব কাগজ পত্র নিয়ে এসেছ।(সহ. প্রন্সিপাল)

–হ্যা স্যার নিয়ে এসেছি।(মাথা নিচু করে বললাম)
এই নিন।
তারপর স্যার আমার সব কাগজ নিয়ে বলতে লাগলেন।

–তুমি আগামিকাল থেকে কলেজে আসতে পারো আর তোমার রোল হল ***।(সহ. প্রন্সিপাল)

তারপর আমি স্যারকে আবার সালাম দিয়ে মাথা নিচু করে কলেজের বাহিরে চলে আসি।
কলেজ থেকে বাড়িতে ফিরে………………
.
.
চলব………………????
.
-:চলবে না দৌড়াবে একটু বলবেন প্লিজ পাঠক/পাঠিকা গন?

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here