ছোট সাহেবের অত্যাচার – পর্ব ১০+১১

0
627

ছোট সাহেবের অত্যাচার
Writer:Bushratuzzaman Shoya
Part:10+11
.
Part:10
.
—— কার সাথে ড্যাড??
.
—— ছোঁয়ার সাথে।
ছোঁয়ার সাথে আমি তোমার বিয়ে ঠিক করেছি।
.
—— কি??
ছোঁয়ার সাথে।
ড্যাড তুমি কি পাগল হয়ে গেছ।
.
—— আমি ঠিকই আছি।
আমি ভেবেচিন্তেই বলছি কথাটা।
তোমার সাথে ছোঁয়ার বিয়ে হচ্ছে।
.
—— ড্যাড এই বিয়ে ঠিক করার আগে আমার মতামতটা জানার চেষ্টাও করলে না।
হুট করে ঠিক করে ফেললে।
আমাকে জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন মনে করলে না ড্যাড।
.
—— আমার কথাই শেষ কথা।
তোমার বিয়ে ছোঁয়ার সাথেই হচ্ছে।
এই বিষয়ে যে কারোর দ্বিমত নেই সেইটা আমি আশা করি।
.
এই কথা বলে সাহেব বের হয়ে চলে গেলেন,,,,,,
আমি তো এই কথা শুনার পর থ হয়ে দাঁড়িয়ে গেলাম,,,,,
সাহেব আমাকেও একবার জিজ্ঞাসা করলেন না এত বড় ডিসিশন নেওয়ার আগে,,,,,,
.
এই ডিসিশন টা যে আমার পুরো জীবনের ব্যাপার,,,,,
আমি চোখে পানি ফেলতে ফেলতে নিজের রুমে চলে আসলাম,,,,,,
দাদীমা আমার পিছন পিছন আসলেন,,,,,,
.
দাদী মা আমাকে বলছেন,,,,,
.
—— তুই এইভাবে কাঁদছিস কেনরে দিদিভাই??
.
—— কিছু না এমনি।
.
—— তোর তো খুশি হওয়ার কথা এই বিয়েতে।
তোর যে তোর ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে হচ্ছে।
এতে তুই কাঁদছিস কেন??
তুই তো এখন হাসবি।
.
আমি দাদীমা কে জড়িয়ে ধরে আরও কাঁদতে লাগলাম,,,,,,
কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলাম,,,,,,
.
—— আমি ভালোবাসলে কি হবে??
যাকে ভালোবাসি সেই তো আমাকে ভালোবাসে না।
আমাকে দুচোখে দেখতে পারে না।
আমার উপর সবসময় টরচার করে।
তুমিই বল দাদীমা এই কথা শুনে আমি কি খুশি হতে পারি।
.
পিছন থেকে ম্যামসাহেব বলে উঠলেন,,,,,,,,
.
—— ও না ভালোবাসুক তাতে কি হয়েছে তুই তো ভালোবাসিস।
তুই তোর ভালোবাসা দিয়ে ছেলেটাকে ভালোবাসার দিকে নিয়ে আসবি।
আমি জানি আমার বিশ্বাস আমার দেবরটাও তোকে বিয়ের পর ভালোবাসবে।
.
—— ম্যামসাহেব।
.
—— কাজল ঠিক কথাই বলেছে।
.
—— বড় সাহেব।
.
—— এখনও তুই কি আমাদের ম্যামসাহেব বড় সাহেব বলে ডাকবি নাকি।
আমাকে তুই আপু বলে ডাকবি বুঝলি।
.
—— আর আমাকে ভাইয়া বলে ডাকবি।
.
—— ঠিক আছে।
.
.
.
ছোট সাহেব তো রাগ করেই উপরে চলে গেছে,,,,,,,,
সে উপরে যেয়ে রাগ করে সব কিছু উলটপালট করতে লাগল,,,,,,,,
আর বলতে লাগল,,,,,,,,
.
