তুমি শুধু আমার – পর্ব ১৯

0
369

#তুমি শুধু আমার
#লেখিকাঃমোনালিসা
#পর্বঃ১৯

মেঘ,বৃষ্টি,আকাশ,নীলা চারজনেই সোজা বাসায় চলে আসে।বৃষ্টি আর নীলা গাড়ি থেকে নেমে সোজা ভিতরে চলে যায়।এলিনা বৃষ্টি আর নীলা কে ভিতরে আসতে দেখে।

এলিনা;;এসে পরেছিস তোরা?

বৃষ্টি;;হুম দাদি এসে পরেছি?

মেঘ, আকাশ ভিতরে ঢুকেই বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে হেসে দেয়।

বৃষ্টি মেঘ কে দেখা মাএ যেই না নিজের রুমে যাবে

মেঘ;;বৃষ্টি দাড়াও তুমি যেনো কি বলেছিলে?এখন এইখানে সবার সামনে আবার বলো?

বৃষ্টি মেঘের দিকে তাকিয়ে,কই!আমি আবার কখন কি বললাম?আমি তো কিছুই বলি নাই।

মেঘ;;আহ কি সাদু।কিছুই বলোনি।তাহলে বিড়াল,বাদর, হাতির বাচ্চা এইসব কে বলেছে ভুতনী এসে আমার কানে বলে গেছে না কি??

বৃষ্টি;;হুম হতেও পারে তোমার কানে ভু,,,,,বৃষ্টি আর কিছুই বলতে পারলো না নীলার দিকে চোখ যেতেই দেখে নীলা রাগে ফুসছে।নীলা রাগ থেকে আকাশ শব্দ করে হেসে দেয়।

নীলা;;এই আপনি হাসছেন কেনো??

আকাশ;;হাসবো না তো কি নাগীন ড্যান্স দিবো।যাই বলো বউমনি ভুতনী নাম টা অসাধারন তাই না ভুতনী😁

নীলা;;আমি তো আপনাকে দেখে নেবো??

আকাশ;;আমাকে তো প্রতিদিন দেখো। আর কি দেখার বাকি আছে?

নীলা;;পাগল,ছাগল,হাতি,ঘোড়া সব আপনি??

আকাশ;;পেত্নী, ভুতনী,সব তুমি??

দুই জনের এমন ঝগড়া দেখে এলিনা, বৃষ্টি,মেঘ তিনজনেই শব্দ করে হেসে দেয়।

মেঘ তোরা দুইজন থামবি না কি আমরা তোদের কে থামাবো।এই আকাশ যা তুই ফ্রেশ হয়ে নে।আর শোন আজ থেকে তুই আমাদের সাথেই থাকবি।তোকে আর একা থাকতে হবে না।

আকাশ;;ওকে ভাই,,বলেই নীলা দিকে তাকিয়ে ভুতনী বলে উপরে চলে যায়।

নীলা দেখলি তো বৃষ্টি আমাকে কি বলে গেলো।জিজু আপনি শুধু শুনলেন কিছুই বললেন না।

এলিনা;;আচ্ছা অনেক হয়েছে মজা করা এখন যাও তোমরা ফ্রেশ হয়ে নেও।

নীলা;;না আমি এখন চলে যাবো।আমার অনেক টা দেরি হয়ে গেছে।

বৃষ্টি;;তোর কোথাও যাওয়া হবে না, আজ থেকে তুই আমাদের সাথেই থাকবি।

নীলা;;কিন্তুু বৃষ্টি আমার কথাটা তো শোন??

বৃষ্টি;;না তোর কোন কথা শুনবো না তুই আমাদের সাথেই থাকবি কেমন? আর কোন কথা হবে না বলেই যে যার রুমে চলে যায়।

মেঘ,বৃষ্টি দুইজনেই নিজেদের রুমে চলে আসে।বৃষ্টি হাতে টাওয়াল নিয়ে ওয়াশরুমে যাওয়ার সাথে সাথে মেঘ বৃষ্টিকে পাজা কোলে তুলে নেয়।

বৃষ্টি;;আরেএএএ কি করছো তুমি, আমাকে নিচে নামাও বলছি।আমি একাই যেতে পারবো।

মেঘ;;না নামাবো না।আর একটা কথা বললে না কোল থেকে ফেলে দেবো।

বৃষ্টি(কথায় কথায় শুধু ভয় দেখায়)

মেঘ বৃষ্টিকে নিয়ে ঝর্নার নিচে নামিয়ে দেয়,মেঘ তার বা হাত দিয়ে ঝর্ণা টা ছেড়ে দেয়ার সাথে সাথেই বৃষ্টির মাথার উপর পানি পরতে থাকে। ঠান্ডা পানি থাকার কারনে বৃষ্টি এক মিনিট ও দেরি না করে মেঘ কে জরিয়ে ধরে।মেঘ মুচকি হেসে বৃষ্টিকে জড়িয়ে ধরে।মেঘ ঠান্ডা পানি কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলে(পানি তুমি যদি ঠান্ডা না হতে তাহলে আমার বউ আমাকে জড়িয়ে ধরতো না)বৃষ্টি মেঘের মুখে এমন কথা শুনে মেঘকে ছেড়ে তাকিয়ে বলে।

বৃষ্টি;;এইটা আবার কেমন লজিক🙄

মেঘ;;এইটা আমার লজিক।বলেই দুইজনে ফিক করে হেসে দেয়।মেঘ বৃষ্টির কোমড়ে হাত রেখে নিজের আরও কাছে টেনে নেয়,বৃষ্টি মেঘের দুকাধে হাত রেখে মেঘের পায়ের উপর ভর দিয়ে দাড়ায়।মেঘ একমূহুত দেরি না করে তার প্রিয়শীর গোলাপী ঠোঁট টা নিজের দখলে করে নেয়।এইভাবে যে দুইজন কতোখন ছিলো তারা নিজেরাও জানে না।প্রায় আধ ঘন্টা পর মেঘ ফ্রেশ হয়ে বের হয়।মেঘ আয়নার সামনে দাড়িয়ে চুল সেট করছে গায়ে কালো সার্ট, কালো প্যান্ট সার্ট টা যেনো মেঘের শরীরে লেগে আছে।বৃষ্টিও আজকে মেঘের সাথে মেচিং করে কালো সেলোয়ার কামিজ পরেছে।বৃষ্টি ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে দেখে যে মেঘ আয়নার সামনে দাড়িয়ে চুল ঠিক করছে। বৃষ্টি মুচকি হেসে মেঘ কে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে।মেঘ আয়নায় দিকে বৃষ্টি কে দেখে এক হাত দিয়ে বৃষ্টিকে তার সামনে দাড় করায়।কি হলো আজকে এতো ভালোবাসা দিচ্ছো আমাকে বেপার টা কি??

বৃষ্টি;;মানে আবার কি আবার। আমি কি আমার জামাই কে ভালোবাস তে পারি না?

মেঘ;;হুম ভালোবাসতে পারো তবে আজকে বেশি রোমান্টিক হয়ে গেলে না??বেপার কি মিসেস:বৃষ্টি মেঘ আহমেদ।

বৃষ্টি;;কোন বেপার না মিষ্টার:মেঘ আহমেদ।আচ্ছা শোন??

মেঘ;;হুম বলো শুনছি,,

বৃষ্টি,মেঘের কাছে গিয়ে যেই না বৃষ্টি মেঘ কে কিস করবে এমন সময় আকাশ এসে রুমের দরজায় টোকা দিয়ে চোখে হাত রেখে বলে,,

আকাশ;;আমি কিছুই দেখি নি?আমার চোখ বন্ধ করা আছে?