—— ড্যাড কি পাগল হয়ে গেছে নাকি বিয়ে দিবে আমার।
বিয়ে দিবে ভালো কথা তাও আবার কার সাথে ছোঁয়ার সাথে।
ওকে কি আমার সাথে মানায় নাকি???
অদ্ভুত ড্যাড এর কান্ডকারখানা দেখে আমি নিজেই পাগল হয়ে যায়।
.
—— একবার নিজের মনকে জিজ্ঞাসা কর তোকে ছোঁয়ার পাশে মানায় নাকি??
তারপর এমন উল্টাপাল্টা কথা বলিস।
.
ছোট সাহেব পাশে ফিরে তাকালেন,,,,,,
তাকিয়ে সে নিজেকেই দেখতে পেল,,,,,,
ছোট সাহেব আবার বলা শুরু করলেন,,,,,,
.
—— কি আমি উল্টাপাল্টা কথা বলছি???
আমি এই কথা মন থেকেই বলছি।
.
—— না তুমি মন থেকে বলছ না।
তুমি নিজের মনকে প্রশ্ন কর তোমাকে ছোঁয়ার সাথে মানায় কিনা।
একবার চোখ বন্ধ করে দেখ তুমি কাকে দেখতে পাচ্ছ।
.
—— কি আজিবাজি কথা বলছ???
.
ছোট সাহেব পাশে তাকিয়ে দেখে কেউ নেই,,,,,,,
সত্যিই ছোট সাহেব এইবার নিজের মনকেই প্রশ্ন করতে লাগল,,,,,,,
আর নিজের চোখটাকে বন্ধ করে রাখলেন,,,,,
.
.
.
আপু আমার হাতে একটা শরবত ধরিয়ে দিয়ে বলতে লাগলেন,,,,,
.
—— ছোঁয়া এই শরবত প্রান্তিক টাকে দিয়ে আই।
.
—— আমি পারব না।
উনি এইবার আমাকে নিশ্চিত আবার টরচার করবেন।
.
—— তবুও সাহস করে যেতে হবে তোকে ওর সামনে।
আমি জানি রেগে গিয়ে একদম মাথা গরম হয়ে রয়েছে।
একটু এই ঠান্ডা শরবত দিয়ে ওর মাথাটা ঠান্ডা করে দিয়ে আই।
.
—— হিহিহি,,,,,,
.
—— হাসিস না এইবার উপরে যা।
.
—— হুম।
.
আমি উপরে চলে গেলাম,,,,,,,
ছোট সাহেবের ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে রয়েছি,,,,,,,
দরজায় একটা টোকা দিলাম,,,,,,,
.
ছোট সাহেব সাথে সাথে এইদিকে তাকালেন,,,,,,,,
আমাকে দেখে আরও রেগে গেলেন,,,,,,
রাগে আমার কাছে এসে হাতটা ধরে বলতে লাগলেন,,,,,,
.
—— তুই এইঘরে কি করছিস???
যা এইখান থেকে চলে যা।
ফাজিল একটা।
.
—— ছোট সাহেব আপনি কি আমাকে আপনার ঘর থেকে আমাকে বের করে দিচ্ছেন নাকি আরও ঘরে প্রবেশ করাচ্ছেন।
.
আমার হাতটা ছেড়ে দিয়ে চুলের মুটিটা ধরে বলতে লাগলেন,,,,,,,
.
—— চুপ একদম চুপ।
একটাও কথা বলবি না।
তোর সাথে যদি আমার বিয়ে হয়েও যাই না কেন তুই কখনও আমার কাছ থেকে স্বামীর অধিকার পাবি না।
.
—— অধিকার লাগবে না আমার,,আমি আপনাকে স্বামী মানলেই হবে।
আর আপনাকে আমি ভালোবাসলেই হবে।
.
—— ফাজিল মেয়ে একটা যা এইখান থেকে।
.
—— যাচ্ছিই তো।
.
—— তোর হাতে এইটা কি???
.
—— ঠান্ডা শরবত আপনার জন্য এনেছি।
.