বৃষ্টি আকাশের মুখে এই কথা শুনে লজ্জায় তারাতারি রুম থেকে বের হয়ে যায়।
আকাশ,আরেএ বউমনি শোন তো আমার কথা।যা বাবা চলেই গেলো।।

মেঘ তার দুই হাত বুকের মাঝে ভাজ করে বলে, দিলি তো রোমান্সের ১২টা বাজিয়ে।

আকাশ,১২টা কই বাজালাম, আমি তো কিছুই করি নাই (যা বাবা কিছুই না কে দোষ হয়ে গেলো)

মেঘ;;না না, তোর কোন দোষ আছে না কি??একবার শুধু তোর বিয়ে টা হোক তারপর দেখ তোর রোমান্সের ১২টা না ১৪টা বাজাবো।

আকাশ,সেই দেখা যাবে এখন তারাতারি চল দাদি আমাদের জন্য খাবার টেবিলে অপেক্ষা করছে।মেঘ,হুম চল। রুম থেকে দুইজনই বের হয়ে যায়।নিচে নেমে এসে দেখে সবাই খাবার টেবিলে শুধু মাএ নীলা ছাড়া।

বৃষ্টি;;দাদী নীলা কোথায়??ওকে তো দেখছি না?

নীলা;;এই তো আমি চলে এসেছি??

নীলা কে তো দেখে আকাশ অবাক হয়ে যায়।আজকে নীলা অসাধারন লাগছে।আকাশ যেনো নীলার দিক থেকে চোখ সরাতেই পারছে না।নীলা পরনে নীল কামিজ চোখে কাজল ঠোটেঁ লাল লিপস্টিক কপালে ছোট একটা টিপ দিয়েছে চুল গুলা ছাড়া সব মিলিয়ে খুব সুন্দর লাগছে।নীলা রুম থেকে আসার সময় চোখ পরে আকাশের দিকে কিছু সময়ের জন্য নীলা আকাশ কে দেখে ক্রাশ খেয়ে যায়।লাল সার্ট কালো প্যান্ট হাতে ঘড়ি চুল গুলা সেট করা সার্ট যেনো শরীর সাথে মিশে আছে বেশ মানিয়েছে আকাশ কে?এইসব ভাবতে ভাবতে নীলার মাথায় এক শয়তানি বুদ্ধি আসে।সার্ভেন্টরা যখন খাবার আনতে যাবে তখন নীলাও তাদের সাথে সাথে কিচেনে চলে যায়।আজকে মেঘ আর আকাশের পছন্দের সব খাবার রান্না করা হয়েছে।

নীলা;;সোনিয়ার কাছ থেকে আকাশের পছন্দের খাবার টা জেনে নেয়।
অনেক শখ না তোমার আমাকে পেত্নী ভুতনী বলার।এই বার বুঝবে চান্দু নীলার সাথে পাঙ্গা নিলে কি হয়।

সোনিয়া;;ম্যাম এইটা আপনি কি করছেন আকাশ স্যারে খাবারের এতো ঝাল দিচ্ছেন কেনো। স্যার তো ঝাল খেতে পারে না।

নীলা;;তাই না কি, তাহলে তো আরও বেশি করে ঝাল দিতে হবে??

সোনিয়া;;ম্যাম অনেক ঝাল হয়ে গেছে দেখেই বুঝা যাচ্ছে।আর দেয়ার দরকার নাই(হায় আল্লাহ না জানি আজকের আমাদের কপালে কি আছে আকাশ স্যার মেঘ স্যারের থেকে কোনো অংশে কম টা।না জানি এই ঝাল খাওয়ার পর কি অবস্থা হয়)

নীলা এসে বৃষ্টির পাশে বসে। এক এক করে সব সার্ভেন্ট রা খাবার দিতে থাকে। আকাশ তার সামনে নিজের পছন্দের কষা মাংস দেখে লোভ সামলাতে পারে না।আকাশ যেই না মাংস টা তার প্লেটে নিতে যাবে ওমনি সোনিয়া না বলে উঠে।সবাই সোনিয়ার চিৎকার শুনে তার দিকে তাকিয়ে বলে??

এলিনা;;কি হয়েছে,এইভাবে চিৎকার করছো কেনো??

সোনিয়া;;না মানে দাদিআম্মু মনে হলো আকাশ স্যারের খাবারে অনেক ঝাল??

নীলা তো সোনিয়ার কথা শুনে কাশি উঠে যায়।বৃষ্টি কি হলো তোর এইভাবে কাশি উঠলো কেনো।আস্তে আস্তে খাবি তো?নীলা রাগি চোখে সোনিয়ার দিকে তাকালে সোনিয়া মাথা নিচু করে রাখে।নীলা সোনিয়ার দিকে তাকানো দেখে আকাশের কিছুটা সন্দেহ হয়।আকাশ কি মনে করে যেনো কষা মাংস টা আর নেয় না।আকাশ নীলার দিকে দিয়ে বলে??

আকাশ;;নীলা তুমি আগে এইটা ট্রাই করো তারপর আমি কেমন??

নীলা;;এইই না,,মানে আমি কেনো খাবো আপনার পছন্দের খাবার আপনি খান আ,আ,আমি খেতে পারবো না।

আকাশ;;তাহলে তুমি এতো ভয় পাচ্ছো কেনো?তুমি তো আমার জন্য নিজের হাতে রান্না করে এনেছো তাইনা। তাহলে তুমি আগে খাবে তারপর আমি খাবো।কি হলো খাও বলছি??

নীলা,না,মানে আমি এইটা খেতে পারবো না।আমার এর্লাজি আছে আপনি খান।

বৃষ্টি;;তোর কবে থেকে এর্লাজি।জানতাম না তো?

—-নীলা আজকে থেকে।তোকে বলতে ভুলে গেছি??

মেঘ;;তোরা সবাই থামবি, দে দেখি আমাকে দে আমি খেয়ে বলছি কেমন হয়েছে রান্না টা??

নীলা;;নাআআআআ জিজু, আপনার খেতে হবে না। আপনার বন্ধু খেলেই হবে।

আকাশ,নীলা এইরকম ব্যবহার দেখে এইবার যেনো সন্দেহ টা আরও গভীর হলো। তুমি খাবে না?
নীলা,না আমি খাবো না?আপনি পছন্দের জিনিস আপনি খান??

—-আকাশ,আমি বলছি তুমি খাবে আর এখন যদি তুমি এইটা না খাও তাহলে তোমার সাথে আমি কি করতে পারি তা তুমি নিজেও জানবে না।তাই বলছি লক্ষীমেয়ের মতো খাও।
নীলা,আমি খাবো না বললাম তো?
আকাশ জোরে একটা ধমক দেয়াতে বৃষ্টি নীলা দুইজনেই ভয়ে কেপেঁ উঠে।

মেঘ দুই জন কে ভয় পেতে দেখে মুচকি মুচকি হাসতে থাকে।বৃষ্টি মেঘের দিকে তাকিয়ে বলে এই তুমি কে হাসছো।এতো কথা না বলে দুইজনের নাটক দেখো আর চুপ করে খাবার খাও।

মেঘ,বৃষ্টি দুইজনেই নিজেদের মতো করে খাবার খাচ্ছে আর আকাশ নীলার নাটক দেখছে,

—-নীলা, আকাশের ধমক খেয়ে সাথে সাথে একপিস মাংস মুখে দেয়ার সাঙ্গে সাঙ্গেই অন্তর আন্তা ছেড়ে চিৎকার করে উঠে।

নীলা;;আল্লাহআআআআ,এতো ঝাল।বাকি সবাই নীলার চিৎকার শুনে তার দিকে তাকিয়ে থাকে।আকাশ চেয়ার থেকে উঠে নীলার হাত ধরে টেনে নিয়ে সোজা ছাদে চলে যায়।

মেঘ;;আকাশ শোন আমার কথা,আকাশ

বৃষ্টি;;আকাশ ভাই শোন আমার কথা,নীলা কে ছেড়ে দেও আকাশ ভাইয়া।এখন কি হবে?