—— এইটা নিয়ে যাস না রেখে যা।
.
—— ঠিক আছে ছোট সাহেব।
.
.
.
আমি ছোট সাহেবের ঘর থেকে বের হয়ে আসলাম,,,,,,
নিচে চলে আসলাম,,,,,,,
আমার চোখ দিয়ে শুধু পানি পড়ছে,,,,,,,,
.
উনি এই কথাটা বলতে পারলেন স্বামীর অধিকার দিতে পারলেন,,,,,,,
আমি কোনদিন এইটা ভাবতে পারিনি,,,,,,,
সাহেব চলে আসলেন,,,,,,,,
.
আমার চোখে পানি দেখে উনি বলছেন,,,,,,
.
—— কি হয়েছে কাঁদছ কেন????
.
—— কোথায় না তো।
.
—— প্রান্তিক কিছু কি বলেছে তোকে আবার???
.
—— ছোট সাহেব কি বলবেন???
উনি তো কিছুই বলেননি।
.
—— আচ্ছা।
তোকে তো আমার সাথে একটু বের হতে হবে।
.
—— কেন???
.
—— হাসপাতালে যেতে হবে কিছু টেস্ট দিয়েছে।
.
—— ও।
.
—— রেডি হয়ে আই।
.
—— ঠিক আছে।
.
.
.
আমি আমার রুমে গেলাম রেডি হওয়ার জন্য,,,,,,,,
পিছন থেকে খালাআম্মা বলে উঠলেন,,,,,,
.
—— কিসের টেস্ট দিয়েছে গো????
.
—— বোধ হয় মাথায় কেন ব্যথা হয় আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না সাথে সাথেই পড়ে যায়।
.
—— জানি না মেয়েটার কি হয়েছে???
সব কিছুই যেন ভালোই ভালোই হয়ে যাই।
.
সাহেবের মোবাইলে ফোন আসল,,,,,,
সাহেব ফোনটা রিসিভ করলেন,,,,,,
জানি না ওই পাশ থেকে কি বলল,,,,,,
.
উনি হঠাৎ করেই বলে উঠলেন,,,,,,,
.
—— ঠিক আছে আমি আসছি।
.
আমি রেডি হয়ে বাইরে চলে আসলাম,,,,,,
সাহেব বলছেন,,,,,,
.
—– আমাকে এখনি অফিসে যেতে হবে।
ইম্পর্টেন্ট একটা মিটিং আছে।
.
ওই সময় ছোট সাহেব নিচে নামছিলেন,,,,,,
সাহেব ছোট সাহেবকে দেখে বলছেন,,,,,,
.
—— প্রান্তিক।
.
—— জ্বি ড্যাড।
.
—— ছোঁয়াকে নিয়ে তুই একটু হাসপাতালে যা।
ডাক্তার তো ওর মাথা ব্যথার জন্য কিছু টেস্ট দিয়েছেন সেইগুলো করাতে।
আমাকে এখন অফিসে ইমপরটেন্ট একটা মিটিং এ যেতে হবে।
তুই নিয়ে যা না একটু।
.
—— ওকে।
.
সাহেব বের হয়ে চলে গেলেন,,,,,,,
ছোট সাহেব আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছেন,,,,,,
.
.
.
চলবে,,,,
.
ছোট সাহেবের অত্যাচার
Writer:Bushratuzzaman Shoya
Part:11
.
আজকে ছোট সাহেবকে শক্ত করে ধরে বসে থাকতে ভয় করছে,,,,,,,
মনে হচ্ছে উনাকে ধরে বোধ হয় উনি রাগ দেখাবেন,,,,,,
তবুও সাহস করে উনার পেটে হাতটা রাখলাম,,,,,,
.
উনিও তেমন কিছু বললেন না,,,,,,,,
বাইক চালাতে চালাতে একটু পিছনে ঘুরলেন,,,,,,,,
আমি আমার চোখটা নিচে নামালাম,,,,,,,
.