মেঘ,যা হওয়ার হবে??
-বৃষ্টি,এই তুমি কি বলছো যা হওয়ার হবে মানে।আকাশ ভাইয়া নীলার সাথে কিছু করবে না তো?আমার না ভিষন ভয় করছে?আকাশ ভাইয়া একদম তোমার মতো প্রচুর জিদ।

মেঘ,এখন তো আমার ও ভয় করছে। আচ্ছা চলো গিয়ে দেখি?

আকাশ নীলা কে ছাদে নিয়ে আসে।নীলা আকাশের হাত থেকে ছুটার চেষ্টা করছে।আপনি আমাকে ছারুন বললি। আপনার কোন অধীকার নেই আমাকে ধরার।

আকাশ;;ও তাই।তাহলে অধিকার টা বানিয়ে দেই বলে আকাশ এক হাত দিয়ে চুল ধরে আরেক হাত দিয়ে কোমড় ধরে নীলাকে কাছে এনে তার গোলাপি ঠোটঁ টা আকাশ নিজের দখলে করে নেয়।অচমকা এমন হওয়াতে নীলা চোখ দুটো রসোগোল্লার মতো বড় হয়ে যায়।নীলা আকাশের বুকে কিল ঘুশি দিতে থাকে কিন্তুু কিছুতেই ছুটতে পারছে না।কিছুখনের মধ্যে আকাশ নীলা কে ছেড়ে দিয়ে বলে এইবার নেও তোমাকে ধরার অধীকার বানিয়ে নিলাম বলেই ছাদ থেকে নেমে যায়।নীলা মুখে হাত দিয়ে আকাশের চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে।

আকাশ কে নিচে নামতে থেকে মেঘ বৃষ্টি দুইজনেই বলে??

মেঘ,কিরে আমার সু্ন্দরী শালিকার কোথায়??
—-বৃষ্টি,ভাইয়া নীলা কোথায়??

আকাশ,কোথায় আবার ছাদে,,আকাশের কথা শুনে বৃষ্টি দৌড়ে ছাদে চলে যায়??ছাদে গিয়ে দেখে নীলা মুখে হাত দিয়ে সেই আগের মতো দাড়িয়ে আছে।বৃষ্টি নীলার কাছে গিয়ে,এই নীলা, নীলা কিরে এইভাবে মূর্তির মতো দাড়িয়ে আছিস কেনো??কি হয়েছে।

নীলা,বৃষ্টি কে দেখে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কান্না করে বলে।আমার সব শেষ হয়ে গেছে বৃষ্টি। আমার ইজ্জতের ফালুদা হয়ে গেছে।

বৃষ্টি,এই তুই আবোল তাবোল কি বলছিস। ভালো করে বল কি করছে।
নীলা,কি করেছো শুনবি??
বৃষ্টি,হুম বল কি করছে ভাইয়া তোর সাথে?
—-নীলা, আমাকে কিস করেছে😭
বৃষ্টি;;ও আচ্ছা কিস??কিইইইই,ভাইয়া তোকে কিস করেছে😱
—-সত্যি, যাক ভালো তোর জীবনে কোন হিরো এলো??
নীলা;;😒
বৃষ্টি;;এইভাবে তাকানোর কি আছে।যা সত্যি তাই বললাম??
—-হিরো না ছাই শয়তান একটা?ওকে আমি ছাড়াবো না দেখে নিবো??

বৃষ্টি,কোনো আবার কিস খাওয়ার জন্য নাকি?
—-নীলা,বৃষ্টির বাচ্চা তোকে তো আমি ছাড়াবো না বলেই বৃষ্টির পিছে দৌড়াতে থাকে।

চলবে,,,,,,,,,,,,

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here