বাইকটা একটা উঁচু বিট দিয়ে যাচ্ছিল যখন তখন বাইকটা একটু পড়ে যেতে নিচ্ছিলাম,,,,,,
ঠিক তখনই ছোট সাহেবকে আরও শক্ত করে ধরলাম,,,,,,
ছোট সাহেব বাইকটা থামিয়ে দিয়ে বলছেন,,,,,
.
—— তুই ঠিক আছিস তো ছোঁয়া???
.
—— হুম আমি ঠিক আছি।
আপনি ঠিক আছেন তো??
.
—— আমিও ঠিক আছি।
খেয়ালই করেনি সামনে একটা বিট রয়েছে।
মনটা যে কোথায় ছিল আমার।
.
ছোট সাহেব আবার বাইক চালানো শুরু করলেন,,,,,,
আমি ছোট সাহেবকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম,,,,,,,,
আজকে ছোট সাহেব আমাকে ভয় পাইয়ে দিচ্ছিলেন,,,,,,,
.
ছোট সাহেব আমাকে নিয়ে হাসপাতালে পৌছালেন,,,,,
তিনি আমাকে নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন,,,,,,
হাসপাতালের একজন কর্মীকে যেয়ে বললেন,,,,,
.
—— আচ্ছা এই টেস্টগুলো কোথায় করানো হয়???
.
—— ওইতো ওইদিকে।
.
—— thank you……
.
—— welcome…….
.
ছোট সাহেব আমার হাতটা ধরে নিয়ে যেতে লাগলেন,,,,,,
নিয়ে গেলেন ওইখানে,,,,,,,
উনাকে তো আমার সাথে যেতেই দিচ্ছিল না,,,,,,,
.
তখন ডক্টর আঙ্কেল পিছন থেকে বলে উঠলেন,,,,,,
.
—— এই তোমরা ছেলেটাকে মেয়ের সাথে যেতে দাও।
.
—— জ্বি স্যার।
.
.
.
আমার সাথে উনাকে ঢুকতে দেওয়া হলো,,,,,,
উনি এক জায়গায় বসে রইলেন,,,,,,,
যা যা টেস্ট দেওয়া হয়েছিল তা সব করানো হলো,,,,,,,
.
হঠাৎ করে একজন লোক ছোট সাহেবকে জিজ্ঞাসা করলেন,,,,,
.
—— উনি কি আপনার স্ত্রী হন নাকি???
.
—— না।
তবে বিয়ে হবে আমাদের।
.
—— ওও।
ভালো।
লাভ নাকি পারিবারিকভাবেই।
.
—— পারিবারিকভাবে।
আপনাদেরকে শেষ।
আমর কি যেতে পারি।
আর রিপোর্ট কবে দেওয়া হবে।
.
—— হুম যেতে পারেন।
রিপোর্ট নিয়ে চিন্তা করতে হবে না ডক্টর রাশেদ নিজে যেয়েই দিয়ে আসবে।
.
—— ওকে বাই।
.
ছোট সাহেব আমার হাত ধরে বাইরে নিয়ে আসলেন,,,,,,,,
উনি বাইকটা স্টার্ট দিয়ে দিলেন,,,,,,,
এইবার উনাকে শক্ত করে ধরে বসলাম,,,,,,,
.
আকাশে অনেক মেঘ করেছে,,,,,,,
বোধ হয় অনেক বৃষ্টি হবে,,,,,,
কিছুখন পরে জোরে জোরে বাতাস বইতে লাগল,,,,,,
.
আমার চুলগুলো আমার অধীনে থাকছে না,,,,,,,
বারবার উড়েই চলেছে,,,,,,
একবার তো চুল উড়তে উড়তে উনার মুখের কাছে চলে গিয়েছিল,,,,,,,,
.
আর আমি আমার উড়নাকেও সামলিয়ে রাখতে পারছি না,,,,,,,
উড়না সামলিয়ে রাখতে খুব কষ্ট হচ্ছে আমার,,,,,,,
কিছুখন এইভাবে বাতাস বইতে বইতে বৃষ্টি নেমেই গেল,,,,,,
.
.
.
এখন তো আর বাইকে থাকা যায় না,,,,,,,
উনি একটা বাড়ির সামনে নিয়ে যেয়ে বাইকটা থামালেন,,,,,,
এই বাড়িতে অনেক বছর ধরে কোন মানুষ থাকে না,,,,,,,
.
আমরা ওই বাড়ির ভিতর যেয়ে ঢুকলাম,,,,,,,,
বাড়ির ভিতরে ঢুকার সাথে সাথে বৃষ্টি আরও জোরে জোরে নামতে লাগল,,,,,,,
কিছুখন পর বিদ্যুৎটা চমকিয়ে উঠল,,,,,,,
.
আমি ভয় পেয়ে ছোট সাহেবকে জড়িয়ে ধরলাম,,,,,,
আমি আস্তে আস্তে করে বলে উঠলাম,,,,,,
.
—— প্লিজ ছোট সাহেব আমাকে ছেড়ে যাবেন না এখন।
আমার খুব ভয় করছে।
আমি বিদ্যুৎ চমকানোতে অনেক ভয় পায়।
.
—— আমি তো চলে যাইনি।
আমি তো এইখানেই রয়েছি।
কোন ভয় নেই।
.
বৃষ্টি আরও জোরে জোরে নামতে লাগল,,,,,,,
আজকে বাসায় যাব কি করে আমরা,,,,,,,,
আমার তো খুব ভয় করছে,,,,,,,
.
আমি ভয়ে ভয়ে ছোট সাহেবকে বলছি,,,,,
.
—— ছোট সাহেব আমি বাসায় চলে যাব।
আমার এইখানে থাকতে খুব ভয় করছে।
.
উনি তো আমার চুলের মুঠিতে ধরছিলেন কিন্তু তা না করে আমার মুখে ধরে বলছেন,,,,,,,
.
—— বৃষ্টি টা থেমে নিক তারপর চলে যাব।
আর কিসের ভয় আমি তোর সাথে আছি না।
আমাকে জড়িয়ে ধরে বসে রয়েছিস তবুও ভয় পাচ্ছিস।
.
—— এতখনে বোধ হয় সবাই চিন্তা করা শুরু করে দিয়েছে।
.
.
.
সন্ধ্যার দিকে বৃষ্টিটা থেমে গেল,,,,,,,
আমি আর ছোট সাহেব বের হয়ে গেলাম,,,,,,,
আকাশে তবুও মেঘ ডাকছে,,,,,,,
.
ভয়ে আমি উনাকে শক্ত ধরে জড়িয়ে ধরে রাখলাম,,,,,,,,
বাসায় পৌছে গেছি,,,,,,,
আমি বাইক থেকে নেমে গেলাম,,,,,,,
.
ছোট সাহেব বাইকটা পার্ক করতে চলে গেলেন,,,,,,,
আমি ভিতরে ঢুকলাম,,,,,,,
ছোট সাহেব বাইকটা পার্ক করে রেখে এসে ভিতরে চলে আসলেন,,,,,,,
.
সাহেব ছোট সাহেবকে বলছেন,,,,,,
.
—— কি রে ভালোমত করে টেস্ট করিয়ে নিয়ে এসেছিস তো।
পাশে ছিলি তো।
.
—— হুম।
.
—— বিয়েটা যত তাড়াতাড়ি করিয়ে দেওয়া যায় তত ভালো।
ভালো একটা দিন দেখে বিয়ের তারিখ ঠিক করতে হবে।
.
—— আমি বেঁচে থাকাকালীন বিয়েটা করিয়ে দিস বাবা।
.
—— মা তুমি কি উল্টাপাল্টা কথা বলছ।
তুমি বেঁচে থাকতেই বিয়েটা হবে তুমি চিন্তা কর না।
এই মাসের মধ্যেই হবে।
.
.
.
চলবে

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here